বিডিএস দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিডিএস দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী

বিডিএস দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

সারা দেশে আরও ১ হাজার ৩৩৩টি শহর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। 

তিনি বলেন, বিডিএস (বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে) বাংলাদেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। 

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক বিশেষ ‘প্রকল্প পর্যালোচনা সভা’য় অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, বিডিএস বাস্তবায়িত হলে ম্যাপসহ মালিকানাভিত্তিক খতিয়ান চালু করা সম্ভব হবে এবং খতিয়ানে দাগ শেয়ার করতে হবে না। ম্যাপ সংযুক্ত মালিকানাভিত্তিক খতিয়ান প্রণয়ন করা সম্ভব হলে ভূমি নিয়ে মামলা-মোকাদ্দমা ও সীমানা বিরোধ অনেকাংশে কমে যাবে।

এ সময় বিডিএসকে একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প হিসেবে উল্লেখ করে তিনি সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালককে অগ্রাধিকার দিয়ে যথাযথ গুরুত্ব সহকারে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন।

সভায় অবহিত করা হয় যে চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী সিটি করপোরেশন, মানিকগঞ্জ পৌরসভা এবং ধামরাই ও কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ইডিএলএমএস প্রকল্পের (ইস্টাবলিশমেন্ট অব ডিজিটাল ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রকল্প) মাধ্যমে বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

খুব শিগগিরই আরেকটি প্রকল্পের রিভিউ শেষ হলে পটুয়াখালী, বরগুনা, পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও গোপালগঞ্জ জেলার ৩২টি উপজেলায়ও বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে দুটি প্রকল্পের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে 'বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে' পরিচালনা করা হবে বলেও সভায় জানানো হয়।

ভূমিসচিব খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে পর্যালোচনা সভায় ভূমি মন্ত্রণায়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) জিয়াউদ্দীন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

   

আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে এমপিরা জটিল দায়িত্ব পালন করছে: স্পিকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
‘আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে এমপিরা জটিল দায়িত্ব পালন করছে’

‘আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে এমপিরা জটিল দায়িত্ব পালন করছে’

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে সংসদ সদস্যরা জটিল থেকে জটিলতর দায়িত্ব পালন করছে বলে মন্তব্য করেছেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

রোববার (১২ মে) সকালে জাতীয় সংসদ ভবনের উত্তর প্লাজার কনফারেন্স রুমে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ পার্লামেন্টারি স্ট্যাডিজের পরিচালনা বোর্ডের সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেছেন, বর্তমান পরিবর্তনশীল বিশ্বে সংসদ সদস্যদের আপডেটেড তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সহযোগিতা করতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ পার্লামেন্টারি স্ট্যাডিজ (বিআইপিএস) সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। অতীতের মত আগামীতে সংসদীয় গণতন্ত্রকে সমৃদ্ধ ও গতিশীল করতে বিআইপিএস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ইনস্টিটিউট অফ পার্লামেন্টারি স্ট্যাডিজ আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত। শুরুর দিকে এই ইন্সটিটিউটের কাজের সঙ্গে বিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ানরা জড়িত ছিলেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইন্সটিটিউটের কার্যক্রমকে চলমান রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।

স্পিকার আরও বলেন, সংসদীয় কার্য সম্পর্কিত বিষয়ে গবেষণা পরিচালনা করা এবং সংসদীয় গণতন্ত্রকে শক্তিশালী ও স্থিতিশীল করতে সংসদ সদস্যদের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির করার জন্য এ ধরনের ইন্সটিটিউটের প্রয়োজন রয়েছে। সেই সাথে এই ইন্সটিটিউটের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের পার্লামেন্টারিয়ানদের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের সুযোগ রয়েছে বলে জানান স্পিকার।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী এমপি, বিরোধীদলীয় উপনেতা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী এমপি, হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, আইন কমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরী, বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে. এম. আব্দুস সালাম, বিপিএটিসি'র রেক্টর মো: আশরাফ উদ্দিন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নুরুল হক।

;

‘দাদু বেঁচে থাকলে খুব খুশি হতেন’



রাকিব হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মিফতাহুল জান্নাত নূর অহনা

মিফতাহুল জান্নাত নূর অহনা

  • Font increase
  • Font Decrease

 

দুই ভাই বোন, বাবা মা ও দাদুকে নিয়ে সুখী পরিবারের সদস্য ছিলেন মিফতাহুল জান্নাত নূর অহনা। চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ থেকে জিপিএ ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন তিনি।

পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে যতটা খুশি হয়েছে অহনা তার চাইতে বেশি খারাপ লাগছে তার দাদুর জন্যে। দাদুর স্বপ্ন ছিলো নাতনীর সাফল্যের এই দিনটিকে খুব উৎসব মুখর ভাবে পালন করবে। কিন্তু নিয়তি তার সেই ইচ্ছে পূরণ করার আগেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে ২০২১ সালে পারি জমান না ফেরার দেশে।

পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের পেছনের কারণ জানতে চাইলে অহনা জানায়, মায়ের যত্ন আর বাবার পরিশ্রম সেই সাথে দাদুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে মন দিয়ে পড়াশোনা করেছে অহনা।

এছাড়া শিক্ষকদের দিকনির্দেশনাও ভালো ফলাফলের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তবে তার আক্ষেপ তার সবচেয়ে প্রিয় যে মানুষটি দাদু তার কাছে নেই।

