আশুলিয়ায় রেস্টুরেন্ট থেকে ২২ জামায়াত নেতাকর্মী গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাভারের আশুলিয়ায় একটি রেস্টুরেন্টে গোপন বৈঠক করছিলেন জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা। গোপন সংবাদ পেয়ে অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে ২২ জনকে আটক করে আশুলিয়া থানা পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ জানতে পারে প্রায় ১০ মাস আগের একটি নাশকতার মামলায় তাদের সম্পৃক্ততা আছে।

শনিবার (২৫ মে) সকালে সেই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাদের আদালতে পাঠিয়েছে আশুলিয়া থানা পুলিশ। এর আগে শুক্রবার (২৪ মে) বিকালে আশুলিয়ার পল্লীবিদ্যুৎ ডেন্ডাবর এলাকার ফুড প্লানেট রেস্টুরেন্ট থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, সিরাজগঞ্জ সদর থানার নজরুল ইসলামের ছেলে আমিনুল ইসলাম (৩৩), মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার আব্দুল মান্নান খানের ছেলে জলিল খান (৪৩), টাঙ্গাইলের নাগরপুর থানার বাদশা মিয়ার ছেলে রফিকুল ইসলাম (৪২), বরিশালের মুলাদি থানার আব্দুর রশিদের ছেলে মো. হাসান (৩৫), জামালপুর জেলার মেলান্দহ থানার নাজিমুদ্দিনের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (৫১), লক্ষীপুর জেলার রামগঞ্জ থানার মো. মুসলীমের ছেলে সোহেল রানা (২৮), রাজবাড়ী জেলার পাংশা থানার হাবিবুর রহমানের ছেলে জিলুর রহমান (৪২), বগুড়া জেলার ধুনট থানার আব্দুল কাশেমের ছেলে রুহুল আমিন ওরফে আব্দুল করিম (২৯), ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল থানার মোহাম্মদ আলী মন্ডলের ছেলে মোজাম্মেল হক (৪০), সিরাজগঞ্জে জেলার চৌহালী থানার আব্দুল মজিদের ছেলে জাহিদ হাসান (৩৯), টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর থানার মৃত মোজাফফর আলীর ছেলে আব্দুল কাদের (৬০), মেহেরপুর জেলার গাংনী থানার আব্দুর রহমানের ছেলে আবুল বাশার ওরফে মেগা (৪৩), নাটোরের বাগাতিপাড়া থানার লুৎফর রহমানের ছেলে আশিকুর রহমান রিপন (৩৮), জয়পুরহাট জেলার পাচবিবি থানার শাহাজানের ছেলে নাহিদ হাসান (২৯), নীলফামারীর ডোমার থানার দারাজ উদ্দিনের ছেলে নুরুন নবী(৩৮), দিনাজপুর জেলার কোতোয়ালি থানার মঞ্জুর হোসেনের ছেলে মেরাজ হোসেন ওরফে মুরাদ (৩৪), সিরাজগঞ্জ জেলার শাহাজাদপুর থানার মৃত ওমেদ আলীর ছেলে মো. সেলিম হোসেন (৪০), গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি থানার গুলজার রহমানের ছেলে ফিরোজ কবির (৩৫), বরিশাল জেলার বন্দর থানার আব্দুর রউফ হাওলাদারের সিদ্দিকুর রহমান(৩৮), যশোর চৌগাছা থানার মৃত আবু জাফরের ছেলে মো. আয়াতুল্লাহ (৩৬), বরিশাল সদরের চরকালামতি এলাকার আব্দুল মালেকের ছেলে জসিম উদ্দীন জোমাদ্দার (৪১), পাবনা জেলার সাথিয়া থানার আব্দুল জলিল বিশ্বাসের ছেলে হাফিজুল ইসলাম (৩২)। তারা আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করে আসছিলেন।

পুলিশ জানায়, গ্রেফতারকৃতরা ওই রেস্টুরেন্টে বসে নাশকতার পরিকল্পনা করছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। ২০২৩ সালের ৩১ জুলাই আশুলিয়ার জিরাব এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল সড়কে জামায়েত আমীর ডাঃ শফিকুর রহমান সহ জামায়াতের আটককৃত সকল নেতাকর্মীর মুক্তির দাবিতে ও কেয়ারটেকার সরকারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছিল জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা।

সড়কে মিছিল করে গাড়ি ভাঙচুরের খবরে উপস্থিত হয় পুলিশ। তখন পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে ককটেল বিস্ফোরণ করে পালিয়ে যায় তারা। সেদিনের ওই ঘটনায় আহত হয় ২ পুলিশ সদস্য। পরদিন ১ আগস্ট আশুলিয়া থানায় পুলিশ বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছিল। মামলায় ২৩ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের সেই ঘটনার সাথেই জড়িত থাকার প্রাথমিক তথ্য পেয়েছে পুলিশ।

আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম সায়েদ বলেন, গত বছরের নাশকতার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। তদন্তের জন্য তাদের ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।

   

সেন্টমার্টিনে আনন্দের বদলে শঙ্কার ঈদ



আবদু রশিদ মানিক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সেন্টমার্টিন দ্বীপে আনন্দের বদলে শঙ্কার ঈদ কাটছে বলে জানিয়েছেন দ্বীপের বাসিন্দারা। দুই সপ্তাহ ধরে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে নৌযান চলাচল বন্ধ থাকার কারণে ঈদেও দ্বীপে আটকা রয়েছে ১০ হাজার বাসিন্দা।

সোমবার (১৭ জুন) সকাল ৮-৯ টার মধ্যে সেন্টমার্টিন দ্বীপের বেশিরভাগ মসজিদে ঈদের জামাত শেষ হয়েছে। তবে প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে সেন্টমার্টিনের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে। সেখানে নামাজ আদায় করেন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ দ্বীপে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমাদের ঈদের জামাত শেষ হয়েছে। ঈদের নামাজ শেষে মোনাজাতে সেন্টমার্টিনে যে সংকট সেটা কাটিয়ে যোগাযোগ যেন স্বাভাবিক হয় সেটার জন্য দোয়া করা হয়েছে।

তবে সেন্টমার্টিনের বাসিন্দারা জানিয়েছেন এবারের ঈদ অন্যান্য বারের মতো নয়। এবারের ঈদে আনন্দের বদলে শঙ্কা বেশি রয়েছে। এবারে কোরবানির পশু টেকনাফ থেকে আনতে না পারায় অনেকেই কোরবানি দিতে পারছে না। অন্যান্য ঈদে টেকনাফ, কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতো সেখানকার বাসিন্দারা। তবে এবার দ্বীপেই আটকে থাকতে হবে তাদের।


সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বলেন, যোগাযোগ নিয়ে আমরা সবাই শঙ্কায় আছি। অন্যান্য সব বিষয় ঠিক আছে। বরাবরের মতোই আমরা ঈদের নামাজ আদায় করেছি। সংকট কাটিয়ে উঠার জন্য দোয়া চেয়েছি।

সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা ওসমান গনি বলেন, সেন্টমার্টিনের সংকট শেষ হওয়ার জন্য সবাই দোয়া করেছি। আমাদের মাঝে এবারের ঈদ অন্যান্য ঈদের মতো নয়। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় অনেক আত্মীয়স্বজন দ্বীপে আসতে পারেনি। আমরাও দ্বীপে আটকে আছি। এটাই আমাদের মূল শঙ্কার কারণ।

সেন্টমার্টিন ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি রশিদ আহমদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ৫ জুন থেকে আজকে ১৭ জুন পর্যন্ত টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। একারণে আমাদের এবারের ঈদে আনন্দের চেয়ে শঙ্কা বেশি। সবাই সরকারের কাছে একটাই দাবি জানাচ্ছেন স্বাভাবিক নৌযান চলাচল যেন শুরু হয়। যোগাযোগ যেন স্বাভাবিক হয়।

মিয়ানমারের সংঘাতের কারণে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে নৌযান চলাচল করলে মিয়ানমারের অভ্যন্তর থেকে বারবার বাংলাদেশি নৌযান লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়া হচ্ছে। একারণে ৫ জুন থেকে এই নৌরুটে নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

;

পশু কোরবানির মাধ্যমে যেন হিংসা-বিদ্বেষ বিসর্জন দিতে পারি: শিক্ষামন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
পশু কোরবানির মাধ্যমে যেন হিংসা-বিদ্বেষ বিসর্জন দিতে পারি: শিক্ষামন্ত্রী

পশু কোরবানির মাধ্যমে যেন হিংসা-বিদ্বেষ বিসর্জন দিতে পারি: শিক্ষামন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, পবিত্র ঈদুল আজহা আমাদের ত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। যাতে করে আমরা পশু কোরবানির মাধ্যমে মনের হিংসা-বিদ্বেষ ঘৃণা বিসর্জন দিতে পারি।

সোমবার (১৭ জুন) সকালে নগরীর জমিয়তুল ফালাহ ময়দানে ঈদের জামাত শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ঈদের নামাজে আমরা দেশবাসীর জন্য দোয়া করেছি। সমাজে যাতে শান্তি ও নিরাপত্তা আসে এজন্য আল্লাহ পাকের কাছে দোয়া করেছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করেছি।

তিনি আরও বলেন, এছাড়া চট্টগ্রামসহ সারা বাংলাদেশের মানুষ যাতে অণ্য, বস্ত্র, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা যাতে যথাযথ পায় সে জন্য দোয়া করেছি। আল্লাহপাক যাতে সবাইকে কোরবানি করার তৌফিক দান করেন সেই দোয়াও করেছি।

এসময় তিনি চট্টগ্রামসহ পুরো দেশবাসিকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানান।

