আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশনের পদে বাংলাদেশের আইনজীবী সাকিব মাহবুব



নিউজ ডেস্ক
আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশনের পদে বাংলাদেশের আইনজীবী সাকিব মাহবুব

আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশনের পদে বাংলাদেশের আইনজীবী সাকিব মাহবুব

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের সর্ববৃহৎ আইনজীবী সমিতি আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশনে (আইবিএ) কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশি আইনজীবী মাহবুব অ্যান্ড কোম্পানির পার্টনার ব্যারিস্টার সাকিব মাহবুব। তিনি এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল ফোরামের প্রফেশনাল ওয়েলবিয়িং কমিশন লিয়াজো অফিসার হিসেবে ২০২৪-২০২৫ মেয়াদে কাজ করবেন।

১ মার্চ আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশন এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল ফোরামের ২০২৪-২৫ মেয়াদের কমিটি অনুমোদন করে এবং ৪ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে কমিটি ঘোষণা করে। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশের বিশিষ্ট আইনবিদ ড. কামাল হোসেন ইতিপূর্বে আইবিএ-এর গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। পথ অনুসরণ করে আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী পদে সাকিব মাহবুবের নিয়োগ একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।

এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বিশিষ্ট আইনজীবীদের নেতৃত্বে নতুন কার্যনির্বাহী কমিটিকে যৌথভাবে সভাপতিত্ব করছেন চীনের সাংহাইয়ের ‘জুনহে’ আইনি প্রতিষ্ঠানের পার্টনার ডেভিড লিউ এবং মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের ‘স্ক্রিন’ আইনি প্রতিষ্ঠানের পার্টনার প্রীথা শ্রীধরন পিল্লাই।

আন্তর্জাতিক বড় একটি প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করা প্রসঙ্গে সাকিব মাহবুব বলেন, আমি ড. কামাল হোসেনের পথ অনুসরণ করতে পেরে এবং বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পেয়ে গর্বিত। আইবিএ-এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য এবং বিশেষ করে আইন পেশায় পেশাদার উন্নতির ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য সাধ্যমত চেষ্টা করবো।

মাহবুব অ্যান্ড কোম্পানি এই অর্জনের জন্য সাকিব মাহবুবকে আন্তরিক অভিনন্দন জানায় এবং আইবিএতে তার ভূমিকার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন সম্প্রদায়ের প্রতি অবদানে রাখবেন বলে আশা করে। প্রসঙ্গত, আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশন ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্বব্যাপী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও সুরক্ষার উদ্দেশ্য নিয়ে আইবিএ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আইন সংস্থা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে এবং ১৭০টিরও বেশি দেশের ১৯০টি বার অ্যাসোসিয়েশন এবং আইন সমিতি থেকে ৮০ হাজারের বেশি স্বতন্ত্র আন্তর্জাতিক আইনজীবীকে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে।

আইবিএ বিশ্বব্যাপী আইনি সম্প্রদায়কে সহায়তা এবং আন্তর্জাতিক আইন সংস্কারে বিশ্বজুড়ে আইনি পেশার ভবিষ্যত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল ফোরাম আইবিএ-এর এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের এক্সিকিউটিভ কমিটি হিসেবে কাজ করে।

   

মিল্টন সমাদ্দারকে ফের ৭ দিন রিমান্ডের আবেদন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বহুল আলোচিত সমালোচিত ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে ফের ৭ দিনের রিমান্ড চেয়েছে ডিবি পুলিশ।

রোববার (৫ মে) প্রতারণার মাধ্যমে মৃত্যুর জাল সনদ তৈরির মামলায় ৩ দিনের রিমান্ড শেষে তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে মিরপুর থানার মানবপাচার মামলায় ফের ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়।

মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শান্তা আক্তারের আদালতে রিমান্ড শুনানির কথা রয়েছে।

প্রতারণার মাধ্যমে মৃত্যুর জাল সনদ তৈরির মামলায় গত ২ মে মিল্টনের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালত।

পুলিশের রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, ধৃত আসামি দীর্ঘদিন ধরে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ৫০টি মৃত সার্টিফিকেট দিয়েছেন। তিনি চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার সেন্টার নামে চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠান খুলে মানবতার ফেরিওয়ালা পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতনামা, ওয়ারিশবিহীন ব্যক্তি, শিশু এবং প্রতিবন্ধীদের নিয়ে চিকিৎসা ও সেবা প্রদান না করে তাদের মৃত্যুর কোলে ঠেলে দিয়েছেন।

জাল মৃত্যু সনদ তৈরির করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের হয়। এরপর তার আশ্রমের টর্চার সেলে মানুষজনকে মারধর করার অভিযোগে আরও একটি মামলা দায়ের হয়। সর্বশেষ তার বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে আরও একটি মামলাসহ মোট ৩টি মামলা দায়ের করা হয়।

এর আগে, বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

সম্প্রতি মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। যদিও কয়েকটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।

;

তারেকের এপিএসসহ ৭ জনের চার্জশুনানি ৩০ মে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অর্থপাচার প্রতিরোধ আইনে দায়ের করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (এপিএস) মিয়া নুরউদ্দিন আহমেদ অপুসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জগঠন শুনানির জন্য আগামী ৩০ মে ধার্য করেছেন আদালত।

রোববার (৫মে) শুনানি শেষে ঢাকার বিশেষ জজ-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালত এই তারিখ ধার্য করেন।

