শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে খুলনার ঈদ বাজার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
খুলনায় কেনাকাটায় ঢল নেমেছে, ছবি: বার্তা২৪

খুলনায় কেনাকাটায় ঢল নেমেছে, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদের আর মাত্র একদিন বাকি। রোজার শেষে এ মূহুর্তে জমে উঠেছে খুলনার ঈদ বাজার। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে খুলনা বিপণি বিতান ও মার্কেট এলাকা। ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় হওয়ায় দম ফেলার ফুসরত নেই বিক্রেতাদের।

সোমবার (৩ মে) খুলনা নগরীর নিউ মার্কেট, শপিং কমপ্লেক্স, জলিল মার্কেট, হকার্স মার্কেট, শিববাড়ী মোড়ের শোরুম, সোনাডাঙ্গার শো রুম, ডাকবাংলা মোড়, রেলওয়ে মার্কেট, পিকচার প্যালেস মোড়, বড় বাজার, মশিউর রহমান মার্কেট, কবি কাজী নজরুল ইসলাম মার্কেট, দরবেশ চেম্বার, নান্নু সুপার মার্কেট, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মার্কেট, হাজী মালেক চেম্বার, নূর চেম্বার, এশা চেম্বার, আড়ং, অঞ্জনস ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি মার্কেট এলাকা ও বিপণি বিতানগুলোতে ঈদের আমেজ বইছে। সব ধরনের ক্রেতা সমাগমে মুখরিত হয়ে উঠেছে দোকানপাট। শেষ মূহুর্তে বেচাকেনায় যেন ধুম পড়েছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/03/1559570512861.jpg
ঈদ বাজারে মানুষের ঢল, ছবি: বার্তা২৪

 

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সকাল থেকেই প্রচণ্ড গরম আর রোদ উপেক্ষা করে মার্কেটমুখী ক্রেতাদের চাপ বাড়তে থাকে। ঈদ কেনাকাটা করতে আসা ক্রেতাদের চাপে হিমশিম খাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। দুপুরের পর থেকে প্রায় প্রতিটি মার্কেট ও বিপণি বিতান এলাকায় ক্রেতা বাড়তে থাকায় পা ফেলার স্থান নেই।

নগরীর শপিং কমপ্লেক্সের লেটেস্ট কর্নারের স্বত্বাধিকারী লিমন শেখ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে ততই ক্রেতাদের চাপ বাড়ছে। এ বছর রোজার প্রথম দিকে বিক্রি ভাল না হলেও শেষের এ সময়টায় আশানুরূপ বিক্রি হচ্ছে। আশা করছি ঈদের আগে চাঁদ রাতের কেনাবেচায় লাভ হবে অনেক।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/03/1559570541433.jpg
শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় ব্যস্ত খুলনা নগরবাসী, ছবি: বার্তা২৪

 

ব্যবসায়ী এসারত হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘ক্রেতাদের চাপ বেড়েছে অনেক। প্রচণ্ড গরম আবার গতকালের বৃষ্টির জন্য অনেকে কেনাকাটা করতে পারেননি। যে কারণে আজ ক্রেতা সমাগম বেশি। এখন যারা আসছেন তারা খালি হাতে ফিরছেন না, কেনাকাটা করতেই আসছেন।

পিকচার প্যালেসের এ্যাপেক্স গ্যালারির ম্যানেজার সুজন ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘এবারের ঈদ বাজার শুরু থেকেই কলকাতামুখী হওয়ায় বিক্রি হওয়ায় চিন্তায় ছিলাম। কিন্তু শেষ দিকে এসে বেশ বিক্রি বেড়েছে। এখনও তো চাঁদ রাত বাকি। আমাদের ক্ষতি পুষিয়ে যাবে এ বিক্রিতে।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/03/1559570581549.jpg
ঈদে নতুন পাঞ্জাবির সঙ্গে টুপি না হলেই নয়, ছবি: বার্তা২৪

 

