বদলে যাচ্ছে আবহাওয়া!



ড. মাহফুজ পারভেজ, কন্ট্রিবিউটিং এডিটর, বার্তা২৪.কম
চট্টগ্রামে বর্ষায় চৈত্রের প্রতাপ/ ছবি: বার্তা২৪.কম

চট্টগ্রামে বর্ষায় চৈত্রের প্রতাপ/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিশ্বব্যাপী নানা প্রাকৃতিক পালাবদল ঘটছে। আবহাওয়ার ক্ষেত্রেও অনেক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শীতপ্রধান দেশে গরম বাড়ছে। আবার বৃষ্টিবহুল অঞ্চলে পর্যাপ্ত বৃষ্টি হচ্ছে না।

ঋতুচক্রে এখন ভরা বর্ষাকাল হলেও বাংলাদেশের বহু অঞ্চলে আকাশ মেঘশূন্য। খা খা করছে দিগন্ত। গাছাপালা ঝিমুচ্ছে। বাতাস না থাকায় পাতাগুলো ঝিম ধরে আছে।

চট্টগ্রাম ভার্সিটির বনানীঘেরা পরিবেশ সর্বদা পাখিদের কলকাকলীতে মুখরিত হলেও তীব্র গরমে তাদের দেখা মিলছে না।প্রকৃতির পাশাপাশি পাখিগুলো থমকে গেছে। গরমের দাপটে সবাই অসহায়। বর্ষাকালে যেন চলছে চৈত্রের ভয়াল প্রতাপ।

জলবায়ু পরিবর্তনের আঁচ এতোটাই স্পষ্ট হচ্ছে যে, প্রকৃতি ও পরিবেশে এর প্রভাব স্পষ্টভাবে টের পাওয়া যাচ্ছে। ঘোরতর বর্ষাকালেও প্রচুর বৃষ্টির দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। গত সাত দিনেও চট্টগ্রাম অঞ্চলে বর্ষার তুমুল বর্ষণ হয় নি।

সমুদ্র অতি কাছে। জলবাহী মেঘ ভরে থাকার কথা চট্টগ্রামের আকাশ। অথচ তেমন ঘটনা ঘটছে না। আকাশ হয়ে আছে খটমটে। শুষ্ক। শরতের নীল রঙে ছাওয়া।

বর্ষার কাজল-কালো মেঘ আর ঝমঝম বৃষ্টির বর্ষাকাল এবার দেখতে পারেনি চট্টগ্রামবাসী। বর্ষার মেঘ, বৃষ্টি ও আর্দ্র আবহাওয়ার বদলে পেয়েছে গরমের তীব্র দাহ। দিনমান কড়া রোদ, অসহনীয় গরম আর ঘাম মনে করিয়ে দিয়েছে চৈত্রের কথা।

বর্ষায় চৈত্রের প্রতাপ যে জলবায়ু পরিবর্তনের সুস্পষ্ট লক্ষণ, তা বোধগম্য হচ্ছে সবারই। খরতাপের মাঝে কয়েক দিন পর পর সামান্য এক পশলা বৃষ্টিকে নিয়েই এবারের বর্ষা অতিক্রান্ত হচ্ছে।

সামনের দিনগুলোতে জলবায়ু আরও বদলাবে; আবহাওয়া আরও বিরূপ হবে। বাংলাদেশের ঋতুবৈচিত্রে আসবে আমূল পরিবর্তন। ষড়ঋতু বাংলাদেশকে হয়ত খুঁজে পাওয়াই দুস্কর হবে প্রকৃতি ও পরিবেশে।

আবহাওয়ার পরিবর্তন আর জলবায়ুর বিন্যাস-ভাঙা আচরণ কেবল বাংলাদেশ বা চট্টগ্রামেই নয়, নাড়া দিয়েছে সারা বিশ্বকে। দক্ষিণ এশিয়ায় বাড়ছে উষ্ণতা। কমছে পানির স্তর। ভারতের শোনা যাচ্ছে পানির জন্য হাহাকার।

