জলকেলিতে বর্ণিল মারমাদের ‘সাংগ্রাই’ উৎসব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মারমা সম্প্রদায়ের নববর্ষ বরণ উৎসব “সাংগ্রাই”র জলকেলিতে মেতে উঠেছে সমগ্র বান্দরবান পার্বত্য জেলা। বান্দরবানে মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ‘মৈত্রী পানি বর্ষণ’ (পানি খেলা) ।

বান্দরবান শহরের রাজার মাঠে এই সাংগ্রাই উৎসবকে কেন্দ্র করে বসেছে বিশাল আয়োজন। সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর উশৈসিং প্রধান অতিথি হিসেবে এই উৎসবের উদ্বোধন করেন। নেচে গেয়ে আনন্দ উদ্দীপনায় একে অপরের গায়ে পানি ছিটিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নিল মারমা সম্প্রদায়।

চন্দন পানিতে বৌদ্ধমূর্তি স্নান দিয়ে শুরু হয়েছে মারমা সম্প্রদায়ের তিন দিনব্যাপী সাংগ্রাই উৎসব। সাংগ্রাই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ জলকেলি উৎসব (পানি খেলা)। জেলার রাজার মাঠে তরুণ তরুণীরা একে অপরের গায়ে জল ছিটিয়ে বরণ করে নিয়েছে নতুন বছরকে। মারমাদের বিশ্বাস স্বচ্ছ পানির দ্বারা ধুয়ে মুছে দিবে অতীতের সব দুঃখ গ্লানি। এই উৎসবকে মারমারা বলে ‘রিলং বোয়ে’।


যেভাবে শুরু হয় "সাংগ্রাই" উৎসব

সাংগ্রাইং উৎসবের প্রথম দিনে কিছু নির্দিষ্ট কর্মসূচি পালন করা হয়। তরুণ-তরুণীরা সবাই মিলে বৌদ্ধ মন্দির পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে তােলে। এই কাজটিকে একটি পবিত্র কাজ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তারপর সমাজের সবাই মিলে বৌদ্ধ মন্দিরে যায় এবং পঞ্চশীল ও অষ্টশীল গ্রহণ করে থাকে। তখন বৌদ্ধভিক্ষুর কাছ থেকে ধর্মীয় উপদেশ শুনে থাকে। বুদ্ধমূর্তিকে নতুন চীবর দান করা হয়। সেই সময় মন্দিরে টাকা-পয়সা দান করে ও প্রদীপ জ্বালানো হয়। শেষে বৌদ্ধ ভিক্ষুদেরকে ছােয়াইং (খাবার) দান করা হয়।

এই দিনে মন্দিরের বুদ্ধমূর্তিগুলাে নদীর তীরে শােভাযাত্রা সহকারে নিয়ে গিয়ে স্নান করানো হয়। শােভাযাত্রায় বৌদ্ধভিক্ষু, স্থানীয় সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিগণ ও সাধারণ লােকজন অংশগ্রহণ করেন। বুদ্ধমূর্তিটিকে নিয়ে যাওয়ার সময় বাদ্যযন্ত্র বাজানাে হয়। এসময় চন্দনের জল ও ডাবের পানি সঙ্গে করে নিয়ে যায়।

বুদ্ধমূর্তিগুলােকে বাঁশের তৈরি সুসজ্জিত একটি মঞ্চে রাখা হয়। এরপর ভক্তরা চন্দন ও ডাবের পানি বুদ্ধমূর্তিগুলাের ওপর ঢেলে দেয়। এই ঢেলে দেওয়া পানিগুলাে লােকজন সংরক্ষণ করে রাখে। এই পানি খেলে রােগ-ব্যাধির নিরাময় ঘটে বলে তাদের বিশ্বাস।

স্নানের পর বুদ্ধমূর্তিগুলােকে ইতােপূর্বে দায়কদের দানকৃত নতুন চীবর পরানাে হয়। একইভাবে আবার বুদ্ধমূর্তিগুলাে মন্দিরে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এরপর বিকেলে মন্দিরে গিয়ে শীল প্রার্থনা করে ধর্মোপদেশ শুনে থাকে এবং প্রদীপ জ্বালানাে হয়। পরবর্তী দুটি দিনে আরাে কিছু কর্মসূচি পালিত হয়। যেমন বিশেষ খাদ্যদ্রব্য ও বিভিন্ন প্রকার পিঠা তৈরি। বৌদ্ধভিক্ষুদের জন্য ছােয়াইং দান এবং বয়ােজ্যেষ্ঠ ও প্রতিবেশীদের জন্য বিশেষ খাবার প্রেরণ। বয়ােজ্যেষ্ঠদের পূজা। মৈত্রী পানি বর্ষণ এবং মন্দিরে প্রার্থনা করা হয়।


