আমার মা জিতে গেছে: জাহাঙ্গীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের ছেলে ও সাবেক সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, দিনে ভোট হয়েছে, দিনে রেজাল্ট নিয়ে যেতে চাই। আমার মা জিতে গেছে। আমি সব সেন্টারে খবর নিয়েছি।

তিনি বলেন, আমার মা একজন নারী, নারী হচ্ছে আমার কাছে বেহেস্ত। সেই নারীকে যেনো সম্মানে রাখতে পারি। প্রত্যেকটি সন্তানকে বলছি, বাপ-ভাইকে বলছি নারীর ভোট নিয়ে যেন কেউ ছিনিমিনি না করে। আমার মা এই শহর রক্ষা করবে বলেছে। সত্যের ওপর দাঁড়িয়েছে। মিথ্যা ধ্বংস হয়েছে সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেই হিসেবে আমি আপনাদের কাছে সহযোগিতা চাই।

বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গাজীপুর শহরের বঙ্গতাজ অডিটোরিয়ামের সামনে এমন দাবি করেন জাহাঙ্গীর।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার মা জিতে গেছে। আমি সব সেন্টার থেকে খবর পেয়ে আমি রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে এসেছি। কেন তিনি দেরি করছেন, তাড়াতাড়ি যেন রেজাল্ট দিয়ে দেন।

জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এখানে আমি এসেছি, রিটার্নিং অফিসারকে বলবো প্রত্যেকটা মেশিন থেকে যে সফট কপি বের হয়েছে, সেগুলো আমাকে দিতে হবে। প্রয়োজনে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দিতে হবে। কারণ নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, বাংলাদেশের মধ্যে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন একটি মডেল নির্বাচন। নির্বাচন কমিশনারকে সহযোগিতা করতে চাই। সরকারের যে কোনও সিদ্ধান্ত আমরা মাথা পেতে নেবো। সরকারে যারা আছেন তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই জায়গায় যেন তৃতীয় পক্ষ ভোট নিয়ে ছিনিমিনি করতে না পারে। আমার বিশ্বাস মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ন্যায়বিচার পাবো। আমার বিরুদ্ধে যত মিথ্যা অনিয়ম করা হয়েছে আজকে সেটা গাজীপুরের মানুষ প্রমাণ পেয়েছে।

গাজীপুর সিটিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন মোট ৩৩২ জন প্রার্থী। তাদের মধ্যে মেয়র পদে ৮ জন, সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৭৮ এবং সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৪৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

দেশের প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি এই নির্বাচন বর্জন করলেও নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতায় কোনো কমতি রাখেনি নির্বাচন কমিশন।

এই নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আজমত উল্লা খান, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির এম এম নিয়াজ উদ্দিন, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গাজী আতাউর রহমান, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির মো. রাজু আহাম্মেদ এরশাদ, মাছ প্রতীকে গণফ্রন্টের আতিকুল ইসলাম।

এছাড়া স্বতন্ত্র মেয়র পদে টেবিল ঘড়ি প্রতীকে জায়েদা খাতুন (সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা), ঘোড়া প্রতীকে মো. হারুন-অর-রশীদ এবং হাতি প্রতীকে সরকার শাহনূর ইসলাম।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী, গাজীপুর সিটিতে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। তাদের মধ্যে ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২ জন পুরুষ, ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ জন নারী ও ১৮ জন হিজড়া। এই সিটিতে ৫৭টি সাধারণ ও ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড আছে। মোট ভোটকেন্দ্র ৪৮০টি, মোট ভোটকক্ষ ৩ হাজার ৪৯৭টি।

একদিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দিন যত যাচ্ছে, ডেঙ্গু পরিস্থিতি ততই ভয়াবহ হচ্ছে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৯৭ জন।

