ঘূর্ণিঝড় রিমাল’র প্রভাবে সিলেটে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমাল’র প্রভাবে সিলেটে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। রোববার (২৭ মে) বিকেল থেকে সিলেটে নগরী এবং এর আশেপাশের উপজেলা সমূহে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়।

জানা যায়, গত ২ সপ্তাহ থেকে শুরু হয়েছে তাপপ্রবাহ। শুক্রবার ও শনিবার দিবাগত রাতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হলেও কমেনি তাপমাত্রা। এছাড়াও মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে সিলেটে চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪ বার রেকর্ড করা হয়েছে। গত ১৬ মে ৩৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। পরে ২৩ মে বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় ৩৭ দশমিক ৫ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়।

শুক্রবার (২৪ মে) বিকাল ৩টায় ৩৭ দশমিক ৭ ডিগ্রি ও চলতি বছরের পূর্বের সকল রেকর্ড ভেঙে শনিবার (২৬ মে) বিকাল ৩টায় ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। তবে রোববার বিকেলে ৩৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

এদিন বিকেল থেকে সিলেটে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি ও হালকা বাতাস থাকার ফলে জনমনে অনেকটা স্বস্তি দেখা যায়। এই রিপোর্ট রাত সাড়ে ১২টায় লেখার সময়েও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে দেখা যায়।

এ ব্যাপারে সিলেট আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক বিপ্লব দাস বলেন, ‌বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় রিমামে পরিণত হয়েছে। ইতোমধ্যে এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। সিলেট কিছু উপজেলায় ও নগরীতে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে।

তিনি বলেন, রাত নয়টা থেকে ১২টা পর্যন্ত সিলেটে ১৫ দশমিক ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। তবে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব সিলেটে খুব একটা পড়বে না।

এদিকে সন্ধ্যায় আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মো.মনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ ভারী (৪৪ থেকে ৮৮ মিমি) থেকে অতিভারী (৮৯ মিমির বেশি) বর্ষণ হতে পারে। চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধস হতে পারে বলেও ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

   

চল্লিশ বছর ধরে ঈদে ডিউটি করে আসছেন তিনি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টানা চল্লিশ বছর ধরে ঈদে ডিউটি করে আসছেন ফায়ার ফাইটার ভবেশ চন্দ্র। এটাই তার চাকরি জীবনের ঈদের শেষ ডিউটি, কারণ আর দুই মাস পরেই অবসরে যাবেন তিনি।

সনাতন ধর্মের অনুসারি হওয়ায় স্বভাবতই ঈদে তাকে ডিউটি দেওয়া হতো। তিনিও হাসিমুখে মেনে নিয়েছেন। ১৯৮৪ সালে যোগদানের পর থেকেই প্রত্যেকটি ঈদে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন তিনি।

গাবতলী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কার্যালয়ে বার্তা২৪.কম-এর সঙ্গে আলাপে নানা ঘটনার স্মৃতিচারণ করেন তিনি। ভবেশ চন্দ্র বলেন, একটা সময় ছিল অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাস্থলে গেলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হামলার শিকার হতে হতো। আমার মনে হয় ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে উৎসুক জনতার হামলার শিকার হতে হতো। এখন সেই অবস্থা বদলে গেছে।

এই বদলে যাওয়ার প্রধান কারণ কি বলে আপনার ধারণা। এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রথমে যদি বলতে হয় ফায়ার সার্ভিসের আধুনিকায়ন, এখন লজিস্টিক সাপোর্ট বেড়েছে, আবার মানুষের মধ্যেও অনেক সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। আগে প্রধানত জেলা সদর কেন্দ্রীক ছিল ফায়ার স্টেশন। প্রত্যন্ত এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের স্থলে পৌঁছাতে হলে অনেক সময়সাপেক্ষ ছিল। এখন বেশিরভাগ উপজেলা পর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন রয়েছে। যে কারণে দ্রুত পৌঁছে যেতে পারছে। সে দিক থেকেও অনেকটা উন্নতি হয়েছে।

চাকরির শেষ পর্যায়ে এসে ভবেশ চন্দ্র বলেন, ফায়ার সার্ভিসের গাড়িকে সাইড দিতে অনেকে গড়িমসি করেন। আমরা যদি সুষ্ঠুভাবে চলতে পথ চলতে পারি, তাহলে আরও জানমালের ক্ষতি কমানো সম্ভব, এখানে জনসচেতনতা প্রয়োজন। অন্যদিকে উৎসুক জনতার ভিড় অনেক সময় কাজকে বাঁধাগ্রস্ত করে, সেদিক থেকেও নাগরিকদের সচেতন হতে হবে।

