বিশ্ব নন্দিত পাঁচ ন্যুড আইশ্যাডো প্যালেট



ফাওজিয়া ফারহাত অনীকা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, লাইফস্টাইল
বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ন্যুড আইশ্যাডো প্যালেট, ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ন্যুড আইশ্যাডো প্যালেট, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাজের সম্পূর্ণতায় আইশ্যাডো সবসময়ই প্রাধান্য পাবে অন্যতম মেকআপ সামগ্রী হিসেবে। পরিধেয় পোশাকের সাথে মানিয়ে অথবা কন্ট্রাস্ট রঙের শেডে চোখকে রাঙিয়ে নেওয়ার চল সবসময়ই রয়েছে। তবে ন্যুড মেকআপ লুকের জনপ্রিয়তা যত বেড়েছে, সেই সাথে পাল্লা দিয়ে ন্যুড আইশ্যাডোর চাহিদাও বেড়েছে প্রচুর।

ক্রেতাদের চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে বিভিন্ন মেকআপ তৈরিকারী প্রতিষ্ঠান ও ড্রাগস্টোরগুলো নিয়ে এসেছে ন্যুড আইশ্যাডো কালেকশন। গ্লিটার, শিমারি, ম্যাট ফিনিশসহ বিভিন্ন ন্যুড আইশ্যাডো প্যালেট কালেকশনের মাঝে বিশ্ব জুড়ে জনপ্রিয়তা পাওয়া পাঁচটি প্যালেট নিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের ফিচারটি।

ম্যাবেলিন ন্যুডস নিউ ইয়র্ক আইশ্যাডো প্যালেট

eye

১৬টি ম্যাট ও শিমারি শেড দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই প্যালেটটি। নিউট্রাল রঙকে প্রাধান্য দিয়ে নির্বাচন করা হয়েছে প্রতিটি আইশ্যাডোর রঙ। এই প্যালেটের সবচেয়ে ইতিবাচক দিকটা হলো, প্রতিটি শ্যাডোই ক্রিমি টেক্সচারের। ফলে খুব বেশি সময় প্রয়োজন হয় না ব্লেন্ড হতে। Ulta.com থেকে ১৪ ডলারে পাওয়া যাবে এই আইশ্যাডো প্যালেটটি।

নাতাশা ডেননা মিনি গ্ল্যাম আইশ্যাডো প্যালেট

eye

এই প্যালেটটি সম্পর্কে জানাতে গেলে বলতে হয়- কোয়ানটিটি নয়, কোয়ালিটি বলতে যা বোঝানো হয় তার সবকিছুই পাওয়া যাবে ছোট এই প্যালেটটি থেকে। মাত্র পাঁচটি মেটালিক শেডের প্রতিটিই ন্যুড শেডের মাঝে চমৎকার গর্জিয়াস আভা এনে দেয়। আইশ্যাডো থেকে শুরু করে চোখ হাইলাইট করা- সবকিছুই করা যাবে এই পাঁচটি শেড দিয়েই। ২৫ ডলারে Sephora.com থেকে পাওয়া যাবে এই প্যালেটটি।

হুদা বিউটি মিডিয়ান ন্যুড অবসেশন প্যালেট

eye

একই সাথে আকর্ষণীয়, বোল্ড, শিমারি ও স্যাতিন ফিনিশের ন্যুড আইশ্যাডো প্যালেটের মাঝে হুদা বিউটির ন্যুড কালেকশনের অবসেশন প্যালেট সবসময়ই এগিয়ে থাকবে। বিশেষত মিডিয়াম স্কিন টোনের সাথে সবগুলো শেড পারফেক্টলি মানিয়ে যায় এবং নো-মেকআপ লুক তৈরি করে। Sephora.com এ পাওয়া যাবে এই প্যালেটটি, যার দাম পড়বে ২৯ ডলার।

অ্যানাস্টেসিয়া বেভারলি হিলস সফট গ্ল্যাম আইশ্যাডো প্যালেট

eye

দুর্দান্ত লিপস্টিক ও আইব্রো প্রোডাক্টের পাশাপাশি হাই-পিগমেন্টেড আইশ্যাডো প্যালেটের জন্যেও সমানভাবে জনপ্রিয় ও পরিচিত অ্যানাস্টেসিয়া বেভারলি হিলস। ১৬টি ভিন্ন ভিন্ন ন্যুড শেডের এই কালেকশনে রয়েছে ওয়ার্ম টু কুল ম্যাট, ডুও-ক্রোম এবং শিমারি নিউট্রাল শেডের সংগ্রহ। Nordstrom.com থেকে এই প্যালেটটি সংগ্রহ করতে হবে ৪২ ডলারে।