রোববার (৪ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার (৩ জুন) সকাল ৮টা থেকে রোববার (৪ জুন) একই সময়ের মধ্যে সারাদেশে নতুন করে আরও ৯৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে ৮৭ জন ঢাকায় চিকিৎসাধীন। বাকি ১০ জন রাজধানীর বাইরে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এই সময় আরও তিনজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এতে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ জনে।

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৩৮৭ জন। এর মধ্যে ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৩৩৮ এবং ঢাকার বাইরে ৪৯ রোগী।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছরের প্রথম দিন (১ জানুয়ারি) থেকে ৪ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট দুই হাজার ৩৭৬ জন। এরমধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন এক হাজার ৯৭৩ জন। চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ১৬ জন।

;

অসময়ের তরমুজ চাষে সফল কৃষক ফজল



রাকিবুল ইসলাম রাকিব, উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
অসময়ের তরমুজ চাষে সফল কৃষক ফজল

অসময়ের তরমুজ চাষে সফল কৃষক ফজল

  • Font increase
  • Font Decrease

দূর থেকে দেখে মনে হয় মাচায় ঝুলছে লাউ-কুমড়ো। কিন্ত ভুল ভাঙে কাছে গেলে। লাউ বা কুমড়ো নয় মাচায় ঝুলছে জাল দিয়ে মোড়ানো তরমুজ।

মালচিং পদ্ধতিতে অসময়ে উচ্চ ফলনশীল ‘সুইট মাস্টার’ জাতের তরমুজ চাষে সফল হয়েছেন ময়মনসিংহের গৌরীপুরের কৃষক আবুল ফজল।

কম খরচে ভালো ফলন পাওয়ায় লাভবান হয়েছেন তিনি। এখন তার দেখাদেখি অন্য কৃষকরাও আগ্রহ দেখাচ্ছে এই তরমুজ চাষে। জানা গেছে, কৃষক আবুল ফজলের বাড়ি উপজেলার বোকাইনগর ইউনিয়নের বালুচড়া গ্রামে। গত মার্চ মাসে মাসে একটি বেসরকারি কোম্পানির কাছ থেকে ‘সুইট মাস্টার’ জাতের তরমুজ বীজ সংগ্রহ করে চারা করেন।

এপ্রিল মাসের শুরুতে মালচিং পদ্ধতিতে মাচা করে ১৭ শতাংশ জমিতে তরমুজের চারা রোপণ করেন। কৃষি অফিসের পরামর্শ, সঠিক পরিচর্যা ও আবহাওয়া অনুকূল থাকায় তরমুজের ভালো হয়। তরমুজ উৎপাদনে ব্যবহার করা হয় জৈববালাইনাশক সার ও পোকামাকড় নিধনের জন্য অনুসরণ হয় ফেরোমন ফাঁদ। সব মিলিয়ে খরচ হয় ৩০ হাজার টাকা। জুন মাসের শুরুতে ৬০ দিন বয়সী গাছে থাকা তরমুজ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকায় কিনে নেন স্থানীয় ফল ব্যবসায়ী। পূর্ণাঙ্গ বয়স হলে তরমুজ বিক্রির জন্য নিয়ে যাবেন তিনি।

কৃষক আবুল ফজল বলেন, আমি যেই জমিতে উচ্চ ফলনশীল ‘সুইট মাস্টার’ জাতের তরমুজ চাষ করি সেটি শতবছরের অনাবাদি ছিল। এই তরমুজ রোপণের পর উৎপাদনে যেতে ৭০ দিন সময় লাগে। প্রথমবার পরীক্ষামূলক ভাবে ৩০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা লাভ করেছি।


ফল ব্যবসায়ী সুরুজ আলী বলেন, স্বাভাবিক সময়ের তরমুজের তুলনায় অসময়ের তরমুজের বাজারে চাহিদা ও ভালো দাম রয়েছে। আকারভেদে প্রতিটি তরমুজ ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি করতে পারবো বলে আশা করছি।