আপাত নিরাপদ ইউরোপেও আবহাওয়ার তাণ্ডব দেখা যাচ্ছে। সেখানকার প্রথাগত জলবায়ু বিগড়ে গেছে। ফ্রান্সে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি গরম পড়ছে। জার্মানিতে তাপমাত্রা রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে চলেছে। শীতপ্রধান দেশগুলো মনে হয় উষ্ণমণ্ডলীয় দেশে রূপান্তরিত হচ্ছে।

আরও পড়ুন: সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে ইউরোপ, ফ্রান্সে ৪৫ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে

পৃথিবী আবহাওয়া বিষয়ক সমস্যায় জর্জরিত হচ্ছে প্রতিদিনই। জলবায়ুর ভারসাম্য রক্ষার চ্যালেঞ্জ মানবসভ্যতার সামনে সবচেয়ে বড় বিপদ হয়ে আসছে প্রতিনিয়ত। যার প্রভাব আমাদেরকে ক্রমাগত গ্রাস করছে।

মানুষের অবিমৃশ্যতায় প্রকৃতি ও পরিবেশ যে চরম বিরূপ হয়ে যাচ্ছে, তা আমরা কখন টের পেতে শুরু করেছি। বৃক্ষ, নদী, পাহাড়ের ক্ষতি করার কুফলও ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে পরিবেশগত ভারসাম্যহীন আচরণের মাধ্যমে।

সাধারণভাবে বাংলাদেশের এবং বিশেষভাবে চট্টগ্রামে আবহাওয়ার নেতিবাচক পালাবদল দেখে আমাদের আরও সতর্ক হওয়ার দরকার আছে। প্রকৃতি ও পরিবেশ সংরক্ষণ করে আবহাওয়া ও জলবায়ুকে স্থিতিশীল ও ভারসাম্যপূর্ণ রাখতে অতিদ্রুত সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

   

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ৮ সদস্য গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ৮ সদস্য গ্রেফতার

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ৮ সদস্য গ্রেফতার

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর খুলশী থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের আট সদস্যকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১৮ মে) সকালে লালখানবাজার এলাকাসহ বিভিন্ন স্পটে পুলিশের একাধিক টিম অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে।

গ্রেফতাররা হলো- হেলাল বাদশা চৌধুরী (২৫), মো. রাকিব হোসেন (২২), মো. কাউসার (২২), মো. মেহরাজ সামি (২১), শেখ সাদি হাসান (২০), মো. আব্দুর রহমান (২১), মো. সাগর হোসেন (২৭) ও সাইফুল ইসলাম শান্ত (২৬)।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মুহাম্মদ নেয়ামত উল্লাহ।

তিনি জানান, অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাং লিডারসহ আটজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত।

গ্রেফতার ৮ কিশোর গ্যাং সদস্য নগরীর বিভিন্ন স্থানে টার্গেট করে পথচারীদের জিনিসপত্র ছিনতাই করতো। তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।

;

পশুর প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোয় জোর দিতে হবে: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পশুর প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোয় জোর দিতে হবে: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

পশুর প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোয় জোর দিতে হবে: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

পশুর জন্য নিরাপদ উপায়ে প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়নোর তাগিদ দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর হোটেল লা মেরিডিয়ানে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই তাগিদ দিয়েছেন।

ইউএসডিএ (ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচার) এবং এসিডিআই/ ভোকা (এগ্রিকালচারাল কোওপারেটিভ ডেভেলপমেন্ট ইন্টারন্যাশনাল /ভলেন্টিয়ারস ইন ওভারসিজ কোওপারেটিভ এসিস্ট্যান্স) এর যৌথ উদ্যোগে গৃহীত বাংলাদেশ ক্লাইমেট স্মার্ট লাইভস্টক প্রকল্প এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

আওয়ামী লীগ সভাপতিমন্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রহমান বলেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে আমাদের প্রাণিজ খাদ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে। তবে এ উৎপাদন বৃদ্ধি হতে হবে পরিবেশসম্মতভাবে। পশু খাদ্যের প্রকৃতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। আধুনিক পদ্ধতিতে পশু খাদ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিকভাবে গো খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানো গেলে গ্রীণ হাউজ গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ কমে আসবে। এসব বিষয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের সাথে কাজ করা হবে। এক সাথে কাজ করার মাধ্যমে সব চ্যালেঞ্জ দ্রুতই মোকাবিলা করা সম্ভব হবে।

