চট্টগ্রামে ৬৬ কিমি রাস্তায় এলইডি বাতি স্থাপন করবে চসিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ৬৬ কিমি রাস্তায় এলইডি বাতি স্থাপন করবে চসিক

চট্টগ্রামে ৬৬ কিমি রাস্তায় এলইডি বাতি স্থাপন করবে চসিক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীজুড়ে ৬৬ কিমি রাস্তায় এলইডি বাতি স্থাপনের কাজের উদ্বোধন করেছেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কোর্ট বিল্ডিংস্থ শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে কোভিড-১৯ রিকভারি প্রজেক্টের আওতায় প্রথম পর্যায়ে নগরীর ৬৬ কিমি রাস্তায় এলইডি বাতি স্থাপনের কাজের উদ্বোধন করেন মেয়র।

এসময় মেয়র বলেন, আমি পুরো নগরীকে আলোকায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। প্রাথমিকভাবে আজ ৬৬ কিমি রাস্তায় এলইডি বাতি স্থাপনের কাজ শুরু হলো। পর্যায়ক্রমে পুরো নগরীকে আলোকায়ন করা হবে৷ এছাড়া আলোকায়নে গুরত্ব দেয়া হচ্ছে নান্দনিকতায়ও৷ প্রজাপতি ও নৌকার আদলে বাতি দিয়ে শহরের রাতের সৌন্দর্যে ভিন্ন মাত্রা যোগ করা হচ্ছে৷

‘কিছু কিছু এলাকায় তার চুরির কারণে নগরবাসী কষ্ট পাচ্ছে৷ চুরি ঠেকাতে নগরবাসীর সহযোগিতা চায়৷ নগরীর ঝুলন্ত তারের জঞ্জাল সরাব৷ লালখানবাজারে ইতিমধ্যে ঝুলন্ত তার মাটির নিচে নিয়ে গেছি৷ দেড়বছরের মধ্যে নগরীর সব তার মাটির নীচে নেয়া আমাদের লক্ষ্য৷’

ফুটপাত রক্ষায় অনড় অবস্থান ব্যক্ত করে মেয়র বলেন, অবৈধভাবে ফুটপাত দখলকারীদের জনস্বার্থে উচ্ছেদ করেছি৷ অবৈধভাবে রাস্তা দখলের জন্য চাপ তৈরি করতে একটি মহল আন্দোলনের হুমকি দিচ্ছে৷ কার আন্দোলন? কীসের আন্দোলন? জনগণের ফুটপাত দখল করার অধিকার ওদের কে দিয়েছে? যত আন্দোলনই করেন না কেন আমি ফুটপাতে অবৈধভাবে বসতে দিব না৷

এসময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম জেলার পিপি শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী, আবদুস সালাম মাসুম, নূর মোস্তফা টিনু, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম, চসিকের বিদ্যুৎ উপবিভাগের প্রধান তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশসহ বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা৷

সুন্দরবনে বিষযুক্ত অবৈধ চিংড়ি জব্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি:  বিষ প্রয়োগ করে অবৈধ ভাবে মারা চিংড়ি

ছবি: বিষ প্রয়োগ করে অবৈধ ভাবে মারা চিংড়ি

  • Font increase
  • Font Decrease

সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগ খুলনা রেঞ্জের আওতায় শাকবাড়িয়া বন টহল ফাঁড়ির অভিযানে বিষ প্রয়োগ করে অবৈধ ভাবে মারা ৩৮ কেজি চিংড়ি জব্দ করেছে।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে শাকবাড়িয়া বন টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম সাহিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এ সময় ১টি নৌকা, ১ বোতল কীটনাশকসহ নিষিদ্ধ ভেশাল জাল উদ্ধার করা হয়।

জানা গেছে শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল ৭ টার দিকে সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের শাকবাড়িয়া বন টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম সাহিদের নেতৃত্বে একটি অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে সুন্দরবনের চালকি নদী থেকে এ সকল মাছসহ নৌকা জাল জব্দ করা হয়। অভিযানের খবর পেয়ে মাছ পাচাকারীরা গহীন বনে পালিয়ে যায়।

সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের খুলনা রেঞ্জের সহকারি বন সংরক্ষক (এসিএফ) এজেডএম হাছানুর রহমান বলেন, এ ব্যাপারে বন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। জব্দকৃত অবৈধ বিষযুক্ত চিংড়ি মাছ বিজ্ঞ আদালতের অনুমতিক্রমে বিনষ্ট করা হয়েছে।

অভিযাকালে উপস্থিত ছিলেন শাকবাড়িয়া বন টহল ফাঁড়ির ছানা রঞ্জন পাল, মোঃ আলী হোসেন, মোঃ জুয়েল রানা ও আব্দুল ওয়াদুত।

;

প্রতারক চক্রের হাতে সরকারি ভাতাভোগীদের টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
ভাতাভোগী

