পরিবহনে চাঁদাবাজি, মূলহোতাসহ আটক ১৫: র‌্যাব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পরিবহনে চাঁদাবাজি, মূলহোতাসহ আটক ১৫: র‌্যাব

পরিবহনে চাঁদাবাজি, মূলহোতাসহ আটক ১৫: র‌্যাব

  • Font increase
  • Font Decrease

 

আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, লরী ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহনে অবৈধভাবে চাঁদাবাজিকালে চাঁদাবাজ চক্রের মূলহোতা ফজলে রাব্বিসহ ১৫ জনকে আটক করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-১০)। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানাধীন কুতুবখালীর কাজলা ব্রিজ ও যাত্রাবাড়ী মোড় এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করা হয়।

রোববার (২৮ এপ্রিল) র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সহকারী পুলিশ সুপার এম. জে. সোহেল এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

আটককৃত ব্যক্তিদের নাম- ফজলে রাব্বি (২৫), মোঃ রাজ (২৩), সাব্বির আহম্মেদ (১৯), মোঃ ফয়সাল (২১), মোঃ সানোয়ার হোসেন অন্তর (২৫), তাজুল ইসলাম তাজ (১৯), মোঃ রাকিব (১৯), আরিফ আহম্মেদ (১৯), মোঃ আশাবুদ্দিন (৩৩), মোঃ শাহিন (১৯), মোঃ শাওন (১৯), মোঃ মেহেদী হাসান (১৯), মোঃ বেলাল (৪০), গোলাম রাব্বি (আসিফ) (২০), জাহিদুল ইসলাম সাব্বির (১৯)।

সোহেল জানান, গতকাল শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল হতে দুপুর পর্যন্ত র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানাধীন কুতুবখালী, কাজলা ব্রিজ ও যাত্রাবাড়ী মোড় এলাকায় একাধিক অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, লরী ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহন হতে অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনকালে চাঁদাবাজ চক্রের মূলহোতা ফজলে রাব্বিসহ ১৫ জন পরিবহন পরিবহন চাঁদাবাজকে আটক করে।

এসময় তাদের কাছ থেকে আদায়কৃত নগদ ৭ হাজার টাকা চাঁদা এবং ৪টি কাঠের লাঠি উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, আটককৃত ব্যক্তিরা বেশ কিছুদিন যাবৎ রাজধানীর যাত্রাবাড়ীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, লরী ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহনের ড্রাইভার ও হেলপারদের সাথে অশোভন আচনের মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করে আসছিল বলেও জানান তিনি।

আটককৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পৃথক পৃথক মামলা রুজু করতঃ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।

   

তাপ কমাতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, একটি শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। দেখা যায়, শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি, সে এলাকায় তাপমাত্রা কম। তাই, তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

তিনি বলেন, ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে, তা নির্ধারণ করা হবে।

রোববার (১২ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী সাবের চৌধুরী এ সব কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি কর্পোরেশন থাকলেও ‘এক ঢাকা’ হিসেবে এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। দুই কোটি মানুষের নগরীতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের ‘এক ঢাকা’ ঘোষণা সময়োপযোগী। তিনি আরো বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে সমন্বয় বাড়ানো হবে।

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন, ছবি- বার্তা২৪.কম

পরিবেশ মন্ত্রী তার বক্তৃতায় ঢাকার জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ঢাকাসহ সারাদেশের জন্য একটি উজ্জ্বল এবং সবুজ ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে সব স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করেন।

এসময় তিনি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোকে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ.এস.এম. মাকসুদ কামাল, ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, সি৪০ শহরের নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বক্তব্য রাখেন।

 

;

কুড়িগ্রামের যে স্কুলে পাশ করেনি কেউ!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুড়িগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। রোববার (১২ মে) সকাল ১১টায় প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে দিনাজপুর বোর্ডের অধীনে ফলাফল পরিসংখ্যানের তথ্য অনুযায়ী দিনাজপুর বোর্ডের ৪টি স্কুলের শতভাগ শিক্ষার্থী ফেল করেছেন। এর মধ্যে কুড়িগ্রামের একটি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের নাম রয়েছে।

কুড়িগ্রামের ঐ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের নাম হলো নাগেশ্বরী উপজেলার পূর্ব সুখাতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টিতে এবার মোট ৫ জন শিক্ষার্থী মানবিক বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলো।

বিদ্যালয়টির ইসলাম শিক্ষা বিষয়ের সহকারী শিক্ষক আব্দুল ওহাব শতভাগ ফেলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠার পর ২০১০ সালে জুনিয়র পর্যায়ের (অষ্টম শ্রেণি) পর্যন্ত এমপিওভুক্ত হয় প্রতিষ্ঠানটি। এরপর ২০১২ সালের পর থেকে নবম দশম শ্রেণির পাঠদান পরীক্ষামূলকভাবে চালু করে প্রতিষ্ঠানটি। গত বছরে এসএসসি পরীক্ষায় ৭ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করলে ৫ জন পাশ করে। বর্তমানে ঐ প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত মোট ২০৬ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে প্রধান শিক্ষক সহ মোট শিক্ষক রয়েছেন ৮ জন। আগামী এসএসসি পরীক্ষার জন্য ৯ম শ্রেণিতে প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থী রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন।

সহকারী শিক্ষক আব্দুল ওহাব বলেন, শিক্ষার্থীদের বাল্যবিবাহ এবং করোনার কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় ফিরিয়ে আনতে বেগ পেতে হচ্ছে। তারপরও আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ভবিষ্যতে যাতে এমনটা না হয় সেজন্য আমরা সচেতন থাকবো।

