বসুন্ধরা সিটিতে বডি শপের দ্বিতীয় আউটলেট



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বডি শপের আউটলেট

বডি শপের আউটলেট

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশে ব্যবসায়িক কার্যক্রমের দ্বিতীয় বছরে পদার্পণ উদযাপন উপলক্ষ্যে নৈতিক ব্যবসায়িক কৌশলে বিশ্বাসী ব্রিটিশ ব্র্যান্ড দ্য বডি শপ নিজেদের রিটেইল কার্যক্রমের বিস্তৃতিতে রাজধানীর বসুন্ধরা সিটিতে উন্মোচন করল দ্বিতীয় আউটলেট। বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সেরের গ্রাউন্ড ফ্লোরে চালু হওয়া নতুন আউটলেটটি সহজেই খুঁজে পাবেন ক্রেতারা।

স্বল্প সময়ের মধ্যে স্কিনকেয়ার ও বিউটি পণ্যে বাংলাদেশের ক্রেতাদের বিশ্বস্ত ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে দ্য বডি শপ। এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতেই নতুন আউটলেট। বাংলাদেশে বডি শপ কোয়েস্ট হোল্ডিংসের এক্সক্লুসিভ পার্টনার হিসেবে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

বডি শপ

প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে উচ্চমানসম্পন্ন কসমেটিকস ও টয়লেট্রিজ পণ্য উৎপাদন এবং নৈতিক ব্যবসার কারণে বিখ্যাত গ্লোবাল ব্র্যান্ড দ্য বডি শপের বিশ্বজুড়ে ৩২০০ এর বেশ স্টোর রয়েছে। বাংলাদেশ দ্য বডি শপের ৭০তম গ্লোবাল মার্কেট। ব্র্যান্ডটি বাংলাদেশে এর যাত্রার এক বছর পূরণ করেছে। এ নিয়ে দ্য বডি শপ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্মৃতি মালহোত্রা বলেন, ‘বাংলাদেশে আরেকটি নতুন স্টোর উন্মোচন করতে পেরে আমরা আনন্দিত। দ্য বডি শপ বাংলাদেশের ক্রেতাদের কাছ থেকে দারুণ প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। উদ্ভাবনী শপিং অভিজ্ঞতা নিতে এবং আমাদের নানা ক্যাম্পেইন ও উদ্যোগের অংশ হতে আমাদের নতুন স্টোরে ঘুরে যাওয়ার জন্য সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। যাত্রার শুরুর পর থেকেই দ্য বডি শপ বিউটি পণ্যে বৈশ্বিকভাবে শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড। সবার মঙ্গলার্থে বিশ্বজুড়েই ক্রেতারা আমাদের শতভাগ প্রাকৃতিক পণ্য, ব্যবসায়িক কৌশল এবং পণ্যের নকশা ও ধরণ পছন্দ করে আসছেন। আমরা আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ সকল ক্রেতাদের কাছে যাদের জন্য আমাদের এ মাইলফলক বাস্তবে পরিণত হয়েছে এবং যারা সবসময় আমাদের ব্যবসায় ভাবনা ও কৌশল এবং উদ্ভাবনী পণ্যের পাশে ছিলেন।’

বডি শপ

বাংলাদেশে ২০১৮ সালে রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে প্রথম ফ্ল্যাগশিপ রিটেইল স্টোর উন্মোচনের করে দ্য বডি শপ। বাংলাদেশে বডি শপের কার্যক্রম অল্প সময়ের হলেও, প্রত্যেক মৌসুমে আকর্ষণীয় সব পণ্য ও ক্যাম্পেইন নিয়ে আসার মাধ্যমে সবসময়ে নিজেদের নতুনত্ব বজায় রাখছে ব্র্যান্ডটি। দ্য বডি শপের বাংলাদেশে স্টোরগুলোতে স্কিনকেয়ার, বাথ অ্যান্ড বডি, কসমেটিকস, হেয়ার, ফ্রেগ্রেন্স, গিফট ও অ্যাকসেসরিজ সহ বিস্তৃত পরিসীমার পণ্য রয়েছে।

বডি শপ

এছাড়াও, ক্রেতারা স্কিন কেয়ার ও কসমেটিকস নিয়ে পরামার্শ নিতে পারবেন প্রশিক্ষিত সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভদের কাছ থেকে। দু’টি আউটলেটেই ক্রেতারা পাবেন ব্র্যান্ডটি আইকনিক এবং বাংলাদেশের আবহাওয়া উপযোগী সব পণ্য যেমন, টি ট্রি’র পণ্য সমাহার, এক্সপার্ট ফেসিয়াল মাস্কস, ভিটামিন-ই’র নানা পণ্য, ড্রপস অব ইয়ুথ, ড্রপস অব লাইট সহ বাথ ও বডি এবং মেকআপের বিস্তৃত পরিসীমার লিমিটেড এডিশন। এছাড়াও, গ্লোবাল রিলিজ ডেটের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নতুন সব পণ্যও পাবেন ক্রেতারা আউটলেটগুলোতে।

