আশুলিয়ায় মে দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও সমাবেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মহান মে দিবস উপলক্ষে আশুলিয়ায় র‍্যালি ও সমাবেশ করেছে বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন। সুচিকিৎসা, কর্মস্থলে নিরাপত্তা, মাতৃত্বকালীন ছুটি ৬ মাসে উন্নীত করা, শোভন কর্মস্থলসহ বেশ কিছু দাবি নিয়ে বিক্ষোভও করেছেন তারা।

বুধবার (১ মে) সকাল ১১টার দিকে আশুলিয়ার বাইপাইল ত্রিমোড় এলাকায় এ সমাবেশ করে শ্রমিক সংগঠনগুলো। পরে লাল পতাকা নিয়ে র‍্যালি নিয়ে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক দিয়ে আশুলিয়া প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে আয়োজন সম্পন্ন করেন তারা।

সাধারণ শ্রমিকদের সাথে এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বস্ত্র ও পোশাক শিল্প শ্রমিক লীগ, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্যলীগ, ফেডারেশন অব গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স, বাংলাদেশ বিপ্লবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের নেতাকর্মীবৃন্দ।

বাংলাদেশ বস্ত্র ও পোশাক শিল্প শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি লায়ন মো ইমাম হোসেন বলেন, শ্রমিকদের আইন থাকলেও, আইন মেনে চলা হয়না। রানা প্লাজা, তাজরিন ট্র‍্যাজেডিতে দেখা গেছে শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের মূল বিষয়গুলো শ্রমিকরা পায়না। শ্রমিকরা বিচার পায়না। আমরা আন্তর্জাতিক মে দিবস উপলক্ষে এই দাবি জানাই যে, শ্রমিকদের অধিকার আদায়ে যে আইনগুলো আছে সেগুলো যেন মেনে চলা হয়।


গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্যলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. সরোয়ার হোসেন বলেন, শ্রমিকদের সাথে মালিকদের সুসম্পর্ক গড়ে উঠলে, তাদের মধ্যে একতা থাকলে কারখানার উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। এতে করে সর্বোপরি দেশেরই উন্নয়ন হবে। এছাড়া অবৈধ ছাটাই ও ট্রেড ইউনিয়ন গঠনে হয়রানী বন্ধ, শ্রমিকদের জন্য পেনশন স্কিম চালু, গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য রেশনিং সুবিধা চালুসহ আমাদের বেশ কিছু দাবি রয়েছে। এত বছরেও শ্রমিকরা এসকল সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ইউনাইটেড ফেডারেশন অব গার্মেন্টস ওয়ার্কার্সের সাভার-আশুলিয়া আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি ইমন শিকদার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল লেবার ফেডারেশনের আশুলিয়া-ধামরাই আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি জুলহাস ভুঁইয়া।

মৃত, আহত শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ ৫০ লাখ টাকা, দুর্ঘটনাজনিত বিমা চালু, শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিতসহ বেশ কিছু দাবিতে আশুলিয়ায় পৃথক র‍্যালি করেছে বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটি (বিসিডব্লিউএস) এবং বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স (বিজিআইডব্লিউএফ)। প্রায় ২ শতাধিক শ্রমিক নিয়ে বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কের বাইপাইল থেকে ইউনিক বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত র‍্যালি করেন তারা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স (বিজিআইডব্লিউএফ) সাভার-আশুলিয়া-ধামরাই আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি মো. ইব্রাহীম। তিনি বলেন, ১৩৮ বছর আগে শ্রমিকরা তাদের বেতন ভাতা নিয়ে যে আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন, তা আজও থামেনি। এখনও শ্রমিকদের অধিকার আদায় হয়নি। এখনও কারখানায় শ্রমিকদের অতিরিক্ত কাজ করতে হয়। আমরা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন চাই। আমরা চাই শ্রমিকরা যেন মানুষের মত বাঁচতে পারেন।

   

মাগুরার মহম্মদপুরে আবদুল মান্নান ও শালিখায় শ্যামল কুমার দে বিজয়ী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাগুরার দু’টি উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৮টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হয়।

মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলায় আওয়ামীলীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান ও শালিখা উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এ্যাডভোকেট শ্যামল কুমার দে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। মহম্মদপুরে এ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কবিরুজ্জামান শালিক প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩হাজার ৯৬২ ভোট।

পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ঈদুল শেখ চশমা ৩৪ হাজার ২৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহাবুবুর রহমান মাইক প্রতীকে ১৫ হাজার ২৪৬ ভোট পেয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শামীমা হাসান হাস ২৫ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম রাহেলা বেগম পদ্মফুল ১৪হাজার ৭৯৬ ভোট পেয়েছেন। অপরদিকে শালিখা উপজেলা নির্বাচনে শ্যামল কুমার দে আনারস প্রতীকে ৩১ হাজার ১৮৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল ইসলাম মরটসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৭৮৪ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জেসমিন আক্তার শাবানা ফুটবল প্রতীকে ১৮ হাজার ১১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী দিপ্তী রানী বিশ্বাস পেয়েছেন ১৭ হাজার ৩২৫ ভোট। পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে এ্যাডভোকেট সজিব হোসেন ৩৫ হাজার ৬৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আশরাফুল আলম টিউবয়েল প্রতীকে পেয়েছেন ২২হাজার ৫৩৭ ভোট।

মহম্মদপুর উপজেলায় ৬৪টি ও শ্রীপুর উপজেলায় ৫৪টি কেন্দ্র ৮৫০টি বুথে ভোটগ্রহণ হয়। মহম্মদপুর উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৮১ হাজার ৩৬২জন ও শালিখা উপজেলায় ভোটার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৪৪ হাজার ২৫৫ জন। ভোটার উপস্থিতি ছিল প্রায় ৫০শতাংশ। নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল কঠোর। ভোট চলাকালে কোন বিশৃংখল ঘটনা ঘটেনি।

