গৃহবধূকে ধর্ষণের মামলায় ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
গৃহবধূকে ধর্ষণের মামলায় ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

গৃহবধূকে ধর্ষণের মামলায় ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

  • Font increase
  • Font Decrease

গৃহবধূকে ধর্ষণের মামলায় টাঙ্গাইলের বাসাইল পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিব মিয়াকে জেল হাজতে পাঠিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাহাবুবুর রহমান জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানোর এ আদেশ দেন।

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী জিনিয়া বখ্শ জানান, ধর্ষণের শিকার ওই গৃহবধূকে গত ১৬ মে টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ছাত্রলীগ নেতা সাকিব (২৪) এবং তার দুই সহযোগী সাইদুল মিয়া (৩০) ও সাহেদের (২৫) বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি লিপিবদ্ধ করার জন্য বাসাইল থানাকে নির্দেশ দেন।

মামলায় ওই গৃহবধূ অভিযোগ করেন, চলতি বছরের ১৪ মে দিবাগত রাতে বাসাইল দক্ষিণপাড়া গ্রামের মনু মিয়ার ছেলে সাকিব মিয়া তার দুই বন্ধু সাইদুল ও সাহেদকে নিয়ে ওই গৃহবধূর বাড়িতে যান। তারা তার স্বামীকে ডেকে তোলেন। স্বামীর কাছে তারা মোটরসাইকেল চান। মোটরসাইকেল বের করে দেওয়ার পর বাড়ির বাইরে নিয়ে যায়। পরে স্বামীকে ডেকে মোটরসাইকেল স্টার্ট দিয়ে দিতে বলেন। স্বামী স্টার্ট দেওয়ার জন্য বাইরে আসলে সাকিব ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ওড়না দিয়ে মুখ বেঁধে ধর্ষণ করেন।

মামলা দায়েরের পর সাকিব মিয়া গত ২১ জুন হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের জামিন পান। বুধবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে হাজির হন। অপর দুই আসামী সাইদুল মিয়া ও সাহেদ গত ২৯ মে হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের জামিন পান। পরে তারা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হওয়ার পর তাদের জেল হাজতে পাঠানো হয়। তারা পরে জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে গত ২৩ জুলাই জামিন পান।

জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান জানান, বাসাইল পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিব মিয়ার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

   

সিটি ব্যাংকের সাবেক সহকারী ভিপির ২৬ বছরের সাজা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

জালিয়াতির মাধ্যমে সিটি ব্যাংক ও এর গ্রাহকদের কাছ থেকে দুই কোটি ৫০ লাখ হাতিয়ে নেওয়ার মামলায় সিটি ব্যাংকের সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কার্ড ডিভিশনের প্রধান মুসাব্বির রহিমকে ২৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালত এ রায় দেন।

আসামিকে দুই ধারায় সাত বছর করে ১৪ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাকে ৬ মাস করে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আরেক ধারায় ১০ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাকে আরও এক বছর কারাভোগ করতে হবে। অপর এক ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ড, ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাকে আর ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী বেলাল হোসেন এসব তথ্য জানান।

মুসাব্বির রহিম জামিনে ছিলেন। তবে এদিন তিনি অসুস্থতা কারণে আদালতে হাজির হতে পারেননি জানিয়ে আইনজীবী সময় আবেদন করেন। আদালত সময় আবেদন নামঞ্জুর করে রায় ঘোষণা করেন। আসামি পলাতক থাকায় তার জামিন বাতিল করে তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

২০১৫ সালের ২৫ নভেম্বর থেকে ২০১৬ সালের ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে জালিয়াতির মাধ্যমে সিটি ব্যাংক ও এর গ্রাহকদের কাছ থেকে দুই কোটি ৫০ লাখ টাকার অধিক হাতিয়ে নেন। এ অভিযোগে ২০১৬ সালের ১৮ অগাস্ট প্রধান কার্যালয়ের লিগ্যাল ডিভিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এ.কে.এম. আইয়ুব উল্যাহ বনানী থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর দুদকের সহকারী পরিচালক মনিরুল ইসলাম আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট মুসাব্বির রহিমের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ২১ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

;

কারা ফুটপাত বিক্রির সঙ্গে জড়িত, তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীতে পথচারীদের নিরাপদ চলাচলের জন্য তৈরি ফুটপাত অবৈধভাবে দখল ও বিক্রি করার সঙ্গে কারা কারা জড়িত, তাদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। তাকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট সঞ্জয় মন্ডল, অ্যাডভোকেট জাহিদ তালুকদার ও অ্যাডভোকেট সেলিম রেজা।

রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডিএজি অমিত তালুকদার ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম সারওয়ার হোসেন পায়েল।

এর আগে দায়ের করা রিটের শুনানিতে রাজধানী ঢাকার ফুটপাত দখল বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাখিল করা এফিডেভিটে ঘটনার সঙ্গে স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তি ও কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

