চট্টগ্রামে দুর্নীতি মামলায় শিপইয়ার্ড মালিকের যাবজ্জীবন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যাংক ঋণ পরিশোধ না করে আত্মসাতের অভিযোগে মজিবুর রহমান মিলন নামের এক শিপইয়ার্ড মালিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া তাকে ১০০ কোটি ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (২২ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মুন্সী আবদুল মজিদ এ রায় ঘোষণা করেন। আসামি মিলন মামলার শুরু থেকে পলাতক আছেন। তার অনুপস্থিতি এ রায় ঘোষণা করা হয়।

দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট কাজী ছানোয়ার আহমেদ লাভলু গণমাধ্যমকে জানান, আদালত চট্টগ্রামের মুহিব স্টিল অ্যান্ড শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রির মালিক মজিবুর রহমান মিলনকে দুদক আইনের সিডিউলভুক্ত ৪০৯ ধারায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১০০ কোটি টাকা জরিমানা, অনাদায়ে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।

এছাড়াও ৪২০ ধারায় তাকে পাঁচ বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। উভয় ধারার সাজা একত্রে চলবে বলে আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন।

এজাহার হতে জানা যায়, ২০১১ সালে অগ্রণী ব্যাংকের চট্টগ্রামের লালদীঘি পূর্ব পাড় করপোরেট শাখা থেকে রিভলভিং এলসি সুবিধা নিয়ে কোরিয়া থেকে স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি করে মুহিব স্টিল। পরে বিভিন্ন সময়ে ঋণের সুদ-আসলে কিছু টাকা পরিশোধ করে ২০১৭ সালে ৯১ কোটি ৯২ লাখ ৮৪ হাজার ৩৯২ টাকা ঋণস্থিতি রেখে পরিশোধ না করে পরিবার-পরিজন নিয়ে আত্মগোপন করেন।

এমন অভিযোগে ২০১৮ সালের ২৪ মিলনের বিরুদ্ধে এ মামলা করে দুদক। ২০২১ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর তার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, আসামি মজিবুর রহমান মিলনের আবেদনের প্রেক্ষিতে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের লালদিঘী পূর্ব পাড় শাখার অনুকূলে বিদেশ হতে স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি বা স্থানীয়ভাবে সংগ্রহের জন্য ২০০৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর ৩৬ কোটি টাকা এলটিআরসহ ৪৫ কোটি টাকার এলসির ঋণ মঞ্জুর করা হয়। ২০১০ সালের ২৬ এপ্রিল এলটিআর ঋণ সীমা ৩৬ কোটি টাকা থেকে ৭১ কোটি ২০ লাখ টাকায় এবং এলসি ক্ষণ সীমা ৪৫ কোটি টাকা থেকে ৮৯ কোটি টাকায় বর্ধিত করা হয়। তৃতীয় দফায় একই বছরের ৭ মে ৮৯ কোটি টাকার রিভলভিং ঋণপত্র লিমিটের আওতায় স্থানীয়ভাবে পণ্য বা মালামাল সংগ্রহের জন্য ৪০ কোটি টাকার স্থানীয় ঋণপত্র খোলার অনুমোদন দেয়া হয়।

ঋণ মঞ্জুরীর প্রেক্ষিতে আসামি কোরিয়া থেকে MV ZHENG হাঞ নামক একটি জাহাজ আমদানি করেন। যা ২০১১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর থেকে শুল্কায়ন শেষে খালাস করা হয়। অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড পক্ষে জাহাজের মূল্য বাবদ ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ৬৩ লাখ ৪০ হাজার ৬৩৮ ইউএস ডলার অর্থাৎ ৪৮ কোটি ৫৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৪ টাকা পরিশোধ করে। পরিশোধ করা টাকার মধ্যে ৪৭ কোটি ৭৬ লাখ ৯ হাজার ২৪৪ টাকা আসামির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে নিট ঋণ প্রদান করে ব্যাংক। ব্যাংকে জামানত হিসেবে আসামির দুইটি এফডিআর অ্যাকাউন্টে মোট ৪ কোটি টাকা রাখা ছিল।

