আজ জাতীয় শিশু পুরস্কার দেবেন রাষ্ট্রপতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতা-২০২০, ২০২১ পুরস্কার বিতরণ করবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

রোববার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন তিনি।

বিকেল সোয়া চারটায় এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রপতি। এতে সভাপতিত্ব করবেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা অ্যাকাডেমির চেয়ারম্যান লাকি ইনাম। আলোচনায় অংশ নেবেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল।

এ উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগকে অভিনন্দন জানিয়ে বাণী দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বাণীতে তিনি বলেন, শিশুদের সুপ্ত সম্ভাবনার বিকাশ, তাদের অধিকার রক্ষা এবং শিশুবান্ধব এক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে এটি অবশ্যই মন্ত্রণালয়ের একটি বাস্তবোচিত উদ্যোগ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের পথ অনুসরণ করে ডিজিটাল বাংলাদেশের মতো একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার জন্য শিশুরা আগামী দিনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে।

বাংলাদেশ শিশু অ্যাকাডেমি আয়োজিত ২০২০ এবং ২০২১ সালের জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতাটি সারাদেশের উপজেলা থেকে জেলা, জেলা থেকে বিভাগ এবং বিভাগ থেকে জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ী শিশুদের অংশগ্রহণে ৩০টি বিষয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিযোগিতায় প্রায় সাড়ে ৬ লাখ শিশু অংশগ্রহণ করে।

প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৪৭৪ জন শিশু এ পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবে। ২০২০ সালের ছয়জন ও ২০২১ সালের ছয়জনসহ মোট ১২ জন রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করবে।

অনুষ্ঠানে শিশুর উন্নয়ন, বিকাশ ও সুরক্ষা বিষয়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হবে। এ উপলক্ষে স্মারকগ্রন্থ ‘আলোর ফুল’ প্রকাশিত হবে। অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

কুমারখালীতে শিক্ষার্থীদের বাইসাইকেল বিতরণ   



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
কুমারখালীতে শিক্ষার্থীদের বাইসাইকেল বিতরণ   

কুমারখালীতে শিক্ষার্থীদের বাইসাইকেল বিতরণ   

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৫ জন শিক্ষার্থীকে বাইসাইকেল বিতরণ করা হয়েছে।

একই সাথে স্কুলের জন্য ৫০ জোড়া বেঞ্চ দেওয়া হয়েছে।  বুধবার (২২ মার্চ) দুপুরে উপজেলা শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে বিদ্যালয়ের পাঠদানে মানসম্মত পরিবেশ ও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপজেলার পাঁচটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৫ শিক্ষার্থীকে বাইসাইকেল ও শিক্ষকদের ৫০ জোড়া বেঞ্চ দেওয়া হয়। 

উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অর্থায়নে ও গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) প্রকল্পের আওতায় এসব সাইকেল-বেঞ্চ দেওয়া হয়।  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিতান কুমার মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ। 

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন- পৌরসভার মেয়র সামছুজ্জামান অরুন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হারুন অর রশিদ ও প্রচার সম্পাদক চঞ্চল হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাসেল হোসেন প্রমুখ।

;

মিথী পেল মেডিকেলে চান্স, কেক কেটে ভূরিভোজ গ্রামবাসীর



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
মিথী পেল মেডিকেলে চান্স, কেক কেটে ভূরিভোজ গ্রামবাসীর

মিথী পেল মেডিকেলে চান্স, কেক কেটে ভূরিভোজ গ্রামবাসীর

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়ে প্রশংসায় ভাসছেন মেধাবী শিক্ষার্থী ফারযানা আফরিন মিথী। মেয়ের এমন সাফল্যে আনন্দিত হয়ে গ্রামবাসীর জন্য ভূরিভোজের আয়োজন করেছেন মিথীর বাবা এম এম মালেক।

মেয়ের শিক্ষাজীবন সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য সবার কাছে দোআ চেয়েছেন মা তাসলিমা আক্তার লাভলী। অন্যদিকে মিথীর মেডিকেল ভর্তির সুখবর উৎসবমুখর পরিবেশে কেক কেটে উদযাপন করেছেন গ্রামবাসী।

মিথীর বাড়ি ময়মনসিংহের গৌরীপুরের সিধলা ইউনিয়নের বালিয়াপাড়া গ্রামে। দুই বোনের মধ্যে মিথী সবার বড়। ছোট বোন সাদিয়া আফরিন অবন্তি ময়মনসিংহের প্রগ্রেসিভ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে।