ঢাকার বিভিন্ন স্থানের ফুটপাত বিক্রি ও ভাড়া দিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি করছেন কিছু ব্যক্তি এবং জনগণের স্বাভাবিক চলাচল বিঘ্নিত করছেন এই মর্মে সংবাদ প্রচারিত হলে, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি) জনস্বার্থে একটি রিট পিটিশন দায়ের করে। ওই রিটের বিষয়ে হাইকোর্ট ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর রুল জারি করেন। একই সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করার নির্দেশনা দেন এবং দখলকারীদের তালিকা ৬০ দিনের মধ্যে আদালতে দাখিল করার নির্দেশ দেন।

ওই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে আজ স্বরাষ্ট সচিবের পক্ষে এফিডেভিট দাখিল করে সাত সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠনের বিষয়ে ২০২৩ সালের ২১ মে আদালতকে জানানো হয়। যার সদস্যরা হলেন, অতিরিক্ত সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগ, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, যুগ্ম সচিব জননিরাপত্তা বিভাগ, সিআইডির ডিআইজি পদমর্যাদা সম্পন্ন একজন অফিসার, রাজউকের একজন সদস্য এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের একজন উপসচিব।

ওই কমিটির সভাপতি ড. মলয় চৌধুরীর সভাপতিত্বে গত বছরের (২০২৩ সালের ২৪ আগস্ট) এক সভা হয়। আলোচ্যসূচিতে ফুটপাতে দোকান বসানোর সঙ্গে রাজনৈতিক ব্যক্তি ও কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

আদালত সূত্র বলছে, ফুটপাত বিক্রি ও অবৈধ দখলকারীদের সঙ্গে কারা কারা জড়িত, তা আগামী ১৩ মে'র মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনকে জানানোর জন্য বলেছেন আদালত।

;

ওষুধের দাম বাড়ানো ঠেকাতে ব্যবস্থার নির্দেশ হাইকোর্টের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সব ধরনের ওষুধের দাম বাড়ানো ঠেকাতে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

একইসঙ্গে অব্যাহতভাবে ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধকল্পে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ হবে না-তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছেন উচ্চ আদালত। এছাড়া বিদেশ থেকে আমদানিকৃত অনুমোদনহীন ওষুধ বিক্রি বন্ধ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।

‘দুই সপ্তাহে ওষুধের দাম বেড়েছে ৭ থেকে ১৪০ শতাংশ’ শিরোনামে গণমধ্যামে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে হাইকোর্টে এ রিট আবেদন করা হয়। কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এ রিট দায়ের করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই মাসে দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের উৎপাদিত ওষুধের দাম লাগামহীনভাবে বাড়িয়েছে। অন্তত ৫০ ধরনের ওষুধের দাম ২০ থেকে সর্বোচ্চ ১৪০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহেও দাম বাড়ানো হয়েছে বেশ কয়েকটি ওষুধের। সবচেয়ে বেশি বাড়ানো হয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক ট্যাবলেট, ডায়াবেটিসের রোগীদের ইনসুলিন ও ইনজেকশনের দাম।

এছাড়া হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা, হাঁপানিসহ বিভিন্ন ওষুধ এবং ভিটামিনের দামও বেড়েছে। বাদ যায়নি জ্বর-সর্দির ট্যাবলেট-ক্যাপসুল, বিভিন্ন অসুখের সিরাপও। বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি এবং বিক্রি থেকে আয়ের হিসেব পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, দাম বাড়ানোর হার অস্বাভাবিক। এই অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির অজুহাত হিসেবে কোম্পানিগুলো ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন ও আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়াকে দায়ী করছে।

;

পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত ফাওজিয়া-মুশতাকের জামিন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ছাত্রীকে প্রলোভন ও জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগে মামলায় প্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির দাতা সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদীকে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টেগেশন (পিবিআই) রিপোর্ট দাখিল পর্যন্ত জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) শুনানি শেষে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক শওকত আলীর আদালত এই আদেশ দেন। আগামী ২ জুন মামলার পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে।

মুশতাক আহমেদের আইনজীবী খন্দকার হাসান শাহরিয়ার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আজ আসামিদের স্থায়ী জামিন চেয়ে শুনানি করলে আদালত পিবিআই প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত তাদের জামিন মঞ্জুর করেছেন।

গত ১৪ মার্চ মামলাটির অব্যাহতির সুপারিশ করে পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজির আবেদন মঞ্জুর করেন ট্রাইব্যুনাল। ওইদিন নারাজির আবেদন গ্রহণ করে মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দেন বিচারক।

গত বছরের ১ আগস্ট ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এ ভিকটিমের বাবা এ মামলাটি দায়ের করেন। ওইদিন আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে গুলশান থানার ওসিকে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গণ্য করে নিয়মিত মামলা হিসেবে গ্রহণের আদেশ দেন।

মামলায় মুশতাকের সঙ্গে আসামি করা হয়েছে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদীকে। এরপর তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই সোহেল রানা মামলা দায়েরে তথ্যগত ভুল হয়েছে উল্লেখ করে আসামিদের অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। গত ৩ মার্চ মামলার বাদী চূড়ান্ত প্রতিবেদনে নারাজি দাখিল করেন।

;