বডি শপ

এছাড়াও, ক্রেতারা দ্য বডি শপ বাংলাদেশের ইউনিক রিওয়ার্ড প্রোগ্রাম ‘লাভ ইওর বডি ক্লাব’-এর মেম্বার হতে পারবেন। লয়্যাল্টি মেম্বাররা বিশেষ সুবিধা, রিওয়ার্ড পয়েন্ট এবং মেম্বার ওনলি ডিসকাউন্ট পাবেন। এর বাইরেও ক্রেতারা যেদিন থেকে মেম্বার হবেন সেদিন থেকে তারা দ্য বডি শপের রিটেইল স্টোর থেকে সকল এমআরপি পণ্য ক্রয়ে ১০% ডিসকাউন্ট উপভোগ করতে পারবেন।

বডি শপ

ব্র্যান্ডটি এথিকাল স্কিনকেয়ার নিয়ে এর প্রতিষ্ঠা লক্ষ্যের ব্যাপারে সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ‘ফরএভার এগেইনস্ট অ্যানিমাল টেস্টিং’ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ল্যাবরেটরিতে প্রাণীদের ওপর যে পরীক্ষা চালানো হয় তা বন্ধে আহ্বান জানিয়ে আসছে। এছাড়া, দ্য বডি শপের সকল পণ্য শতভাগ প্রাকৃতিক এবং প্রাণী নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে। তাই, ক্রেতারা এখান থেকে পণ্য কেনায় ব্র্যান্ডটির নৈতিকতায় আস্থা রাখতে পারবেন।

 

   

পিরিয়ডে হেভি ফ্লো-এর দিনগুলো হোক হ্যাসেল-ফ্রি



লাইফস্টাইল ডেস্ক বার্তা২৪.কম
পিরিয়ডে হেভি ফ্লো-এর দিনগুলো হোক হ্যাসেল-ফ্রি

পিরিয়ডে হেভি ফ্লো-এর দিনগুলো হোক হ্যাসেল-ফ্রি

  • Font increase
  • Font Decrease

পিরিয়ড মানেই মুড সুইং, ক্র্যাম্প, পেইন। তবু এটুকুই যথেষ্ট না। পিরিয়ডের সবচেয়ে কমন ফেনোমেনা হলো রক্তক্ষরণ, যা বয়স ও ব্যক্তিভেদে বিভিন্নরকম হয়। কারও কারও শুরুতে হেভি ফ্লো হয়ে পরে কমে যায়, আবার কারও পুরো সময়জুড়েই হালকা অথবা ভারী ব্লিডিং হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পিরিয়ডের সময় স্বাভাবিক রক্তক্ষরণের পরিমাণ ৩০-৫০ মিলিলিটার, কিন্তু যখন রক্তক্ষরণের মাত্রা এর চেয়ে বেশি হয়ে যায়, মেডিকেলের ভাষায় তাকে বলে হেভি মেন্সট্রুয়াল ব্লিডিং বা এইচএমবি। ধারণা করা হয়, শতকরা ২৫ ভাগ নারীর হেভি ফ্লো হয়। 

যেহেতু হেভি ফ্লো হলে প্রতি ২-৩ ঘন্টায় ন্যাপকিন পাল্টানোর মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, এবং স্বচ্ছন্দে প্রতিদিনের কাজ করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এমনকি ভালোভাবে মেন্সট্রুয়াল হাইজিন মেইন্টেইন করাও কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে অনেকেই ডিপ্রেসড হয়ে যায়। 

এছাড়া হেভি ফ্লো হলে প্রয়োজনে অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ সময় স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করা ঠিক হবে কি হবে না, এ নিয়ে ক্লিয়ার কনসেপ্ট না থাকায় হেভি ফ্লো-এর সময়টা অনেকের জন্যই খুবই পীড়াদায়ক মনে হয়। বিশেষভাবে কর্মজীবী নারীরা এই বিষয়টা নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন থাকে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘ সময় স্যানিটারি ন্যাপকিন পরে থাকার সাথে গাইনোকোলজিকাল সমস্যার কোনো সম্পর্ক নেই। শুধু ন্যাপকিন কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে সেটা যেন সর্বোচ্চ শোষণক্ষমতা নিশ্চিত করতে পারে।


