শিশুশ্রম বন্ধে ডিসিদের সহযোগিতা চান শ্রম প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন  শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে এবং ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) সহযোগিতা চেয়েছেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিনের চতুর্থ অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি কথা জানান।

তিনি বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন প্রকল্পের চতুর্থ পর্যায়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত এক লাখ শিশুকে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ঝুঁকিমুক্ত জীবনে ফিরিয়ে আনা হবে। এসডিজির বিষয়টি সামনে রেখে ২০৩০ সালের মধ্যে সব ধরনের শিশুশ্রম মুক্ত দেশ গড়তে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সরকার ৩৮টি কাজকে শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে নিষিদ্ধ করেছে। এরই মধ্যে তৈরি পোশাক এবং চিংড়ি প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পকে শিশুশ্রম মুক্ত করা হয়েছে।’

‘২০২১ সালে মধ্যম আয়ের নিরাপদ কর্মক্ষেত্র, ২০৩০ সালের মধ্যে শিশুশ্রম মুক্ত, ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ গড়তে জেলা প্রশাসকদের বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। বিশেষ করে নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে এবং ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে জেলা প্রশাসকসহ প্রশাসনের সব স্তরের কর্মকর্তাদের পাশে পাবো বলে আশা করি,’ বলেন প্রতিমন্ত্রী।

আরো ১১টি ঝুঁকিপূর্ণ কাজকে শিশুশ্রম মুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।

   

চুয়াডাঙ্গায় নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা, ৭ জনের কারাদণ্ড



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণকালে বিভিন্ন অপরাধের দায়ে ৭ জনকে কারাদণ্ড ও জরিমানা করেছেন মোবাইল কোর্ট। নির্বাচন কাজে।

মঙ্গলবার (২১ মে) নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন স্থানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন দায়িত্বে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ।

মোবাইল কোর্ট সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নাঈমা জাহান সুমাইয়া মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে আলমডাঙ্গা উপজেলার চিৎলা ইউনিয়নের রুইথনপুর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে রিপনকে (৩১) সরকার কর্তৃক জারিকৃত যথাযথ আদেশ অমান্য করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে দণ্ডবিধি ১৮৮ ধারায় ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ২০০ টাকা জরিমানা করেন।

এরপর বিকেল চারটায় আলমডাঙ্গা উপজেলার চিৎলা ইউনিয়নের হাঁপানিয়া গ্রামের খাজমত আলীর ছেলে কায়েম আলীকে (৬২) নির্বাচনে অন্যায় প্রভাব প্রয়োগের কারণে দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ১৭১ (চ) ধারায় ৪ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, একই সময় একই উপজেলা ও গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে আতিউল্লাহকে (৬২) একই ধারায় ৪ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, একই গ্রামের ঈশার উদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে আজিবর রহমানকে (৫৫) একই ধারায় ৪ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও হারেজ উদ্দীনের ছেলে মুনতাজ আলীকে (৫৫) ৪ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন।

এদিকে, জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মো. রাসেল মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে আলমডাঙ্গা উপজেলার ভাংবাড়ীয়া ইউনিয়নের বগাদী ভোট কেন্দ্রে ভোগাইল বগাদী গ্রামের আনাবুল ইসলামের ছেলে সুজনকে (২৬) সরকার কর্তৃক জারিকৃত যথাযথ আদেশ অমান্য করে কেন্দ্রের পাশে শোডাউন ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য দণ্ডবিধি ১৮৮ ধারায় ৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন।

এছাড়া চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হাসিনা মমতাজ নির্বাচনে অন্যায় প্রভাব প্রয়োগের কারণে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর গ্রামের মৃত রবজেল হোসেনের ছেলে রাশেদুল ইসলাম আব্দুল্লাহকে (৪৯) দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ১৭১(চ) ধারায় ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের পুলিশের সহায়তায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;

নোয়াখালীর তিন উপজেলায় আওয়ামী লীগ নেতাদের বিজয়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে নোয়াখালীর তিনটি উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেসরকারি ফলাফলে জয়ী ব্যক্তিদের তিনজনই আওয়ামী লীগের নেতা।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে বেসরকারিভাবে এই ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শারমিন আরা। এর আগে, সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এসব উপজেলায় ব্যালট পেপারে ভোট গ্রহণ করা হয়।

সেনবাগ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহ্বাজ মোরশেদ আলমের ছেলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাইফুল আলম দিপু আনারস প্রতীকে ৩২ হাজার ১৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেনবাগ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী মো.আবু জাফর টিপু পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৩৪ ভোট।

