১৬১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি পেল ড্যাব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা ২৪.কম
ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব), ছবি: সংগৃহীত

ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব), ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১৬১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটির নাম প্রকাশ করলো বিএনপিপন্থী পেশাজীবী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)।

রোববার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে পুরনো কমিটি বিলুপ্ত করে ডা. ফরহাদ হোসেন ডোনারকে আহ্বায়ক করে আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

এছাড়া ডা. ওবায়দুল কবির খানকে সদস্য সচিব ও ডা. মহিউদ্দিন ভুইয়া মাসুমকে কোষাধ্যক্ষ করে এই আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

রোববার (১০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ড্যাবের এই পুর্ণাঙ্গ আংশিক কমিটির নাম প্রকাশ করা হয়।

আংশিক কমিটি ঘোষণা সপ্তাহ পেরোনোর আগেই আহ্বায়ক কমিটি পেল ড্যাব।

ডক্টরস এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) ১৬১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটি ২০১৯ এ যারা স্থান পেয়েছেন তারা হলেন-

আহ্বায়ক ডা. ফরহাদ হোসেন ডোনার, সদস্য সচিব ডা. মো. ওবায়দুল কবির খান, কোষাধ্যক্ষ ডা. মো. এ কে এম মহিউদ্দিন ভুইয়া মাসুম।

কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হয়েছেন ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ডা. মো. শহিদ হাসান, ডা. রফিকুল কবির লাবু, ডা. আব্দুস সালাম, ডা. মোস্তাক রহিম স্বপন, ডা. হারুন অর রশিদ, ডা. এ এ গোলাম মর্তুজা হারুন, ডা. সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. সিরাজুল ইসলাম, ডা. আজিজ রহিম, ডা. শামিমুর রহমান, ডা. মো. আব্দুল কুদ্দুস, ডা. ওয়াসিম হোসেন, ডা. শাহারিয়ার হোসেন চৌধুরী, ডা‌. শাহ মোহাম্মদ শাহাজান আলী, ডা. এস এম রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, ডা. রফিকুল হক বাবলু, ডা. এম এ সেলিম, ডা. মো. জসিম উদ্দিন, ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী, ডা. খালেকুজ্জামান বাদল, ডা. তমিজউদ্দিন আহমেদ, ডা. আকমল হাবিব চৌধুরী, ডা. মোফাখখারুল ইসলাম, ডা. আজফারুল হাবিব রোজ, ডা. এ কে এম মুসা শাহিন, ডা. কামরুল হাসান সরদার, ডা. শামসুজ্জামান সরকার, ডা. বি গনি ভূইয়া, ডা. শরিফুল ইসলাম বাহার, ডা. মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, ডা. সাইফুল ইসলাম সেলিম, ডা. পরিমল চন্দ্র মল্লিক, ডা. শাহ নেওয়াজ চৌধুরী, ডা. শেখ আক্তারুজ্জামান, ডা. তৌহিদুর রহমান ববি, ডা. খন্দকার জিয়াউল ইসলাম, ডা. আমিরুজ্জামান খান লাভলু, ডা. সৈয়দ মোঃ আকরাম হোসেন, ডা. জহিরুল ইসলাম শাকিল, ডা. নাসির উদ্দিন পনির, ডা. মো. খায়রুল ইসলাম, ডা. সৈয়দা তাজনিন ওয়ারিশ সিমকি, ডা. সুমন নাজমুল হোসেন, ডা. কাজী মাজাহারুল ইসলাম দোলন, ডা. সামিউল হাসান বাবু, ডা. মো. জাকির হোসেন, ডা. আব্দুস শাকুর খান, ডা. মারুফ বিন সাইদ ডা. মো. শাহাদাৎ হোসেন, ডা. কামাল উদ্দিন, ডা. জিয়াউল করিম জিয়া, ডা. মাসুম আক্তার চন্দন, ডা. মো. আজহারুল ইসলাম।