রামগোপালপুর ইউনিয়নের পশ্চিমপাড়া গ্রামের কৃষক আরশেদ আলী বলেন, অসমেয়র তরমুজ চাহিদা থাকায় ব্যবসায়ীরা ফজল ভাইয়ের তরমুজ মাচায় ঝুলন্ত থাকতেই কিনে নিয়েছেন। অল্প সময়ে, কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় আমরা তরমুজ চাষ করার জন্য ফজল ভাইয়ের কাছে এসেছি পরার্মশ নিতে।

উপজেলা কৃষি অফিসার লুৎফুন্নাহার লিপি বলেন, আবুল ফজল একজন আদর্শ কৃষক। তিনি চাষাবাদ করে কৃষি বিভাগ ও বেসরকারি সংস্থা থেকে পুরস্কৃত হয়েছেন। এবছর ফজল পরীক্ষামূলক ভাবে উচ্চ ফলনশীল জাতের তরমুজ চাষ করে সফল হওয়ায় অন্য কৃষকরাও আগ্রহ দেখাচ্ছে এই তরমুজ চাষে।

;

কুষ্টিয়ায় 'জাগ্রত সাহিত্য ও গুণীজন সম্মাননা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ায় জাগ্রত সাহিত্য ও গুণীজন সম্মাননা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রাতে কুষ্টিয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার খাইরুল আলম।

এসময় তিনি বলেন, সাহিত্য হচ্ছে একটি দেশের দর্পনস্বরুপ। সাহিত্য যারা চর্চা করে তারা দেশের জন্য কাজ করে। সাহিত্যকর্ম ব্যক্তিকে মার্জিত করে তোলে। সৃজনশীল সাহিত্য মননশীল মানুষ ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার হাতিয়ার। তাই সভ্যতার বিকাশ ও সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সৃষ্টিশীল মানুষকে সম্মান করতে হবে এবং তাদের সৃষ্ট সাহিত্যকর্ম মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে।

বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক ড. আমানুর রহমানের সভাপতিত্ব এবং সাংবাদিক এসএম জামালের সার্বিক তত্বাবধায়নে বিশেষ অতিথি ছিলেন মিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামারুল আরেফীন, জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি ডা: এএফএম আমিনুল হক রতন, রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর ড. জহুরুল ইসলাম, পুনাক সভানেত্রী ও পুলিশ সুপারের সহধর্মীনি দিলরুবা আলম, বিশিষ্ট নাট্যকর মাসুম রেজা, কুষ্টিয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক আনিসুজ্জামান ডাবলু, কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব (কেপিসি)'র সভাপতি রাশেদুল ইসলাম বিপ্লব।

প্রধান আলোচকের বক্তব্যে জাগ্রত সাহিত্য পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম বলেন, সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশে কাজ করছে জাগ্রত সাহিত্য পরিষদ। সারাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কবি সাহিত্যিকদের সমন্বয়ে জাগ্রত সাহিত্য পরিষদ একটি সৃজনশীল পরিবার। আর এই পরিবারের সকল সদস্য আমাদের সম্পদ। আমরা আমাদের সীমিত সার্মথ্য দিয়ে তাদের সৃষ্টিকর্ম জাতির সামনে তুলে ধরতে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে চলেছি। আলোকিত দেশ গড়তে সবসময় আমরা আপসহীন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সাহিত্য সত্য, সুন্দর, আনন্দময় অনুভূতিতে পাঠক হৃদয়কে জাগিয়ে তোলে। কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব বিকাশে সাহিত্যপাঠ হতে পারে একটি কৌশল বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

গুণীজন এই সম্মাননা অনুষ্ঠানে বক্তারা আরও বলেন, যোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্য সম্মান করতে না পারলে সমাজে গুণী ব্যক্তির সৃষ্টি হয় না। আমরা যদি গুণীজনদের খুঁজে বের করি, তাদের সম্মান দেখাই, তাহলে জাতিকেই সম্মান দেখানো হয় এবং তা জাতিকে সমৃদ্ধ করে। গুণীজনরা তাদের কাজের স্বীকৃতি পেলে ভালো থেকে আরও ভালো করেন, অন্যদেরও উৎসাহ বাড়ে।’

