ক্রীড়া অঙ্গনে ক্রিকেট এগিয়েছে, ফুটবলও এগোতে পারত: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ব ক্রীড়া অঙ্গনে আমাদের ক্রিকেট এগিয়ে গেলেও ফুটবল সন্তোষজনকভাবে আগায়নি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের নবগঠিত যুব ও ক্রীড়া উপ-কমিটির সদস্যদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের তার ক্রীড়ামন্ত্রী থাকার কথা স্মরণ করে বলেন, আমি যখন ক্রীড়ামন্ত্রী ছিলাম তখন বাংলাদেশ ক্রিকেটে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। তখনই বিশ্বকাপে গিয়ে ১৯৯৯ সালে পাকিস্তানের মতো শক্তিশালী দলকে হারায়। দুইটা বিজয় ছিল, একটা স্কটল্যান্ডের সঙ্গে আরেকটা পাকিস্তানের সঙ্গে। ওই সময় বাংলাদেশ ক্রিকেটে টেস্ট মর্যাদা পেয়েছে। তখনই আমাদের প্রতিবন্ধীরা বিদেশে গিয়ে ২০টি স্বর্ণপদক নিয়ে আসে। আমাদের ক্রীড়া নিয়ে হতাশ হবার কারণ নেই।

তিনি বলেন, ক্রিকেট তো আমাদের অনেক এগিয়েছে। খেলায় উত্থানপতন আছেই। কখনো ভাল খেলবে, কখনো খারাপ হবে। আমি বলব, মোটামুটি সন্তোষজনক। ফুটবলটা আরও এগোতে পারত। বিশ্বকাপে যখন আইসল্যান্ডের মতো দল খেলছে তখন ভাবি, আইসল্যান্ড! আইসল্যান্ডও বিশ্বকাপে খেলে, আমরা পারি না। আমাদের এশিয়াতেই আছে সাউথ কোরিয়া ও জাপান। এছাড়া ইরান মাঝে মাঝে যায়। সৌদি আরবও কখনো কখনো যায়। মিশরও যায় কিন্তু আমরা যেতে পারি না।

   

কুমিল্লায় কোরবানির গরু চুরির হিড়িক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত পোহালেই ঈদুল আজহা। এময় সময় কুমিল্লা নগরীজুড়ে চলছে কোরবানির গরু চুরির হিড়িক। ফলে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন নগরবাসী।

রোববার (১৬ জুন) ভোর ৪ টার দিকে নগরীর ঠাকুরপাড়া থেকে ৩ টি গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় কাউন্সিলর অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ একরাম হোসেন।

সিসিটিভি ফুটেজের বরাতে তিনি বলেন, একটি পিকআপে করে মুখোশ পড়া ৩ জন লোক আসে। বাড়ির তালা কেটে স্থানীয় বাসিন্দা হাসান ও তার ভাড়াটিয়াদের ৩টি গরু চুরি করে নিয়ে যায়। আমরা চোরদের শনাক্ত করতে পারিনি। তবে আশপাশের এলাকায় খবর নিচ্ছি।

এদিকে গত শুক্রবার রাতে নগরীর বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের আবাসিক এলাকা থেকে টেকনিশিয়ান জাহেদ আলীর একটি গরু চুরির ঘটনা ঘটে। যদিও ঘটনার পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠায় মুখ খুলেনি কর্তৃপক্ষ।

বিষয়টি নিয়ে কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফিরোজ হোসেন বলেন, গরু চুরির ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কেউ থানায় অভিযোগ করেননি। তবে মৌখিকভাবে শুনেছি। চুরি ঠেকাতে আমরা বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করছি।

;

টুং-টাং শব্দে মুখর কিশোরগঞ্জের কামারপাড়া



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, কিশোরগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত পোহালেই ঈদ। কিশোরগঞ্জের সবগুলো উপজেলায় কোরবানির শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। টুং টাং শব্দে মুখরিত হচ্ছে কামারপাড়া।

কামার ছমেদ আলী (৩৫) দুই দিনে ১০ ঘণ্টাও ঠিকমতো ঘুমাতে পারেনি৷ গভীর রাত পর্যন্ত চলে তার কাজ। কয়েক ঘণ্টা ঘুমিয়ে আবার ফজরের আগেই দোকান খুলতে হচ্ছে৷  কারণ জমে থাকা কাজ শেষ করতেই হবে।

শনিবার (১৫ জুন) রাতে কয়েকটি কামারশালা ঘুরে দেখা যায়, প্রতি দোকানে অতিরিক্ত ৫-৬ জন শ্রমিক মিলে কাজ করছে৷ দোকানের চারদিকে ঘিরে আছে মানুষ৷ দা, বটি, ছুরি কেউ নতুন কিনছেন আবার কেউ পুরাতন গুলো মেরামত ও ধার দিতে আনছেন।