পশুর খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন আনার জন্য খামারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমাদের গবাদিপশুর শুধু উৎপাদন বাড়ালেই হবে না। বরং পরিবেশসম্মতভাবে তা বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে গো খাদ্য হিসেবে ব্যবহারযোগ্য ঘাসের উৎপাদন বাড়াতে হবে। এছাড়াও ঘাস চাষের উপর খামারীদের জোর দিতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, পশু থেকে যে বর্জ্য বের হয় তা কিভাবে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে আমাদের গবেষণা করতে হবে।

এসময় তিনি গোবর থেকে যে গ্যাস উৎপন্ন হয় তা সঠিকভাবে কাজে লাগানোর উপায় বের করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইন্সটিটিউটের মহাপরিচালক ড. এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, ইউনাইটেড স্টেটস অফ এগ্রিকালচার (ইউএসডিএ) এর এগ্রিকালচারাল অ্যাটাশে সারাহ গিলেস্কি, এসিডিআই/ভোকা এর চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার সিলভিয়া জে. মেগ্রেট এসময় উপস্থিত ছিলেন।

;

ডিবি কার্যালয়ে মামুনুল হক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) কার্যালয়ে গেছেন হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক।

শনিবার (১৮ মে) বিকেলে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে আসেন তিনি।

বিষয়টি ডিবির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন।

ডিবি সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতারের সময় জব্দকৃত নিজের মোবাইল ফোন নিতে ডিবি কার্যালয়ে আসেন মাওলানা মামুনুল হক।

গত ৩ মে সকাল ১০টার দিকে মামুনুল হক কারাগার থেকে মুক্তি পান।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক।

১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদরাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়েছে পুলিশ। গ্রেফতারের পর থেকে এসব মামলায় কারাগারেই ছিলেন মামুনুল হক।

;

পশুর প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ মন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পশুর জন্য নিরাপদ উপায়ে প্রাকৃতিক খাদ্যের উৎপাদন বাড়নোর তাগিদ দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর হোটেল লা মেরিডিয়ানে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই তাগিদ দিয়েছেন।

ইউএসডিএ (ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচার) এবং এসিডিআই/ ভোকা (এগ্রিকালচারাল কোওপারেটিভ ডেভেলপমেন্ট ইন্টারন্যাশনাল/ভলেন্টিয়ারস ইন ওভারসিজ কোওপারেটিভ এসিস্ট্যান্স) এর যৌথ উদ্যোগে গৃহীত বাংলাদেশ ক্লাইমেট স্মার্ট লাইভস্টক প্রকল্প এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রহমান বলেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে আমাদের প্রাণিজ খাদ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে। তবে এ উৎপাদন বৃদ্ধি হতে হবে পরিবেশসম্মতভাবে। পশু খাদ্যের প্রকৃতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। আধুনিক পদ্ধতিতে পশু খাদ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিকভাবে গো খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানো গেলে গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ কমে আসবে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের সাথে এসব বিষয় নিয়ে কাজ করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন এবং যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে এসময় উল্লেখ করেন। এক সাথে কাজ করার মাধ্যমে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

পশুর খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন আনার জন্য খামারিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমাদের গবাদিপশুর শুধু উৎপাদন বাড়ালেই হবে না। বরং পরিবেশসম্মতভাবে তা বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে গোখাদ্য হিসেবে ব্যবহারযোগ্য ঘাসের উৎপাদন বাড়ানোর ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন এবং ঘাস চাষের ওপর জোর দেওয়ার জন্য খামারিদের প্রতি আহবান জানান।

মন্ত্রী বলেন, পশু থেকে যে বর্জ্য বের হয় তা কিভাবে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে আমাদের গবেষণা করতে হবে। গোবর থেকে যে গ্যাস উৎপন্ন হয় তা সঠিকভাবে কাজে লাগানোর উপায় বের করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি তিনি আহবান জানান।

;