রাজশাহীতে স্কুলে পিরিয়ডকালীন অনুপস্থিত ৪২ শতাংশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, রাজশাহী, বার্তা২৪.কম
ছবি: প্রতীকী

ছবি: প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহীর বেশিরভাগ স্কুলগুলোতে ছাত্রীদের স্যানিটেশন ও ঋতুকালীন (পিরিয়ড) স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার বেহাল দশা বিরাজ করছে। আর এ কারণে প্রতিমাসে প্রায় ৪২ শতাংশ ছাত্রী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকে।

ক্রমে এ সংখ্যা বাড়ার ফলে পিছিয়ে পড়ছে ছাত্রীরা। এছাড়া পরীক্ষায় আশানুরূপ ফলাফল করতে পারছে না তারা।

উন্নয়ন সংস্থা লেডিস অর্গানাইজেশন ফর সোশ্যাল ওয়েলফেয়ারের (লফস) সাম্প্রতিক এক জরিপে এ তথ্য জানা গেছে।

জরিপের তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহী জেলার প্রায় ৪২ শতাংশ ছাত্রী এই সমস্যার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকে। নগরীর শিক্ষার্থীরা এ বিষয়ে একটু সচেতন রয়েছে। তবে উপজেলা পর্যায়ের স্কুলগুলোর শিক্ষার্থীরা এ সমস্যায় স্কুলে আসা বন্ধ রাখে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যসম্মত ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা, সব সময় পানির ব্যবস্থা থাকা, স্যানিটেশন ও হাইজিন ওয়াশের ব্যবস্থার কোনো প্রকার সুবিধা নেই বললেই চলে। একই সঙ্গে সরকারিভাবে এ বিষয়ের উপরে প্রয়োজনীয় বাজেট এবং সকল প্রকার সুবিধা নিশ্চিতে তেমন কোনো নির্দেশনা নেই।

জানা গেছে, ছাত্রীদের জন্য পৃথকভাবে টয়লেট ব্যবস্থাপনা থাকার জন্য শিক্ষামন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে এ বিষয়ে ছাত্রীদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য নারী শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি রয়েছে। তবে এ নির্দেশনাটি শুধু কাগজ-কলমে রয়েছে। দীর্ঘদিনেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।

রাজশাহী নগরী ও উপজেলার কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা যায়, স্যানিটেশন ব্যবস্থায় স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ, অপরিষ্কার, পানির অব্যবস্থাপনা, সাবান না থাকা, টয়লেটের ভেতরে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা নেই। এছাড়া টয়লেটের ভেতরে মশা মাছির ভয়াবহ উৎপাত রয়েছে।

শহরে হাতে গোনা দুই একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাদে উপজেলা ও নগরীর বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেয়েদের স্যানিটেশন ও ঋতুকালীন সুবিধা একেবারেই অপ্রতুল। ফলে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আছে মেয়েরা।

রাজশাহী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বেগম ইসা বেলা সাত্তার বলেন, ‘ঋতুকালীন প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেয়েদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। আমাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বলা আছে- এ বিষয়ে বলতে কোনো মেয়ে যেন লজ্জা না পায়। শিক্ষকরা যেন তাদের সহযোগিতা করে।’

নগরীর সরকারি পিএন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তৌহিদ আরা খানম বলেন, ‘ছেলে মেয়ে এক সঙ্গে থাকা স্কুলগুলোতে এই সমস্যা একটু বেশি। আমাদের প্রতিষ্ঠানের মেয়েদের এ ব্যাপারে সহযোগিতা করে থাকি। তাদের স্বাস্থ্য বিষয়ে শিক্ষক রয়েছে। তারাই এর সমাধান করে থাকে।’

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের গাইনি অ্যান্ড অবসের প্রধান ডা. সাহেলা জেসমিন শিল্পী বার্তা২৪.কমকে জানান, ঋতুস্রাব একটি স্বাভাবিক শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া। সাধারণত ১১ হতে ১৪ বছর বয়সী মেয়েরা ঋতুস্রাবের মাধ্যমে নারীত্বের পরিপূর্ণতায় পদার্পণ করে। যাদের অধিকাংশই ষষ্ঠ হতে অষ্টম শ্রেণির স্কুলগামী ছাত্রী। কিন্তু এই স্বাভাবিক শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া সম্পর্কে সঠিক পূর্ব ধারণা না থাকায় ছাত্রীদের মধ্যে অস্বস্তি ও ভীতি কাজ করে।

   

সাগরে গভীর নিম্নচাপ, রাত ৯টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি আজ শনিবার রাত ৯টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর। ঘূর্ণিঝড়টি সৃষ্টি হলে একটানা বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১১০ থেকে ১২০ কিলোমিটার বেগে বয়ে যেতে পারে বলে জানানো হয়।

শনিবার (২৫ মে) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁও বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান পরিচালক মো. আজিজুর রহমান।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি সৃষ্টি হলে এর নাম হবে ‘রেমাল’। ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে ৩০০ থেকে ৩৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে। একই সঙ্গে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ করা হতে পারে বলেও জানান তিনি।

মো. আজিজুর রহমান বলেন, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি উত্তরদিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় (১৮.২° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৮° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে। এটি আজ দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে।

গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালণশীল মেঘমালা সৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে এক নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে অতিদ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে।

;