ক্রেতারা বলছেন, রোজার শেষে ছুটি পেয়ে কেনাকাটা করতে আসতে হয়েছে। মাসের শুরুতে বেতন বোনাসের পাওয়ার পরই অনেকে ঈদের কেনাকাটা করতে এসেছেন।

গোপালগঞ্জ থেকে খুলনায় পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে আসা প্রভাষক রাজু আহমেদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘রোজার শুরুতে কাজের চাপে ঈদের কেনাকাটা করতে পারিনি। ছুটি পেয়ে খুলনায় এসে কেনাকাটা করছি। মার্কেটে অনেক ভিড়, কিন্তু উপায় নেই। এখন কেনাকাটা না করলে আর সময় পাবনা।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/03/1559570625061.jpg
শেষ মুহূর্তে কেনাকাটা করছেন নারীরা, ছবি: বার্তা২৪

 

নগরীর ডাকবাংলার ফুটপাত থেকে কেনাকাটা করতে আসা ভ্যানচালক রওশন গাজী বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘রোজার সারা মাস ভ্যান চালায়ে যা কামাইসি, তাই দিয়া সবার জন্য কিনসি। আমার মা আর বৌ’র জন্য শাড়ি কিনসি। আমার জন্য লুঙ্গি কিনসি আর দুই বাচ্চার জামা কিনসি। আর তো সময় নাই, কাইল দিন বাদেই ঈদ।

ক্রেতারা যাতে নির্বিঘ্নে কেনাকাটা করতে পারে এজন্য খুলনায় কেএমপি’র পক্ষ থেকে বিশেষ সতর্কতা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। প্রতিটি মার্কেটেই পর্যাপ্ত পুলিশ টহল দিচ্ছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/03/1559570663828.jpg
জুতার দোকানে ছেলেদের ভিড়, ছবি: বার্তা২৪

 

মার্কেট এলাকায় টহল দেয়ার সময় কনস্টেবল আনারুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘প্রতিটি বিপণি কেন্দ্রের আশপাশে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। আশা করছি ঈদের দিন সকাল পর্যন্ত ক্রেতারা কোনো সমস্যা ছাড়াই কেনাকাটা করতে পারবে।’

   

নামাজ পড়ে ফেরার পথে গাড়ির ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ভালুকায় ফজরের নামাজ পড়ে ফেরার পথে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় জুয়েল (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

নিহত জুয়েল গফরগাঁও উপজেলার উত্তর সিপান গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে।

শনিবার (১৮ মে) ভোরে উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের সিডষ্টোর উত্তর বাজার এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। সে শারমীন গ্রুপের শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো।

ভরাডোবা হাইওয়ে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আবু তালেব ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভোরে ফজরের নামাজ শেষে বাসা ফেরার জন্য ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন তিনি। এ সময় ঢাকাগামী একটি অজ্ঞাত গাড়ি চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই গুরুতর আহত হয়ে তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে।

ভরাডোবা হাইওয়ে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আবু তালেব বলেন, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহটি হস্তান্তর করা জন্য আবেদন করলে মরদেহটি হস্তান্তর করা হয়।

;

জুজুতসু খেলোয়াড় ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত কোচ গ্রেফতার 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নারী জুজুতসু খেলোয়াড়কে জোর করে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের ঘটনায় অভিযুক্ত কোচ ও এ্যাসোসিয়শনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম  নিউটন ও তার সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১২।

শনিবার (১৮ মে) বিকেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান। 

তিনি বলেন, জুজুতসু খেলোয়াড়কে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ছবি ও ভিডিও ধারণ করা হয়। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বারবার ধর্ষণ করা হয়। এই ঘটনায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু এ্যাসোসিয়শনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনসহ দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এএসপি ইমরান আরও বলেন, এ বিষয় বিস্তারিত জানাতে সন্ধ্যায় কাওরান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বিস্তারিত জানাবেন।

;

