যেভাবে জানা যাবে এইচএসসির ফল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
পুরনো ছবি

পুরনো ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল আগামীকাল বুধবার (১৭ জুলাই) প্রকাশ হবে। এদিন দুপুর ১টা থেকে পরীক্ষার্থীরা আনুষ্ঠানিকভাবে স্ব-স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ফলাফল জানতে পারবেন। এছাড়া এসএমএস ও অনলাইনের মাধ্যমেও ফল জানা যাবে।

এর আগে ফলাফলের অনুলিপি সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেবেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এবং শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। উপস্থিত থাকবেন সংশ্লিষ্ট বোর্ড প্রধানরা। পরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ফলাফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী। মন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের পর থেকে শিক্ষার্থীরা ফল জানতে পারবেন।

মোবাইল এসএমএস-এ যেভাবে ফল জানা যাবে

এক্ষেত্রে যেকোনো অপারেটর থেকে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে  তারপর HSC লেখে, আপনি যেই বোর্ড থেকে পরীক্ষা দিয়েছেন সেই বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর, রোল নম্বর, পরীক্ষার সাল লেখে Send করুন 16222 নম্বরে। প্রতি এসএমএস (SMS) এ ২ টাকা ৩০ পয়সা করে কাটা হবে।

উদাহরণ: HSC Dha XXXXXX 2019 send to 16222

বাংলাদেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের কোড নাম

Board First 3 letters
Dhaka Board DHA
Barisal Board BAR
Sylhet Board SYL
 Comilla Board COM
Chittagong Board CHI
Rajshahi Board RAJ
Jessore Board JES
Dinajpur Board DIN
 Madrasah Board MAD
Technical Board TEC

 

এসএমএস ছাড়া ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন (http://www.educationboard.gov.bd/)।

প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফলাফল জানতে এই ওয়েবসাইটের (www.dhakaeducationboard.gov.bd) 'রেজাল্ট' কর্নারে ক্লিক করে ইআইআইএন নম্বর এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠনভিত্তিক রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে। এছাড়া জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ইমেইলে কেন্দ্র ও প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফল পাঠানো হবে। ডিসি অফিস ও ইউএনও কার্যালয় থেকে ফলের হার্ড কপি সংগ্রহ করা যাবে।

আলিম পরীক্ষার্থীরা মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (www.bmeb.gov.bd) প্রবেশ করে আলিম পরীক্ষার জেলা ও প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফল পাওয়া যাবে।

উল্লেখ্য, গত ১ এপ্রিল এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৩০৯ জন।

 

   

কোরবানি নিয়ে ব্যস্ত কাউন্সিলর, ময়লা-পচা গন্ধে অতিষ্ঠ বনশ্রীবাসী



জাহিদ রাকিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল আজহার পশুর কোরবানি শেষ হয়েছে সোমবার। অথচ ঈদের পরের দিনেও দক্ষিণ বনশ্রী আবাসিক এলাকার কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করেনি সিটি কর্পোরেশন। কোরবানির পশুর রক্ত, ময়লা-পচা দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ এই এলাকার বাসিন্দারা।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) সকালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন তিন ওয়ার্ডের দক্ষিণ বনশ্রীর পুরো আবাসিক এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।

আবাসিক এলাকার প্রতিটি ব্লক ও সড়কের মোড়ে পড়ে আছে জবাই করা পশুর মাথার চামড়া, পচা রক্ত, পশুর নাড়ি-ভুঁড়ির অর্ধ গলিত অংশ। এসব স্তূপ করে পড়ে থাকায় সৃষ্টি হয়েছে দুর্গন্ধ। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সঠিক সময়ে বর্জ্য অপসারণ না করায় পচা দুর্গন্ধে বাসার দরজা জানালা খুলতে পারছেন না। সোমবার কোরবানির পর থেকে এখন পর্যন্ত সিটি কর্পোরেশনের কাউকে এই এলাকায় আসতে দেখা যায়নি বলে দাবি করেন তারা।