ভোক্তার অধিকার রক্ষাই আমাদের মূল লক্ষ্য: ভোক্তা ডিজি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যারা নিয়ম মেনে ভোক্তাদের স্বার্থে ব্যবসা পরিচালনা করবে তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজামান বলেছেন, ভোক্তার অধিকার রক্ষাই আমাদের মূল লক্ষ্য। যদি কেউ দাম বাড়ানোর চেষ্টা করেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শনিবার (২৫ মে) দুপুরে রাজশাহীর একটি তারকা হোটেলের কনফারেন্স রুমে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) আয়োজিত ‘সিটিজেন ওয়ার্কশপবিষয়ক’ কর্মশালা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে বাজারে মসলার দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। কারণ ঈদকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ীরা তিন মাস আগ থেকেই দেশের বাজারে মসলা আমদানি করছেন।

ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক বলেন, মসলার বাজার স্থিতিশীল রাখতে ব্যবসায়ীরা তিন মাস আগ থেকে এলসি খুলে বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে মসলা আমদানি করেছেন। সেটি এখন বাজারে মজুদ রয়েছে। তাই এখন ইচ্ছে করলেই এলসির অজুহাতে দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। এরপরও যদি কেউ দাম বাড়ানোর চেষ্টা করেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ইভ্যালির প্রসঙ্গ টেনে ভোক্তার ডিজি বলেন, ইভ্যালির মালিক ২৭ মাস কারাগারে ছিলেন, কিন্তু কারাগারে আটকে রাখলে টাকা পাওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি ইভ্যালি ব্যবসা শুরু করার পর আমরা তাদের শোকজ করেছি। তারপর কিছু শর্তসাপক্ষে আলোচনার মাধ্যমেই টাকা ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। 

;

রংপুরে তীব্র তাপদাহে নাজেহাল জনজীবন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের মধ্যে রংপুরে টানা কয়েকদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রী সেলসিয়াসে উঠা নামা করছে। অসহ্য এ তাপমাত্রায় অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। ঘুম থেকে উঠেই দেখতে হচ্ছে দুপুরের উত্তাপে সূর্যের দৃশ্য। এমন গরমে বাসার বাইরে শিশুদের অযথা না নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন শিশু চিকিৎসকবৃন্দ। বৈরী আবহাওয়ায় জ্বর-সর্দিসহ বিভিন্ন রোগ বালাই বেড়েছে।

এদিকে জীবিকার তাগিদে এই রোদের উত্তাপে কর্মস্থলে ছুটছে মানুষ। তবে সৌখিন লোকজনদের ঘোরাফেরা বা কেনাকাটায় সমাগম কমেছে। কর্মজীবী মানুষ বিশেষ করে রিকশা-ভ্যানচালক ও মাঠে কাজ করা শ্রমিকদের অবস্থা নাজেহাল। রোদে পুরে ঘাম ঝড়িয়ে পেটের তাগিদে ছুটে চলছে তারা। রোদের তাপে সকলেই একটু ছায়ার জন্য পাগল।

রিকশাচালক আবুল কাশেম বলেন, 'হামার রোইদ আর বৃষ্টি প্যাটতো মানে না। রিকশা নিয়া বাইর হওয়া লাগে। যে রোইদের তাপ সহ্য করার মত না। একটা ভাড়া মাড়ি মনে হয় একটু জিরাবার পারলে দম ফিরি পাও।'

বোদলাপারায় ধান কাটার বেশকয়েকজন শ্রমিক বলেন, 'প্যাটের ভোগ মানে না রোইদ। সকালে উঠিয়া কাজত না আসলে খামো কি? মাঠে রোইদের তাপ চামড়া পুরি যায়ছে। এইজনতে শাড়ির উপরে শার্ট গায়ে দিয়া কাজ করি।'

ছায়ায় দাঁড়িয়েও শরীর থেকে ঘাম বের হচ্ছে। সড়কের পাশে অটোরিকশা চালক আব্দুল জলিল বলেন, 'নিচ থেকে আসছে সড়কের তাপ আর উপর থেকে আসছে সূর্যের তাপ। দুইয়ে মিলে জীবন একেবারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এমন গরম হলে সড়কে টেকাই মুশকিল।'

এদিকে গরমের প্রভাবে বেড়েছে কোল্ড ড্রিংক্স, জুস ও স্যালাইনে বিক্রি। এছাড়াও তরমুজ, বাঙ্গি তালের শাঁস ও ডাবের চাহিদাও বেড়েছে। রংপুরে চলতি বছরে গড় তাপমাত্রা ৩১ থেকে ৩৬ ডিগ্রীর মধ্যেই উঠানামা করছিল। বৃষ্টিপাত বছরে স্বাভাবিক হলেও সাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপের কারণে আবহাওয়া রুদ্রমূর্তি ধারণ করেছে। দেখা দিয়েছে তাপদাহের। এ বছরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রংপুরে ৩৯ দশমিক ৫ রেকর্ড করা হয়েছে।

রংপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান জানান, গরমের প্রভাব বেড়েছে। সাগরে সৃষ্টি হওয়া নিম্নচাপে আবহাওয়ার তারতম্য হচ্ছে।

;

বরিশালে দুই কবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শিশুদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম এবং কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছে।

শনিবার (২৫ মে) দুপুরে বরিশাল জেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশ শিশু একাডেমির আয়োজনে এ অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়। 

অনুষ্ঠানটি জেলার শিশু একাডেমি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে আবৃত্তি, রচনা ও নজরুল সংগীত প্রতিযোগিতাসহ আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম।

এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ মোজাম্মেল হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক মোঃ রিয়াদুল ইসলাম, সাবেক জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা পঙ্কজ রায় চৌধুরী।

শুরুতে সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে বিভিন্ন বিষয়ে অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

;