যেভাবে হয় সংগ্রাইয়ে মৈত্রী পানি বর্ষণ

মৈত্রী পানি বর্ষণ সাংগ্রাইং উৎসবের একটি বিশেষ অনুষ্ঠান। এ অনুষ্ঠানে বড় একটা মাঠে একটি মণ্ডপ বানানাে হয়। মণ্ডপের দুই দিকে দুটি বড় পানি ভর্তি নৌকা রাখা হয়। একটি নৌকার পাশে তরুণদের একটি দল অবস্থান নেয়। যখন খেলা শুরু হয় তখন উভয় দল তাদের প্রতিপক্ষ দলের দিকে নৌকায় রাখা পানি ছুড়তে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না ফুরিয়ে যায়। নৌকার পানি ফুরিয়ে গেলে তা আবার পানি দিয়ে ভরানাে হয়। একটা ব্যাচ শেষ হলে আরেকটা নতুন ব্যাচ এসে খেলা শুরু করে। মূলত মারমা সমাজ আশা করে পূর্ববর্তী বছরের সমস্ত যন্ত্রণা, দুঃখ, দুর্ভাগ্য এবং মালিন্য এই পানিতে ধুয়ে মুছে যাবে এবং অনাবিল একটি নতুন বছর শুরু হবে।

শুধু বান্দরবান শহরেই নয় বিভিন্ন মারমা পল্লীগুলোতে চলছে এখন উৎসব আয়োজন। উৎসব দেখতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটক ও দর্শনার্থীরা ছুটে এসেছেন বান্দরবান শহরে।

জেলা শহরে মঙ্গলবার মধ্যরাতে এই উৎসব শেষ হয়ে গেলেও উপজেলাগুলোতে ১৭ এপ্রিল শেষ হবে সাংগ্রাই অনুষ্ঠান।

   

মেহেরপুরে তীব্র তাপপ্রবাহে স্কুল ছুটি দেওয়ায় স্বস্তি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরসহ আশেপাশের জেলাগুলোর উপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যহত রয়েছে। এর মাঝে গতকাল সোমবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা থাকায় ছাত্রছাত্রী উপস্থিতি নেমে আসে ৩০ ভাগের নিচে। এ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার মধ্যে মেহেরপুর জেলাসহ ২৭টি জেলার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ফলে বন্ধ রয়েছে জেলার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

মেহেরপুর জেলার প্রতিবেশী জেলা চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস গতকাল সন্ধ্যা ৬ টায় সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করে। যা এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। অব্যাহত তাপপ্রবাহের ফলে জনজীবনে অস্বস্তি বিরাজ করছে। ভ্যাপসা গরম আর ঘামে নাকাল অবস্থায় সময় পার করছেন শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষেরা।


সকালের সূর্য উঠার পরই শুরু হয় গরমের তীব্রতা। সকাল নয়টার পর রাস্তাঘাটে চলাফেরায় অস্বস্তি বেড়ে যায় কয়েকগুণ।তীব্র তাপদাহের ফলে ৫ জেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়। তবে মেহেরপুর জেলা বন্ধের আওতায় না থাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের মাঝে। বিদ্যালয়গুলো খোলা রাখা হলেও ছাত্রছাত্রী উপস্থিতি নেমে আসে ৩০ ভাগের নিচে। শেষ পযন্ত গতকাল সন্ধ্যায় খুলনা বিভাগের সব জেলাসহ দেশের ২৭টি জেলার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এতে স্বস্তি ফিরে আসে মেহেরপুরে।

কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্র্রধান জানান, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উপর দিয়ে গেছে ককর্টক্রান্তি রেখা। যা পশ্চিমবঙ্গের কিছু এলাকার সাথে রাজশাহী থেকে শুরু করে যশোর হয়ে দক্ষিণাঞ্চল পর্যন্ত বহমান। তাই রাজশাহী, চুয়াডাঙ্গা ও যশোরসহ ৫টি জেলা তীব্র তাপদাহের কারণে স্কুল বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। যার মধ্য থেকে বাদ পড়ে চুয়াডাঙ্গা-যশোরের প্রতেশেী জেলা কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ ও মেহেরপুর জেলা। এ তিন জেলায় তাপ মাত্রা রেকর্ডে আবহাওয়া অফিস নেই। ফলে অসহনীয় গরম আর তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে গেলেও আবহাওয়া অফিসের রেডর্ককৃত জেলাগুলোর তাপমাত্রা নিয়েই বেশি আলোচনা হয়।

;

হবিগঞ্জে পিকআপ-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, হবিগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলার তগলীতে মাছ বোঝাই পিকআপ ও সিমেন্ট বোঝাই ট্রাকের সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই পিকআপের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকাল ৬টার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতরা হলেন- পিকআপ চালক চুনারুঘাট উপজেলার উবাহাটা ইউনিয়নের বালিয়ারী গ্রামের বাহার মিয়ার ছেলে হৃদয় মিয়া (২৬) ও হেলপার শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার সুতাং (পূর্ব নোয়াগাও) গ্রামের ছোয়াব আলীর ছেলে রিপন মিয়া (২৪)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফজরের নামাজের পর সুতাং বাজার থেকে মাছ বোঝাই পিকআপটি (ঢাকা মেট্রো ন ১৯-২৩২১) বাহুবল বাজারে কিছু মাছ দিয়ে শ্রীমঙ্গল হয়ে জুড়ী যাওয়ার পথে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের তগলী নামক স্থানে পৌঁছে। সিলেটগামী সিমেন্ট ট্রাক (ঢাকা মেট্রো শ ১৩-০৫৭৩) তগলী নামক স্থানে পৌঁছলে উভয় গাড়ীর সংঘর্ষে পিকআপটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। এ ঘটনায় ঘটনাস্থলেই পিকআপের চালকসহ দুইজন মারা যান। খবর পেয়ে শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি দুর্ঘটনার বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

 

;

কুমিল্লায় ৯ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, কুমিল্লা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলায় স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে তাজরিন সুলতানা ঝুমু (৯) নামে এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে শিশুটির বিবস্ত্র মরদেহ রাস্তার পাশের ধানক্ষেত থেকে উদ্ধার করা হয়।

নিহত ঝুমু উপজেলার গলিয়ারা উত্তর ইউনিয়নের খিলপাড়া গ্রামের জাকির হোসেন (কালন) এর একমাত্র মেয়ে। সে স্থানীয় সোনালী শিশু বিদ্যানিকেতনের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী ছিল। শিশুটিকে ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। 

ঝুমুরের মা রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘প্রতিদিনের মতো সোমবার সকালেও আমার মেয়েকে নিজ হাতে ভাত খাইয়ে স্কুলে পাঠাই। কিন্তু স্কুল ছুটির অনেক সময় পার হয়ে যাওয়ার পরও ঝুমুর বাড়িতে না আসায় চারদিকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। এক পর্যায়ে আমি সদর দক্ষিণ থানায় জিডি করতে রওনা দেই। অর্ধেক রাস্তা যাওয়ার পর খবর পাই আমার মেয়েকে রাস্তার পাশের ধানক্ষেতে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে।’

স্থানীয় ইউপি সদস্য মজিব জানান, ‘বিষয়টি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। এই বয়সের একটা ছোট্ট শিশুর এমন নির্যাতনের শিকার হওয়া কোনোভাবেই আমরা এলাকাবাসী মেনে নিতে পারছি না। সঠিক তদন্তের মাধ্যমে আমি এর বিচার দাবি করছি।’

সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমরা মরদেহের সুরতহাল সংগ্রহ করেছি। প্রাথমিক আলামত দেখে মনে হচ্ছে শিশুটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। আমাদের তদন্ত চলছে।’



;

সারাদেশে আবহাওয়া কেমন থাকবে আজ, জানাল অধিদপ্তর



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। চলমান এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা থেকে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়া পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বিরাজমান থাকতে পারে।

তবে, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও রাজশাহী জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং ঢাকা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ জেলাসহ বরিশাল, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

এছাড়া একই সময়ের মধ্যে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে, বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া একইসময়ে সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।

;