কারও ব্যবহৃত স্যানিটারি ন্যাপকিন যদি ভালো শোষণক্ষমতা সম্পন্ন হয়, তবে হেভি ফ্লো-এর সময়ও কোনোরকম জটিলতা ছাড়াই ১০-১২ ঘন্টা পরে থাকা সম্ভব। তাই শুধুমাত্র গৎবাঁধা ধারণার উপর নির্ভর না করে, হেভি ফ্লো-এর কঠিন এই সময়টা স্বস্তি ও সুরক্ষার সাথে কাটাতে এমন স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করা উচিত, যা সর্বাধিক সময় ধরে সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারে। পাশাপাশি ইনফেকশন এড়াতে পরিষ্কার অন্তর্বাস ব্যবহার করতে হবে, প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

;

স্বাস্থ্য সচেতনতা

গরমে লাচ্ছির নানান উপকারিতা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা! পানির পাশাপাশি দুপুরের গরম থেকে বাঁচতে অনেকেই নানান রকমের পানীয় পান করে থাকেন। কারো কারো পছন্দের শীর্ষে থাকে লাচ্ছি বা ঘোলের মতো দুগ্ধজাতীয় পানীয়।

এই ধরনের পানীয় শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করার কারণে সতেজতার অনুভূতি দেয় লাচ্ছি বা দুগ্ধজাতীয় পানীয়। গরমে পানির চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি হাইড্রেশন নিশ্চিত করে এ পানীয়। এছাড়াও ঘামের মাধ্যমে বের হয়ে যাওয়া পটাসিয়াম এবং সোডিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইটের অভাবও পূরণ করে এ পানীয়।

ত্রুপ্তি পাধী একজন ভারতীয় ডায়েটিশিয়ান এবং ডায়বেটিস শিক্ষাবিদ। গরমে প্রতিদিন এক বা দুই গ্লাস করে লাচ্ছি বা দুগ্ধ জাতীয় পানীয় খাওয়ার উপকারিতা ব্যাখ্যা করেছেন তিনি। তিনি বলেন, গরমে শরীরকে সুস্থ, স্বাভাবিক রাখতে কিছু নিয়ম মেনে চলার দরকার। এর মধ্যে অন্যতম হলো- লাচ্ছি। লাচ্ছির উপকারিতা সম্পর্কে ত্রুপ্তি পাধী যে বিষয়গুলো তুলে ধরেন, সেগুলি হচ্ছে-

পানিশূন্যতা: লাচ্ছি বা ঘোল এমন সুস্বাদু তরল পানীয়, যা আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ পছন্দ করেন। তাছাড়া সারাদিন ভালোভাবে হাইড্রেটেড রাখতে সক্ষম এ ধরনের পানীয়। বিশেষ করে গরম আবহাওয়ার সময় স্বস্তি দেয় এ পানীয়।

হজম: এই ধরনের পানীয়গুলোতে থাকা প্রোবায়োটিক উপাদান হজমে সহায়তা করে। গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা এবং পেট ফোলার সমস্যা দূর করতে পারে।

হৃদক্রিয়া: নিয়মিত বেশি করে লাচ্ছি খেলে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণ করে। এতে রোগের ঝুঁকি কমে হার্ট সুস্থ থাকতে সহায়তা করে।

এনার্জি বুস্টার: লাচ্ছি, ছাস বা ঘোল প্রাকৃতিকভাবে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে। শরীরে সামগ্রিক পুষ্টির পরিমাণও বাড়ায়। তাছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে৷

মজবুত হাড় এবং দাঁত: দুগ্ধজাত হওয়ায় এই পানীয়গুলিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম উপাদান থাকে। ফলে, শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ হয়। তার সঙ্গে হাড় এবং দাঁতকে শক্তিশালী করতে অবদান রাখে।

ওজন ও অন্ত্র: এই ধরনের পানীয় অন্ত্র সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এতে তৃপ্তি অনুভূতি হয় এবং খাবার ভালোভাবে হজম হয়। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য খুব উপকারী লাচ্ছি।

তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

;

গরমে লাচ্ছি খেলে হবে নানান উপকার



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রচন্ড গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা! পানির পাশাপাশি দুপুরের গরম থেকে বাঁচতে অনেকেই নানা রকমের পানীয় পান করে থাকেন। কারো কারো পছন্দের শীর্ষে থাকে লাচ্ছি বা ঘোলের মতো দুগ্ধজাতীয় পানীয়। 