ডা. সায়েফ উল্লাহ, ডা. প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস, আবুল কেনান, ডা. এ বি এম ছফিউল্লাহ, ডা. মো. মজিবুল হক দোয়েল, ডা. এম এ কামাল, ডা. সাইফুদ্দিন নিসার আহমেদ, ডা. রেজাউল আলম নিপ্পন, ডা. এ টি এম ফরিদ উদ্দিন, ডা. হাসান জাফর রিফাত, ডা. রেহান উদ্দিন খান, ডা. গোলাম সারোয়ার বিদ্যুৎ, ডা. মো. নজরুল ইসলাম, ডা. মো. শহিদুল হাসান (বাবুল), ডা. ইমদাদুল হক ইকবাল, ডা. শফিউল্লাহ ঝন্টু, ডা. হাসনাত আহসান সুমন, ডা, তৌহিদ সিকদার, ডা. মিজানুর রহমান কাউসার, ডা, এরফানুল হক সিদ্দিকী, ডা. ফাওয়াজ হোসেন শুভ, ডা. জালাল উদ্দিন মোহাম্মদ রুমি, ডা. ডি এম এম ফারুক ওসমানী খোকন।

ডা. সৈয়দ মাহতাবুল ইসলাম, ডা. শেখ ফরহাদ, ডা. মেহেদী হাসান, ডা. দিদারুল আলম, ডা. তৌহিদুল ইসলাম জন, ডা. মো. ওয়াসীম, ডা. মোফাখখারুল ইসলাম রানা, ডা. জিয়াউল ইসলাম, ডা. শাকিল আহম্মেদ, ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামিম, ডা. আবু আহসান ফিরোজ, ডা. ফরহাদ হোসেন চৌধুরী, ডা. ফারুখ হোসেন, ডা. আদনান হাসান মাসুদ, ডা. পারভেজ রেজা কাকন, ডা. আলমগীর কবির উজ্জল, ডা. মোহাম্মদ উল্লাহ মোস্তফা, ডা. রিদওয়ানুল ইসলাম, ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, ডা. মো. হারুন উর রশিদ খান রাকিব, ডা. মো. সামছুল আলম, ডা. মোস্তফা আজিজ সুমন, ডা. মোহাম্মদ ইসহাক, ডা. এ এস এম আতিকুর রহমান, ডা. সামিউল আলম সুহান, ডা. গাজী মো. শাহিন, ডা. আবু হেনা হেলাল উদ্দিন, ডা. নজরুল ইসলাম আকাশ, ডা. মুরাদ হোসেন, ডা. শহিদুল ইসলাম, ডা. এ এস এম নওরোজ।

ডা. শাহ মো. আমান উল্লাহ, ডা. আ.খ.ম. আনোয়ার হোসেন মুকুল, ডা. মো. ইদ্রিস আলী, ডা. আ. ন. ম. মনোয়ারুল কাদির বিটু, ডা. জাহিদুল কবির, ডা. জাফর ইকবাল, ডা. মো. আল মামুন, ডা. নাফিজ ইমতিয়াজ শিপলু, ডা. খালেকুজ্জামান দীপু, ডা. একরামুল রেজা টিপু, ডা. রেজওয়ানুর রহমান সোহেল, ডা. জাভেদ আহমেদ, ডা. তাজুল ইসলাম লোহানী, ডা. মো. আবু সায়েম, ডা. মো. সায়েম, ডা. সাইফুল আলম রনজু, ডা. তালুকদার তরিকুল ইসলাম আয়াস, ডা. ফারুক আহম্মদ, ডা. সৈয়দ ইমতিয়াজ উদ্দিন সাজিদ, ডা. মতিউর রহমান আজাদ, ডা. মাহমুদুর রহমান নোমান, ডা. এরশাদ হাসান সোহেল, ডা. মনোয়ার সাদাত, ডা. মো. সাজ্জাদুর রহমান, ডা. কাজী মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম, ডা. এস এম এ মাহাবুব মুন্না, ডা. মো. ফখরুজ্জামান, ডা. আনোয়ারুল ইসলাম, ডা. আহমেদ সামি আল হাসান ইমন, ডা. মো. জাবেদ হোসেন, ডা. হাসানুল আলম শামীম, ডা. মো. আসলাম উদ্দিন, ডা. মো. সফিউল আলম ডেভিড, ডা. শরিফ আহমেদ, ডা. এস এম আকরামুজ্জামান, ডা. আবু নাসের, ডা. মো. আল আমিন, ডা. মো. আসিফুর রহমান, ডা. আবুল কালাম মোঃ ইউসুফ শিবলি, ডা. ফকির ওয়ালিদ শাহ্, ডা. সাইফুল ইসলাম শাকিল, ডা. শাহাদাৎ হোসেন জুয়েল, ডা. দেলোয়ারা খানম পান্না, ডা. রোকনুজ্জামান রুবেল, ডা. মো. আব্বাস উদ্দিন, ডা. মনিরুল ইসলাম চয়ন, ডা. মো. মমিনুল হক, ডা. গালিব হাসান, ডা. নাভিদ মোস্তাক, ডা. নজরুল ইসলাম সেলিম।

