ডেঙ্গু প্রতিরোধে কতটা প্রস্তুত পর্যটন নগরী কক্সবাজার



মুহিববুল্লাহ মুহিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, কক্সবাজার
কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ডেঙ্গু কর্নার/ ছবি: বার্তা২৪.কম

কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ডেঙ্গু কর্নার/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দিন যত যাচ্ছে ততই আগ্রাসী হচ্ছে ডেঙ্গু। ক্রমান্বয়ে বাড়ছে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। আক্রান্ত হয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ২৫ জন। যাদের পরীক্ষার পর ডেঙ্গু শনাক্ত করা হয়েছে।

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, সদর হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য খোলা হয়েছে বিশেষ সেল। যে সেল ডেঙ্গু রোগীদের সেবা পেতে সাহায্য করবে। ভর্তি থাকা ২৫ জন রোগী ছাড়াও একজনের শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে, চট্টগ্রাম নেয়ার পথে উখিংনু রাখাইন নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। এসব রোগীর মধ্যে ১৩ জন ঢাকা থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। এছাড়া উখিয়ায় ১ জন, রামুতে ২ জন, টেকনাফে ১ জনসহ বিভিন্ন এলাকায় আক্রান্ত হয়ে সদর হাসপতালে ভর্তি হয়েছে।

এদিকে ডেঙ্গুর বিস্তার ঠেকাতে ফুলের টব, পরিবেশের চারপাশে জমে থাকা ময়লা আর্বজনা, যে সব স্থানে মশা জন্মায় সে সব জায়গা, বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার এবং দিনে রাতে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহারের উপর গুরুত্বারোপ করেন চিকিৎসকরা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/02/1564730027298.jpg

স্থানীয়রা বলছে, কক্সবাজার শহরের বিভিন্ন এলাকায় এখনো ধীরগতিতে সরানো হয় ময়লার স্তুপ। সেখানে থেকে প্রতিনিয়ত বাড়ছে মশার উৎপাত। আর তাছাড়া ঈদের পরে ঢাকা থেকে যে সকল পর্যটক কক্সবাজার আসবে তাদেরকে বিশেষ করে পরীক্ষা করার তাগিদ দেন তারা। 

শহরের ৬নং এলাকার স্কুল শিক্ষক রবিউল ইসলাম রবি বলেন, দুইটি মোড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকে ময়লা-আবর্জনার স্তুপ। যা রোদ উঠলেই দুর্গন্ধ ছড়ায়। পৌর কাউন্সিলরকে একাধিকবার বলার পরও তার সমাধন হয়নি। এখন ডেঙ্গু আতঙ্ক কাজ করছে। এখন হলেও তা পরিস্কারের দাবি জানাচ্ছি।

কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা: মাহবুবুর রহমান বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, যে ২৫ জন রোগী ভর্তি রয়েছে তাদের বেশীরভাগই বাইরে থেকে আক্রান্ত হয়েছে। কক্সবাজারে আক্রান্তের সংখ্যা খুবই কম। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ডেঙ্গু সেলের প্রধান ডা: মো. শামসুদ্দীন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ক্রমান্বয়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী বৃদ্ধি পাওয়ার আশংকা রয়েছে। সবচেয়ে আশংকাজনক এবং দুর্ভাগ্য যে-ডেঙ্গু রোগী শনাক্তকরণের জন্য পরীক্ষার ব্যবস্থা কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেই। ফলে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সদর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর কিভাবে ডেঙ্গু শনাক্ত করা হবে তা জানাতে পারেননি তিনি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/02/1564730050200.jpg

সরজমিনে দেখা যায়, ডেঙ্গু শনাক্তকরণে কক্সবাজারবাসীকে ছুটতে হচ্ছে প্রাইভেট হাসপাতালগুলোতে। ডেঙ্গু রোগীর হার ঊর্ধ্বমূখী, দিন দিন বাড়তে পারে। কক্সবাজারের মানুষ সতেতন না হলে বিপদ হতে পারে। কেননা পৌরসভার নালা নর্দমাতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান জরুরি ভিত্তিতে আরও আগে পরিষ্কার করা উচিত ছিল বলে মনে করেন কক্সবাজারের সচেতন মহল।