মিথী ২০২০ সালে ময়মনসিংহের বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ২০২২ সালে ময়মনসিংহের মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে জিপিএ ৫ পেয়ে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।

চলতি বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পান মিথী। মিথীর মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাওয়ায় মঙ্গলবার তার গ্রামের বাড়ি বালিয়াপাড়ায় সহ¯্রাধিক লোকজনকে ভূরিভোজ করানো হয়। আয়োজন করা হয় দোআ মাহফিলের। ওই অনুষ্ঠানে এলাকাবাসী ও স্বজনরা ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত করেন মিথীকে।

মিথীর বাবা এমএ মালেক বলেন, আমার মেয়ে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাওয়ায় আমি খুব আনন্দিত। সেই আনন্দ পরিবার, আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামের মানুষের সাথে ভাগাভাগি করতে আনন্দ ভোজের আয়োজন করেছি। মেয়ে ডাক্তারি পাস করে গ্রামের মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিবে সেই দিনটির আশায় আছি।

ফারযানা আফরিন মিথী বলেন, ছোটবেলা থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার। সেজন্য সবসময় মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করেছি। আমার বাবা-মা আমাকে সবসবময় উৎসাহ দিয়েছেন। ডাক্তারি পাস করে মানবিক ডাক্তার হতে চাই।

সিধলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন বলেন, এবছর আমাদের ইউনিয়ন থেকে মিথীই একমাত্র মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। সে ভালো ভাবে পড়াশোনা করে ডাক্তারি পাস করে মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করকে গ্রামের মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিবে এটাই প্রত্যাশা।

;

‘১৯৭১ সালে বাংলাদেশে গণহত্যা হয়েছে, জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লেকচার সিরিজের মূল বক্তা এশিয়া জাস্টিস অ্যান্ড রাইটসের কো ফাউন্ডার ব্যারিস্টার প্যাট্রিক বার্জেস বলেছেন, রুয়ান্ডা, আর্মেনিয়া, পূর্ব তিমুরসহ অনেক দেশেই গণহত্যা হয়েছে। বাংলাদেশেও গণহত্যা হয়েছে। ভবিষ্যতে যেন গণহত্যা না হয়, সেজন্য জবাবদিহিতা ও বিচারের আওতায় আনতে হবে।

সোমবার (২০ মার্চ) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে তিনি এসব কথা বলেন।

‘বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের গণহত্যার স্বীকৃতি’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজের আওতায় এই আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ব্যারিস্টার প্যাট্রিক বার্জেস বলেন, ২০১৯ সালে বাংলাদেশে আমি প্রথম আসি। তখনো বাংলাদেশের গণহত্যার বিষয়ে আমি অবহিত ছিলাম না। তবে কি ঘটনা ঘটেছিলো আমি পরবর্তীতে সেটা জানার চেষ্টা করি এবং জানতে পারি।

তিনি আরও বলেন, অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও মানবিক কারণে শরণার্থীদের আশ্রয় ও সহায়তা দিয়ে আসছে। এশিয়া জাস্টিস অ্যান্ড রাইটসও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় সহায়তার চেষ্টা করছে। এ লক্ষ্যে প্রকৃত ঘটনা আসিয়ানকেও অবহিত করার চেষ্টা করছি।

বিশ্বের অনেক প্রভাবশালী দেশ রোহিঙ্গা গণহত্যার স্বীকৃতি দিলেও বাংলাদেশের ১৯৭১ সালের গণহত্যাকে তা দেয়নি বলে আক্ষেপ প্রকাশ করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, রোহিঙ্গাদের চেয়েও ১৯৭১ সালে ব্যাপকভাবে বাংলাদেশে গণহত্যা হয়েছে।তবে স্বীকৃতি কেন নয়, এটাই আমাদের প্রশ্ন।

তিনি আরও বলেন, ৫ বছর আগে জাতীয় সংসদে আমরা ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তখন থেকেই বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আমাদের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে আমরা গণহত্যার বিষয়টি উল্লেখ করার চেষ্টা করি। এতদিন পরেও সেই গণহত্যার ঘটনা শুনে মানুষ ধাক্কা খায়। আতকে উঠে। সেই ঘটনা এখনো সবাইকে জানানো জরুরি।