আরবান ডিকে ন্যাকেড৩ প্যালেট

eye

সবকিছু মিলিয়ে সবচেয়ে বেস্ট ন্যুড আইশ্যাডো প্যালেট হিসেবে বলতে হবে আরবান ডিকে ন্যাকেড৩ প্যালেটের নাম। ১২টি আইশ্যাডর মাঝে ডার্ক ঠেলে লাইট সবগুলো কালারই রয়েছে। স্মোকি আই থেকে ন্যাকেড নো-মেকআপ আই লুক, সবকিছুই তৈরি করা যাবে এই একটি প্যালেট থেকেই। ম্যাট, পার্ল ও মেটাকলিক ফিনিশং টাচের ন্যাকেড৩ প্যাএল্ট পাওয়া যাবে Sephora.com থেকে ৫৪ ডলারে।

   

মুখে যে ৫ লক্ষণ ফুটে উঠলেই সাবধান হতে হবে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শরীরে কোনো রোগ বাসা বেঁধেছে কিনা, পরীক্ষা না করে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পক্ষেও বলে দেওয়া কিন্তু কঠিন। আবার এমন অনেক লক্ষণ রয়েছে, যা মুখে ফুটে উঠলেও অনেক সময়েই এড়িয়ে যান সাধারণ মানুষ। সচেতনতার অভাব এবং ধারণা না থাকার ফলে অসুখ শরীরের মধ্যে ডালপালা বিস্তার করতে থাকে। মারাত্মক কিছু ঘটলে তখন খেয়াল হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই চিকিৎসায় দেরি হয়ে যায়। তাই আগাম সতর্ক থাকা জরুরি।

চোখের তলার কালি

রাত জেগে কাজ করলে, সিরিজ দেখলে অনেক সময়েই চোখের তলায় কালি পড়তে পারে। আবার মানসিক চাপ, অবসাদের কারণেও চোখের তলায় কালি পড়ে। তবে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলেও কিন্তু এই লক্ষণ ফুটে উঠতে পারে।

চোখের তলার ফোলাভাব

বয়স ৫০ পেরোনোর পরে অনেকেরই চোখের নিচে ফোলাভাব লক্ষ করা যায়। কিন্তু চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, এটি বেশ কিছু রোগের পূর্বলক্ষণ হতে পারে। কোলেস্টেরল থাকলে এমন লক্ষণ ফুটে ওঠে চোখের তলায়। তা ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ, কিডনির সমস্যা থাকলেও চোখের তলায় ফোলা ভাব দেখা যায়।

চোখে হলদেটে ভাব

সাধারণত জন্ডিস হলে, বা রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেশি থাকলে চোখের সাদা অংশ ঘোলাটে বা হলদেটে হয়ে যেতে পারে। তাই এমন লক্ষণ দেখলে আগেভাগে রক্ত পরীক্ষা করানো জরুরি।

রক্তবর্ণ চোখ

স্নান করার পরে, চোখে সাবানের কণা বা শ্যাম্পু ঢুকে গেলে অনেক সময়েই চোখ লাল হয়ে যায়। তাই এই ধরনের লক্ষণ অনেকেই এড়িয়ে যান। কিন্তু চিকিৎসকেরা বলছেন, লিভারের কর্মকাণ্ড বিঘ্নিত হলেও চোখ এমন রক্তবর্ণ হয়ে উঠতে পারে। তাই সময় থাকতেই সতর্ক হওয়া উচিত।

ফাটা ঠোঁট

শীতকালে ঠোঁট ফাটার সমস্যা খুব সাধারণ। গরমকালেও কারও কারও এমন হয়। পানি কম খেলে শুষ্ক হয়ে যেতে পারে ঠোঁট। কিন্তু এমন অনেকেই আছেন, যাদের সারা বছরই ঠোঁট ফাটে। মূলত ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতির কারণে এমন হয়। এই ভিটামিনের অভাবে নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই সচেতন হওয়া জরুরি।

;

পেঁপে কেন খাবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
দেশে সহজলভ্য ও জনপ্রিয় একটি সবজি পেঁপে