   

উপজেলা নির্বাচন: কালিয়াকৈরে সেলিম, শ্রীপুরে দুর্জয়ের বিজয়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে গাজীপুরের শ্রীপুর ও কালিয়াকৈর উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে । মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ।

নির্বাচনে কালিয়াকৈর উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী সেলিম আজাদ ও শ্রীপুরে বিজয়ী হয়েছেন ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী, গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর ভাই জামিল হাসান দুর্জয়।

ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে গাজীপুর জেলা যুবলীগের আহবায়ক ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান সেলিম আহম্মেদ আজাদ মোটারসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৯৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটম প্রতিদ্বন্দ্বি, বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেরম্যান ও সাবেক উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো: কামাল উদ্দিন সিকদার আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬২ হাজার ৩০৪ ভোট।

অপরদিকে, শ্রীপুর উপজেলায় ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জামিল হাসান দুর্জয় ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭০ হাজার ১৫৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটম প্রতিদ্বন্দ্বি, মো: আব্দুল জলিল আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৩ হাজার ৫৩২ ভোট। জামিল হাসান দুর্জয় প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা এড. রহমত আলীর ছেলে এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী টুসির বড় ভাই।

গাজীপুর জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

;

সিলেটে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সিলেটের ৩টি উপজেলা পরিষদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা ৮ ঘন্টা চলে ভোটগ্রহণ। পরবর্তীতে স্ব স্ব উপজেলায় ভোট গণনা শেষে রাতে বেসরকারিভাবে ৯জনকে বিজয়ী ঘোষণা করেন নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

তিন উপজেলায় তিনটি পদে ৩৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৯ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৭ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন।

তিন উপজেলায় বিজয়ীরা হলেন-

জৈন্তাপুর

সিলেটের জৈন্তাপুরে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম লিয়াকত আলী আনারস প্রতীক নিয়ে ৩৭হাজার ৯০৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোহাম্মদ আব্দুল গফফার । তিনি কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৪হাজার ১০ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেসরকারি ফলাফলে নির্বাচিত হয়েছেন সাহাদ উদ্দিন। তিনি টিউবওয়েল প্রতীকে ২৩ হাজার ৮৮৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাওলানা কবির আহমদ। তিনি চশমা প্রতীকে ১৫ হাজার ১৪২ ভোট পেয়েছেন।

মহিরা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন মোছা.সুনারা বেগম।তিনি কলস প্রতীকে ২৭ হাজার ৮৩২ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোছা.পারভীন আক্তার।তিনি ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ১৫হাজার ৭৪২ভোট।


গোয়াইনঘাট উপজেলা

গোয়াইনঘাটে জেলা বিএনপির বহিষ্কৃত (কোষাধ্যক্ষ) শাহ আলম স্বপন ঘোড়া প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান মো. ফারুক আহমদ পেয়েছেন ২৬ হাজার ৮৬৭ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা গোলাম আম্বিয়া কয়েস নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৫৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কুতুবউদ্দিন টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৭হাজার ৭০০ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে খোদেজা রহিম কলি বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পদ্মফুল প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৪৬৩ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী মরিয়ম বেগম কলস প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ১২৫ ভোট।