এর আগে তিনি সকার সাড়ে ৭টায় জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ মাঠে চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় ঈদগাগে প্রধান জামাতে অংশ নেন।

;

ঈদের দিনেও গ্রামে ফিরছেন অনেকে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাবতলী থেকে: আপনজনের সঙ্গে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করতে ঈদের দিনেও বাড়ি ফিরছেন অনেকে। গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে উত্তরবঙ্গের উদ্দেশে বাস ছেড়ে যেতে দেখা গেছে।

সোমবার (১৭ জুন) ঈদের দিন সকালে দেখা যায়, সিরাজগঞ্জ ও পাবনা এলাকার লোকজনের উপস্থিতি বেশি।

পাবনাগামী বাংলা এক্সপ্রেস এর এসি সার্ভিস সকাল সাড়ে ৯ টায় পাবনার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। একই সময়ে হানিফ এন্টারপ্রাইজের গাইবান্ধাগামী একটি কোচ ঢাকা ছেড়ে যায়। এসময় আরও কয়েকটি রুটের গাড়িতে যাত্রী তুলতে দেখা গেছে।


শামলী এন আর পরিবহনের সামনে বিভিন্ন রুটের ৪টি বাস যাত্রী তুলছিলেন। তবে এদিন গাড়িগুলোর নির্দিষ্ট কোনো সময় ঘোষণা করা হচ্ছে না। যাত্রী হলেই ছেড়ে দেবে খানিকটা লোকাল বাসের মতো করে শর্ত দিচ্ছে।

আব্দুলাহ আল মামুন নামের এক যাত্রীর সঙ্গে কথা হয়। তিনি জানান, আফতাবনগর একটি মসজিদে নামাজ পড়ান, সে কারণে ঈদের নামাজ শেষ করে গ্রামের বাড়ি বগুড়া যাচ্ছেন।

পাবনাগামী সুজন রায় বলেন, ঈদের আগে জ্যাম থাকে, আর আজকে কোনো জ্যাম নেই। ঈদের আগে যারা বাড়ি গেছেন লম্বা সময় লেগেছে। আর আজকে অল্প সময়ে বাড়ি পৌঁছতে পারবো। তাই ঈদের দিনে বাড়ি যাচ্ছি।

ঈদের জামাতের পর সকাল সাড়ে ৮টায় অনেক বাসের কাউন্টার খোলা হয়েছে। এলেই গাড়ির টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। এসি গাড়ির সংখ্যা কম, দুপুরের পর এসি গাড়ি বাড়বে বলে জানা গেছে।

;

ঈদুল আজহার আত্মত্যাগের শিক্ষাকে বাস্তবায়ন করতে হবে: চসিক মেয়র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ঈদুল আজহার আত্মত্যাগের শিক্ষাকে বাস্তবায়ন করতে হবে: চসিক মেয়র

ঈদুল আজহার আত্মত্যাগের শিক্ষাকে বাস্তবায়ন করতে হবে: চসিক মেয়র

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল আজহার আত্মত্যাগের শিক্ষাকে সমাজে বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

সোমবার (১৭ জুন) সকালে নগরীর বহদ্দারহাট শাহী জামে মসজিদে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার নামাজ আদায় করেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো রেজাউল করিম চৌধুরী।

নামাজ আদায়ের পর ঈদ উপলক্ষে এক শুভেচ্ছা বার্তায় মেয়র বলেন, আত্নত্যাগের মাধ্যমে ভেদাভেদহীন সমাজ গড়ার যে শিক্ষা ঈদ আমাদের দেয় তা সমাজে বাস্তবায়ন করতে হবে৷ কোরবানির আত্মত্যাগের মাধ্যমে দরিদ্র শ্রেণির কষ্ট উপলব্ধির যে সুযোগ আমরা পেয়েছি সে শিক্ষাকে ধারণ করে বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়তে লড়তে হবে৷

তিনি আরও বলেন, ঈদ শুধুমাত্র ধর্মীয় উৎসব নয়, বরং এটি সবার জন্য ঐক্য ও সৌহার্দ্যের বার্তা। এই পবিত্র দিনে আমাদের সবার উচিত ধর্ম, বর্ণ, জাতি নির্বিশেষে সবার সঙ্গে মিলে-মিশে আনন্দ উদযাপন করা। আমাদের সবার উচিত ঈদের এই পবিত্র উৎসবে সবার প্রতি সহানুভূতি ও শ্রদ্ধাশীল আচরণ প্রদর্শন করা।

ঐক্যের বন্ধন আরও দৃঢ় করার আহবান জানিয়ে মেয়র বলেন, সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নির্মূল করে আগামীর বাংলাদেশ হবে অসাম্প্রদায়িক, সাংস্কৃতিক বহুত্ববাদী এবং উন্নত বাংলাদেশ এই হোক আমাদের শপথ। আসুন আমরা সবাই মিলে ঈদের এই পবিত্র দিনকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন আরও দৃঢ় করার সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করি।

;