ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ৮১ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে চসিকের আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ৮১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোকে আশ্রয়কেন্দ্রে হিসেবে ব্যবহার করবে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। একই সঙ্গে চসিকে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সোমবার বন্ধ ঘোষণা করেন মেয়র।

রোববার (২৬ মে) টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে দুর্যোগ মোকাবিলায় করণীয় নির্ধারণে এক জরুরি প্রস্তুতি সভায় এ ঘোষণা দেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

সভাপতির বক্তব্যে মেয়র বলেন, সোমবার চসিকের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। ঘূর্ণিঝড় রিমাল আঘাত হানলে ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে চসিকের ৮১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোকে আশ্রয়কেন্দ্রে হিসেবে ব্যবহার করা হবে।

ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে মেয়র বলেন, শনিবার সকালেই ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় অবস্থানরত জনসাধারণকে সচেতন করার জন্য মাইকিং করার নির্দেশ দিয়েছি। দামপাড়াস্থ চসিকের বিদ্যুৎ উপ-বিভাগস্থ কার্যালয়ে খোলা হয়েছে কন্ট্রোলরুম। ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের নিজ-নিজ ওয়ার্ডের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় অবস্থানরত জনসাধারণকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়ার বিষয়টি আন্তরিকতার সাথে তদারক করতে নির্দেশ দিয়েছি।

'চসিকের সবগুলো বিভাগ দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সক্রিয় আছে। এছাড়া রেড ক্রিসেন্টও সহযোগিতা করছে। সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থার সাথেও যোগাযোগ করব, যাতে ঝড়ে গাছ পড়লে বা দুর্ঘটনা ঘটলে যাতে কোনো সংস্থার গাফিলতির জন্য মানুষ কষ্ট না পায়৷'

পাহাড়ের পাদদেশসহ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় থাকা নাগরিকদের সরিয়ে নিতে কাউন্সিলরদের নির্দেশ দিয়ে মেয়র বলেন, উপকূলীয় এলাকা ও পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে হবে৷ প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নিতে হবে৷ ঝুঁকিতে থাকা নাগরিকদের প্রতি আহ্বান আপনারা নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান৷

এসময় কাউন্সিলররা ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ওয়ার্ড পর্যায়ের কার্যক্রম সম্পর্কে মেয়রকে অবহিত করেন৷

সভায় প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা লতিফুল হক কাজমি বলেন, ৪১টি ওয়ার্ডে বৃষ্টির পানি যাতে নালায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি না করতে পারে সেজন্য ছোট ছোট টিম গঠন করে পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম চলছে৷

চসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ইমাম হোসেন রানা বলেন, কন্ট্রোল রুমের সাথে সমন্বয় করে ৩ শিফটে ৩টি মেডিকেল টিম ২৪ ঘণ্টা সক্রিয় থাকবে৷ এছাড়া, ৬টি উপকূলীয় ও পাহাড়সমৃদ্ধ এলাকার জন্য গঠন করা হয়েছে স্পেশাল টিম৷

বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল বারী জানান, দুর্যোগে নগরীর বিদ্যুতায়ন ও আলোকায়ন অব্যাহত রাখতে চসিকের গঠিত রেসকিউ টিম সক্রিয় আছে৷

সিটি রেড ক্রিসেন্টের সেক্রেটারি আবদুল জব্বার জানান, শনিবার সকাল থেকেই চসিকের সাথে যৌথভাবে কাজ করছে রেড ক্রিসেন্টের ভলান্টিয়াররা৷ এছাড়া সরকারের গাইডলাইন বাস্তবায়নে কাউন্সিলর ও স্বেচ্ছাসেবকদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে৷

চসিক সচিব আশরাফুল আমিনের সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালামসহ কাউন্সিলরবৃন্দ ও বিভাগীয় ও শাখা প্রধানরা।

   

বগুড়ায় কোরবানির পশুর চামড়ার বাজারে ধ্বস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ায় কোরবানীর পশুর চামড়ার বাজারে এবারও ধ্বস নেমেছে। গরুর চামড়া ২০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ টাকায় কেনা বেচা হচ্ছে। আর ছাগল এবং ভেড়ার চামড়া কেউ কিনছেই না। অপরদিকে চামড়া ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দরা বলছেন, ট্যানারি মালিকদের কাছে তাদের পাওনা ৩২ কোটি টাকা বকেয়া থাকায় এবার তারা চামড়া কেনায় টাকা বিনিয়োগ করেননি।

সোমবার (১৭ জুন) বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

বগুড়া সদরের ঘোলাগাড়ি গ্রামের আব্দুল মজিদ জানান, তার ৯০ হাজার টাকা দামের গরুর চামড়া সকাল ১০টার দিকে ৬০০ টাকায় বিক্রি করেছেন। বেশি দামে চামড়া বিক্রির আশায় গ্রামের অন্যান্যরা চামড়া বিক্রিতে দেরি করছিলেন। কিন্তু বেলা বাড়লেও চামড়া কিনতে আসা মৌসুমি ব্যবসায়ীদের (ফড়িয়া) কেউ না আসায় ১০০ টাকা থেকে ৩০০ টাকায় তারা চামড়া বিক্রি করেন।