উল্লেখ্য, কুড়িগ্রাম জেলার ৯টি উপজেলা থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় মোট ২২ হাজার ৪৫৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলো। এর মধ্যে পাশ করেছেন ১৬ হাজার ৪৫৫ জন। মোট পাশের হার ৭৩ দশমিক ২৮ শতাংশ। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ৩৯১ জন।

কুড়িগ্রাম জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ শামছুল আলম শতভাগ ফেলের বিষয়ে বলেন, এসব স্কুলের বেতন বন্ধ হওয়া দরকার। প্রধান শিক্ষকরা নিজেদের মতো করে প্রতিষ্ঠান চালায়। করোনা কাল শেষ হওয়ার ৩ বছর পরেও এসে করোনার দোহাই দেয়াটা অযৌক্তিক।

;

প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মোঃ আব্দুর রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

রোববার (১২ মে) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রীর দফতর কক্ষে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

সৌজন্য সাক্ষাতকালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সেক্টরে দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অভিন্ন ইস্যু রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমাদের এসব ইস্যু খুঁজে বের করে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে প্রযুক্তি হস্তান্তর, ক্যাপাসিটি বিল্ডিং, প্রশিক্ষণ, গবেষণাসহ এ সংক্রান্ত অভিন্ন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করলে দু’দেশই লাভবান হবে বলে এসময় আলোচনা করা হয়।

;

মাত্র একজন বেশি পাস, তবুও পাসের হারে ‘উচ্চলাফ’



তাসনীম হাসান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ২০২৩ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষায় পাস করেছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৮৬ জন পরীক্ষার্থী। এবারের পরীক্ষায় পাসের সংখ্যা বেড়েছে মাত্র একজন। অর্থাৎ পাস করেছে ১ লাখ ২০ হাজার ৮৭ জন। গত বছরের তুলনায় মাত্র একজন বেশি শিক্ষার্থী পাস করলেও পাসের হারে এবার ‘উচ্চলাফ’ দেখা গেছে। কেননা, এই বছর পাসের হার প্রায় সাড়ে ৪ শতাংশ বেড়েছে।

যে সব কারণে বেড়েছে পাসের হার

শিক্ষাবোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে পাসের হার বাড়ার পেছনে অন্তত চারটি কারণ পাওয়া গেছে। গত বছরের তুলনায় পরীক্ষার্থী কম থাকাটা অবশ্য পাসের হারে অন্যতম বড় প্রভাব রেখেছে। কেননা গত বছর যেখানে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮১৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল, সেখানে এবার অংশ নিয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৭৫৩ জন। অর্থাৎ এবার গতবারের চেয়ে প্রায় দশ হাজার (৯০৬৬) জন পরীক্ষার্থী কম অংশ নিয়েছিল।

চট্টগ্রাম বোর্ডের ফলাফলে বরাবরই প্রভাবক হয়ে দাঁড়ায় তিন পার্বত্য জেলা। কিন্তু এবার পাহাড়ের তিন জেলার শিক্ষার্থীরাও ভালো ফল করেছে। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এবার স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অনেক বেশি ভালো করেছে। সার্বিক ফলে এটিও প্রভাব রেখেছে। বরাবরের মতো এবারও মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা অন্য দুই বিভাগের তুলনায় পাসের হারে পিছিয়ে আছে। কিন্তু এবার মানবিকে পাসের হার বেড়েছে ৭ দশমিক ৮২ শতাংশ। এটিও পাসের হার বাড়ার পেছনে কাজ করেছে।

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথও বলেছেন একই কথা। তিনি বলেন, এবার শিক্ষার্থীরা ভালো পরিবেশে পরীক্ষা দিতে পেরেছে। এছাড়া পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষার্থীরাও ভালো ফল করেছে। মানবিকের শিক্ষার্থীরা ভালো ফল করেছে অন্যান্য বছরের তুলনায়। সবমিলিয়ে পাসের হারে প্রভাব পড়েছে।

চকরিয়া কেন্দ্রীয় উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবার সব বিষয়ে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে মাঈনুল ইসলাম মাহির। জানতে চাইলে মাহির বলে, এবার পূর্ণ সিলেবাসে পরীক্ষা হয়েছে। যে কারণে পরীক্ষা কেমন হবে সে বিষয়ে আমাদের মধ্যে অস্থিরতা কাজ করেনি। যার ফলে ফলাফল ভালো হয়েছে।

কমেছে জিপিএ-৫

পাসের হার বাড়লেও এবারও জিপিএ-৫ কমেছে। গত বছর যেখানে ১১ হাজার ৪৫০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিল সেখানে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৮২৩ জন। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় ৬২৭ জন জিপিএ-৫ কম পেয়েছে।

শতভাগ পাসের তালিকা থেকে ছিটকে গেলেও জিপিএ-৫ এর দিকে সেরা তালিকায় নিজেদের আসন অক্ষত রেখেছে কলেজিয়েট স্কুলের শিক্ষার্থীরা। শতবর্ষী এ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৭৪ জন পরীক্ষার্থী। সেরা হলেও জিপিএ-৫ কমে গেছে এই বিদ্যালয়ে। গত বছর ৪৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪১০ জন।

জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থান রয়েছে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়ে ৪৬৯ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৩২ জন। অথচ এই বিদ্যালয়ে গত বছর ৪৭৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩৭৪ জন। এবার জিপিএ-৫ পাওয়ার তালিকার তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠানের ৪৪০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৩১৫ জন পেয়েছে জিপিএ-৫। অথচ গত বছর ৪৬০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৩১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিল।

জিপিএ-৫ কেন কমেছে এই প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষাবোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র নাথ বলেছেন, ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষা পূর্ণ সিলেবাসে হয়নি। এবার পূর্ণ সিলেবাসে পরীক্ষা হয়েছে। জিপিএ-৫ কম পাওয়ার ক্ষেত্রে এটিও একটি কারণ হতে পারে।

;