এই ধরনের পানীয় শরীর শীতল করতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করার বৈশিষ্ট্যের কারণে সতেজতার অনুভূতি দেয়৷ গরমে পানির উচ্চ চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি হাইড্রেশন নিশ্চিত করে। এছাড়াও ঘামের মাধ্যমে বের হয়ে যাওয়া পটাসিয়াম এবং সোডিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইটের অভাবও পূরণ করে। ত্রুপ্তি পাধী একজন ভারতীয় ডায়েটিশিয়ান এবং ডায়বেটিকস শিক্ষাবিদ। গরমে প্রতিদিন এক বা দুই গ্লাস করে লাচ্ছি খাওয়ার উপকারিতা ব্যাখ্যা করেছেন তিনি:

পানিশূন্যতা

লাচ্ছি বা ঘোল এমন সুস্বাদু তরল পানীয়, যা আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ পছন্দ করেন৷ তাছাড়া সারাদিন ভালোভাবে হাইড্রেটেড রাখতে সক্ষম। বিশেষ করে গরম আবহাওয়ার সময় স্বস্তি প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ।

হজম

এইধরনের পানীয়গুলোতে থাকা প্রোবায়োটিক উপাদান হজমে সহায়তা করে। গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা এবং পেট ফোলার সমস্যা দূর করতে পারে।


হৃদক্রিয়া

নিয়মিত বেশি করে লাচ্ছি খেলে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। তাছাড়া রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণ করে৷ এতে রোগের ঝুঁকি কমে হৃদয় সুস্থ থাকতে পারে।

এনার্জি বুস্টার

লাচ্ছি, ছাস বা ঘোল প্রাকৃতিকভাবে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে। শরীরে সামগ্রিক পুষ্টির পরিমাণও বাড়ায়। তাছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে। 

মজবুত হাড় এবং দাঁত

দুগ্ধজাত হওয়ায় এই পানীয়গুলিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম উপাদান থাকে৷ ফলে শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ হয়৷ তার সাথে হাড় এবং দাঁতকে শক্তিশালী করতে অবদান রাখে।

ওজন ও অন্ত্র

এই ধরনের পানীয় অন্ত্রের স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে সহায়তা করে৷ এতে তৃপ্তির অনুভূতি হয় এবং খাবার ভালোভাবে হজম হয়৷ এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে উপকারী প্রভাব পড়তে পারে।


তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

;

এই গরমে নিয়মিত কাচা আম খেলে মিলবে ৫ উপকার



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গরমের দাবদাহে স্বস্তি দিতে পারে কাচা আমপোড়া সরবত, কিংবা কাচা আমের চাটনি। আম দিয়ে ডাল, আমের সরবত, আম পান্না, আচার-বাঙালি রসনায় সর্বত্র হিট আম।

তবে, জানেন কি কাচা আম (Raw Mango) কেবল রসনা মেটায় না। গরমের তাপপ্রবাহ থেকে রেহাই পেতে সাহায্য করে এই আম। বিশেষজ্ঞদের মতে, কাচা আম বা আমের রসে পটাশিয়াম থাকায় গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। কাচা আমের গুণ বলতে পুষ্টিবিদেরা বলেন, ১০০ গ্রাম কাচা আমে পটাশিয়াম থাকে ৪৪ ক্যালরি। এ ছাড়া ৫৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ও ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে। কাচা আমের আরও কিছু গুণের কথা জেনে নিন।

গরম থেকে বাঁচতে

প্রখর তাপের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেহকে রক্ষা করতে বেশ কার্যকর কাচা আম। কাচা আম সান স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। দেহে সোডিয়াম ক্লোরাইড ও আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতেও দারুণ উপযোগী কাচা আম।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে

কাচা আমে ভিটামিন সি, ভিটামিন ই ও একাধিক অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে। এই উপাদানগুলি শ্বেত রক্তকণিকার কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে ও দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

পেটের গোলযোগ কমাতে

অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদ হজমের সমস্যা কমাতে বেশ উপযোগী কাচা আম। গ্রাম বাংলায় অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে কাচা আম চিবিয়ে খাওয়ার প্রচলন রয়েছে।

চোখের সমস্যায়

কাচা আমে থাকে লুটেইন ও জিয়াজ্যান্থিন। চোখের রেটিনার স্বাস্থ্য রক্ষায় এই দু’টি অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট খুবই উপযোগী। পাশাপাশি, কাচা আমে থাকে ভিটামিন এ। চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় ভিটামিন এ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মুখের সমস্যায়

যেহেতু কাচা আমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে, তাই এটি মুখের নানা রকম ক্ষত নিরময়ে সহায়তা করতে পারে। স্কার্ভি ও মাড়ি থেকে রক্তপাতের মতো সমস্যায় কাজে আসতে পারে কাঁচা আম।

সূত্র : আনন্দ বাজার

;