বাকলিয়া এক্সেস রোডের এলাইনমেন্টে সেই ১০ তলা ভবন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাকলিয়া এক্সেস রোডের এলাইনমেন্টের মধ্যে গড়ে উঠা ১০ তলা ভবন-বার্তা২৪।

বাকলিয়া এক্সেস রোডের এলাইনমেন্টের মধ্যে গড়ে উঠা ১০ তলা ভবন-বার্তা২৪।

  • Font increase
  • Font Decrease

  • ভবন ভাঙার সিদ্ধান্তহীনতায় দুই বছর পার

  • ক্ষতিপূরণের বিষয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি সিডিএ

  • সড়কটি বাস্তবায়ন হলে সব ডোবা ভরাট ও উন্নত হবে এলাকা


বাকলিয়া এক্সেস রোডের এলাইনমেন্টের মধ্যে গড়ে উঠা আলোচিত সেই ১০ তলা ভবন নিয়ে এখনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। নবাব সিরাজুদ্দৌল্লা রোড থেকে বাকলিয়া থানা পর্যন্ত ( বহদ্দারহাট শাহ আমানত সেতু সংযোগ সড়ক) প্রায় দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ ও ৬০ ফুট চওড়া রোড নির্মাণের প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন হয় ২০১৬ সালের আগস্টে। গত বছরের নভেম্বরে এই প্রকল্পের কাজ বাকলিয়া থানা প্রান্ত থেকে শুরু হলেও এই রোডের এলাইনমেন্টের উপর ১০ তলা ভবনটি গড়ে উঠলেও তা ভাঙা হবে না, ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি সিডিএ।

নগরীর সিরাজুদ্দৌল্লা রোডে চন্দনপুরা মসজিদের বিপরীত পার্শ্বে আয়েশা খাতুন লেইন ( প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান খান কায়সারের বাড়ির পাশ দিয়ে) দিয়ে আড়াআড়িভাবে রোডটি চাক্তাই খালের উপর দিয়ে চলে যাবে। ৬০ ফুট চওড়া এই রোডটি চন্দনপুরা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের পুকুরের কর্ণার দিয়ে আরো কয়েকটি পুকুরের উপর দিয়ে গিয়ে মিলিত হবে ডিসি রোডের সঙ্গে। ডিসি রোড থেকে উত্তর-পশ্চিম কোনে বেঁকে বগার বিল, সৈয়দশাহ রোড অতিক্রম করে বাকলিয়া থানার পাশ দিয়ে শাহ আমানত সেতু সংযোগ সড়কের সঙ্গে মিলিত হবে। ২০৫ কোটি ৪৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকায় একনেক থেকে অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পটি আগামী বছরের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। রোডটি নির্মিত হলে শাহ আমানত সেতু থেকে সহজেই নগরীর অভ্যন্তরে যাতায়াত করতে পারবে দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষ।

কিন্তু বাকলিয়া ডিসি রোডে মৌসুমী আবাসিক এলাকায় সিডিএ’র অনুমোদন নিয়ে ১০ তলা ভবন নির্মাণ করেছে হাজী চাঁন্দমিয়া সওদাগর ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক কর্ণেল (অব:) মোহাম্মদ ইকবাল। ইতিমধ্যে এই ভবনের ৩৭টি ফ্ল্যাট বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে বিক্রিও করেছেন মোহাম্মদ ইকবাল। সিডিএ’র ভাষ্যমতে, কর্ণেল ইকবাল তথ্য গোপন করে ভবনের অনুমোদন নিয়েছেন এবং ভবনটি অবৈধ। অপরদিকে কর্নেল ইকবাল বিভিন্ন সময়ে এই প্রতিবেদকে বলে আসছেন, সিডিএ’র অনুমোদন নিয়েই আমি ভবন নির্মাণ করেছি। সিডিএ’র অনুমোদনের বাইরে আমি কোনো কাজ করিনি।

এদিকে দীর্ঘদিন ধরে এই ভবন নিয়ে কোনো সিদ্ধান্তহীনতায় পৌঁছাতে না পারা প্রসঙ্গে প্রকল্পের পরিচালক ও সিডিএ’র নির্বাহি প্রকৌশলী আহমেদ মাঈনুদ্দিন বলেন,‘ অবশ্যই এলাইনমেন্ট অনুযায়ী রোড নির্মাণ করা হবে। আর এই এলাইনমেন্টের উপর থাকা ১০ তলা ভবনটিও ভাঙা হবে।’

এখন ভাঙা হলে সেই ভবনের ক্ষতিপূরণ পাওয়া যাবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কর্ণেল ইকবালের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণের জন্য আবেদন করা হয়েছে। সেই আবেদন অনুযায়ী ভ্যালুয়েশন করতে কাজও করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ যদি চায় তাহলে ক্ষতিপূরণ দেবে। তবে এবিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।’