কান্নাভেজা চোখে অহনা বললেন, দাদু থাকলে অনেক খুশি হতো।

ভবিষ্যতে পড়াশোনা শেষ করে একজন মাইক্রোবায়োলজিস্ট হবার স্বপ্ন তার মনে।

এবছর ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ থেকে সর্বমোট ২১৯৫ জন পরিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। এদের মধ্যে পাশ করেছে ২১৬১ জন আর ফেল করেছে মাত্র ৩৪ জন শিক্ষার্থী। সে হিসেবে পাশের হার ছিলো ৯৮.৪৫ ভাগ শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৫২৮ জন শিক্ষার্থী।

;

খুলনায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনায় জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের খুলনা বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়ের তদারকিমূলক অভিযান চালিয়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

শনিবার (১২ মে) খুলনা ডুমুরিয়া থানার টিয়াবুনিয়া এলাকার মেসার্স এস.বি. ব্রিকসকে মুল্য তালিকা প্রদর্শন না করা ও প্রতিশ্রুত পণ্য যথাযথ বিক্রয় না করার অপরাধে প্রশাসনিক ব্যবস্থায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়। একইদিন হরিনটানা থানার জিরোপয়েন্ট এলাকার সাতক্ষীরা ঘোষ ডেইরিকে অবৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎপাদন ও বিক্রয় কারার অপরাধে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয় এবং প্রায় ১০ কেজি পচা দই জব্দ ও ধ্বংস করা হয়।

এসময়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী, চাল, ঔষধ, ডাব, তরমুজ, বিদেশি ফল, ডিম, ডায়াগনস্টিক, হসপিটাল, ইটের ভাটা ও ফ্যানের বাজার দর ও ক্রয় ভাউচার যাচাই করা হয় এবং সকল ব্যবসায়ীকে সরকার নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রির নির্দেশনা দেয় জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, খুলনা।
এছাড়া তদারকিকালে সরকার নির্ধারিত মূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রির জন্য ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয় এবং কেউ সরকার নির্ধারিত মূল্যের থেকে বেশি মূল্য নিলে আইনানুগ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের হুশিয়ারি দেন।

অভিযান চলাকালে ব্যবসায়ীদেরকে সচেতন করার পাশাপাশি বাধ্যতামূলকভাবে মূল্য তালিকা দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শন ও ক্রয়-বিক্রয় ভাউচার সংরক্ষণ এবং নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রি করার নির্দেশনাও দেয়া হয়।

খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক মোহাম্মদ সেলিম এর নেতৃত্বে অভিযানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ ওয়ালিদ বিন হাবিব, ক্যাব খুলনার সদস্য জেড. এন. সুমন ও আনসার সদস্যবৃন্দ।

;

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে ইতালির ব্যবসায়ীদের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুধু স্থানীয় বাজারেই নয়, অধিকন্তু সমগ্র দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে প্রবেশের জন্য ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১২ মে) গণভবনে ইতালির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করতে পারেন।

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজার ছাড়াও বাংলাদেশের একটি বিশাল অভ্যন্তরীণ বাজার রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারকে ঘিরে বড় কেন্দ্রীয় বাজার হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ২০২৬ সালের পর বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের অঙ্গনে পা রাখবে।

এ ব্যাপারে তিনি ইউরোপের দেশগুলোতে বাংলাদেশি পণ্য রফতানির জন্য দেশটির জিএসপি প্লাস সুবিধা অব্যাহত রাখতে দক্ষিণ ইতালির সহায়তা কামনা করেন।

তিনি দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানোর ওপর জোর দিয়ে বলেন, দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোর যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। তিনি তাদের সেই সুযোগগুলো খুঁজে বের করে তা ব্যবহার করার অনুরোধ জানান।

ইতালিসহ ইউরোপের দেশগুলোতে অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোনো দেশে যেন কেউ অবৈধভাবে প্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য সরকার সর্বাত্মক উদ্যোগ নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক যে, ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপের দেশগুলোতে ঢোকার চেষ্টাকালে বাংলাদেশিসহ বহু মানুষ মারা যাচ্ছে।

তিনি বলেন, তার সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা নিচ্ছে, যাতে কেউ অবৈধভাবে কোনো দেশে না যায়। তিনি আরও বলেন, এ লক্ষ্যে আমরা আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করছি।

তিনি ইতালিকে বৈধ উপায়ে আরও বাংলাদেশি জনবল নেওয়ার অনুরোধ জানান। শেখ হাসিনা ইতালির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রোর মাধ্যমে ইতালির প্রধানমন্ত্রীকে তার সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।

ইতালির রাষ্ট্রদূত বলেন, তার দেশ বাংলাদেশকে প্রযুক্তি হস্তান্তর ও প্রতিরক্ষা ক্রয় এবং বিভিন্ন খাতে আধুনিকায়নে সহায়তা করতে চায়। তিনি বাংলাদেশকে দ্বিতীয় স্যাটেলাইট প্রদানে তার দেশের আগ্রহ প্রকাশ করেন।

তিনি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য বাণিজ্য বহুমুখীকরণের ওপর জোর দেন।

রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলোচনায় উভয়েই জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের নিজ দেশে মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের বিষয়ে একমত হন।

এসময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

;