আর সবচেয়ে জরুরি বিষয় হচ্ছে, বিল্ডিং কোড অনুযায়ী ভবন নির্মাণ করা জরুরি। সামান্য স্বার্থের কারণে আপনার জীবন ও সম্পদকেই ঝুঁকিতে ফেলে দিচ্ছে। সে কারণে আগে নিজেকে সচেতন হতে হবে।

মানিকগঞ্জ সদরের বাসিন্দা ভবেশ চন্দ্র, চাকরি জীবনে তেমন ঘোরাফেরা করতে পারেননি। অবসর জীবনে দেশটাকে ঘুরে দেখতে চান তিনি। সঙ্গে ধর্মীয় নানা তীর্থ দেখার আগ্রহ রয়েছে। লালন ভক্ত ভবেশ চন্দ্র ধর্ম-বর্ণ ও জাত বৈষম্যের বিরোধী। ছোট বেলায় দেখেছেন সনাতন ধর্মের এক শ্রেণির লোকজন অন্যদের সঙ্গে ছোঁয়া লাগলে গোসল করে পবিত্র হতো। আবার অনেক জাতের লোককে বাড়িতে ঢুকতে দিতো না। এই ধরণের মানসিকতাতে চরমভাবে ঘৃনা করেন তিনি। মানুষের কল্যাণ ও মানুষের উপকারে আসাটাকেই সবচেয়ে বড় মনে করেন তিনি।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

কক্সবাজারে গোসলে নেমে তরুণ নিখোঁজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
কক্সবাজারে গোসলে নেমে তরুণ নিখোঁজ

কক্সবাজারে গোসলে নেমে তরুণ নিখোঁজ

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে গোসল করতে নেমে এক কিশোর নিখোঁজ হয়েছে। নিখোঁজ কিশোরের নাম মোহাম্মদ তারেক (১৫)। ৭ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও তাঁকে এখনো উদ্ধার করা যায়নি।

সোমবার (১৭ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে কলাতলী পয়েন্টে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে নেমেছিল তারেক। কিন্তু অন্যান্য বন্ধুরা ফিরে এলেও সে আর ফেরেনি। রাত আটটা পর্যন্ত তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।

পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা জানান, “লাইফগার্ড ও বিচ কর্মীরা তারেককে খুঁজতে কাজ করে যাচ্ছেন। তার পরিবারকেও বিষয়টি অবগত করে হয়েছে।”

তারেকের বাড়ি কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার শাহ ফকির বাজার এলাকায়। সে মোহাম্মদ জয়নালের ছেলে। ঈদের ছুটিতে ৬ বন্ধু মিলে কক্সবাজার বেড়াতে এসেছিল।

তারেকের বন্ধুর বরাতে বিচকর্মীদের সুপারভাইজার মাহবুবুর রহমান বলেন, দুপুর একটার দিকে তারা গোসলে নামে। দেড়টার দিকে ৫ বন্ধু উঠে এলেও তারেক উঠেনি। এরপর থেকেই তাকে খোঁজা শুরু হয়।

ঈদের দিন হওয়ায় সৈকতে স্থানীয় ও পর্যটকের কিছুটা ভিড় থাকলেও ছিলেন না লাইফগার্ড কর্মীরা।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

এবার আশা দেখাচ্ছে চামড়ার দাম, তবে নেই মৌসুমী ব্যবসায়ীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পোস্তায় কাঁচা চামড়া আনছেন ব্যবসায়ীরা/ছবি: নূর এ আলম

পোস্তায় কাঁচা চামড়া আনছেন ব্যবসায়ীরা/ছবি: নূর এ আলম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানি ঈদকে কেন্দ্র করে দেশে গড়ে উঠেছে চামড়া বড় বাজার। কিন্তু সিন্ডিকেটের দৌরাত্ব্যে গত কয়েক বছর ধরে চামড়া নিয়ে কাঁদছেন শতশত মৌসুমী ব্যবসায়ী। ফলে চামড়া কেনা নিয়ে পুরোই সেই চেনা দৃশ্যের দেখা মেলেনি। স্থানীয় তরুণদের চামড়া কেনার তোড়জোড়ও চোখে পড়েনি।

তবে টানা কয়েক বছর ধরে চলা চামড়ার বাজারের আক্ষেপ এবার এসে কিছুটা আশার আলো দেখাচ্ছে।

সোমবার (১৭ জুন) ঈদের দিন বিকেলে রাজধানীর লালবাগের পোস্তায় দেখা গেছে, মৌসুমী ব্যবসায়ীরা চামড়া বিক্রি করতে এসে ফিরছেন হাসিমুখে। তাদের একজন মো. আমির হোসেন।


নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থেকে মৌসুমী ব্যবসায়ী মো. আমির হোসেন এক ট্রাক চামড়া নিয়ে এসেছেন পোস্তায়। এবার গরুর চামড়া বিক্রি করে হতাশা নিয়ে ফিরতে হয়নি।

চামড়ার দাম কেমন পাচ্ছেন জানতে চাইলে আমির বলেন, 'দাম ঠিক আছে। ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত দাম দিতাছে। সাইজ যেইটা ভালো, সেটা আর একটি বেশি দিতাছে।'

আমির হোসেন ছাড়াও বেশ কয়েকজন মৌসুমী ব্যবসায়ী গরুর চামড়া বিক্রি করে প্রত্যাশিত দাম পেতে দেখা গেছে।


এদিকে আড়ৎদারদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, এবার মৌসুমী ব্যবসায়ীদের সংখ্যা তুলনামূলক কম। ঢাকা ও এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকার মাদ্রাসা থেকেই আসছে বেশির ভাগ চামড়া। পোস্তায় বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত চামড়াবাহী ট্রাকের বেশির ভাগই বিভিন্ন এলাকার মসজিদ মাদসাসার। হাতে গোনা কয়েকজন মৌসুমী ব্যবসায়ী এসেছেন।

চামড়ার আকার ও অবস্থা দেখে দাম নির্ধারণ করছেন আড়ৎদাররা। সেক্ষেত্রে ছোট আকার ও কাটাছেঁড়া চামড়া কেনা হচ্ছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায় কেনা হচ্ছে মাঝারি আকারের চামড়া। বড় আকারের চামড়া কিনতে আড়ৎদাররা ৯০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত গুণছেন।


আড়ৎদার ও বিক্রেতাদের মতে, এই দাম গত কয়েক বছরের তুলনায় বেশি।

প্রসঙ্গত, এবার সরকারিভাবেও চামড়ার দাম বাড়ানো হয়েছে। লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। যা গত বছর ছিলো ৫০ থেকে ৫৫ টাকা।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

৬ ঘণ্টায় শতভাগ কোরবানির বর্জ্য অপসারণ, দাবি আতিকের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানির বর্জ্য ছয় ঘণ্টায় অপসারণের ঘোষণা দিয়ে তা বাস্তবায়ন করেছেন বলে দাবি করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

সোমবার (১৭ জুন) সন্ধ্যায় বার্তা২৪.কমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন করপোরেশন জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন।

তিনি জানান, ডিএনসিসির যে ৫ টি ওয়ার্ড রয়েছে তার সবগুলোতে শতভাগ কোরবানির বর্জ্য অপসারণ সম্ভব হয়েছে।

জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন বলেন, সোমবার সকালে পশু কোরবানির পর দুপুর ২টায় বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু হয়ে রাত ৮টায় কার্যক্রম শেষ হয়। অর্থাৎ ৬ ঘণ্টায় বর্জ্য অপসারণের কার্যক্রম শেষ হয়েছে। বর্জ্য অপসারণে সিটি কর্পোরেশনের ১০ হাজার পরিচ্ছন্নতা কর্মী কাজ করেছেন। মেয়রের সরাসরি তত্ত্বাবধানে অপসারণের পুরো কাজ সম্পন্ন হয়।

এর আগে, দুপুরে বর্জ্য অপসারণের কাজ উদ্বোধন করে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, কোরবানির বর্জ্য অপসারণ ছয় ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন হবে। বর্জ্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অপসারণের জন্য সিটি কর্পোরেশনের ১০ হাজার পরিষ্কারক পরিচ্ছন্নতা কর্মী কাজ করছে। এবং বর্জ্য নির্দিষ্ট জায়গায় সংরক্ষণের জন্য বাসা বাড়ি ১০ লাখ পলিথিন ব্যাগ দেওয়া হয়েছে।

মেয়র আতিক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা আস্তে আস্তে নির্দিষ্ট জায়গায় কোরবানির ব্যবস্থা করছি। তার ধারাবাহিকতায় মিরপুর ৭ নাম্বার ওয়ার্ডে চারটি নির্দিষ্ট স্থানে ১২০০ টি গরু কোরবানি হয়েছে। ফলে বর্জ্য অপসারণ সহজ হচ্ছে আমাদের।

এদিকে উত্তর সিটি কর্পোরেশন ছয় ঘণ্টায় বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দিলেও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ২৪ ঘণ্টায় বর্জ্য অপসারণ করা হবে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দক্ষিণ সিটির ৭২ ওয়ার্ডের মধ্য প্রায় ৪০ টি ওয়ার্ডের বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;