এদিন মামলাটির চার্জগঠন শুনানির জন্য তারিখ ছিল। রাষ্ট্রপক্ষ মামলার চার্জ গঠনের পক্ষে শুনানি করেন। কিন্তু আসামিপক্ষে চার্জ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আগামী ৩০ মে চার্জ শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আজাদ রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার অপর আসামিরা হলেন, হুন্ডি ব্যবসায়ী আতিকুর রহমান আতিক, নাফিজ ইউনাইটেড করপোরেশনের ম্যানেজার ও স্বত্ত্বাধিকারী মাহমুদুল হাসান ওরফে ফেরদৌস, তার ভাগ্নে এ. এম আলী হায়দার ওরফে নাফিজ, আমেনা এন্টারপ্রাইজ এন্ড সার্ভিসের ম্যানেজার জয়নাল আবেদীন ও কর্মচারী আলমগীর হোসেন ও ফায়েজুর রহমান।

২০১৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) মতিঝিলের সিটি সেন্টারের একটি অফিসে অভিযান চালিয়ে সেখানে লুকিয়ে রাখা বিপুল পরিমাণ অর্থ উদ্ধার করে। অভিযোগ ওঠে, তৎকালীন নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে ওই অর্থ মজুত করা হয়েছিল।

ওই ঘটনায় র‌্যাব-৩ এর নায়েব সুবেদার ইব্রাহিম হোসেন মতিঝিল থানায় অর্থপাচার প্রতিরোধ আইনে মামলা দায়ের করেন।

২০২১ সালের ১৩ জুন মামলাটি তদন্ত করে ৭ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইমের পরিদর্শক ইব্রাহিম হোসেন।

;

এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে আজ বন্ধ সুপ্রিম কোর্ট



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিমকোর্ট বারের সাবেক সভাপতি প্রয়াত সিনিয়র আইনজীবী আবু জামিল মোহাম্মদ আলীর (এ জে মোহাম্মদ আলী) সম্মানে রোববার (৫ মে) বন্ধ রয়েছে সুপ্রিমকোর্টের বিচারকাজ।

রোববার (৫ মে) সকালে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আপিল বিভাগের বিচার চলাকালে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান। সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ দুটি বিভাগই বন্ধ রয়েছে।

তবে মামলার মেনশনের সুবিধার্থে আপিল বিভাগ সাড়ে ১০টা ও হাইকোর্ট বিভাগ বেলা ১১টা পর্যন্ত চলে।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন এ জে মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুর বিষয়টি উত্থাপন করে এক্ষেত্রে আদালত বন্ধ রাখার রীতির বিষয়টি তুলে ধরেন।

এসময় প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, আমরা এরই মধ্যে আপিল বিভাগের সব বিচারপতি বসে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার পর থেকে আপিল বিভাগ ও বেলা ১১টার পর থেকে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ বন্ধ থাকবে।

গত ২ মে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান এ জে মোহাম্মদ আলী। তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়ে রেখে গেছেন। শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বনানী কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

এ জে মোহাম্মদ আলীর বাবা এম. এইচ. খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

;

সিলেটে নারী আইনজীবী ও নারী পুলিশের হাতাহাতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের আদালত পাড়ায় নারী আইনজীবী ও নারী পুলিশের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে আদালত পাড়ার শাহপরান (র.) জিআরওতে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়। এঘটনার পর আইনজীবীরা আদালতপাড়ায় বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশও করেছেন।

প্রত্যেক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আদালত পাড়ার শাহপরান (র.) জিআরও'র দায়িত্বে থাকা এসআই শামীমা খাতুন ও তার পাশে বসেছিলেন কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থ। সে সময় অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম একটি মামলার নথি দেখতে চাইলে তাকে দেখতে দেওয়া হয়নি। এ কারণে অতর্কিতে অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থকে চড়-থাপ্পড় মারেন বলে অভিযোগ ওঠে।

এরপর ওই নারী আইনজীবী সেখান থেকে বেরিয়ে জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের সামনে পৌঁছালে পেছন থেকে বিউটিসহ দুই নারী পুলিশ সদস্য তাকে ঝাপটে ধরে অনেকটা বিবস্ত্র করে ফেলেন। এ সময় তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

পরে আইনজীবীরা আদালত পাড়ায় বিক্ষোভ মিছিল করে উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) কার্যালয়ের বারান্দায় গেলে আগে থেকে উপস্থিত থাকা পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে মারামারির ঘটনাও ঘটে। তখন পরিস্থিতি আরো অশান্ত হয়ে ওঠে।

খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসএমপি উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ আদালত পাড়ায় মোতায়েন করা হয়।

এদিকে, এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। সাধারণ ডায়েরিতে উল্লেখ করা হয়, অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম জিআরও কক্ষে অতর্কিতে প্রবেশ করে পেছন থেকে নারী কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থকে চুলের মুঠি ধরে চড়-থাপ্পড় মেরে হাতে, মুখে, পিঠে জখম করে বেরিয়ে যান।

পরবর্তীতে এ বিষয়ে কথা বলতে জিআরও এসআই শামীমা খাতুন ও কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থ জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের সামনে গেলে সেখানে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম এসআই শামীমা খাতুনকে ঘুষি মেরে তার চেম্বারে চলে যান।

এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বার্তা২৪.কমকে বলেন, নারী আইনজীবী কাজী সেবা বেগম শাহপরান থানা জিআরও কার্যালয়ে গিয়ে এক নারী কনস্টেবলের ওপর অতর্কিতে হামলা চালান। এ ঘটনার জেরে আইনজীবীরা মিছিল সহকারে এসে হামলা করেন। তবে কী কারণে ঘটনাটি ঘটেছে, তা তদন্তধীন রয়েছে।

এতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হওয়ার অভিযোগও করেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে জানতে সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট অশোক পুরকায়স্থের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোনকল রিসিভ করেননি।

;