পরে গুনীজন, রত্মগর্ভা মা, বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আদর্শ দম্পতিসহ সমাজসেবায় অবদান রাখায় সম্মাননা জানানো হয়। পাশাপাশি শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান রাখায় ভারতবর্ষের দশম স্থান এবং পশ্চিমবঙ্গের প্রথম স্থান অধিকার করায় পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুর রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ কলেজের অধ্যক্ষ ড. মনজিত রায়কে স্বর্ণপদকে (গোল্ডেন এ্যাওয়ার্ড) ভুষিত করা হয়।

অনুষ্ঠানের ব্যালেন্স পয়েন্ট দেখিয়ে দর্শকদের আনন্দ দেয় কোলকাতার প্রিয়দর্শীনি মজমুদার ও আবৃত্তি করেন কোলকাতার জনপ্রিয় বাচিক শিল্পী তাপসী সিংহ।

এরআগে প্রথম অধিবেশনে দুই বাংলার শিক্ষা-সাহিত্য ও সংস্কৃতির মেলবন্ধন শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুর রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ কলেজের অধ্যক্ষ ড. মনজিত রায়।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কোলকাতার বরেণ্য কবি কবি বরুন চক্রবর্তী।

কবি ও সাহিত্যিক আবদুর রশীদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি: ছিলেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর নজরুল ইসলাম তামিজি, জাগ্রত সাহিত্য পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটি প্রেসিডেন্ট আশরাফ চৌধুরী, জাগ্রত সেবা কেন্দ্রীয় কমিটি প্রেসিডেন্ট নাজনীন সুলতানা লুনা, ইফফাত রুপা জামান, জাগ্রত সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হাসান টুটুল, কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ডা: ইফতেখার মাহমুদ, লেখক ও কলামিস্ট অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা মো: শহীদুল্লাহ, জাগ্রত সাংস্কৃতিক জোট সেক্রেটারি জেনারেল লুৎফুর রহমান রিপন, বিদ্রোহী দি নজরুল কালচারাল সেন্টারের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আতা উল্লাহ খান, বিশিষ্ট নজরুল গবেষক, বরেণ্য শিক্ষাবিদ ও রাস্ট্রচিন্তক প্রফেসর ডক্টর শহীদ মনজু, এটিএম নিউজ টেলিভিশনের চেয়ারম্যান লায়ন আলহাজ্ব আমিরুল গণি খোকন, কোলকাতার লেখক ও গীতিকার, কবি অগ্নি শিখা, জাগ্রত উপদেষ্টা মোহতাসিম বিল্লা বাবুল।

;

বিদেশিদের কাছে নালিশ করা ছাড়া তাদের আর কোনো কাজ নেই: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মিথ্যাচার বিএনপির একমাত্র সম্বল। বিদেশিদের কাছে রোজ রোজ নালিশ করা ছাড়া তাদের আর কোনো কাজ নেই। ক্ষমতার ময়ূর সিংহাসন ফিরে পেতে মির্জা ফখরুল দিবাস্বপ্ন দেখা শুরু করেছেন। কিন্তু তাতে কোনো লাভ হবে না।

তিনি রোববার দুপুরে নওগাঁয় আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত আব্দুল জলিলের স্মরণসভায় এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিসহ লোডশেডিংয়ের কারণে সাধারণ মানুষের মতো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও কষ্ট পাচ্ছেন। এসব সংকট সমাধানে আওয়ামী লীগ সরকার দিন-রাত কাজ করছে।

নওগাঁ শহরের নওজোয়ান মাঠে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল মালেক, সাধারণ সম্পাদক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার প্রমুখ।

এর আগে জেলা সদরের সরিষাহাটির মোড়ে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের নতুন ভবনের উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

;