৩ পয়সা কম বাস ভাড়া, প্রাচীন মুদ্রার খোঁজে বাস যাত্রী-মালিকরা!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, ঢাকা
৩ পয়সা কম বাস ভাড়া, প্রাচীন মুদ্রার খোঁজে বাস যাত্রী-মালিকরা!

৩ পয়সা কম বাস ভাড়া, প্রাচীন মুদ্রার খোঁজে বাস যাত্রী-মালিকরা!

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে কেরোসিন ও ডিজেলের দাম লিটার প্রতি ২ টাকা ২৫ পয়সা কমায় গণপরিবহন বিশেষ করে বাস ভাড়া কিলোমিটার প্রতি ৩ পয়সা কমানোর ঘোষণা দিয়েছে সরকার।

আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লার রুটে চলাচলকারী বাস ও মিনিবাসের ক্ষেত্রে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক বিভাগ যাত্রী প্রতি কিলোমিটার সর্বোচ্চ ভাড়া ২ টাকা ১৫ পয়সার জায়গায় ২ টাকা ১২ পয়সা নির্ধারণ করেছে। এছাড়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে চলাচলকারী বাসের ক্ষেত্রে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক বিভাগ যাত্রী প্রতি কিলোমিটার ভাড়া ২ টাকা ৪৫ পয়সার জায়গায় ২ টাকা ৪২ পয়সা নির্ধারণ করে দেয়। এই ভাড়া কার্যকর হয় মঙ্গলবার থেকে। এতে প্রতি কিলোমিটারে বাসের ভাড়া কমেছে মাত্র ৩ পয়সা। তবে বাস মিনিবাসের ন্যূনতম ভাড়া যথাক্রমে ১০ ও ৮ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।

তবে কমানো ৩ পয়সা নিয়ে বড় বিড়ম্বনায় যাত্রী ও পরিবহণ সংশ্লিষ্টরা। এতে প্রাচীন মুদ্রার প্রয়োজনীয়তা প্রয়োজন বলেও মনে করছেন কেউ কেউ।

পরিবহণ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তিন পয়সার প্রভাব বাসের ভাড়ায় খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা কোথায়? হিসেব করলে একজন যাত্রী ২০ কিলোমিটার ভ্রমণ করলে আগের দামের থেকে কমবে মাত্র ৬০ পয়সা । কিন্তু এই পয়সা টাকার অঙ্কে সমন্বয় করা সম্ভব নয়। এতে বাকবিতণ্ডার প্রভাব ক্রমশ বাড়বে বলে মনে করেন তারা।

যাত্রীরা বলছেন, ২০ কিলোমিটারে ৬০ পয়সা হলে একটা টাকাও কম দেওয়া সুযোগ নেই তাদের। ফলে দাম কমানো নাটক তাদের কাছে বিরক্তির কারণ। নির্বাচনের পর সরকার ও কর্তৃপক্ষের প্রথম ব্যর্থতা বাসের ও জ্বালানি তেলের দাম কমানো। এভাবে জনগণের সাথে তামাশা করছেন বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনেকে।

সাগর আলী নামের এক যাত্রী বলেন, আমরা যা দেখি তা হয়ত সরকার বা কর্তৃপক্ষ দেখেন না। তাই হয়ত আমাদের সাথে তামাশা করেন। তেলের দাম যখন বাড়ানো হলো এক সাথে ৫০ টাকা বাড়ালো। কিন্তু কমানোর সময় কমালো কয়েক পয়সা। ঈদের আগে তামাশার কিছু ছিল না বলেই বাসের ভাড়া কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো আর পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ তামাশা টা করল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র আরিফ বলেন, মূলত ভাড়া কমলে আমাদের একটা স্বস্তি আসবে। আমাদের অনুভূতি নিয়ে কতটা খেলেছে কর্তৃপক্ষ। ৩ পয়সা যদি কমাতে হয় বাসে পয়সার টোকেন করার দাবি জানাই। হয়ত এভাবে শত বছরে হাজার টাকা জমাতে পারব।

অরিন ট্রাভেলের যাত্রী আফসানা মিনি বলেন, বাসায় যেতে আমার আগে প্রয়োজন হতো ৮০০ টাকা এখন লাগবে ৭৮০ বা এর একটু কম। এটা কমানোর কোন মানে আছে। বকশিশ হিসেবে তাদের দিতে চাই। এই ভাড়া যারা নির্ধারণ করেছেন  তারা তামাশা করেছেন। যদি পয়সা কমাতে হয় মুদ্রা চালু করেন চার আনার। 