তবে দুঃখজনক হলেও হয়তোবা সম্ভব নয় যে, জাতিসংঘ এই গণহত্যাকে আলাদাভাবে স্বীকৃতি দেবে। এটার বাস্তবতা যে ভিন্ন, সেটাও আমরা কয়েক বছর ধরে আপনাদের বলে আসছি, আপনারাও সেটা বোঝেন। তবে যাদের কাছে এটা গ্রহণ করতে কষ্ট হবে, তাদের কাছে ব্যাখ্যা করারও সুযোগ আছে। সেটা হলো, সেই সময়ের ভূ-রাজনৈতিক কারণে বর্তমান বিশ্বের অনেক রাষ্ট্রই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো, বা আমাদের পক্ষে অবস্থান নেয়নি। তাদের অনেকের মনোভাব পরিবর্তন হয়েছে, তারা প্রাইভেট মিটিংয়ে আমাদের বলবেন, এই কাজগুলো ঠিক হয়নি, ভুল ছিলো, বলেনও। তবে পাবলিকলি তারা বলেন না। আমাদের প্রত্যাশা তারা যেন এখন বলেন, না সেই সময়ে তাদের অগ্রজরা সঠিক সিদ্ধান্ত নেননি। আর এই ধরনের কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে আমরা আরও জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাবো। বিশ্বব্যাপী এটার গ্রহণযোগ্যতা পাবে।

তিনি বলেন, ২০১৭ সালে জাতীয় সংসদে ২৫ মার্চ জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে পাস হয়। তারপর থেকেই সরকার শক্তভাবে এটাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। তবে এটা একটি কঠিন কাজ। ১৯৭১ সালের প্রজন্মকে আমরা ধীরে ধীরে হারাচ্ছি। সে কারণে এখন সেই সময়ের ঘটনা শিক্ষার্থীদের অবহিত করার চেষ্টা করছি।

 

;

১৫৯ উপজেলাকে গৃহ-ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাতটি জেলা এবং ১৫৯টি উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীন মুক্ত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এর ফলে গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত জেলার মোট সংখ্যা নয়টি এবং উপজেলার সংখ্যা ২১১টি।

সকল ভূমিহীনদের আবাসন নিশ্চিত করার সরকারি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের আগে গৃহহীনদের আরও ৩৯৩৬৫টি ঘর হস্তান্তর করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।

বুধবার (২২ মার্চ) প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের চতুর্থ ধাপে এসব বাড়ি হস্তান্তর করেন।

এর আগে প্রথম ধাপে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মধ্যে ৬৩ হাজার ৯৯৯টি, দ্বিতীয় ধাপে ৫৩ হাজার ৩৩০টি এবং তৃতীয় ধাপে ৫৯ হাজার ১৩৩টি ঘর বিতরণ করা হয়েছে।

আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় আরও ৩৯৩৬৫টি বাড়ি বিতরণের ফলে মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২,১৫,৮২৭টি। 

প্রধানমন্ত্রী গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্প, সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার নোয়াগাঁও আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং বরিশালের বানারীপাড়ার উত্তরপাড় আশ্রয়ণ প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

সরকার শুধু খাস জমিতে প্রকল্পের বাড়ি নির্মাণই করছে না, বাড়ি নির্মাণের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের কাছ থেকে জমি কেনা হচ্ছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে গৃহহীনদের পুনর্বাসন কর্মসূচি চালু করেন। বঙ্গবন্ধুর পদচিহ্ন অনুসরণ করে তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে গৃহহীন ও ভূমিহীনদের বাড়িঘর ও জমির মালিকানা দেওয়ার উদ্যোগ নেন।

আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধীনে, ১৯৯৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত মোট ৭,৭১,৩০১টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। পুনর্বাসিত মানুষের সংখ্যা ৩৮,৫৬,৫০৫ (আনুমানিক একটি পরিবারে পাঁচজন ব্যক্তি হিসাবে)।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ৫,৫৪,৫৯৭ পরিবারকে সরাসরি পুনর্বাসন করা হয়েছে এবং ২,১৬,৭০৪ পরিবারকে ভূমি মন্ত্রণালয় এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সরকারি অফিসের বিভিন্ন কর্মসূচির অধীনে পুনর্বাসন করা হয়েছে।

;