বাংলাদেশ ব্যাংক স্বাধীন সত্তা হারিয়েছে: ফাহমিদা খাতুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ব্যাংক তার স্বাধীন সত্তা হারিয়ে ফেলেছে বলে মন্তব্য করে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, মেরুদণ্ড সোজা রেখে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাইরে থেকে আরোপিত সিদ্ধান্ত কার্যকর করার প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

শনিবার (১৮ মে) ঢাকার এফডিসিতে ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত ছায়া সংসদ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারছে না।

তিনি বলেন, বর্তমানে ব্যাংকিং খাতে নৈরাজ্য এমন পর্যায়ে উপনীত হয়েছে যে, আইএমএফের পরামর্শক্রমে ব্যাংক একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হচ্ছে। তবে যথেষ্ট পূর্ব প্রস্তুতি না থাকায় একীভূতকরণ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। জোর করে ব্যাংক একীভূতকরণ টেকসই হতে পারে না।

তিনি আরও বলেন, সুশাসনের অভাবে সামগ্রিক অর্থনীতিকে সাপোর্ট দেওয়ার সক্ষমতা ব্যাংকিং সেক্টর হারিয়েছে। জনগণ ব্যাংকিং খাতের ওপর আস্থা হারিয়েছে। ব্যাংকে গচ্ছিত আমানত নিরাপদ রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোন নিশ্চয়তা প্রদান করতে পারছে না। ফলে আমানতকারীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। যাদের কারণে ব্যাংকিং খাতে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, তারা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থাকছে। ব্যাংকের খেলাপি ঋণের সঠিক তথ্য জনগণ জানতে পারছে না।

সভাপতির বক্তব্যে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, ঋণ জালিয়াতি, ঋণ খেলাপি, অর্থ পাচার বাংলাদেশের আর্থিক খাতের সবচেয়ে বড় কালো দাগ। ব্যাংকের টাকা মেরে দিয়ে ব্যক্তি বিশেষের আরাম আয়েশ, ভোগ-বিলাস দেশের অর্থনীতিতে ক্যান্সারের আকার ধারণ করেছে। আর্থিক খাতের এই ক্যান্সারের চিকিৎসা না করে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সবল বা ভালো ব্যাংকের সাথে একীভূতকরণ কার্যক্রম শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর সুফল পাওয়া যাবে কি না তা বুঝতে আমাদের আরও কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, দেশের আর্থিক খাতের অস্থিরতার দায় বাংলাদেশ ব্যাংক এড়াতে পারে না। নানা আইনি সুবিধা দিয়ে ব্যাংকগুলোকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। সুশাসন ও জবাবদিহিতার ঘাটতি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে খাদের কিনারায় নিয়ে গিয়েছে। তাই ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চলমান সংকট উত্তরণের যে প্রচেষ্টা নেওয়া হচ্ছে তার জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকা খুবই জরুরি।

;

নরসিংদীতে বজ্রপাতে প্রাণ গেল মা-ছেলেসহ ৪ জনের



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার চরাঞ্চল আলোকবালী উত্তরপাড়া ও শহরতলীর হাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলো- চরাঞ্চল আলোকবালী উত্তরপাড়ার কামাল মিয়ার স্ত্রী শরিফা বেগম (৫০), তার ছেলে ইকবাল হোসেন (১২) এবং করম আলীর ছেলে কাইয়ুম মিয়া (২২)। এ ঘটনায় কামাল মিয়া নামের এক ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়। তারা সকলেই আলোকবালী উত্তরপাড়ার বাসিন্দা।

এছাড়া সদর উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের চকপাড়ায় মোছলেহউদ্দিন (৫০) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

নরসিংদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তানভীর আহমেদ জানান, নিহতরা সকলেই ধান কাটার জন্য কৃষিজমিতে অবস্থান করছিলেন। এসময় বিকট শব্দে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটলে শরিফা বেগম ও তার ছেলে ইকবাল ঘটনাস্থলেই মারা যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় সদর হাসপাতালে আনার পথে মারা যায় কাইয়ুম নামের একজন। কামাল হোসেন নামে আহত আরেকজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

তাছাড়া হাজীপুরে বজ্রপাতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানান তিনি।

;