বাসাইলে ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষে নাহিদের সাফল্য



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
বাসাইলে ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষে নাহিদের সাফল্য

বাসাইলে ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষে নাহিদের সাফল্য

  • Font increase
  • Font Decrease

ঔষধি ও পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষে সাফল্য লাভ করেছেন টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার তরুণ উদ্যোক্তা নাহিদ মিয়া (২৩)। পড়াশোনার পাশাপাশি শখের বসে ৫০ শতাংশ জমিতে এ ধানের চাষ করেছেন তিনি।

তরুণ উদ্যােক্তা নাহিদ মিয়া বাসাইল পৌরসভার পশ্চিম পাড়া গ্রামের নাছির উদ্দিনের ছেলে। নাহিদ সরকারি সা'দত কলেজের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার কাউলজানী ইউনিয়নের সেহরাইল গ্রামে নিজেদের ৫০ শতাংশ জমিতে নিজ উদ্যোগে ‘ব্ল্যাক রাইস’ ধান চাষ করেছেন। বাতাসের সাথে দোল খেলছে ‘ব্ল্যাক রাইস’ ধানগুলো।দেখতেও লাগছে খুবই চমৎকার। অনেকেই ভিড় করছেন তার ধান ক্ষেত্র দেখতে।তার জমির ধান দেখে অনেক কৃষক ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ভিয়েতনাম থেকে ‘ব্ল্যাক রাইস’ ধানের বীজ অনলাইনের মাধ্যমে অর্ডার করে নিয়ে আসেন তিনি।

তরুণ উদ্যোক্তা নাহিদ মিয়া বলেন, ইউটিউবে প্রথম এ ধানের চাষাবাদের বিষয়ে দেখেন ও বিস্তারিত জানেন। পরে অনলাইনে ‘ব্ল্যাক রাইস’ ধানের বীজ সংগ্রহ করেন। ৫শ টাকা কেজি দরে ভিয়েতনামি ব্ল্যাক রাইসের ৫ কেজি ধান বীজ সংগ্রহ করেন। ৫ কেজি বীজ ২৫০০ টাকা খরচ হয়েছে। ৫০ শতাংশ জমিতে ধান চাষ করতে মোট খরচ হয়েছে ৬-৭ হাজার টাকা।

তিনি আরও বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি শখের বসে এই ধান প্রথমবারের মতো চাষে করেছি। প্রথমবার চাষ করে সাফল্য পেয়েছি। জমিতে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। আশা করছি ৫০ শতাংশ জমিতে ৪০-৪৫ মণ ধান হবে।

সামনের বছর আরও বেশি করে ‘ব্ল্যাক রাইস’ ধান চাষ করবেন বলে জানান তিনি। এলাকার অন্যান্য কৃষকরাও এই ধান চাষ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছে।অনেকেই এই ধানের বীজের জন্য প্রিঅর্ডার করেছেন। তাই এই ধান বীজ হিসেবে সংরক্ষণ করে অল্প দামে কৃষকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া আমার লক্ষ্য।

তিনি আরও জানান, ৯০-১০০ দিনের মধ্যে এই ধান কাটা যায়।

‘সব জিনিসের দাম বাড়তি, এমন পরিস্থিতি আর হয়েছিল কিনা জানি না’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

সারা বিশ্বে খাদ্যমন্দা, মুদ্রাস্ফীতি, পরিচালনা ও পরিবহন ব্যয়, বিদ্যুতের ঘাটতিতে প্রত্যেকটি মানুষের জীবনকে অসহনীয় করে তুলেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, আজকে স্বাধীনতার সুফল মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছাচ্ছে। মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি হয়েছে। যদিও ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, স্যাংশন, পাল্টা স্যাংশন, বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি, জ্বালানি তেলের অভাব, যার জন্য এখন শুধু বাংলাদেশ নয়, উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে। সেখানে ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে কিন্তু জ্বালানির অভাব হচ্ছে। সেখানে লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ ব্যবহার সীমিত করা হচ্ছে। খাদ্যপণ্য থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি জিনিসের দাম বেড়ে গেছে।

তিনি আরও বলেন, চলমান অস্বাভাবিক পরিস্থিতি আর কতদিন চলবে তা কেউ বলতে পারে না। হয়তো বিশ্ব পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী

রোববার (৪ জুন) জাতীয় সংসদে উত্থাপিত শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। সরকার দলীয় সংসদ সদস্য আফসারুল আমীনের মৃত্যুতে সংসদে শোক প্রস্তাব তোলা হয়। পরে তা সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ করা হয়।