বনশ্রী এইচ ব্লকের বাসিন্দা আব্দুর রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, সোমবার এখানে দুপরের মধ্যে মোটামুটি কোরবানি শেষ হয়ে গেছে। সোমবার দুপুর থেকে আজকে দুপুর পর্যন্ত এই এলাকায় বর্জ্য অপসারণে সিটি করপোরেশনের কাউকে পাওয়া যায়নি। কেউ ময়ালা নিতে আসেনি।

আবার মেরাদিয়ার অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাটের বর্জ্যও পুরোপুরি সরেনি। বিভিন্ন জায়গায় এখনো হাটের আর কোরবানির বর্জ্য পড়ে আছে।

পাশের কাজীবাড়ি মোড়েও কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ। দ্রুত এসব বর্জ্য সরিয়ে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এলাকাবাসী। তারা বলছেন, শুধু দুর্গন্ধই নয়, মশারও বিস্তার ঘটাচ্ছে এসব বর্জ্য।

এবারের কোরবানি বর্জ্য অপসারণে নগরবাসীর কাছে ২৪ ঘণ্টা সময় চেয়েছেন দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস। সেই হিসেবে ২৪ ঘণ্টা শেষ হবে আজকে দুপুর ২ টায়। কিন্তু বেলা ১ টা পর্যন্ত এইচ ব্লকের এই অংশে বর্জ্য অপসারণ না হলেও কে ও এফ ব্লকের দিকে বর্জ্য অপসারণের কাজ শুরু করেছে। তবে কাজের ধীরগতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে এলাকাবাসী।


ঈদের পরের দিনেও কেন বর্জ্য অপসারণ হয়নি এমন প্রশ্নের জবাবে ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদ হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, এই বিষয় নিয়ে কথা বলার সময় নাই। কোরবানি নিয়ে ব্যস্ত আছি বলে ফোন কেটে দেন।

পরবর্তীতে আবার যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, কোরবানি শেষ করে সন্ধ্যায় তিনি এই এলাকা পরিদর্শনে আসবেন। বাকিটা তখন দেখবেন।

;

ফাঁকা মেট্রোরেল, নেই ঈদ ভ্রমণপিপাসু যাত্রীদের উপস্থিতি



অভিজিত রায় (কৌশিক), স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে একযোগে উদযাপিত হয়েছে ঈদুল আজহা। এ উপলক্ষে সরকারি ছুটিতে রয়েছে দেশবাসী। ঈদকে কেন্দ্র করে রাজধানীর দ্রতগামী যান মেট্রোরেলে ভ্রমণ পিপাসুদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে।

তবে অফিস আদালতসহ রাজধানীর অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় যাত্রীর উপস্থিতি না থাকার কারণ হিসেবে দেখছেন মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে ভ্রমণ পিপাসুদের আগমন না থাকার কারণ হিসেবে সকালের শুরুকে দায়ী করছেন তারা। স্টেশনে উপস্থিত কর্মকর্তাদের দাবি বেলা বাড়লে ভ্রমণ পিপাসুদের উপস্থিতি বাড়তে পারে।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) সকালে রাজধানী আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট ও কারওয়ান বাজার মেট্রো স্টেশন ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।


সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, স্টেশন গুলোতে যাত্রীর আগমন নেই বললেই চলে। দায়িত্বরত কর্মকর্তা কর্মচারীরা অবসরে সময় পার করছেন। নেই টিকিট বিক্রির দীর্ঘ লাইন। হাতে গোনা যেসব যাত্রী আসছেন তাদেরও অপেক্ষা ছাড়াই মেশিনের সাহায্যে টিকিট কাটতে হচ্ছে। কাউন্টারগুলোতে টিকিট বিক্রেতাকেও দেখা যায়নি। তবে দায়িত্বরত আনসার সদস্য, এমআরটি পাস চেকার এবং পরিছন্নতা কর্মীর কাজে নিয়োজিতদের উপস্থিতি দেখা গেছে।