এছাড়া স্থানীয়ভাবে পণ্য সংগ্রহের জন্য ব্যাংক ২০১০ সালের ৮ ডিসেম্বর ১৭ কোটি ১১ লাখ টাকা এবং একই বছরের ১৯ আগস্ট ১৮ কোটি ২ লাখ টাকা ঋণ দেয়। এ হিসেবে মোট ৮২ কোটি ৮৯ লাখ ১২ হাজার ৪৪ টাকা ঋণ প্রদান করা হয় আসামিকে। ঋণের কিছু অর্থ পরিশোধও করেন আসামি মজিবুর। এরপরেও তার কাছে ব্যাংকের পাওনা ছিল ৯১ কোটি ৯২ লাখ ৮৪ হাজার ৩৯২ টাকা। যা তিনি পরিশোধ না করে আত্মসাৎ করে গা-ঢাকা দিয়েছেন।

   

আইসসহ গ্রেফতার সংগীতশিল্পী রেবেল রিমান্ডে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটি টাকার মাদক ক্রিস্টাল মেথসহ (আইস) গ্রেফতার সংগীতশিল্পী এনামুল কবির রেবেলের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রামপুরা থানার সাব-ইন্সপেক্টর জহিরুল ইসলাম আসামিকে আদালতে হাজির করে সাত দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন।

আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট আব্দুল কুদ্দুস রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাকিল আহাম্মদের আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

আদালতে রামপুরা থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক শরীফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এনামুল কবির রেবেল ‘উচ্চারণ’ব্যান্ডের একজন সংগীতশিল্পী। শুক্রবার রাতে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

তাকে গ্রেফতারের পর শনিবার সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির খিলগাঁও জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. রাশেদুল ইসলাম জানান, রেবেল সঙ্গীতের আড়ালে মাদকের কারবার করতেন।

তিনি বলেন, রেবেল মাদক ব্যবসায়ী মো. রিপন ওরফে লিটু ওরফে ভাইজানের হয়ে কাজ করতো। তার (রেবেল) দেওয়া তথ্যে বাড্ডা এলাকায় মো. লিটুর বাসায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে লিটুকে না পাওয়া গেলেও তার বাসা থেকে মাদকসহ বিভিন্ন আলামত জব্দ করা হয়।

পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, লিটুর মাদক ব্যবসায় রেবেল ও তার গাড়িচালক অমি সহযোগিতা করতো। পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে লিটুর মাদক ব্যবসায় সহায়তা করে আসছিল রেবেল।

;

হাইকোর্টের রায় প্রকাশ: রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৩৬ বছর আগে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে চ্যালেঞ্জ করা রিট আবেদন সরাসরি খারিজের রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। রায়ের পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট বলেছেন, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকেও আঘাত করে না।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রায় প্রদানকারী বিচারপতিদের স্বাক্ষরের পর ৫২ পৃষ্ঠার রায়ের অনুলিপি প্রকাশিত হয়।

এর আগে, বিচারপতি নাইমা হায়দারের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির বৃহত্তর হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের অনুলিপিতে স্বাক্ষর করেন। বেঞ্চের অন্য দুই বিচারপতি হলেন— বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল।

রিটটি খারিজের সিদ্ধান্তের সঙ্গে তিন বিচারপতি একমত পোষণ করেছেন। তবে, রায়ে পৃথক পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন বেঞ্চের কনিষ্ঠ বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল।

বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি নাইমা হায়দারের লেখা পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, সংবিধানের ২(ক) অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম শুধু সংবিধানের প্রস্তাবনায় উল্লিখিত শুধু মৌলিক নীতিগুলো অন্য কোনও বিধানের সঙ্গেও অসঙ্গতিপূর্ণ নয়। সংবিধানে ইসলামকে ‘রাষ্ট্রধর্ম মর্যাদা’ প্রদান করা হলেও রাষ্ট্রীয়ভাবে রাজনৈতিক মর্যাদা প্রদানের বাধ্যবাধকতা নেই। অনুচ্ছেদ ২(ক) অবশ্যই সামগ্রিকভাবে পড়তে হবে এবং পড়লে এটা সুস্পষ্ট হয় যে, ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করার ধারণার সন্নিবেশ কোনোভাবেই ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের সাংবিধানিক অধিকারকে খর্ব করে না। এটি সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকেও প্রভাবিত করে না এবং সংবিধানে বাহুল্যও সৃষ্টি করে না।

