কুষ্টিয়ায় ট্রিপল মার্ডার মামলায় ৩ জনের আমৃত্যু দণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে মুক্তিপণ আদায়ে জাহাঙ্গীর হোসেন মুকুলসহ তিন জনকে হত্যার অভিযোগে ৩ জনকে আমৃত্যু ও ৭ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২১ মার্চ) দুপুরে কুষ্টিয়া অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণা শেষে পুলিশের পাহারায় আসামিদের জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

আমৃত্যু সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- দৌলতপুর উপজেলার শালিমপুর এলাকার কামাল হোসেনের ছেলে ওয়াসিম রেজা (পলাতক), ঝিনাইদহ জেলার হরিনাকুন্ডু উপজেলার কাটদাহ গ্রামের আলী জোয়ার্দ্দারের ছেলে মানিক জোয়ার্দ্দার (পলাতক), দৌলতপুর উপজেলার শালিমপুর গ্রামের মৃত নুরু বিশ্বাসের ছেলে হোসেল রানা।

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- মিরপুর উপজেলার বলিদাপাড়া মশান গ্রামের খোরশেদ আলীর ছেলে ইদ্রিস ওরফে মোটা জসিম (পলাতক), খন্দকার রবিউল ইসলামের ছেলে খন্দকার তৈমুল ইসলাম বিপুল (পলাতক), নুর বিশ্বাসের ছেলে ফারুক চেয়ারম্যান, কুষ্টিয়া সদর উপজেলার মতিমিয়া রেলগেট চৌড়হাস এলাকার খন্দকার মোছাদ্দেক হোসেন মন্টুর ছেলে উল্লাস খন্দকার, উদিবাড়ী আমিরুল ইসলামের ছেলে মনির (পলাতক), পূর্ব মজমপুরের মৃত আব্দুল খালেক চৌধুরীর ছেলে বিপুল চৌধুরী, দৌলতপুর উপজেলার পচা ভিটা গ্রামের মৃত মোজাহার মোল্লার ছেলে আব্দুল মান্নান মোল্লা। একইসাথে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ২৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। এছাড়াও হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকার অপরাধে আরও ৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

মামলা সূত্রে জানা যায়, জাহাঙ্গীর হোসেন মুকুল ঢাকা মহানগরের মিরপুর এগ্রিকালচারাল ওয়ার্কশপ অ্যান্ড ট্রেনিং স্কুলের মাকেটিং ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এসময় সুমী নামে এক মেয়ের সাথে মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। আর এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আসামিরা ২০০৯ সালে ২৩ অক্টোবর বিকালে জাহাঙ্গীরকে প্রলোভন দিয়ে ডেকে নিয়ে অপহরণ করে দৌলতপুর উপজেলার শালিমপুর গ্রামে আটকিয়ে রাখে। পরে জাহাঙ্গীরের পরিবারের সদস্যদেরকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। মুক্তিপণের টাকা পেয়ে ২০০৯ সালের ২৫ নভেম্বর রাতে আসামিরা জাহাঙ্গীর হোসন মুকুলকে গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করে চরশালিমপুর হিসনা নদীর পাড়ে পুঁতে রাখে।

এ ঘটনায় ২০০৯ সালের ২ ডিসেম্বর দৌলতপুর থানায় জাহাঙ্গীর হোসন মুকুলের বড় ভাই ইলিয়াস কবির বকুল বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ মামলা তদন্তকালে ঘটনাস্থল থেকে জাহাঙ্গীর হোসেন মুকুল ও শালিমপুর কবরস্থান থেকে আরও ২ জনের মরদেহ উদ্ধার করে। তাদেরকে একইভাবে হত্যা করে লাশ গুম করে আসামিরা।

তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০২১ সালের ৩১ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় দেন। এছাড়াও দুই আসামি নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের খালাস দেন আদালত। উপরোক্ত আসামিদের বিরুদ্ধে আরও দু’টি হত্যা মামলা আছে বলেও জানান আদালত।

   

নওগাঁয় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
নওগাঁয় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

নওগাঁয় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁয় মাদক মামলায় মুকুল (২৯) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্ত মুকুল চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মুন্সিপাড়া গ্রামের বেলাল উদ্দিনের ছেলে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে দিকে নওগাঁর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক এস এম মনিরুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১০ জুলাই গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নওগাঁর পোরশা থানার জালুয়াপাড়া এলাকায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের একটি দল অভিযান চালায়। সে সময় একটি ভটভটি থামিয়ে তল্লাশিকালে মুকুলের কাছে থাকা ব্যাগে ৩৫ বোতল ফেনসিডিল পাওয়া যায়। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের নওগাঁ কার্যালয়ের পরিদর্শক সবুজ চন্দ্র দেবনাথ বাদী হয়ে মামলা করেন।

মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) মোজাহার আলী।

তিনি বলেন, মামলায় ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘ শুনানি শেষে রোববার আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন বিচারক। এ রায়ের মাধ্যমে মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির বাস্তবায়ন হয়েছে।

অন্যদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনসুর আলী বলেন, এ মামলায় আমার মক্কেল ন্যায় বিচার পায়নি বলে মনে করি। এজন্য আমরা রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবো।

;

বিডিনিউজের প্রধান সম্পাদকের বিরুদ্ধে চার্জশিট



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদীর বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে।

মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান সম্প্রতি আদালতে এই চার্জশিট দাখিল করেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালতে চার্জশিটটি উপস্থাপন করা হয়। আগামী ১০ জুন চার্জশিট গ্রহণ বিষয়ে দিন ধার্য করেছেন আদালত।

দুদকের আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার আক্কাস আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০২০ সালের ৩০ জুলাই দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ ওই মামলা দায়ের করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, কোনো ধরনের বৈধ উপার্জন ছাড়াই তৌফিক ইমরোজ খালিদী এইচএসবিসি, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, সাউথ ইস্ট ব্যাংক লিমিটেড এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট্র ব্যাংক লিমিটেডের বিভিন্ন হিসাবে ৪২ কোটি টাকা জমা রেখেছেন। 'ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে প্রতারণার মাধ্যমে' তিনি এসব টাকা অর্জন করেছেন বলে মামলায় অভিযোগে বলা হয়।

;

পিনাকী ভট্টাচার্যকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অনলাইন এক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য ও ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মফিজুর রহমান আশিকের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশ।

রোববার (২৮ এপ্রিল) রমনা থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির পিনাকী ভট্টাচার্জের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, গত ৭ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) এসআই মোহাম্মদ রাহাত হোসেন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

চার্জশিটে পিনাকী ভট্টাচার্য পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে।

তদন্তে অভিযোগ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট সাক্ষ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার উপ প্রেস সচিব মুশফিকুল ফজল আনসারীকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে।

চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, আসামিরা একে অন্যের পরিচিত এবং তারা দেশের সার্বভৌমত্বকে আঘাত করার প্রয়াসে বিভিন্ন সময়ে উসকানিমূলক তথ্য প্রচারে সর্বদা লিপ্ত থাকে। বর্তমান সময়ে আসামি পিনাকী ভট্টাচার্য তার ফেসবুক পেজ ও আইডিতে বিভিন্ন সময়ে উসকানিমূলক মিথ্যা-ভিত্তিহীন তথ্য গুজব আকারে প্রচার করছে। তিনি সামাজিক মাধ্যমে বর্তমান সময়েও দেশ ও দেশের অভ্যন্তরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির প্রয়াসে গুজব ও মিথ্যা তথ্য সম্প্রচার করছে।

এছাড়া আসামি মো. মফিজুর রহমান আশিক ইচ্ছাকৃতভাবে নিজ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ডিজিটাল উপায়ে ফেক আইডি দিয়ে তার প্রেরিত ও প্রকাশিত ছবিগুলো মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্যের মাধ্যমে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ও সুনাম ক্ষুন্ন হয় এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলেন। যা পরবর্তীতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটার উপক্রম হয়।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৫ অক্টোবর রাজধানীর রমনা থানায় পিনাকী ভট্টাচার্যসহ তিন জনের বিরুদ্ধে ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) বিভাগের উপ-পরিদর্শক এম আব্দুল্লাহিল মারুফ বাদী হয়ে মামলা করেন।

;

বর্ণাঢ্য র‌্যালির মাধ্যমে লিগ্যাল এইড দিবস উদযাপন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বর্ণাঢ্য র‌্যালির মাধ্যমে লিগ্যাল এইড দিবস উদযাপন

বর্ণাঢ্য র‌্যালির মাধ্যমে লিগ্যাল এইড দিবস উদযাপন

  • Font increase
  • Font Decrease

‘স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট দেশ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বর্ণাঢ্য র‌্যালির মাধ্যমে ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৪’ উদযাপন শুরু করেছে ঢাকার নিম্ন আদালত।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের সামনে থেকে এ র‌্যালি শুরু হয়।

ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ মো. হেলাল উদ্দিনের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আস সামছ জগলুল হোসেন, চীফ মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) রেজাউল করিম চৌধুরী, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) মাসফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য বিচারকবৃন্দ, ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান, ঢাকা আইনজীবী সমিতি ও ঢাকা কোর্ট রির্পোটার এসোসিয়েশন এবং আদালতের কর্মচারী, জেলা প্রশাসন, জেলা ও মহানগর পুলিশ প্রশাসন, জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা, আইনজীবীরা, লিগ্যাল এইড প্যানেল আইনজীবীরা, ক্লায়েন্ট, আইন আদালত নিয়ে কাজ করে এমন এনজিওসমূহের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

র‌্যালিটি চিফ মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত ভবনের সমনে দিয়ে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ এলাকা ও আদালতের সামনের সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

বর্ণাঢ্য র‌্যালি ছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে ঢাকা জেলা আইনগত সহায়তা কমিটি ও জেলা লিগ্যাল এইড অফিস নানা কর্মসূচির আয়োজন করেছে। আয়োজিত অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে লিগ্যাল এইড মেলা, ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি রয়েছে।

এ বিষয়ে ঢাকা জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার ও সিনিয়র সহকারী জজ মো. সায়েম খান জানান, সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের দিকে জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান ও ঢাকার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. হেলাল উদ্দিনের নেতৃত্বে সড়কে র‌্যালির মাধ্যমে দিনের কর্মসূচি শুরু হবে। র‌্যালি শেষে সকাল জেলা জজ স্যার লিগ্যাল এইড মেলা ও রক্তদান কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।

;