কক্সবাজার সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা: মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, সদর হাসপাতালে এ পর্যন্ত ২৫ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে। ২৫ জনের অবস্থা ভালো তবে একজন রোগীর ফুসফুসে পানি জমে যাওয়ায় একটু অবনতির দিকে রয়েছে। ডেঙ্গু শনাক্তকরণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপাতত আমরা বাইরে থেকে করিয়ে নিচ্ছি।

কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ইতিমধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ডে মশা নিধন চলছে। নালা-নর্দমা পরিষ্কার করা হচ্ছে। আশা করছি কক্সবাজারে ডেঙ্গুর তেমন বিস্তার ঘটবে না।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, পর্যটন শহর হিসেবে যতটুকু সম্ভব প্রতিরোধের সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সমুদ্র সৈকতের এগারটি পয়েন্টে এ অভিযান চলছে। ময়লা-আবর্জনার স্তুপ সরিয়ে নিতে পর্যটন সেলের দায়িত্বরতরা কাজ করছে।

   

রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মি’র (কেএনএ) তিন সদস্য নিহত হয়েছেন।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় অস্ত্র, বেতার যন্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।

বিস্তারিত আসছে...

;

ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্ত ভুল, বসলে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এনবিআর মেট্রোরেলের উপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করেছে। এটা হতে পারেনা। ভুল সিদ্ধান্ত। ভারতে মেট্রোরেলে কি ভ্যাট আছে? ভারতে ভ্যাট নেই আমরা কেন করব? আমি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি। তিনি বিষয়টি বিবেচনা করবেন। 

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ঢাকা মেট্রোরেল এর ব্রান্ডিং সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মেট্রোরেলে ভ্যাট বসলে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে। আমি মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি তুলে ধরেছি। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন। এই ঢাকা সিটি, যেটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নে বিশ্বের বিস্ময়। বাংলাদেশের রাজধানী এখন ইকোনমিস্ট এর পর্যবেক্ষণে মোস্ট আন বিলিভ্যাবল সিটি অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিনুল্লাহ নূরীর সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, জাইকা বাংলাদেশে প্রতিনিধি ইচিগুচি তোমোহোদি।

;

মেহেরপুরে এক লিচুর দাম ৯ টাকা



মাজেদুল হক মানিক, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের হাট বাজারে পাওয়া যাচ্ছে টসটসে রসালো লিচু। স্বাদ আর মানে ভোক্তাদের কাছে অতুলনীয় এই লিচুর দামও এবার আকাশচুম্বী। চায়না থ্রি জাতের একটি লিচু বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৯ টাকা পর্যন্ত। তবুও ব্যবসায়ীরা বলছেন তারা লোকসানে পড়েছেন।

বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মেহেরপুর জেলার লিচু বিক্রি হয় পণ হিসেবে। এক পণ সমান ৮০ পিস। এক পণ চায়না থ্রি বা আতা বোম্বাই জাতের লিচুর দাম ৬৫০-৭০০ টাকা পর্যন্ত। যার প্রতি পিসের দাম প্রায় ৯ টাকা। অভিযোগ রয়েছে, বেশি দর পেতে অনেক ব্যবসায়ী অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ করে বিক্রি করছেন।

গাংনী বাজারের লিচু ব্যবসায়ী আলফাজ উদ্দীন জানান, চায়না থ্রি জাতের লিচু স্থানীয়ভাবে আতা বোম্বাই হিসেবেও পরিচিত। অন্যান্য জাতের লিচুর চেয়ে এ জাতের লিচুর আকার বেশ বড় এবং আঁটি ছোট। লিচুর খোসা ছাড়ানোর পর এর শাস অনেক বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। অন্যদিকে এর স্বাদও ভিন্ন। তাই এই লিচুর কদর সবচেয়ে বেশি। তবে এ মৌসুমে খুব সামান্য পরিমাণ লিচুর জোগান থাকায় এর দাম বেড়েছে কয়েকগুণ।


ক্রেতারা জানান, মৌসুমি ফল লিচুর প্রতি অন্যরকম এক আকষর্ণ থাকে মানুষের। তাই দামের বিষয়টা খুব বেশি পাত্তা দেন না সামর্থ্যবান ক্রেতারা। বাজারে আতা বোম্বাই লিচু কম থাকায় আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, বেশি দাম পেতে অনেক ব্যবসায়ী কোনো কোনো ক্ষেত্রে অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ করছেন। ফলে এর স্বাদ ও পুষ্টিগুণ পরিবর্তন হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় লিচুর সরবরাহ কম থাকায় ভোক্তাদের অনেকেই ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন লিচুর স্বাদ নিতে।

জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে পাওয়া যাচ্ছে আঁটি, বোম্বাই ও আতা বোম্বাইসহ বিভিন্ন জাতের লিচু। এর মধ্যে আঁটি ও বোম্বাই লিচুর দাম একটু কম। প্রতি পণ আঁটি ১৮০ টাকায় পাওযা যাচ্ছে। অন্যদিকে বোম্বাই লিুচর দাম আঁটির থেকে আর একটু বেশি। প্রতি পণ বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৪০ টাকা পর্যন্ত।

বাগান মালিকরা জানান, চলতি মৌসুমে অতি তীব্র তাপ প্রবাহের কবলে পড়েছে ফল বাগান। এবছর লিচুর বাগানগুলোতে ছিল না কাঙ্খিত পরিমাণ মুকুল। অন্যদিকে রোদের কবলে বাগানেই নষ্ট হয়েছে অনেক লিচু এবং আকারেও বেশ ছোট এবারের লিচু। এতে বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন।


ব্যবসায়ীরা জানান, মুকুল আসার সময় থেকেই মূলত বাগানের ফল বিক্রি শুরু হয়। ব্যবসায়ীরা পুরো বাগানের লিচু কিনে ফেলেন আগে থেকেই। একটি বাগানে কি পরিমাণ ফল পাওয়া যেতে পারে তার আনুমানিক হিসেবেই মূলত কেনাবেচা হয়।

মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ বলেন, এ জেলার লিচু স্বাদ ও মানে অতুলনীয়। ফলে সারা দেশেই মেহেরপুর জেলার লিচুর কদর রয়েছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে অপরিপক্ক লিচু সংগ্রহ থেকে বিরত থাকার জন্য ব্যবসায়ী ও বাগান মালিকদের পরামর্শ দিলেন তিনি।

;

বাজারে নতুন চাল আসলে দাম কমবে: খাদ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাজারে নতুন চালের আমদানি হলে বস্তায় দাম, ওজন ও জাতের নাম লেখা থাকবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এছাড়া নতুন চাল বাজারে এলে দাম কিছুটা কমবে বলে মন্তব্য করেন খাদ্যমন্ত্রী।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর মিরপুর আনসার ক্যাম্প বাসস্ট্যান্ডে খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য অধিদফতরের উদ্যোগে ওএমএস কার্ডের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে সুবিধাভোগীদের মধ্যে চাল ও আটা বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ধান কাটা কেবল শেষ হয়েছে। আর আমরা বোরো মৌসুম থেকে বস্তায় দাম, ওজন ও জাতের নাম লিখতে বলেছি। অলরেডি মিলগেটে বস্তাতে চালের দাম, জাত ও ওজন লিখছে। বাজারেও এখন কিছু কিছু বস্তা আসছে। আশাকরি এই জৈষ্ঠ্যমাস থেকে বাজারে এর বাস্তাবায়ন দেখতে পাবেন।

তিনি বলেন, আপনারা একসময় বলেছিলেন যে চালের দাম বেড়ে গেল। বাজারে চালের ঘাটতি। অথচ আমাদের যে পরিমাণে পুরাতন চাল আছে তা দিয়ে এখনো আরও তিন চার মাস চলবে।

তিনি আরও বলেন, মিনিকেট বলে কোন চালের নাম নাই। মিনিকেট নামে কোন চাল থাকবে না। শুধুমাত্র বস্তায় ধানের জাতের নাম লিখা থাকবে এবং উৎপাদনের তারিখ থাকবে।

মন্ত্রী জানান, ওএমএস কার্যক্রমের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ৩০ টাকা দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি চাল এবং ২৪ টাকা দরে সর্বোচ্চ ৫ কেজি খোলা আটা ও ২ কেজি প্যাকেট আটা নিতে পারবে। এই কার্যক্রমের আওতায় ১৪ লাখ কার্ডধারীর মাধ্যমে প্রায় ৫৬ লাখ মানুষকে এই সেবার আওতায় এনেছে সরকার।

এসময় কয়েকজন সুবিধাভোগীর হাতে স্মার্ট ওএমএস কার্ড তুলে দেন খাদ্যমন্ত্রী।

;