জাতীয় চা দিবস আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
জাতীয় চা দিবস আজ

জাতীয় চা দিবস আজ

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ ৪ জুন, জাতীয় চা দিবস। দেশে তৃতীয়বারের মতো এ দিবসটি পালিত হবে। বাংলাদেশ চা বোর্ড এ উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এ বছর দিবসটির মূল প্রতিপাদ্য- ‘চা দিবসের সংকল্প, শ্রমিকবান্ধব চা শিল্প।’

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেন, এক সময় চা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রফতানি পণ্য। সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে দেশে চায়ের উৎপাদন ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। চা শিল্পের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার ২০১৭ সালে ‘উন্নয়নের পথনকশা: বাংলাদেশ চা শিল্প’ অনুমোদন দিয়েছে।

তিনি বলেন, চা শিল্পের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন চা শ্রমিকদের পারিশ্রমিক বৃদ্ধিসহ তাদের সার্বিক জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে বাসস্থান, শৌচাগার ও নলকূপ স্থাপন, শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবার ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বাণীতে বলেন, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে উত্তরবঙ্গে চা শিল্পের প্রসারের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে বৃহৎ বাগানের পাশাপাশি উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর জেলার প্রায় ১২ হাজার একর জমিতে ক্ষুদ্র পরিসরে চা চাষ হচ্ছে। প্রতিবছর এ অঞ্চলের বাগানগুলো চা উৎপাদনের অতীত রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। শুধুমাত্র দেশের উত্তরাঞ্চলে ২০২২ সালে রেকর্ড পরিমাণ ১৭.৭৮ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ১৮৫৪ সালে সিলেটের মালনীছড়া চা বাগানে বাণিজ্যিকভাবে চা উৎপাদনের মাধ্যমে দেশে চা শিল্পের যাত্রা শুরু হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন চা বোর্ডের প্রথম বাঙালি চেয়ারম্যান। তিনি ৪ জুন ১৯৫৭ থেকে ২৩ অক্টোবর ১৯৫৮ পর্যন্ত চা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে চা শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তাঁর প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনায় ১৯৫৭ সালে শ্রীমঙ্গলে চা গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং ঢাকার মতিঝিলে চা বোর্ডের কার্যালয় স্থাপিত হয়।

চা শিল্পে জাতির পিতার অবদান এবং চা বোর্ডে যোগদানের তারিখকে স্মরণীয় করতে ২০২০ সালের ২০ জুলাই অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে ৪ জুনকে জাতীয় চা দিবস ঘোষণা করা হয়।

   

আবারো কমলো সোনার দাম



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৭ সেপ্টেম্বর সোনার মূল্য কমেছিল এক হাজার ২৮৪ টাকা। ৪৮ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমানো হলো সোনার দাম। সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনার দাম এক হাজার ৭৪৯ টাকা কমে এখন বর্তমান মূল্য ৯৮ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা রোববার (১ অক্টোবর) থেকে কার্যকর হবে।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৩ হাজার ৭৭৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৮০ হাজার ৩৬৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ৬৬ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রুপার দাম (ভ‌রি) ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১০৫০ টাকা।

;

রাজশাহীতে কমেছে মুরগির দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
রাজশাহীতে কমেছে মুরগির দাম

রাজশাহীতে কমেছে মুরগির দাম

  • Font increase
  • Font Decrease

সপ্তাহখানেকের ব্যবধানে রাজশাহীতে প্রতিকেজি ব্রয়লার ও সোনালী মুরগির দাম কমেছে ১০ থেকে ২০ টাকা। তবে অপরিবর্তিত আছে সবজি ও মাছের দাম।

প্রতিকেজি বয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা দরে। যা গত সপ্তাহে প্রতিকেজি বয়লার বিক্রি হয়েছিল ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজিতে। সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৭০ টাকা কেজি দরে। গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ২৯০ টাকা কেজিতে। দেশি মুরগি বিক্রি হয়েছে ৪২০ টাকা কেজিতে। পাতিহাঁস বিক্রি হয়েছে ৪৫০ টাকা কেজিতে।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) নগরীর সাহেববাজার, সাগরপাড়া, নিউমার্কেট ও শালবাগান ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া যায়।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, এই সপ্তাহে রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, কাতল মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকা, সিলভার কার্প ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাঙাস মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, কই প্রতি কেজি ৫৫০ টাকা, দেশি কই ৬৫০ টাকা, বড় তেলাপিয়া বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা, ছোট তেলাপিয়া ২০০।