বাকলিয়া এক্সেস রোডের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মীর আখতার গত বছরের নভেম্বর থেকে প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে। প্রকল্পের অধীনে মাটি ভরাটের কাজ চলছে।  স্থানীয় অধিবাসীদের মতে, এই সড়কটি বাস্তবায়ন হলে চারপাশের সব ডোবা ভরাট হয়ে যাবে এবং এই এলাকা উন্নত হবে। এলাকার ভূমির মূল্য যেমন বাড়বে তেমনিভাবে নাগরিক সেবাও বাড়বে।

নগর পরিকল্পনাবিদদের মতে, এই সড়কটি নির্মাণের জন্য ১৯৯৫ সালের মাস্টারপ্ল্যানে প্রস্তাবনা ছিল এবং বহু আগেই উদ্যোগ নেয়ার কথা ছিল। সেমময় জায়গাটিতে কোনো ভবন নির্মাণ হয়নি। কিন্তু এই নির্ধারিত জায়গার মধ্যে গড়ে উঠেছে ১০ তলা ভবনটি। মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী রোডটি এখনো নির্মাণ না হওয়ায় জনবহুল বাকলিয়া এখনো প্রায় অবহেলিত। এই রোড নির্মাণের পাশাপাশি নগরীর ভেতরের রিং রোড ও আউটার রিং রোডগুলো নির্মাণ করা হলে নগরীতে ফ্লাইওভারের প্রয়োজন নেই। বিকল্প রোড নির্মাণ হলে স্বাভাবিকভাবেই নগরীর যানজট কমে যাবে। অপরদিকে বগার বিল হিসেবে পরিচিত এলাকাটি নগরীর জলাধার হিসেবে ব্যবহৃত হতো। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে এই এলাকায় ভবন নির্মাণ হওয়ায় এখন আর জলাধার নেই এবং নগরীতেও বেড়েছে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ।

   

খাগড়াছড়িতে ঈশ্বরী বালা হত্যাকাণ্ডের আসামি গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়িতে ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরার হত্যাকাণ্ডের অজ্ঞাত থাকা আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, নিহত ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরার গলা ও কানে পরিধেয় স্বর্ণের চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়ার পর বিষয়টি জানাজানি হওয়ার ভয়ে তাকে খুন করে পূর্ব পরিচিত বিবেকানন্দ ত্রিপুরা। প্রথমে কিল-ঘুষি মারার পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় তাকে। এরপর মরদেহ গুম করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, বুধবার (১৫ মে) মরদেহ উদ্ধারের পর অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা করা হয়। মামলা গ্রহণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আসামিকে পানছড়ি উপজেলার লোগাং এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। আসামি ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ধরা পড়ে।

খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি তানভীর হাসান সংবাদ সম্মেলনে বলেন,  প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার দায় স্বীকার করে আসামি এবং স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে স্বর্ণালংকারও উদ্ধার করা হয়েছে। আসামি আর্থিক দায়গ্রস্ত থাকায় স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয় বলে পুলিশকে জানায়। কিন্তু ঈশ্বরী ত্রিপুরা বিষয়টি জানিয়ে দিবেন বলায় ভয়ে তাকে হত্যা করে। 

উল্লেখ্য, গত শনিবার রাতে পাশের বাড়ি থেকে মোবাইল চার্জ দিয়ে ফেরার পথে নিখোঁজ হন ঈশ্বরী ত্রিপুরা। নিখোঁজের ৫ দিন পর জেলা সদরের ভাইবোনছড়া ইউনিয়নের কলাবন নামক এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। 

;

রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ

রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর নগরীর রবার্টসনগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত সিলগালা করা গোল্ডস্টার সিগারেট ফ্যাক্টরির যন্ত্রাংশ চুরি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় চিহ্নিত ২জনকে আসামিসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬ জনকে সহযোগী করে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার মিথুন রায়।

এজাহার ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আলমনগর কলোনী এলাকার বাসিন্দা অসি মিয়া ও ৩ নং ইস্পাহানী ক্যাম্প এলাকার হোসেন আলী অজ্ঞাতনামা আরও ৫/৬ মিলে গত ১৫ই মে গভীর রাতে ফ্যাক্টরির পিছনের দেয়াল টপকে ১৯টি মেশিনারিজ যন্ত্রাংশ চুরি করে যাওয়ার পথে ওই এলাকার বাসিন্দা হালিম, জামিল ও হানিফ মিয়া তাদের আটক করে। এতে ওই চোরেরা উল্টো ক্ষিপ্ত হয়ে অতর্কিত ভাবে তাদেরকেই মারধর করে ৮ টি যন্ত্রাংশ ফেলে বাকি ১১টি দামি যন্ত্রাংশ নিয়ে চলে যায়। ওই ফেলে যাওয়া চুরির মালামাল নৈশপ্রহরী জব্দ করে ফ্যাক্টরীতে রাখে। পরবর্তীতে ওই চোরেরা দলবদ্ধ হয়ে ফেলে রেখে যাওয়া চুরির মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অতর্কিত ভাবে ফ্যাক্টরীর ভিতরে ঢুকে নৈশপ্রহরী ইউনুস আলী ও তার স্ত্রী হাসনা হেনা বেগমকে মারধর করে এবং খুন জখম করার হুমকি ধামকি দিয়ে চলে যায়।