ভাতাভোগী

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার শিবগঞ্জে প্রতারক চক্রের ফাঁদে পড়ে সরকারি ভাতার টাকা হারাচ্ছেন অনেক সুবিধাভোগী। প্রতারক চক্র নানা কৌশলে তাদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এ বিষয়ে থানায় জিডি ও সমাজসেবা কার্যালয়ে মৌখিক অভিযোগও করছেন ভুক্তভোগীরা। পুলিশ বলছে, অভিযোগের পর উদ্ধার হয়েছে বেশ কয়েকজনের টাকা। তবে, এসবের জন্য ভাতাভোগীদের অসচেতনতাকে দায়ী করেছেন সমাজসেবা কর্মকর্তা।

শিবগঞ্জ সমাজসেবা কার্যালয়ের তথ্যমতে, বর্তমানে এই উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ১৩ হাজার ৩৫৩ জন বয়স্ক, ৫ হাজার ৭২৩ জন বিধবা ও ৬ হাজার ১৭৭ জন ব্যক্তির নামে প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড রয়েছে। কার্ডধারী প্রত্যেক বিধবা প্রতি মাসে ৫০০ টাকা, বয়স্ক ৬০০ টাকা ও প্রতিবন্ধী ৮৫০ টাকা ভাতা পান। সেই হিসাবে ৩ মাস পরপর এক বছরে চার কিস্তিতে তাঁদের টাকা দেওয়া হয়। এসব কার্ডধারীদের মোবাইল ফোনে নগদ হিসাব নম্বরে ভাতার টাকা পাঠানো হয়।

ভাতাভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, টাকা তোলার সময় মোবাইল ফোন হিসাব নম্বরের গোপন পিনকোড এজেন্টদের কাছে বলে দেন তারা। এজেন্টরা গোপন পিনকোড প্রতারক চক্রকে জানিয়ে দেয়। এভাবে প্রতারক চক্র টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অনেককে বিভিন্ন কৌশলে এসএমএস করে গোপন কোড জেনে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এই চক্র।

উপজেলার মোকামতলা ইউনিয়নের দহপাড়া (আকন্দ পাড়া) গ্রামের রোকেয়া বেগম প্রতিবন্ধী ভাতা পান। তিনি বলেন, আমার মোবাইল ফোনে এক ব্যক্তি সমাজসেবা অফিসের লোক পরিচয় দিয়ে কল করে বলে আপনার নতুন ভাতা বই তৈরি হচ্ছে। আমরা বই নম্বরটা আপনাকে এসএমএস করে পাঠাচ্ছি। আপনি ওই নম্বর আমাদের বলেন। এই কথা বলেই আমার মোবাইল ফোনে ছয় সংখ্যার একটি মেসেজ (খুদে বার্তা) পাঠানো হয। সেই সংখ্যা বলার পর মোবাইল ফোন থেকে টাকা নাই হয়ে গেছে। পরে এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছি। কিন্তু আজও টাকা ফেরৎ পাইনি।

কিচক ইউনিয়নের চল্লিশছত্র ঘুঘারপাড়া গ্রামের প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী রেহেনা বেগম (৩৮) জানান, আমার নগদ একাউন্ট থেকে টাকা কেটে নিয়েছে। কিভাবে টাকা কাটলো কিছুই বুঝতে পারছিনা। আমার ধারণা সমাজসেবা অফিসের কিছু অসাদু কর্মকর্তা প্রতারক চক্রের সাথে জড়িত। তা না হলে, ভাতাভোগীদের তালিকা ও মোবাইল নম্বর হ্যাকাররা কোথা থেকে সংগ্রহ করলো!

একই ইউনিয়নের মাটিয়ান উত্তরপাড়া গ্রামের বয়স্ক ভাতাভোগী ইউসুফ আলী (৭০) বলেন, আমি মোবাইলের তেমন কিছুই বুঝি না। এজেন্টকে পিন নম্বর বলি, এজেন্টই টাকা তুলে আমার হাতে দেয়। এবার আমি ভাতার টাকা পাইনি। পরে খোঁজ নিয়ে দেখি আমার টাকা হ্যাক করে তুলে নেওয়া হয়েছে।

মোকামতলা ইউনিয়নের ভাগকোলা গ্রামের আসমা বেগম, চকপাড়া গ্রামের বাসু মিয়া, কাশিপুর গ্রামের জিল্লু মিয়া, কিচক ইউনিয়নের চল্লিশছত্র ঘুঘারপাড়া গ্রামের রেহেনা বেগম, মাটিয়ান পুকুর পাড়া গ্রামের মিজু আহমেদসহ উপজেলার অনেক ভাতাভোগীর টাকা এভাবেই প্রতারক চক্র হাতিয়ে নিয়েছে।

এ সম্পর্কে শিবগঞ্জ থানার ওসি আব্দুর রউফ বলেন, আমরা মাঝে মাঝেই ভাতাভোগীদের টাকা হ্যাক হওয়ার বিষয়ে অভিযোগ পাচ্ছি। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে কৌশলে কয়েকজনের কিছু টাকা উদ্ধারও করা হয়েছে।

উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা সুলতান আহমেদ বলেন, এ ধরনের অভিযোগ শুধু শিবগঞ্জেই নয়, সারা দেশে একই অবস্থা। ভাতাভোগীরা অসেচতন হওয়ায় এমনটি বারবার হচ্ছে। তাছাড়া অনেক ভাতাভোগী মোবাইল ফোনের ব্যবহার জানেন না। আমরা বারবার তাদের সতর্ক করেছি কিন্তু কোন ফল হচ্ছে না।

;

কোটা আন্দোলনে এক নেতা নুরকে চার লাখ টাকা দেন: ডিবিপ্রধান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশজুড়ে কোটা আন্দোলন চলাকালীন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে এক নেতা চার লাখ টাকা দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। 

এই ৪ লাখ টাকা কাকে, কীভাবে, কী জন্য খরচ করা হয়েছে সেসব বিষয়ে জানার জন্য ঢাকা মহানগর (গোয়েন্দা) পুলিশ চেষ্টা করছে বলেও জানান তিনি।

শনিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি।

হারুন অর রশীদ বলেন, নুরকে আমরা রিমান্ডে নিয়েছিলাম। তার কাছ থেকে অনেক তথ্য পেয়েছি। সেই তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। নুর একটা কথা স্বীকার করেছেন। আন্দোলন চলাকালীন সময়ে একজন নেতা তাকে চার লাখ টাকা দিয়েছেন। আমরা সেই নেতাকেও নিয়ে এসেছি। সে চার লাখ টাকা নুরকে দিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন।

কি জন্য সেই নেতা নুরকে দিয়েছেন সেসব বিষয়ে ওই নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

কোটা আন্দোলনে সমন্বয়কদের সঙ্গে সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ডিজিটাল যোগাযোগের তথ্য পাওয়া গেছে বলেও জানান হারুন অর রশীদ।

এছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির সভাপতি (বিজেপি) ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছেন আমাদের কাছে। তার কাছ থেকে কিছু বিষয় জানার চেষ্টা করছি।

গতকাল শুক্রবার (২৬ জুলাই) পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এর আগে গত ২১ জুলাই তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এদিকে বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে পার্থকে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

;

কোটা আন্দোলন

তিন সমন্বয়ককে হেফাজতে নেয়ার কারণ জানাল ডিবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিন জনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সমন্বয়কদের হেফাজতে নেয়ার বিষয়ে মুখ খুলছেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শনিবার (২৭ জুলাই) রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের জবাবে হেফাজতে নেয়ার কারণ জানান তিনি।

হারুন অর রশীদ বলেন, প্রধান সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার এই তিন জনকে আমরা গতকাল রাতে নিয়ে এসেছি। আপনারা জাানেন তারা বিভিন্ন জায়গা ফেসবুকে নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছিলেন। তাদের একজনের বাবাও নিরাপত্তাহীনতার কথা বিভিন্ন জায়গা বলেছেন। আমরা মনে করি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী হিসেবে কেউ যদি কোথাও নিরাপত্তাহীনতার কথা বলে আমাদের দায়িত্ব তাদের সেইফলি সিকিউরিটি দেয়া। তাই আমরা তাদেরকে সেইফলি সিকিউরিটি দিচ্ছি।

পাশাপাশি আপনারা জানেন নুর এবং আরও কিছু নেতৃবৃন্দকে আমরা রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসা করেছি তারা তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে আমাদের কাছে বলেছেন সমন্বয়কদের সাথে তাদের কথা হয়েছে। তাই অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সাথে তাদের কি কথা হয়েছে এগুলো জানার জন্য আমরা তাদেরকে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করবো। পাশাপাশি আমরা তাদের সেইফলি সিকিউরিটি দিবো।

এর আগে গতকাল শুক্রবার (২৬ জুলাই) হাসপাতালে থাকা নাহিদের স্বজনেরা জানান, বেলা সাড়ে ৩টার দিকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে একদল লোক এসে প্রথমে নাহিদকে তুলে নিয়ে যান। পরে আসিফ ও বাকেরকে নিয়ে যান।

উল্লেখ্য, এই তিনজনকে এর আগেও একবার তুলে নেওয়া হয়েছিল। গত ১৯ জুলাই মধ্যরাতে খিলগাঁওয়ের নন্দীপাড়া থেকে নাহিদকে তুলে নেওয়া হয়। পরে ২১ জুলাই ভোরে পূর্বাচল এলাকায় তাকে ফেলে যাওয়া হয়। অপর দুই সমন্বয়ক আসিফ ও বাকেরকেও ১৯ জুলাই তুলে নেওয়া হয়েছিল। পাঁচ দিন পর ২৪ জুলাই আসিফকে হাতিরঝিল ও বাকেরকে ধানমন্ডি এলাকায় ফেলে যাওয়া হয়। এর পর থেকে আসিফও গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতালে তার সঙ্গে থাকছিলেন বাকের। তারা তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

;