দেশে সহজলভ্য ও জনপ্রিয় একটি সবজি পেঁপে

  • Font increase
  • Font Decrease

আমাদের দেশে সহজলভ্য ও জনপ্রিয় একটি সবজি পেঁপে। মৌসুমি ফল হিসাবেও এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর। এই ফল আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী।

১০০ গ্রাম পেঁপেতে ৩২ ক্যালরি ও ৭ গ্রাম শর্করা আছে। এছাড়াও পেঁপেতে আছে ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’, ‘ডি’,পটাশিয়াম, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফসফরাস, আয়রন, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম ও অ্যালবুমিন এনজাইম। 

এজন্য চিকিৎসক, পুষ্টিবিদ সবাই পেঁপে খেতে বলেন। ওজন কমানোর জন্য অনেকেরই পছন্দের তালিকায় থাকে পেঁপে।  

পেঁপের আছে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা:

ত্বকের যত্নে পেঁপে: ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বেশ উপকারী পেঁপে। এটি মুখের ব্রণ, র‌্যাশ, দাগ দূর করতে  দারুণভাবে সাহায্য করে। পেঁপের ফাইবার ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান ত্বক সুস্থ রাখে। 

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি: পেঁপের বিভিন্ন এনজাইম পেট পরিষ্কার রাখে। যে কারণে পেট ঠান্ডা থাকে। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। 

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে করে পেঁপে: পেঁপের আঁশ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ ছাড়া কাঁচা পেঁপে দেহে জমে থাকা সোডিয়াম দূর করতেও সহায়তা করে। 

হজমে সাহায্য করে পেঁপে: পেঁপেতে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ, যা হজমে সাহায্যকারী ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাছাড়া পাপাইন এনজাইম হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। পেঁপে মুখের রুচি বৃদ্ধি করে, এতে ক্ষুধাও বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও পেঁপে পেট পরিষ্কার রাখে, ফলে গ্যাসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা ক্যারোটিন, ফ্লেভানয়েড, লুটেইন, ক্রিপ্টোক্সান্থিন আছে। যেগুলো শরীরের জন্য অনেক উপকারী। ক্যারোটিন ফুসফুস ও অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে পেঁপে: দেশজুড়ে চলছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে রক্তে প্লাটিলেট কমে যায়। এই প্লাটিলেট বৃদ্ধিতে সহয়তা করে কাঁচা পেঁপে। পেঁপে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পাকা পেঁপে থেকেই ১০০ ভাগ ভিটামিন সি পাওয়া যায়।  

দৃষ্টিশক্তি রক্ষা করে: এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস চোখের বয়সজনিত ঝুঁকি কমায়। পেঁপেতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন এ, সি, ও ই চোখের জন্য অনেক উপকারী।

;

ডেঙ্গু মশা কি রাতেও কামড়ায়?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শহর কিংবা গ্রামে ডেঙ্গু এখন আতঙ্কের নাম। এমন পরিস্থিতিতে বার বারই চিকিৎসকেরা অতি সতর্ক থাকার কথা বলছেন।

ডেঙ্গু মূলত ভাইরাসঘটিত রোগ। এই রোগের জন্য দায়ী এডিস ইজিপ্টাই মশা। এই মশার কামড়েই প্রাণ হারাচ্ছেন মানুষ। বর্ষা মৌসুমে এই মশার দাপট বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে প্রবল জ্বর, মাথাব‍্যথা, পেশিতে ব‍্যথা, বমি, ডায়েরিয়া— ডেঙ্গুর এই লক্ষণগুলি দেখলেই সকলের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ডেঙ্গু পরীক্ষা করানো উচিত। তবে এর আগেও চাই সতর্কতা।

অনেকেই বলেন ডেঙ্গু মশা কেবল দিনের বেলাতেই কামড়ায়। দিনের বেলা এই মশার দাপট বাড়ে ঠিকই, তবে রাতেও কিন্তু এই মশা কামড়াতে পারে। যে মশারা ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়ার মতো রোগ ছড়ায়, তারা দিনের বেলাতেই বেশি কামড়ায়, তবে রাতেও এই সব মশাদের হাত থেকে একইভাবে সুরক্ষিত থাকা জরুরি।