এ বিষয়ে নৈশপ্রহরী ইউনুস আলী বলেন, তারা প্রায় রাতেই আমাকে উদ্দেশ্য করে ঢিল ছুড়ে, আমার পরিবারের সদস্যদের অকারনে গালিগালাজ করে। ঘটনার দিন চুরি করা মালামাল ছিনিয়ে নিতে এসে তারা বেধরক ভাবে আমাকেসহ আমার স্ত্রীকে মারডাং করে এবং যে ভাবে হুমকি দিয়ে গেছে তাতে আমি ও আমার পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

এ ঘটনায় অত্র প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মিথুন রায় বলেন,এই প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা হওয়ার পর থেকে চোরদের উৎপাতে অরক্ষিত হয়ে উঠেছে ফ্যাক্টরীটি। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন কৌশলে তারা চুরি করে যন্ত্রাংশ। এভাবে খুব ভোগান্তিতে আছি আমরা।

এর আগেও তারা কয়েকবার চুরি করতে এসেছিল। একারনে প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের কাছে হতে হয় লাঞ্চিত। সম্প্রতি চুরি ও সন্ত্রাসী তান্ডবের ঘটনায় আমি বাদী হয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছি।

এবিষয়ে আরপি এমপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোন্তাসের বিল্লাহ এজাহার পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখছি।

;

আরসার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে: র‌্যাব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসার বিরুদ্ধে র‌্যাবের গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে। কোন প্রকার তথ্য পেলেই অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন র‌্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে কারওয়ান বাজার মিডিয়া সেন্টারে এক প্রশ্নের উত্তরে র‌্যাবের মিডিয়া অ্যান্ড লিগ্যাল উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আপনারা জানেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটা আতঙ্কের নাম আরসা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। এই আরসা গোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে হত্যাকানণ্ড অপহরণসহ নানান অপরাধের সাথে জড়িত। এর আগে আমরা নানা ধরনের অভিযান পরিচালনা করে এখন পর্যন্ত ১১০ জন আরসা সদস্যকে গ্রেফতার করেছি এবং বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক ও অস্ত্র সরঞ্জামাদী উদ্ধার করেছি।

তিনি আরও বলেন, র‍্যাবের অব্যাহত নজরদারি, গোয়েন্দা তাৎপরতা অভিযানের প্রেক্ষিতে আরসা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে যায়। পাশের দেশ থেকে অস্ত্র আসছে এমন গোয়েন্দা তথ্য থেকে আমরা গতকাল অভিযান চালিয়ে দুইজন কে গ্রেফতার করেছি।

আরাফাত বলেন, আরসার এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে নিষ্ক্রিয় রাখতে আমরা স্থানীয় থানা এবং সংশ্লিষ্টদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ রাখছি। আমরা তাদের ট্র্যাকিং করছি এবং তাদের বিরুদ্ধে আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে। আমরা যখনই কোন তথ্য পাচ্ছি আমরা অভিযান চালাচ্ছি।

গত বুধবার ভোর রাতে কক্সবাজারের উখিয়ার গহিন পাহাড়ে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) আস্তানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি অস্ত্র, গ্রেনেড ও রকেট শেল উদ্ধার করেছে র‍্যাব। এ অভিযানের সময় আরসা কমান্ডার মাস্টার সলিমুল্লাহ (৩৮) এবং তার সহযোগী মো. রিয়াজকে (২৭) গ্রেফতার করা হয়। তারা দুজনই মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক।

;

উত্তরা, উত্তরখান এলাকায় শনিবার গ্যাস কম থাকবে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উত্তরা, উত্তরখান এলাকায় শনিবার গ্যাসের কম থাকবে

উত্তরা, উত্তরখান এলাকায় শনিবার গ্যাসের কম থাকবে

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্যাস পাইপলাইনে নির্মাণের প্রয়োজনীয় কাজের জন্য শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণ খান এলাকায় গ্যাস সরবরাহ কম থাকবে।

শুক্রবার (১৭ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।

এতে বলা হয়েছে, শনিবার সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ১৫ ঘণ্টা উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণ খান ও এর আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করবে। গ্রাহকবৃন্দের সাময়িক অসুবিধার জন্য তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

;