রায়ে বলা হয়েছে, তর্কিত সংশোধনী সংবিধানে সন্নিবেশিত রাষ্ট্রধর্ম ধর্মনিরপেক্ষতার ধারণাকেও প্রভাবিত করে না। অতএব, আমরা মনে করি যে, তর্কিত সংশোধনীর মাধ্যমে অনুচ্ছেদ ২(ক) সন্নিবেশ করে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া সংবিধানবিরোধী নয়। বিষয়টিকে সহজ করার প্রয়াস হিসেবে, উপস্থাপিত যুক্তিতর্ক আমরা আমাদের রায়ে আলোচনা করেছি।

প্রসঙ্গত, ১৯৮৮ সালে অষ্টম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলামকে সংযুক্ত করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। সংবিধানে ২(ক) অনুচ্ছেদ যুক্ত করে বলা হয়, প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম হবে ইসলাম, তবে অন্যান্য ধর্মও প্রজাতন্ত্রে শান্তিতে পালন করা যাবে।

তখন স্বৈরাচার ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটির পক্ষে ওই বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছিলেন ১৫ জন ব্যক্তি। তাদের মধ্যে অনেকেই মারা গেছেন। তারা হলেন- সাবেক প্রধান বিচারপতি কামালউদ্দিন হোসেন, বিচারপতি দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য, বিচারপতি কে এম সোবহান, কবি সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ, অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, শিল্পী কলিম শরাফী, অধ্যাপক মোশাররফ হোসেন, সাংবাদিক ফয়েজ আহমদ, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সেক্টর কমান্ডার সি আর দত্ত, লেখক বদরুদ্দীন উমর, অধ্যাপক বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর ও অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।

;

গয়েশ্বর-কায়সার কামালের জামিন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর পল্টন ও রমনা থানার নাশকতার ছয় মামলায় জামিন পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস্ সামছ জগলুল হোসেন তার এ জামিন মঞ্জুর করেন।

মামলাগুলোর মধ্যে পল্‌টন থানার চার ও রমনা থানার দুই মামলা রয়েছে।

সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল জানান, গয়েশ্বরের হাইকোর্টের দেওয়া জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় বৃহস্পতিবার আদালতে এসে আত্মসমর্পন করে জামিনের আবেদন করলে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশে সংঘর্ষের ঘটনায় এ ছয়টি মামলা দায়ের করা হয়।

গত ২২ জানুয়ারি বিচারপতি হাবিবুল গণি ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে ২৫ মার্চ পর্যন্ত আগাম জামিন দেন।

এদিকে সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচনে সংঘর্ষের ঘটনায় করা মামলায় জামিন নিতে এদিন একই আদালতে আত্মসমর্পণ করেন বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। শুনানি শেষে আদালত তারও জামিন মঞ্জুর করেন।

;

শপথ নিলেন আপিল বিভাগের তিন বিচারপতি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের নবনিযুক্ত তিন বিচারপতি শপথ নিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় সুপ্রিম কোর্ট জাজেস লাউঞ্জে এই তিন বিচারপতিকে শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।

সদ্য নিয়োগ পাওয়া তিন বিচারপতি হলেন- বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন।

এর আগে, বুধবার (২৪ এপ্রিল) সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে এই তিনজনকে বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। পরে একই দিন দুপুরে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আপিল বিভাগে সদ্য নিয়োগ পাওয়া এই তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি তাদের শপথ পড়াবেন। শপথ গ্রহণের পর থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ রয়েছে।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগে পাঁচজন বিচারপতি রয়েছেন। নতুন এই তিনজনের নিয়োগ হওয়ায় আপিল বিভাগের বিচারপতির সংখ্যা আটজনে দাঁড়াল।

;