বগুড়া শহরতলীর বড়িয়া গ্রামের রমজান আলী বলেন, কোরবানি দেয়ার পর তার তিনটি গরুর চামড়া কেউ কিনতে না আসায় দুপুরে শহরে এসে ২০০ টাকা দরে তিনটি চামড়া ৬০০ টাকায় বিক্রি করেন।

শিবগঞ্জ উপজেলার রায়নগর গ্রামের হুমায়ুন কবির মামুন বলেন, ১ লাখ ১৭ হাজার টাকার গরু কোরবানির পর চামড়া দাম ৮০০ টাকা বললেও দুপুরের পর কেউ চামড়া কিনতেই আসছে না।

বগুড়া শহরের থানা রোডে চামড়া কিনতে বসেছেন অনেকেই। তাদের কাছে চামড়া বিক্রি করতে আসছেন মৌসুমি ব্যবসায়ী ছাড়াও শহরের বিভিন্ন মহল্লার লোকজন।

তারাও গরুর চামড়া ২০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ টাকায় কিনছেন। ছাগল এবং ভেড়ার চামড়া তারা কিনছেন না। যারা ছাগল কিংবা ভেড়ার চামড়া নিয়ে আসছেন তারা বাধ্য হয়ে রেখে চলে যাচ্ছেন। কেউ ছাগলের চামড়া ১০/২০ টাকা পেলেও বেশির ভাগ লোকজন বিনামূল্যে চামড়া দিয়ে চলে যাচ্ছেন।

চামড়া ব্যবসায়ী আয়েত আলী, আব্দুস সাত্তার, জমসেদ আলী বলেন, স্থানীয় আড়তে চামড়ার কোনো দাম নির্ধারণ করা হয়নি, এছাড়াও আড়ৎ থেকে চামড়া কেনার কোনো টার্গেট দেয়া হয়নি। যার কারণে তারা ঝুঁকি নিচ্ছেন না। তারা বলছেন, গত কয়েক বছর ধরে চামড়া কিনে লোকসানের মুখে পড়তে হয়েছে।

তারা বলেন, নিখুঁত এবং বড় চামড়া ৮০০ টাকা পর্যন্ত কেনা হচ্ছে। ছোট এবং বিভিন্ন সমস্যা আছে এমন চামড়া ২০০ টাকা থেকে দরদাম করে কেনা হচ্ছে।

বগুড়া জেলা চামড়া ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভপতি আসাদুজ্জামান খান বলেন, ইতিপূর্বে জেলা প্রশাসনের সাথে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে যে- ঢাকায় ট্যানারিতে ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা বকেয়া পরিশোধ না করা হলে চামড়া কেনা সম্ভব নয়। বগুড়ার ব্যবসায়ীদের আগে থেকেই ২২ কোটি এবং গত এক বছরে ১০ কোটি মিলিয়ে ৩২ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। সেই টাকা না পাওয়ায় পাড়া-মহল্লায় যেসব ফরিয়া ও মৌসুমী ব্যবসায়ী থাকেন তাদের কাছে আগাম কোনো টাকা দেওয়া যায়নি। নগদ টাকা না থাকায় অনেকেই চামড়া কেনা থেকে বিরত আছেন।

তিনি বলেন, এটার একটা সুরাহা হওয়া দরকার। বছরের পর বছর টাকা বকেয়া থাকার কারণে এই শিল্পটা হুমকির মুখে পড়ছে। গরুর চামড়া তা-ও প্রক্রিয়া করে একমাস রাখা সম্ভব, কিন্তু ছাগলের চামড়া বেশি দিন রাখা যায় না। এ কারণে অনেক এলাকায় ছাগলের চামড়া কেউ কিনছে না বলে উল্লেখ করেন তিনি।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

রাত ৮টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণ করা হবে: আতিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পশু কোরবানির পর দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টা অর্থাৎ ৬ ঘণ্টার মধ্যে সব এলাকায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

সোমবার (১৭ জুন) দুপুরে মিরপুর স্টোডিয়াম এলাকায় বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম উদ্বোধন শেষে এই ঘোষণা দেন তিনি।

মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, কোরবানির বর্জ্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অপসারণের জন্য সিটি কর্পোরেশনের ১০ হাজার পরিচ্ছন্নতা কর্মী কাজ করছে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

ঈদের দিনে দর্শনার্থীর চাপ নেই চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেনে



অভিজিত রায় (কৌশিক), স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আযহা। ঈদ উপলক্ষে সরকারি ছুটিতে রয়েছে দেশবাসী। সাধারণত ছুটির দিনগুলোতে রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মানুষের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেলেও আজ সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র ফুটে উঠেছে রাজধানী মিরপুরে অবস্থিত চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেনে। নেই ঈদকে কেন্দ্র করে দর্শনার্থীর চাপ। তবে হকারের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।

গরমের তীব্রতা এবং কোরবানি ঈদে মানুষের ব্যস্ততাকে দর্শনার্থী না থাকার কারণ হিসেবে দেখছেন কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে আগামীকাল দর্শনার্থীর চাপ বাড়তে পারে বলেও জানান তারা।

সোমবার (১৭জুন) দুপুরে রাজধানী মিরপুরে অবস্থিত চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

সরেজমিনে চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন ঘুরে দেখা গেছে, দর্শনার্থীদের উপস্থিতির জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে এই দুটি স্থান। হাতেগোনা কিছু মানুষের আগমন ঘটলেও সাধারণ দিনের তুলনায় অনেক কম দর্শনার্থী ঘুরতে এসেছেন এখানে। অনেকটা অবসর সময় কাটাচ্ছেন চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেনে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা। এদিকে ঈদকে কেন্দ্র করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হকারদের উপস্থিতি রয়েছে চোখে পড়ার মতো। তবে দর্শনার্থীদের উপস্থিতি না থাকাই হতাশ তারা।

অনেকটা অবসর সময় কাটাচ্ছেন চিড়িয়াখানায় দায়িত্বরত কর্মকর্তারা

ময়ুরের পাখা বিক্রেতা সিরাজ বার্তা ২৪.কমকে বলেন, সকাল ১০টা থেকে এখানে আছি। এখন পর্যন্ত তিন থেকে চারটি ময়ূরের পাখা বিক্রি করতে পেরেছি। ছুটির দিনে অনেক মানুষ ঘুরতে আসে এখানে আমাদেরও বেচা বিক্রি ভালো হয়। কিন্তু এবার মানুষ কম তাই বেচা বিক্রিও কম।

ইন্ডিয়ান আইস গোলা নামের একটি ভ্যান নিয়ে আইসক্রিম বিক্রেতা বলেন, সকাল থেকে তেমন কোনো মানুষ এখানে ঘুরতে আসে নাই। আমাদেরও বেচাকেনা নেই। সন্ধ্যার আগে হয়তো একটু বেচাকেনা বাড়তে পারে তারপরেও ঠিকভাবে বলা যায় না।

এদিকে পোস্তগোলা থেকে বোটানিক্যাল গার্ডেন ও চিড়িয়াখানা ঘুরতে এসেছেন জসীম উদ্দিন। তিনি বলেন, আজকে ছুটির দিন। ঈদ উপলক্ষে অনেকেই এখানে ঘুরতে আসে। তাই আমিও ভাবলাম একটু ঘুরে আসি। ভেবেছিলাম অনেক চাপ থাকবে কিন্তু এসে দেখছি মানুষ খুবই কম।

তবে দর্শনার্থী না থাকার কারণ হিসেবে চিড়িয়াখানার পরিচালক ড.মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম তালুকদার বার্তা২৪.কমকে বলেন, ঈদুল আযহার দিনটাতে প্রতিবছর তুলনামূলক চাপ কম থাকে। তবে এবার আমরা যেটা খেয়াল করেছি এবার প্রচণ্ড তাপ প্রবাহের পর থেকেই দর্শনার্থীর সংখ্যা অনেক কমে গেছে। এবারের আবহাওয়া কিন্তু মানুষের খুব একটা অনুকূলে না, সব থেকে বড় একটা বিষয়। এই আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় পর কারণ মনে করছি। আমরা আশা করছি আগামীকাল দর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়বে। কারণ সাধারণত কোরবানির ঈদে মানুষ কোরবানির কাজে ব্যস্ত থাকে।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;

বর্জ্য অপসারণে ডিএনসিসির জোর তৎপরতা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদে পশু কোরবানির পর ৬ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণে জোর তৎপরতা শুরু করেছে ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।

সোমবার (১৭ জুন) দুপুরের পর থেকে ডিএনসিসির আওয়াতীন বিভিন্ন ওয়ার্ডে ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা এই বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করে।

সরজমিনে রাজধানীর ফার্মগেট, আগারগাঁও মিরপুর এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। ইতিমধ্যে মিরপুর এলাকার প্রধান সড়কগুলো থেকে বর্জ্য অপসারণ শেষ হয়েছে। ময়লাবাহী বড় বড় ট্রাকে করে বর্জ্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।


এসময় পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্জ্য অপসারণ করে রাস্তায় ব্লিচিং পাউডার দিতে দেখা যায়।

এর আগে, সকালে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম ঈদের নামাজ শেষে ৬ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দেন।

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল

;