;

রংপুরের পীরগঞ্জে নুর মোহাম্মদ, মিঠাপুকুরে কামরুজ্জামান জয়ী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বেসরকারিভাবে রংপুরের পীরগঞ্জে নুর মোহাম্মদ ও মিঠাপুকুরে কামরুজ্জামান চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে ভোট গণনা শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা বেসরকারিভাবে এ দুজনকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।

পীরগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য নুর মোহাম্মদ মন্ডল (আনারস) ৪৫ হাজার ৬৪০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এনিয়ে তিনি তৃতীয় বারের মত নির্বাচিত হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোকাররম হোসেন চৌধুরী জাহাঙ্গীর প্রায় সাড়ে ৯ হাজার ভোটে হেরেছেন।

এদিকে মিঠাপুকুরে ৭০ হাজার ৮৮২ ভোট পেয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মোঃ কামরুজ্জামান (হেলিকপ্টার) চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন মন্ডল মওলা (মোটরসাইকেল) পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৭৫৮ ভোট। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ সাদমান ইশরাক (আনারস) পেয়েছেন ১ হাজার ২৮৭ ভোট।

নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হাসিবুল হাসান রুমি জানান, দুই উপজেলায় তিনস্তরের নিরাপত্তা ছিল। তাই কোথায় কোন গোলযোগ হয়নি।

;

কুষ্টিয়ার চারটি উপজেলায় চেয়ারম্যান হলেন যারা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে কুষ্টিয়ার চারটি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।

কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল হালিম বিজয়ী হয়েছেন।

দৌলতপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন। তিনি কুষ্টিয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরীর ভাই।

কুমারখালী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মান্নান খান আবারো বিজয়ী হয়েছেন।

এছাড়াও কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ভেড়ামারা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু হেনা মোস্তফা কামাল মুকুল।

এরআগে মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল থেকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে কুষ্টিয়ায় চার উপজেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেলে ৪টা পর্যন্ত। নির্বাচন সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নিরাপত্তা জোরদার করে প্রশাসন।

কুষ্টিয়ার ৪ উপজেলায় ৪৪ ইউনিয়নের ৪১৯টি কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ছিল ৩০৬০। মোট ভোটার ১১ লক্ষ ৩২ হাজার ১৩৬ জন। এরমধ্যে পুরুষ ৫ লক্ষ ৭০ হাজার ৬৬৪ জন এবং মহিলা ভোটার ৫ লক্ষ ৬১ হাজার ৪৬৬জন।

নির্বাচনে জেলার ৪ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৭জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৯জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১জন অংশগ্রহণ করে।

;

রায়পুরায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঝলসে গেছে দুই কিশোরের শরীর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর বৃহত্তর রায়পুরায় উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঝলসে গেছে দুই কিশোরের শরীর। পরে আশঙ্কজনক অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের আশারামপুর বাজারের সমতা সুপার মার্কেটের তৃতীয় তলার ছাদে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতরা হলো- আশারামপুর বাজার এলাকার রিকশা চালক তাহের মিয়ার ছেলে নাঈম মিয়া (১৬) ও সৌদি প্রবাসি কাইয়ূম শিকদারের ছেলে আরিফুল শিকদার (১৭)।

প্রত্যক্ষদর্শী সুফিয়া বেগম জানান, তিনি ছাদে ধান শুকানো কাজে ব্যস্ত ছিলেন। ওই সময় ছাদের এক কোণে আরিফুল ও নাঈম নামে দুই কিশোর দাঁড়িয়ে ছিলেন। হঠাৎ একটি বিকট শব্দ হয়। পাশে ফিরে তিনি দেখতে পান ছাদে পাশাপাশি পড়ে রয়েছে তারা।

পরে এগিয়ে গিয়ে ওই দুই কিশোরের জামা ও শরীর পুড়ে যাওয়া দেখতে পান তিনি। আশারামপুর বাজারের সমতা সুপার মার্কেটের ছাদ থেকে পাঁচ মিটার দূরে রয়েছে ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ লাইন। তবে কিভাবে ওই লাইন থেকে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছে তার ধারণা দিতে পারেননি ওই নারী।

স্থানীয় যুবক মনির হোসেন বলেন, শব্দ শুনে মার্কেটের তৃতীয় তলার ছাদে গিয়ে দেখতে পান আহত নাঈমের শরীরের অর্ধেক অংশ ছাদের ওপর ও বাকি অংশ বাহিরে থাকা অবস্থায় পড়ে আছে। তার পুরো শরীর পুড়ে গেছে। আহত আরিফুলের পুড়ে গেছে বাঁ পাশের হাত ও হাঁটু থেকে পা পর্যন্ত। পরে তাদের উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।

আহত আরিফুল শিকদারের মা আঁখি নূর জানান, তার ছেলে স্থানীয় একটি স্কুলের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আরিফুলের হাত ও পা থেকে হাঁটু পর্যন্ত ঝলসে গেছে।

আহত নাঈমের বাবা রিকশা চালক তাহের মিয়া বলেন, তার ছেলে সদ্য প্রকাশিত এসএসসি পরীক্ষায় পাস করেছে। নাঈমের পুরো শরীর পুড়ে গেছে। ছেলের সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চান তিনি।

আহত নাঈম বর্তমানে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি আছেন। চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে আহত নাঈমের স্বজনরা জানান, নাঈমের শরীরিক অবস্থা আশঙ্কাজন।

পলাশতলী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলাম বলেন, আহত নাঈম শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও পাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে (আইসিইউ) রয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহত আরিফুল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালে চিকিসাধীন বলে জানান তিনি।

;