এক বার কোনও এডিস মশা যদি ডেঙ্গু আক্রান্ত কাউকে কামড়ায়, তখন সেই মশার শরীরে প্রবেশ করে ভাইরাস। এ বার সেই মশা আবার কোনও সুস্থ মানুষকে কামড়াতে পারে। সে ক্ষেত্রে রোগ ছড়িয়ে যায় সুস্থ মানুষের মধ্যে। এ ভাবে এক জন থেকে অন্য জনের শরীরে ছড়িয়ে যেতে থাকে রোগ। তাই সতর্ক থাকার চেষ্টা করতে হবে আপনাকে। তাই রাত-দিনের বিচার না করে সব সময়েই মশা থেকে সুরক্ষিত থাকতে হবে। অভ্যাস না থাকলেও মশারির ব্যবহার, মশা তাড়ানোর ক্রিম গায়ে মাখা, ফুলহাতা জামা আর ফুল ট্রাউজার পরা, বাড়িতে মশার ধূপ ব্যবহার, জানলায় নেটের ব্যবহার— এই সব বাড়তি সতর্কতা নিয়ে চলতে হবে।

;

সঙ্গী ভালোবাসার অভিনয় করছেন কিনা বুঝার উপায়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘদিন এক ছাদের নিচে থেকেও উল্টো দিকের মানুষটাকে অচেনা লাগে। সেখানে কয়েক মাসের পরিচয়ে যাকে মন দিয়েছেন, তিনি আসলে কেমন, তা যাচাই করে নেওয়া জরুরি বইকি। না হলে পরে কষ্ট পাওয়ার পাল্লা আপনার দিকেই ভারী হবে। মানুষ চেনা যে কঠিন, সেটা প্রায় ধ্রুব সত্যের মতো হয়ে গিয়েছে। সামনে ভালবাসায় ভরিয়ে দিলেও আড়ালে সঙ্গী কী করছেন, তা সব সময়ে জানা যায় না। অনেক সময়ে সঙ্গীর প্রতি বিশ্বাস এতটাই অটুট হয় যে, কোনও সন্দেহ মনে জন্ম নেওয়ার সুযোগ পায় না। তবে সম্পর্কের মেয়াদ যদি কম দিন হয়, তা হলে চোখ-কান খুলে রাখাই ভাল। কিন্তু সঙ্গী আপনাকে ঠকাচ্ছে কি না, তা বোঝার কি সত্যিই কোনও উপায় আছে? উপায় না থাকলেও কিছু লক্ষণ একটু খেয়াল করে দেখতে পারেন। যদি ঘন ঘন এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়, তা হলে বিষয়টি নিয়ে দু’বার ভাবা জরুরি।

>> ফোন হচ্ছে সবচেয়ে ব্যক্তিগত একটি জিনিস। ফোনে কেউ হাত দিক, তা অনেকেই পছন্দ করেন না। কিন্তু এমন অনেক পরিস্থিতি আসে, যখন অন্যের ফোন ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে। এমন ক্ষেত্রে কখনও ভুলবশতও সঙ্গীর ফোন হাতে নিলে তিনি কি অত্যন্ত বিরক্তি প্রকাশ করেন? রেগে যান? অনেকেই নিজের ব্যক্তিগত পরিসর নিয়ে প্রচণ্ড খুঁতখুঁতে। তবু ফোনে হাত দিলেই যদি চেনা মানুষটি হঠাৎই অচেনা হয়ে ওঠেন, তা হলে বিষয়টি নিয়ে ভেবে দেখতে পারেন।

>> আচরণগত কোনও পরিবর্তন আপনার সঙ্গীর মধ্যে এসেছে কি না, তা লক্ষ করে দেখুন। কাজ আর ব্যস্ততা তো থাকবেই। কাজের দোহাই দিয়ে আপনার সঙ্গে কথা বলা কিংবা দেখা করা কমিয়ে দিচ্ছেন? এড়িয়ে যাচ্ছেন? ভালোবাসা মজবুত হয় তখনই, যখন গোপনীয়তার পর্দা থাকে না। সঙ্গী যদি সম্পর্কে গোপনীয়তার মোড়ক জড়াতে শুরু করেন, তা হলে একবার সরাসরি কথা বলে নেওয়াই শ্রেয়।

>> সারাদিন কীভাবে কাটল, তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ আপনি সঙ্গীকে দেন। অথচ আপনি জিজ্ঞাসা করলেই খাপছাড়া উত্তর আসছে। সঙ্গী আপনার কাছ থেকে কিছু লুকিয়ে যাচ্ছেন না তো? আবার হতে পারে তিনি কোনও কারণে কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। তাই সোজাসুজি সন্দেহ করার আগে সত্যিই কোনও কারণ আছে কি না, তা এক বার যাচাই করে নিন।

;