এছাড়া ট্রেনের ভেতরে কিছু যাত্রী লক্ষ্য করা গেছে। যাদের অধিকাংশই এসেছেন উত্তরা স্টেশন থেকে।

যাত্রী না থাকার কারণ জানতে চাইলে দায়িত্বগত আনসার সদস্য জিয়াউর রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, ছুটির দিন হওয়ায় যাত্রীর কোনো চাপ নেই। ঢাকার সব অফিস আদালত বন্ধ রয়েছে এর মধ্যে মানুষ বের হচ্ছে না।


টিকিট বিক্রেতাদের না থাকার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, অধিকাংশই ঈদের ছুটিতে আছেন।

অন্য এক আনসার সদস্য আমিন বলেন, ছুটির কারণে মানুষ নাই। কেউ এত সকালে ঘুরতেও বের হয়নি। তবে দুপুরের দিকে সবাই ঘুরতে বের হতে পারে, তখন যাত্রীর চাপ বাড়তে পারে।

উত্তরায় স্টেশন থেকে শাহবাগ স্টেশনগামী যাত্রী রফিকুল বলেন, নিজস্ব একটি প্রয়োজনের কারণে বের হয়েছি। উত্তরা থেকে শাহবাগে যাবো।

আগারগাঁ স্টেশন থেকে মতিঝিলের উদ্দেশে ট্রেনে উঠেছেন হানিফ। তিনি বলেন, বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশে বের হয়েছি। মতিঝিল নামবো। মতিঝিল থেকে সায়েদাবাদ গিয়ে গাড়িতে উঠবো।


তিনি বলেন, রাস্তায় গাড়ি খুব কম। আবার ঈদ উপলক্ষে ভাড়াও কিছুটা বেশি নিচ্ছে। তাছাড়া বাসে যেতে গেলে যে সময় লাগবে মেট্রোতে গেলে তার অর্ধেক সময়ে আমি জায়গামতো পৌঁছে যেতে পারবো। এইজন্য মেট্রোরেলে উঠে পড়লাম।

পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে রাজধানীর আগারগাঁও স্টেশন থেকে উত্তরা ভাইয়ের বাসায় যাচ্ছেন মাহমুদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঈদ উপলক্ষে ভাইয়ের বাসাতে দাওয়াত দিয়েছে। সোমবার কোরবানি থাকায় ব্যস্ততার কারণে যেতে পারি নাই। তাই পরিবারের সবাইকে সাথে নিয়ে ভাইয়ের বাসায় ঘুরতে যাচ্ছি।

;

চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের চার অঞ্চলে দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্র বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এমনটি জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নৌবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া মঙ্গলবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও এলাকার জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

এদিকে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। ফলে আগামী পাঁচ দিনে সারাদেশে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং যেসব এলাকায় তাপপ্রবাহ চলছে তাও প্রশমিত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

;

পশু কোরবানিতে পিছিয়ে ময়মনসিংহ এগিয়ে আছে ঢাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পশু কোরবানিতে পিছিয়ে ময়মনসিংহ এগিয়ে আছে ঢাকা

পশু কোরবানিতে পিছিয়ে ময়মনসিংহ এগিয়ে আছে ঢাকা

  • Font increase
  • Font Decrease

এবারের ঈদুল আজহায় পশু কোরবানিতে এগিয়ে ঢাকা বিভাগ, পিছিয়ে রয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। অর্থাৎ ঢাকা বিভাগের মানুষ সবচেয়ে বেশি পশু কোরবানি দিয়েছে। সবচেয়ে কম কোরবানি দিয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগের মানুষ।

মঙ্গলবার (১৮জুন) সকালে সারাদেশের কোরবানি পশুর তথ্য বিশ্লেষণ করে এই তথ্য পাওয়া যায়।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা নাজমুল হাসান জানান, সদ্য শেষ হওয়া ঈদুল আজহায় ১ কোটি ৪ লাখ ৮ হাজার ৯১৮ টি গবাদিপশু কোরবানি হয়েছ।