এমনকি রোববার সকাল থেকেই ধরণা দিচ্ছেন তাদের জিনিস গুলো তৈরি হলো কিনা এ নিয়ে৷

একদিকে কোরবানির পশু কেনায় ব্যস্ত সচ্ছল পরিবারগুলো, অন্যদিকে প্রায় কয়েকগুণ বেশি সমানুপাতিক হারেই দা, বটি, ছুরি কিংবা কুরবানির পশু কাবু করার অস্ত্র তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কামাররা। দম ফেলার যেন ফুসরত নেই এখন৷ অনেকটা নাওয়া খাওয়া ভুলেই কাজ করতে হচ্ছে।


ঈদ মৌসুমে ভোর রাত থেকেই তাদের কর্মযজ্ঞ শুরু হয় আর চলে মধ্য রাত অব্দিও। প্রতিটি ছোট ও বড় ছুরি ধারালো করার কাজে কামাররা মজুরি নিচ্ছেন ১০০-১৭০ টাকা। চাকু ৫০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতাদের অনেকে আবার নিজস্ব ধাতব পদার্থ নিয়ে আসছেন দা-বটি তৈরি করতে। কেউবা নিচ্ছেন কিনে। তবে দা বটির চাহিদা থাকে সারা বছরই। দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে হলেও প্রয়োজনীয় জিনিসটি নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা।

কামার সুজিত চন্দ্র বলেন, ঈদের আগেই এমন কদর, পরে শেষ। সবকিছু এখন রেডিমেড কিনতে পাওয়া যায়৷ নতুন তৈরির আগ্রহ অনেকের কম। এই কয়ডা দিনই আমাদের টেহা রোজগারের দিন।'

আরেক কামার ছমেদ আলী বলেন, ঘুম, খাবার ঠিকমতো হচ্ছে না৷ মানুষের তাগদা আছে অনেক৷ আজ শেষ দিন৷ কাজ শেষ করার খুব চাপ।

;

যাত্রীর চাপ কমতে শুরু করেছে সায়েদাবাদে 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদের ছুটিতে স্বজনদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে সায়েদাবাদ থেকে দেশের দক্ষিণাঞ্চলসহ বিভিন্ন জেলায় ছুটছেন মানুষ। ছুটির শুরুতে যানজট আর টিকিটের সংকট থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই চিত্র বদলে গেছে। কাউন্টারে বাস থাকলেও যাত্রীদের তেমন চাপ নেই।

রোববার (১৬ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে যাত্রাবাড়ীর সায়েদাবাদ বাস স্ট্যান্ডের কাউন্টারগুলোতে পরিবহন শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

বিভিন্ন পরিবহনের কাউন্টার ঘুরে দেখা যায়, প্রায় প্রতিটি কাউন্টারের বাসের টিকিট রয়েছে। যাত্রীদের ডাকাডাকিতে ব্যস্ত কাউন্টারের কর্মীরা। ব্যাগ হাতে দেখলে গন্তব্য জানতে যাচ্ছে। চাহিদা মতো টিকিট পাচ্ছেন যাত্রীরা।

কথা হয় বনানী এলাকার একটি প্রতিষ্ঠানের সুপার ভাইজার সুলতান মাহমুদের সঙ্গে। তিনি বলেন, আমি পটুয়াখালী যাবো। ছুটি পাবো কি না সেটা নিশ্চিত ছিলাম না, তাই অগ্রিম টিকিট কাটিনি। টিকিট পাবো কি না সেই শঙ্কা নিয়ে কাউন্টারে আসলাম। কিন্তু এসে দেখি প্রতিটি কাউন্টারে টিকিট আছে। তাই শ্যামলী পরিবহনের একটি টিকিট কাটলাম।


ঈদের আগের দিন সকাল থেকেই যাত্রীর চাপ কম বলে জানিয়েছেন, শ্যামলী বাস কাউন্টারের ম্যানেজার মো. কাওসার। তিনি বলেন, সকাল থেকেই যাত্রীদের চাপ কম। আমাদের পর্যাপ্ত টিকিট আছে।

শনিবার (১৫ জুন) লেট হলেও আজ দ্রুতই বাস পাওয়া যাচ্ছে। যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে না। শনিবার বিকেল থেকে সারারাত যানজট ছিল। কিন্তু আজ সকাল থেকে গাড়ির চাপ কম থাকায় যানজট নেই।

ইউনিক পরিবহনের কাউন্টার ম্যানেজার সোহরাব হোসেন বলেন, দেশের সব রুটে আমাদের বাস চলে। আমাদের কোনো টিকিট নেই। সব আগেই বিক্রি হয়ে গেছে। শিডিউল অনুযায়ী বাস যাচ্ছে। আমরা যানজট এড়াতে যাত্রাবাড়ীর হুজুরবাড়ি এলাকা থেকে যাত্রীদের বাসে তুলে দিচ্ছি। এতে কোনো লেট শিডিউল নেই।

ঈদের ছুটিতে সময় মতো বাস না পাওয়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে পরিবহন সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন মহাসড়কের পাশে গরুর হাট বসানোর কারণে কয়েকদিন ধরে লেট শিডিউল টানতে হয়েছে। সময় মতো বাস না আসায় যাত্রীদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে। তবে শনিবার সকাল ১০টার পর থেকে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। এখন কোনো যাত্রীকে অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে না।