এছাড়াও ইলিশ বিক্রি হচ্ছে প্রকার ভেদে ৫০০ থেকে ১৬০০ টাকায়। বাগদা চিংড়ি ৯০০ টাকা, গলদা চিংড়ি ১২০০ টাকা, চিংড়ি মাঝারি ১৩০০ টাকা, প্রতিকেজি পাবদা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা, টেংরা ৬০০ টাকা কেজি, শিং মাছ বিক্রি হচ্ছে কেজি ৬০০ টাকা, বোয়াল মাছ বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা।

এই সপ্তাহে বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা কেজি, দেশি আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজিতে। পটল ৫০ টাকা কেজি, লাউ ৫০ থেকে টাকা, কচু ৮০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ৫০ টাকা, কাঁকরোল ৮০, মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০, করোলা ৪০, শশা ৬০ টাকা, বরবটি ৫০, সজনে ৫০, ঝিঙে ৫০ টাকা, বেগুন ৮০ টাকা, ফুলকপি ৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৮০ টাকা, ভারতীয় ৬০ টাকা, আদা ২২০, রসুন দেশি ২২০, ভারতীয় ১৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

এই সপ্তাহে মুরগির লাল ডিম ৪৮ টাকা হালি, সাদা ডিম ৪৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা, খাসির মাংস ১ হাজার টাকা।

সাহেববাজর কাঁচাবাজার এলাকার মুরগি ব্যবসায়ী মিঠু হোসেন জানান, অল্প বেঁচাকেনায় কর্মচারীর বেতন জোটে না। মুরগির দাম কমে গেছে। আগে বিক্রি করলাম ব্রয়লার ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি। আর এখন ১৬০ টাকা।

এদিকে সবজি ব্যবসায়ী মুকুল জানান, বাজারে প্রচুর সবজি, কিন্তু কেনার লোক নেই, বেঁচাকেনা নেই। আমাদের সীমিত বেঁচাকেনা এখন। দাম কমলে ব্যবসা বাড়বে। দাম বাড়লে ব্যবসা কমে যায়।

;

মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪. কম ময়মনসিংহ 
মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মাছ ধরতে গিয়ে নদীর পানিতে ডুবে মো: আলফাজ (১২) নামে এক কিশোরের  মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার যশরা ইউনিয়নের পালইকান্দা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

নিহত আলফাজ ওই গ্রামের সোহেল মিয়ার ছেলে।

পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কিশোর আলফাজ বেলা এগারোটার দিকে বাড়ির পাশের সুতিয়া নদীতে খরা জালে মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে নিখোঁজ হয়। পরে তার পরিবার ও স্থানীয় লোকজন বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে নদীতে থাকা খরা জালের বসার ভাঙা মাচা দেখে সন্দেহ হয়। পরে লোকজন নদীর পানিতে নেমে তল্লাশির করে। খরা থেকে ১০০ মিটার দূরে বিকেল আলফাজের মরদেহ উদ্ধার করে। 

স্থানীয় যশরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম রিয়েল ঘটনার সতত্যা নিশ্চিত করে বলেন,  ‘এটি খুবই দুঃখজনক ঘটনা। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

 

;

ডেঙ্গুতে আরও ১৪ মৃত্যু, আক্রান্ত ২৪২৫



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আক্রান্ত হয়েছেন দুই হাজার ৪২৫ জন। এ নিয়ে চলতি বছরে দেশে ডেঙ্গুতে ৯৮৯ জনের মৃত্যু হলো। আর চলতি সেপ্টেম্বর মাসে এখন পর্যন্ত এডিস মশাবাহিত এ রোগে মারা গেলেন ৩৯৬ জন।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাজধানী ঢাকায় মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের, আর ঢাকার বাইরে ৬ জন। সবশেষ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দুই হাজার ৪২৫ জন। এ নিয়ে চলতি বছর দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৩ হাজার ৪০৬ জন।।।

বিস্তারিত আসছে...

;