তিনি জানান, গতবছরের তুলনায় এবার প্রায় ৪ লাখ কোরবানি বেশি হয়েছে। যা গত বছরের কোরবানিকৃত গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৪১ হাজার ৮১২ টি। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯৯ লাখ ৫০ হাজার ৭৬৩টি। গত বছরের তুলনায় এবার ৩ লাখ ৬৭ হাজার ১০৬ টি গবাদিপশু বেশি কোরবানি হয়েছে।

মাঠ পর্যায় থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ঢাকা বিভাগে ২৫ লাখ ২৯ হাজার ১৮২ টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ২০ লাখ ৫৭ হাজার ৫২০ টি, রাজশাহী বিভাগে ২৪ লাখ ২৬ হাজার ১১১টি, খুলনা বিভাগে ১০ লাখ ৮ হাজার ৮৫৫ টি, বরিশাল বিভাগে ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৩৮টি, সিলেট বিভাগে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৭৪২টি, রংপুর বিভাগে ১১ লাখ ৭২ হাজার ৫৫৩ টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ লাখ ৯২ হাজার ৫১৭ টি গবাদিপশু কোরবানি হয়েছে।

কোরবানি হওয়া গবাদিপশুর মধ্যে ৪৭ লাখ ৬৬ হাজার ৮৫৯টি গরু, ১ লাখ ১২ হাজার ৯১৮ টি মহিষ, ৫০ লাখ ৫৬ হাজার ৭১৯টি ছাগল, ৪ লাখ ৭১ হাজার ১৪৯ টি ভেড়া এবং ১ হাজার ২৭৩ টি অন্যান্য পশু।

এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ৯৫৪ টি গরু, ৬ হাজার ৪৬৫ টি মহিষ, ১০ লাখ ৯৪ হাজার ৮৭২ টি ছাগল, ৮৯ হাজার ৯১ টি ভেড়া ও অন্যান্য ৮০০ টি পশু, চট্টগ্রাম বিভাগে ১২ লাখ ১৭ হাজার ৭৪৭ টি গরু, ৯১ হাজার ৮১০টি মহিষ, ৬ লাখ ৫২ হাজার ১৩০ টি ছাগল, ৯৫ হাজার ৪৮৩টি ভেড়া ও অন্যান্য ৩৫০ টি পশু। রাজশাহী বিভাগে ৭ লাখ ২০ হাজার ৪৭২টি গরু, ৯ হাজার ৫৬৮ টি মহিষ, ১৫ লাখ ৮৩ হাজার ৪৮৬টি ছাগল ও ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭৭টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৮টি, খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৭৯ হাজার ৯৬৭টি গরু, ১ হাজার ৫০৬ টি মহিষ, ৬ লাখ ৬৯ হাজার ৭৩৫ টি ছাগল, ৫৭ হাজার ৫৫৯ টি ভেড়া ও অন্যান্য ৮৮টি পশু। বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৮০ হাজার ৩৭৭ টি গরু, ১হাজার ১ টি মহিষ, ১ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৩ টি ছাগল ও ২০ হাজার ১৯০ টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৭ টি। সিলেট বিভাগে ২ লাখ ১ হাজার ১৪৩ টি গরু, ১ হাজার ৩৫৮ টি মহিষ, ১ লাখ ৭৩ হাজার ২২৩টি ছাগল ও ১৮ হাজার ১৪ টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৪ টি। রংপুর বিভাগে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৩৯৪ টি গরু, ৩০৪ টি মহিষ, ৫ লাখ ৭৩ হাজার ৬১৬ টি ছাগল, ৬০ হাজার ২২৮ টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ১১টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১ লাখ ৯০ হাজার ৮০৫ টি গরু, ৯০৬ টি মহিষ, ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৯৪ টি ছাগল ও ১৮ হাজার ৭ টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ০৫ টি কোরবানি হয়েছে।

উল্লেখ্য, এ বছর সারাদেশে কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৩৬৭ টি।

;