শেথ হাসিনা বলেন, উন্নত দেশে বহু মানুষ চাকরি হারাচ্ছে। এমন একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সারা বিশ্বব্যাপী। আমি জানি না আর কখনো এ রকম পরিস্থিতি হয়েছিল কি না। হয়তো প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে তো দুর্ভিক্ষ, মনান্তর দেখা দিয়েছিল। করোনাভাইরাসের অতিমারি আর এরপর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ফলে সমগ্র বিশ্বে যে খাদ্যমন্দা, মুদ্রাস্ফীতি, পরিচালনা ও পরিবহন ব্যয়, বিদ্যুতের ঘাটতি—এটা প্রত্যেকটি মানুষের জীবনকে অসহনীয় করে তুলেছে। বাংলাদেশে আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মানুষের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি। কিন্তু জ্বালানি তেল, কয়লা বা গ্যাসের অভাব সারা বিশ্বব্যাপী। এখন তো কেনাটাই অনেকটা মুশকিল। ক্রয় করাটা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তারপরও আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।

ইতিমধ্যে কাতার ও ওমানের সঙ্গে আমাদের চুক্তি সই হয়ে গেছে। আমরা জলবিদ্যুৎও আমদানির ব্যবস্থা নিয়েছি। কয়লা কেনার জন্য ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, যেন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো আমরা আবার চালু করতে পারি,' যোগ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী সবাইকে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, সবাইকে অনুরোধ করব বিদ্যুৎ ব্যবহারে একটু সাশ্রয়ী হতে হবে। সব জিনিস ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে। আমাদের খাদ্য উৎপাদনও বাড়াতে হবে। আমাদের দেশের মানুষের সুরক্ষার জন্য তাদের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য আমাদের যা যা করণীয় তা করে যাচ্ছি।

আফসারুল আমীনকে স্মরণ করে তিনি বলেন, তিনি ছাত্রজীবন থেকে ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। প্রতিটি সংগ্রামে তিনি ভূমিকা রেখেছেন। নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। দলের প্রতি তার নিষ্ঠা ও সততা ছিল অতুলনীয়। তিনি মন্ত্রী হিসেবেও অত্যন্ত সাফল্য দেখিয়েছেন।

;

কয়লা গ্যাসের অভাব বিশ্বব্যাপী, কেনা মুশকিল: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মানুষের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে। কিন্তু জ্বালানি তেল, কয়লা বা গ্যাসের অভাব সারা বিশ্বব্যাপী। এখন কেনাটাই অনেকটা মুশকিল। ক্রয় করাটা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তারপরও প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। ইতোমধ্যে কাতার ও ওমানের সঙ্গে চুক্তি সই হয়ে গেছে। জলবিদ্যুৎ আমদানিরও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কয়লা কেনার জন্য ইতোমধ্যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে যাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো আবার চালু করা যায়। রোববার সংসদের বৈঠকে শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসের অতিমারি আর ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের ফলে সমগ্র বিশ্বে যে খাদ্যমন্দা, মুদ্রাস্ফীতি, পরিচালনা ও পরিবহন ব্যয়, বিদ্যুতের ঘাটতি- এটা প্রত্যেকটি মানুষের জীবনকে অসহনীয় করে তুলেছে। বাংলাদেশ সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছে। বিশ্বের এই অস্বাভাবিক পরিস্থিতি আর কতদিন চলবে তা কেউ বলতে পারে না। হয়তো বিশ্ব পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যেতে পারে।

আওয়ামী লীগ দলীয় চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে সংসদে শোক প্রস্তাব আনা হয়। চলতি সংসদের কোনো সদস্যের মৃত্যুতে বৈঠক মূলতবি করার রেওয়াজ রয়েছে। শোক প্রস্তাব গ্রহণের পরের দিনের কার্যক্রম স্থগিত করে সোমবার বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত সংসদের বৈঠক মুলতবি করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

শোক প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ নেতা বলেন, সরকার জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় উদ্যোগ নিয়েছে। আজকে স্বাধীনতার সুফল মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছাচ্ছে। মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে। যদিও ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা নিষেধাজ্ঞা, বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি, জ্বালানি তেলের অভাবের কারণে এখন শুধু বাংলাদেশ নয়, উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে। ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে কিন্তু জ্বালানির অভাব হচ্ছে।

সরকারপ্রধান বলেন, লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ ব্যবহার সীমিত করা হচ্ছে। খাদ্যপণ্য থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। উন্নত দেশেও বহু মানুষ চাকরি হারাচ্ছে। এমন একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সারা বিশ্বব্যাপী।