এদিকে বেশিরভাগ গণপরিবহন কর্তৃপক্ষ জানেন না ভাড়া কমানোর সিদ্ধান্ত কিংবা প্রজ্ঞাপন বিষয়ে। এতে বাকবিতণ্ডার পাশাপাশি ভাড়া সমন্বয়ে বড় বিপাকে বাস শ্রমিকরা।

গাবতলী থেকে টাঙাইল রুটের মাইশা পরিবহনের সুপারভাইজার বলেন, আজ প্রায় ৫ জনের সাথে বাকবিতণ্ডার জড়িয়েছি। সরকার কমিয়েছে ৩ পয়সা এর হিসেব ছাড়াই ১০ টাকা ৫ টাকা কম দিচ্ছে। এমন হলে তো সমন্বয় সম্ভব নয়।

অন্যদিকে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি মনে করেন, বাস মালিকদের বিশেষ সুবিধা দিতেই যাত্রীদের বঞ্চিত করা হয়েছে। বাসের ভাড়া কমানোর ক্ষেত্রে কোনো সুফলই পাবে না যাত্রীরা। তবে তেলের দাম কমানোর সুফল পাওয়া যাবে।

তবে কম দূরত্বের পথে ভাড়া কমার সুফল মেলা কঠিন। দূরপাল্লার যাত্রীদের ক্ষেত্রে বাসের ভাড়া কিছুটা কমবে বলে মনে করেন বিআরটিএর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার। নতুন ভাড়ার তালিকা দু-এক দিনের মধ্যে বাসে দিয়ে দেওয়া হবে। তখন যাত্রীরা তালিকা দেখে ভাড়া দিতে পারবে বলে জানান তিনি।

উল্লেখ, ২০১৬ সালে জ্বালানি তেলের মূল্য কমায় বাসের ভাড়া তিন পয়সা কমানো হয়। ২০২২ সালে বাসের ভাড়া পাঁচ পয়সা কমেছিল। এর আগে ২০১১ সালেও বাসের ভাড়া দুই পয়সা কমিয়েছিল সরকার। তবে এসব দাম কখনোই প্রভাব রাখেনি সাধারণ মানুষের অর্থনীতি সঞ্চয়ে।অথচ শেষ এক দশকে দাম বৃদ্ধিতেই প্রতিবছর হাজার হাজার কোটি টাকা পকেট কাটা পড়েছে সাধারণ মানুষের।

অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই ষড়যন্ত্র করে দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে আহতদের খোঁজখবর নিতে গিয়ে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, যারা এই ধরনের জঘন্য কাজ করেছে তাদের বিচার দেশবাসীর কাছে চাই।

এ সময় তিনি আহত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন।

নিটর পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী শামীম উজ্জামান আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। শেখ হাসিনা আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আহতদের অবস্থা দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন এবং চোখের পানি ধরে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাইমুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গতকাল শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি ওয়ার্ড ঘুরে আহতদের খোঁজখবর নেন। তিনি চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলেন। আহতদের সব ধরনের চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ দেন।

তার আগে ওই দিন রাজধানীর রামপুরায় নাশকতাকারীদের হামলা ও অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবন পরিদর্শন করেন সরকারপ্রধান।

;

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার চোখতোলায় শ্যালো ইঞ্জিন চালিত গরু বহনের একটি যানের ধাক্কায় বুড়ি খাতুন (৫৫) নামের এক মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল নয়টার দিকে রাস্তা পারাপারের সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বুড়ি খাতুন গাংনী উপজেলা কাষ্টদহ গ্রামের মোতলেব হোসেনের মেয়ে।

স্থানীয়রা জানান, বুড়ি খাতুন ঘটনার সময় মেহেরপুর-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এসময় বামন্দী থেকে গাংনীগামী একটি (লাটা হাম্বার স্থানীয় নাম) শ্যালো ইঞ্জিন চালিত গরু বহনের অবৈধ যান তাকে ধাক্কা দেয়। এতে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত আঘাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন ওই অবৈধ যানটি আটক করে। তবে পালিয়ে যায় এর চালক।

গাংনী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তাজুল ইসলাম জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ ও দুর্ঘনার জন্য দায়ী যানটি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ওই যানের চালককে আটকের চেষ্টা করছে পুলিশ।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুড়ি খাতুন দীর্ঘদিন থেকেই মানসিক প্রতিবন্ধী। বিভিন্ন সময়ে রাস্তাঘাটে তাকে ঘুরে বেড়াতে দেখা যেত।

;

সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন আজ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সজীব ওয়াজেদ জয়

সজীব ওয়াজেদ জয়

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ। 

সজীব ওয়াজেদ জয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। তিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ঐ বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেওয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

তিনি ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

;

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার। যদিও প্রতিদিনই কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হচ্ছে।

তবে কারফিউ কবে উঠানো হবে সে বিষয়ে আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;