ঈদ যাত্রায় যানজটের বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপি ট্রাফিক ওয়ারি বিভাগের যাত্রাবাড়ী জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) তানজিল আহমেদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, যাত্রাবাড়ী সায়েদাবাদ থেকে ঢাকা বরিশাল, চট্টগ্রাম, নোয়াখালীসহ বিভিন্ন রুটের গাড়ি যাতায়াত করছে। তবে শরীয়তপুরসহ বেশ কয়েকটি স্বল্প দূরত্বের বাস রয়েছে যেগুলো বারবার আসা যাওয়ার কারণে যাত্রাবাড়ীতে যানজট লেগেছে। স্বল্প দূরত্বের বাসের বারবার রোটেশনের কারণে গাড়ির চাপ আছে। তবে আমরা অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করছি।

তিনি আরও বলেন, যাত্রাবাড়ী মোড়ে  কিছু বাসের কাউন্টার রয়েছে। এ কারণে যানজট নিয়ন্ত্রণ কঠিন। বরিশাল, চট্টগ্রামসহ সব রুটের বাস বের হয়ে যাচ্ছে। তবে ঢাকায় প্রবেশপথে ধোলাইপাড়ে দেড় কিলোমিটারের একটা যানজটে পড়তে হচ্ছে। তবে আমরা সর্বাধিক চেষ্টা করছি।

;

ঈদকে ঘিরে হামলা বা নাশকতার তথ্য নেই: র‌্যাব ডিজি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ঈদকে কেন্দ্র করে নাশকতা মোকাবিলায় প্রস্তুত র‍্যাব: ডিজি

ঈদকে কেন্দ্র করে নাশকতা মোকাবিলায় প্রস্তুত র‍্যাব: ডিজি

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে সুনির্দিষ্ট কোনো হামলা বা নাশকতার তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদ। তবে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুতি ও সক্ষমতা রয়েছে বলেও জানান তিনি।

রোববার (১৬ জুন) সকালে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা জানান র‍্যাব ডিজি।

মো. হারুন অর রশিদ বলেন, ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে রাজধানীসহ সারাদেশে পশুর হাট জমে উঠেছে। হাটকেন্দ্রিক মলম পার্টি, অজ্ঞানপার্টি প্রতিরোধে র‍্যাব সার্বক্ষণিক নজরদারি রেখেছে। হাটগুলোতে পর্যাপ্ত ফোর্স মোতায়েন রাখা হয়েছে, জাল টাকা শনাক্তের জন্য ডিভাইস রয়েছে প্রত্যেকটা বাস টার্মিনাল, লঞ্চঘাট, ট্রেন স্টেশনে র‍্যাব সদস্য মোতায়েন রয়েছে। টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে সংঘবদ্ধ ১০ জনের একটা দলকে র‍্যাব গ্রেফতার করেছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে পশুবাহী গাড়ি ঢাকায় আসছে। এসব গাড়ি যাতে কোথাও বাধাগ্রস্থ না হয় আমরা নজর রাখছি।

তিনি বলেন, ঈদের দিনে ঢাকায় জাতীয় ঈদগাহে সবচেয়ে বড় জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া, শোলাকিয়া, রংপুর, দিনাজপুরে বড় জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এসব ঈদ জামাতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থাসসহ নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। র‍্যাব সদর দফতর থেকে কন্ট্রোলরুম স্থাপন করে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা মনিটরিং করা হবে। চামড়া নিয়ে যাতে কোনো কারসাজি না হয়, সেজন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।

তিনি বলেন, ঈদ ঘিরে আমরা যথেষ্ট সতর্ক রয়েছি, গোয়েন্দা নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে সুনির্দিষ্ট কোনো হামলা-নাশকতার তথ্য নেই। তবে কোন আশঙ্কাকে উড়িয়ে দিচ্ছি না, সবকিছু মাথায় রেখেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা সাজানো হয়েছে। আমরা সতর্ক রয়েছি। র‍্যাবের ডগ স্কোয়াড, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটসহ দুটি হেলিকপ্টারকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যে কোন ধরনের নাশকতা- হামলা প্রতিরোধ করতে র‍্যাব প্রস্তুত রয়েছে। সাইবার ওয়ার্ল্ডে সাইবার পেট্রোলিং জোরদার করা হয়েছে, যে কোন গুজব প্রতিরোধ করতে প্রস্তুতি রয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কোন ধরনের হামলার সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য নাই। তারপরেও যদি এমন কিছু হয়ও আমরা প্রস্তুত আছি। যে কোন ঘটনা প্রতিহত করতে র‍্যাবের প্রস্তুতি রয়েছে। র‍্যাব বর্তমানে ত্রিমাত্রিক এলিট ফোর্সে পরিনত হয়েছে। জলে-স্থলে-আকাশে আমাদের সক্ষমতা রয়েছে। নিশ্চয়তা দিচ্ছি শোলাকিয়ায় হামলার মতো এ ধরনের ঘটনা ঘটবেনা।

;