তিনি বলেন, জানি না আর কখনও এ রকম পরিস্থিতি হয়েছিল কিনা। হয়তো প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে তো দুর্ভিক্ষ ও মন্বন্তর দেখা দিয়েছিল।

সবাইকে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সংসদ নেতা বলেন, বিদ্যুত ব্যবহারে একটু সাশ্রয়ী হতে হবে। সব জিনিস ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে। খাদ্য উৎপাদনও বাড়াতে হবে। চেষ্টা করে যেতে হবে। বিশ্বের এই অস্বাভাবিক পরিস্থিতি আর কতদিন চলবে তা কেউ বলতে পারে না। হয়তো বিশ্ব পরিস্থতি আরও খারাপের দিকে যেতে পারে। তবে দেশের মানুষের সুরক্ষার জন্য, তাদের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য যা যা করণীয় তা করে যাচ্ছেন বলেও জানান তিনি।

মরহুম আফসারুল আমীনকে স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি ছাত্রজীবন থেকে ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। প্রতিটি সংগ্রামে তিনি ভূমিকা রেখেছেন। নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন। দলের প্রতি তাঁর নিষ্ঠা ও সততা ছিল অতুলনীয়। তিনি মন্ত্রী হিসেবেও অত্যন্ত সাফল্য দেখিয়েছেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এরপর ২১টি বছর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করা হয়েছে। অনেক মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দেওয়ারও সাহস পেতেন না। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সংগ্রামের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা হয়েছে। সেই সংগ্রামে আফরারুল আমিনকে পাওয়া গেছে।

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সবসময়ই দুর্গতদের সেবা করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯১ সালের ঘুর্ণিঝড় হয়েছে, মানুষ মারা গেছে। তৎকালীন বিএনপি সরকার জানেইনি যে ঘূর্ণিঝড় হয়েছে। সকলের আগে আমাদের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ছুটে যায়। আমি নিজেও ছুটে যাই। সেই কুতুবদিয়া, মহেলখালী, বাশখালী- মানুষের লাশ, মহিলা ও শিশুর লাশ ভাসছে। তখন আফসারুল আমিনসহ চট্টগ্রামের সকল নেতারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। আমরা সাধ্যমতো রিলিফ দেওয়া ও লাশ দাফনের ব্যবস্থা করি। এটা নিয়ে সংসদে প্রধানমন্ত্রী (খালেদা জিয়া) বলেছিলেন, যত মানুষ মরার কথা ছিল তত মানুষ মরেনি। তিনি তখনও জানেননি। তাঁর কাছে কোনো খবর ছিল না। আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম কত মানুষ হলে আপনার তত মানুষ হবে।

শোক প্রস্তাবের ওপর অন্যদের মধ্যে সিনিয়র পার্লামেন্টারিয়ান তোফায়েল আহমেদ, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ, শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সরকারি দলের মোতাহার হোসেন, নুরুল ইসলাম নাহিদ, ওয়াসিকা আয়শা খান, জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও মসিউর রহমান রাঙা বক্তব্য রাখেন।

;

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতে পারে ১৭ আগস্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা আগামী ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হতে পারে। এ লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে একটি প্রস্তাবনা পাঠিয়েছে আন্তঃশিক্ষাবোর্ড সমন্বয় কমিটি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্মতি দিলে ১৭ আগস্ট শুরু হবে পরীক্ষা।

বিষয়টি রোববার (৪ জুন) গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন আন্তঃশিক্ষাবোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

তিনি বলেন, এ বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ১৭ আগস্ট থেকে শুরু করার বিষয়ে আমরা একটি প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। মন্ত্রণালয় সম্মতি দিলে ১৭ আগস্ট থেকেই পরীক্ষা শুরু হবে।

বিকল্প কোনো তারিখ প্রস্তাব করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা শুধু ১৭ আগস্ট পরীক্ষা শুরুর প্রস্তাবনা পাঠিয়েছি। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় চাইলে অন্য কোনোদিন থেকেও পরীক্ষা শুরু করতে পারে।

কোভিড ও বন্যাসহ নানা কারণে শিক্ষাপঞ্জিতে পরিবর্তন আসায় গত কয়েক বছর ধরেই এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা এপ্রিলের পরিবর্তে কয়েকমাস দেরিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে আগামী বছর থেকে নির্ধারিত সময়ে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

;

গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আজমত উল্লা খান



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে অ্যাড. আজমত উল্লা খানকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।

রোববার (৪ জুন) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন-২০২০ এর ধারা ৭(১) ও ৭(২) অনুযায়ী অ্যাড. আজমত উল্লা খানকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী তিন বছর মেয়াদে গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো।

এতে ওরো বলা হয়, এই নিয়োগের অন্যান্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে।

;