কোম্পানীগঞ্জ

কোম্পানীগঞ্জে জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মজির উদ্দিন আনারস প্রতীকে ২৮ হাজার ২৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান শামীম আহমদ শামীম। তিনি মোটরসাইকেল প্রতীকে ২২হাজার ২১৩ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন মো.লাল মিয়া। তিনি চশমা প্রতীক নিয়ে ২৯ হাজার ১২২ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো.ইকবাল হোসেন। তিনি মাইক১৮ হাজার ৭৫ ভোট পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আয়শা বেগম। তিনি কলস প্রতীক নিয়ে ২৭ হাজার ৮৫৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাসিরন জাহান হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ১২হাজার ৪৩২ ভোট।

;

মোহাম্মদপুরে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে কিশোর গ্যাং লিডার আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪. কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর রায়েরবাজারের বোর্ডবাজার এলাকা থেকে ফরহাদ নামে এক কিশোর গ্যাং লিডারকে আটক করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাত আটটার দিকে তাকে আটক করা হয়। তবে তাকে ছাড়িয়ে নিতে স্থানীয় যুবলীগ নেতারা নানাভাবে তদবির করছেন। এই ফরহাদ সাবেক এক কাউন্সিলের ঘনিষ্ঠ বলে জানা গেছে।

বিষয়টি ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর জোনের এসি মিজানুর রহমান আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, একজনকে আটক করা হয়েছে। আমি এখন বাহিরে। থানায় ফিরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে৷ তবে সেই যুবক কোন সাবেক কাউন্সিলের লোক জানি না। কেউ কোনো সুপারিশ করছে না।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত আটটার দিকে মোহাম্মদপুর রায়েরবাজার বোর্ড ঘাট এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী বেগী নামে এক মহিলাকে আটক করতে যান। এসময় তাকে ছিনিয়ে নিতে ওই এলাকার কিশোর গ্যাং লিডার ফরহাদ ও ল্যাংড়া হাসানসহ বেশ কয়েকজন বাধা দেয়। পরে পুলিশ তাদের মধ্যে ফরহাদকে আটক করতে সক্ষম হলেও বাকীরা পালিয়ে যায়। এরপর তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।

আরও জানা গেছে, তাকে পুলিশের কাছ থেকে ছাড়িয়ে নিতে শাহ আলম জীবন নামে এক যুবলীগ নেতা থানায় বসে আছেন। সাবেক এক কাউন্সিলর কিশোর গ্যাংয়ের এই লিডারকে ছাড়াতে জোর তদবীর করছে।

এসি মিজান আরও বলেন, আমরা কিশোর গ্যাং নির্মুলে কাজ করছি। ফরহাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মামলা দেওয়া হয়েছে।

;

গাংনীতে ফের চেয়ারম্যান খালেক, বাকি পদে নতুন মুখ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পুনরায় বিজয়ী হয়েছেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ খালেক। ৫ হাজার ৪৩০ ভোটের ব্যবধানে তিনি জয়লাভ করেন। তবে ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে এসেছে নতুন মুখ।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাত সাড়ে দশটার দিকে গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভা কক্ষে বেসরকারি এ ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারি রির্টার্নিং কর্মকর্তা।

চেয়ারম্যান পদে এমএ খালেক আনারস প্রতীকে ৩৩ হাজার ৭২৩ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুকুল (হেলিকপ্টার) পেয়েছেন ২৮ হাজার ২৯৩ ভোট। অপর প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম জুয়েল (ঘোড়া) ১৫ হাজার ৫৬০ ভোট এবং বিএনপির বহিস্কৃত নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো (কৈ মাছ) ৪ হাজার ৯৫৭ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন ফারুক হাসান। টিউবওয়েল প্রতীকে তিনি ৪৭ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি দেলোয়ার হোসেন মিঠু (তালা) প্রতীকে ৩২ হাজার ৬০৪ ভোট পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন নাছিমা খাতুন। ফুটবল প্রতীকে তিনি ৩৫ হাজার ৪০৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা ইয়াসমিন (হাঁস) ৩২ হাজার ৮৫৭ ভোট পেয়েছেন।

;