চাটখিল উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির দোয়াত কলম প্রতীকে ৬৫ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জেড এম আজাদ খান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ২৬৭ ভোট।

অপরদিকে, সোনাইমুড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম বাবুল আনারস প্রতীকে ৭৭ হাজার ১৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো.মোমিনুল ইসলাম হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৭৮১ ভোট।

উল্লেখ্য, কেন্দ্র থেকে সকল এজেন্টকে বের করে দেওয়া, ব্যালটে প্রকাশ্যে সিলমারা, ভুয়া এজেন্ট সাজিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেন চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী জেড এম আজাদ খান ।পরে দুপুর দেড়টার দিকে আজাদ খানের বাড়ির সামনের চাটখিল টু সোনাইমুড়ী সড়কে জাল ভোট ও কেন্দ্র দখলের অভিযোগে তার সমর্থকরা সড়ক অবরোধ করে জুতা মিছিল করে। ওই সময় ইসি ও প্রতীদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবিরকে ব্যঙ্গ করে নানা স্লোগান দিতে থাকে তারা। ওই সময় ৩০ মিনিট সড়ক অবরোধ করে রাখে ভোটাররা। একই সাথে তারা পুনর্নির্বাচন দাবি করে। সোনাইমুড়ীতে জাল ভোটে সহযোগিতার দায়ে ৬ নির্বাচন কর্মকর্তাকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালত এবং জাল ভোট দেওয়ার দায়ে ২জনকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়।

;

কসবায় স্বপন ও আখাউড়ায় মনির নির্বাচিত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার কসবা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ফুফাতো ভাই ছাইদুর রহমান স্বপন ও আখাউড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনির হোসেন বেসরকারিভাবে নির্বাাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে রিটার্নি অফিসার এই ফলাফল ঘোষণা করেন। এর আগে সকাল সকাল ৮ থেকে বিকেল ৪ পর্যন্ত একটানা আখাউড়া ও কসবা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরমধ্যে কসবা ও আখাউড়ায় বেশকিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে।

কসবা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ফুফাতো ভাই ছাইদুর রহমান স্বপন চেয়ারম্যান পদে কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৮৫ হাজার ৯৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৯৫৭ ভোট। তিনি কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

এদিকে আখাউড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে মনির হোসেন চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীকে ২৮ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মো. মুরাদ হোসেন ভূঁইয়া আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৫৭৩ ভোট।

জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম দুই উপজেলার দুইজন চেয়ারম্যানের এই ফলাফল সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন।

;

মাগুরার মহম্মদপুরে আবদুল মান্নান ও শালিখায় শ্যামল কুমার দে বিজয়ী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাগুরার দু’টি উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৮টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়।

মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলায় আওয়ামীলীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান ও শালিখা উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এ্যাডভোকেট শ্যামল কুমার দে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। মহম্মদপুরে এ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কবিরুজ্জামান শালিক প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩হাজার ৯৬২ ভোট।

পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ঈদুল শেখ চশমা ৩৪ হাজার ২৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহাবুবুর রহমান মাইক প্রতীকে ১৫ হাজার ২৪৬ ভোট পেয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শামীমা হাসান হাস ২৫ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম রাহেলা বেগম পদ্মফুল ১৪হাজার ৭৯৬ ভোট পেয়েছেন। অপরদিকে শালিখা উপজেলা নির্বাচনে শ্যামল কুমার দে আনারস প্রতীকে ৩১ হাজার ১৮৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল ইসলাম মরটসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৭৮৪ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জেসমিন আক্তার শাবানা ফুটবল প্রতীকে ১৮ হাজার ১১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী দিপ্তী রানী বিশ্বাস পেয়েছেন ১৭ হাজার ৩২৫ ভোট। পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে এ্যাডভোকেট সজিব হোসেন ৩৫ হাজার ৬৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আশরাফুল আলম টিউবয়েল প্রতীকে পেয়েছেন ২২হাজার ৫৩৭ ভোট।

মহম্মদপুর উপজেলায় ৬৪টি ও শ্রীপুর উপজেলায় ৫৪টি কেন্দ্র ৮৫০টি বুথে ভোটগ্রহণ হয়। মহম্মদপুর উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৮১ হাজার ৩৬২জন ও শালিখা উপজেলায় ভোটার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৪৪ হাজার ২৫৫ জন। ভোটার উপস্থিতি ছিল প্রায় ৫০শতাংশ। নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল কঠোর। ভোট চলাকালে কোন বিশৃংখল ঘটনা ঘটেনি।

;