খতনার সময় শিশুর লিঙ্গ কেটে পড়ল মাটিতে, হাজাম গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে সাত বছর বয়সী এক শিশুর সুন্নতে খতনা করার সময় লিঙ্গের সামনের অংশ কেটে মাটিতে ফেলে দেওয়ায় হাজামাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় গুরুতর আহত শিশু সাহাদাত হোসেনকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল থেকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে।

গ্রেফতার মোহাম্মদ মামুন (৩৫) সদর উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের মো. হানিফের ছেলে।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে তাকে উপজেলার বুরপিট গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর আগে, একই দিন বিকেলের দিকে উপজেলার নদনা ইউনিয়নের বুরপিট গ্রামের বুরপিট দক্ষিণ সরকার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

তাৎক্ষণিক স্থানীয় লোকজন অভিযুক্ত হাজামা (খতনাকারীকে) মামুনকে আটক করে।

আহত শাহাদাত হোসেন উপজেলার নদনা ইউনিয়নের বুরপিট গ্রামের বুরপিট দক্ষিণ সরকার বাড়ির নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে শাহাদাতের খতনা করতে হাজাম মামুন উপজেলার নদনা ইউনিয়নের বুরপিট গ্রামের বুরপিট দক্ষিণ সরকার বাড়িতে আসেন। এরপর খতনা করতে গিয়ে খুর চালিয়ে শিশু শাহাদাতের লিঙ্গের মাথা থেকে কেটে মাটিতে ফেলে দেন। এতে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। পরে স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় লিঙ্গের মাথার কাটা অংশসহ শাহাদাতকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার তানভীর হায়দার ইমন বলেন, হাজাম দ্বারা খতনা করতে গিয়ে ওই শিশুর লিঙ্গের সামনের অংশ কেটে ফেলে দেয়। পরে রোগীর স্বজনেরা লিঙ্গের কাটা অংশসহ তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। এখানে লিঙ্গের কাটা অংশ ফ্রিজআপ করে রোগীর স্বজনদের বুঝিয়ে দিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগে রেফার্ড করে দেওয়া হয়েছে।

সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, শিশুর লিঙ্গ কর্তনের অভিযোগে খতনাকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। ওই মামলায় আসামিকে গ্রেফতার দেখিয়ে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোর্পদ করা হবে।

অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই ষড়যন্ত্র করে দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে আহতদের খোঁজখবর নিতে গিয়ে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, যারা এই ধরনের জঘন্য কাজ করেছে তাদের বিচার দেশবাসীর কাছে চাই।

এ সময় তিনি আহত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন।

নিটর পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী শামীম উজ্জামান আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। শেখ হাসিনা আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আহতদের অবস্থা দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন এবং চোখের পানি ধরে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাইমুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গতকাল শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি ওয়ার্ড ঘুরে আহতদের খোঁজখবর নেন। তিনি চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলেন। আহতদের সব ধরনের চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ দেন।

তার আগে ওই দিন রাজধানীর রামপুরায় নাশকতাকারীদের হামলা ও অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবন পরিদর্শন করেন সরকারপ্রধান।

;

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার চোখতোলায় শ্যালো ইঞ্জিন চালিত গরু বহনের একটি যানের ধাক্কায় বুড়ি খাতুন (৫৫) নামের এক মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল নয়টার দিকে রাস্তা পারাপারের সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বুড়ি খাতুন গাংনী উপজেলা কাষ্টদহ গ্রামের মোতলেব হোসেনের মেয়ে।

স্থানীয়রা জানান, বুড়ি খাতুন ঘটনার সময় মেহেরপুর-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এসময় বামন্দী থেকে গাংনীগামী একটি (লাটা হাম্বার স্থানীয় নাম) শ্যালো ইঞ্জিন চালিত গরু বহনের অবৈধ যান তাকে ধাক্কা দেয়। এতে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত আঘাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন ওই অবৈধ যানটি আটক করে। তবে পালিয়ে যায় এর চালক।

গাংনী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তাজুল ইসলাম জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ ও দুর্ঘনার জন্য দায়ী যানটি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ওই যানের চালককে আটকের চেষ্টা করছে পুলিশ।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুড়ি খাতুন দীর্ঘদিন থেকেই মানসিক প্রতিবন্ধী। বিভিন্ন সময়ে রাস্তাঘাটে তাকে ঘুরে বেড়াতে দেখা যেত।

;

সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন আজ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সজীব ওয়াজেদ জয়

সজীব ওয়াজেদ জয়

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ। 

সজীব ওয়াজেদ জয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। তিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ঐ বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেওয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

তিনি ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

;

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার। যদিও প্রতিদিনই কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হচ্ছে।

তবে কারফিউ কবে উঠানো হবে সে বিষয়ে আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;