কলকাতায় জলস্তর কমছে, বাড়ছে ভূমি ধসের আশঙ্কা!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কলকাতা
কলকাতায় জলস্তর কমছে, বাড়ছে ভূমি ধসের আশঙ্কা!

কলকাতায় জলস্তর কমছে, বাড়ছে ভূমি ধসের আশঙ্কা!

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা, সেখানে মাটির নিচে বিপদ বাড়ছে। শহরের ভূগর্ভস্থ পানিস্তর ক্রমেই নামছে। আর তাতেই কলকাতায় বাড়ছে ভূমি ধসের আশঙ্কা। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা পানির স্তর কমার কারণে আর্সেনিকের প্রকোপও বাড়বে। শহরে পানির অপচয় রুখতে হাজার প্রচার সত্ত্বেও, কাজের কাজ তেমন কিছু হয়নি। বহুতল আবাসনগুলো বোরিং মেশিন ব্যবহার করে মাটির নিচ থেকে পানি তুলে নিচ্ছে। পাশাপাশি সরকারি অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও বোরিং ব্যবহারে বাড়ছে পানি নিয়ে অসাধু ব্যবসাও।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সর্ষের মধ্যেই ভুত রয়েছে। সরকার প্রচার করলেও সবকিছু জেনেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। কলকাতার স্কুল অফ এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিজ এর অধ্যাপক তড়িৎ রায়চৌধুরী বক্তব্য, যেভাবে কলকাতার পানিরস্তর কমছে, তাতে এই মুহূর্তে যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তবে আগামী দিনে পানির জন্য আরও হাহাকার হতে পারে।

মুলত, কলকাতায় পানীয় জলের চাহিদা মেটায় গঙ্গা এবং ভূগর্ভের পানি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ১৯৫৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত মাটির নীচের পানিরস্তর ক্রমেই কমেছে। কোথাও ৭ মিটার, কোথাও আবার ১১ মিটার। ২০১৬ থেকে প্রায় ১৪ মিটার কমেছে কলকাতার জলস্তর। আর এভাবে পানিরস্তর নেমে যাওয়ায় কলকাতায় বড়সড় ধস নামতে পারে। যেমনটা সম্প্রতি মাটির তলায় মেট্রোরেলের কাজের সময় উত্তর কলকাতার বউবাজারে ধস নেমেছিল। এরকম ভাবে ফের ধসে যেতে পারে শহরের ঘরবাড়ি। পাশাপাশি পানিস্তর কমায় বাড়তে পারে আর্সেনিকের প্রকোপও।

গবেষণা বলছে, কলকাতার পার্কস্ট্রিট, ক্যামাক স্ট্রিট, পার্ক সার্কাস-সহ বিভিন্ন জায়গায় পানিস্তর অনেকটাই কমেছে। ১৯৮৬ সালে মাটির নীচ থেকে পানি তোলার পরিমাণ ছিল দিনে ১২ কোটি ১৫ লাখ লিটার। ২০০৪ সালে তা বেড়ে হয় ২০ কোটি ৮৭ লাখ লিটার। ২০০৬  সালের পর থেকে পানি তোলায় নিয়ন্ত্রণ আনার উদ্যোগ নেয় কলকাতা পুরসভা। অভিযোগ, তাতে বিশেষ কাজ হয়নি।

মাটির নিচের পানি পূর্ণ করে বৃষ্টি। কলকাতায় বছরে ১ হাজার ৬৪০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৃষ্টির এই পানি ধরে রাখতে হবে। সেই পানি কৃত্রিমভাবে ভূগর্ভে পাঠাতে হবে। তবেই সম্ভব কলকাতার জলভান্ডার অটুট রাখা। এমনটা করছে ভারতের গুজরাট রাজ্য। তবে কলকাতা এমন চলতে থাকলে ভবিষ্যতে বড়সড় বিপদের মুখে পড়বে। আর সেদিন খুব বেশি দূরে নেই।

কলকাতায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত



কনক জ্যোতি, কন্ট্রিবিউটিং করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কলকাতায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

কলকাতায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

  • Font increase
  • Font Decrease

কলকাতার শরৎ স্মৃতি সদনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ছায়ানট (কলকাতা) এবং লা কাসা দে লোস পলিগ্লোতাস যৌথ ভাবে আয়োজন করে 'মায়ের ভাষা' শীর্ষক এক মনোজ্ঞ অনুষ্ঠান। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে নজরুল চর্চায় নিয়োজিত ছায়ানট (কলকাতা) প্রতি বছর বাঙালির সাংস্কৃতিক জীবনের এই বিশেষ দিনটি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পালন করে।

এবছর প্রথমবার লা কাসা দে লোস পলিগ্লোতাস - এর সাথে যৌথভাবে এই দিনটি উদযাপন করা হয়। ছায়ানটের সভাপতি সোমঋতা মল্লিক বার্তা২৪.কম'কে জানান, লা কাসা দে লোস পলিগ্লোতাস হল কলকাতায় অবস্থিত ভাষা চর্চা ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। এর সঙ্গে যৌথ আয়োজন বাংলা ভাষা চর্চায় নতুন গতির সূচক।

অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সোমঋতা মল্লিক (ছায়ানট, কলকাতার সভাপতি) এবং পরিকল্পনায় ছিলেন শুভজিৎ রায় (প্রতিষ্ঠাতা, লা কাসা দে লোস পলিগ্লোতাস)। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন তরুণ কুমার ঘটক (প্রাক্তন অধ্যাপক, স্প্যানিশ ভাষা, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং অনুবাদক), ড. মৃন্ময় প্রামানিক (অধ্যাপক, তুলনামূলক ভারতীয় ভাষা ও সাহিত্য, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং লেখক), আন্তনীয় কোস্তা বোলুফের (পরিচালক, তাপাস্তে), সৌম্য কান্তি রায় (প্রধান সম্পাদক, এল কামিনো, ত্রিভাষিক পত্রিকা)। বিশেষ অতিথি চিত্রশিল্পী বাপ্পা ভৌমিক (কর্মরত শিল্পী, লালিতকালা) মঞ্চে এই বিশেষ দিনে তাঁর চিত্র কর্ম ফুটিয়ে তোলেন।

একুশের এই অনুষ্ঠানে প্রায় ১০০ জন শিল্পী সঙ্গীত, আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করেন। শিশু শিল্পীদের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন শৌভিক শাসমল।

;

ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা কলকাতার ইন্দো বাংলা প্রেসক্লাবের



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন করলো কলকাতার ইন্দো বাংলা প্রেসক্লাব। এ উপলক্ষে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়।

একুশে ফেব্রুয়ারি দুপুরে কলকাতার সিআইটি রোডে ক্লাবের অস্থায়ী ঠিকানায় প্রথমে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।

ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাবের তরফে ক্লাবের মেন্টর পরিতোষ পাল, সভাপতি কিংশুক চক্রবর্তী, সম্পাদক শুভজিৎ পুততুন্ডু, ক্লাব সদস্য জ্যোতির্ময় দত্ত, সুব্রত আচার্য শহীদ বেদীতে প্রথম শ্রদ্ধা জানায়। এরপর শ্রদ্ধা জানায় কলকাতাস্থিত বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের প্রথম সচিব (প্রেস) রঞ্জন সেন। এরপর যথাক্রমে প্রথম আলো, সময় টেলিভিশন, চ্যানেল টোয়েন্টিফোর, বাংলা নিউজ২৪.কম, বাংলাদেশ প্রতিদিন, জাগো নিউজ, যমুনা টেলিভিশন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশন, দৈনিক কালবেলা, ৭১ টেলিভিশন, সময়ের আলো, এটিএন কলকাতা, কলকাতার আজতক সহ দুই বাংলার গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা তাদের প্রতিষ্ঠানের হয়ে শহীদ বেদীতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়।

এছাড়াও ভারত বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য উৎপল রায় শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

কলকাতায় কর্মরত বাংলাদেশি গণমাধ্যমের কর্মীদের পরিবারের সদস্যরাও এদিন শহীদ বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।


এই কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্বে একটি রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। যেখানে ক্লাবের সদস্যরা এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা রক্তদান করেন।

রঞ্জন সেন বলেন 'বাংলাদেশের  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও তৎপরতার ফলে ৯০ দশকের শেষ দিকে জাতিসংঘে প্রস্তাব গৃহীত হয় এবং প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের ঘোষনা করে জাতিসংঘ। তার অভিমত বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রামের সূচনা বলা হয় এই ভাষা আন্দোলনকে।

ইন্দো বাংলা প্রেসক্লাবের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে তিনি আরও বলেন 'এই ভাষার জন্য যারা রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন তাদের প্রতি যেভাবে শ্রদ্ধা জানানো হলো তাতে, ইন্দো বাংলা প্রেসক্লাবকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ।'

ক্লাব মুখপাত্র দীপক দেবনাথ বলেন 'একুশে ফেব্রুয়ারি গোটা বিশ্বে বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কাছে একটি গৌরবময় এবং অহংকারের দিন। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষা আন্দোলনের জন্য প্রাণ দিতে হয়েছিল সালাম-বরকত-শফিউর-জব্বরদের।

১৯৯৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর এই একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে ঘোষণা দেয় জাতিসংঘ। স্বাভাবিকভাবেই এইরকম একটি ঐতিহাসিক দিনে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে পেরে ক্লাব গর্বিত।'

;

ইন্দো বাংলা প্রেসক্লাবের সদস্য হলেন বাংলার দুই বিশিষ্টজন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কলকাতা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাবের মুকুটে যুক্ত হল আরও দুই নতুন পালক। প্রেসক্লাবের সাথে যুক্ত হলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিল্পপতি ও ক্রীড়া সংগঠক মো: শফিকুল আলম জুয়েল এবং বিশিষ্ট সাংবাদিক, বৈশাখী টেলিভিশনের বার্তা প্রধান অশোক চৌধুরী। কলকতার সেন্ট জেমস অডিটোরিয়ামে এক সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল প্রেসক্লাব।

অনুষ্ঠানে বিশিষ্টদের ফুল, উত্তোরীয়, মানপত্র, স্মারক এবং কলকাতার ঐতিহ্যশালী মিষ্টি তুলে দেন প্রেসক্লাবের সদস্যরা। এরপর তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় প্রেসক্লাবের সাম্মানিক সদস্যপদ। দুজনেই তা আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেন।  

শফিকুল আলম জুয়েল বলেন, দুই দেশের সেতু বন্ধনে এই প্রেসক্লাব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা নেবে বলে আমি মনে করি। আমরা আগেও দেখেছি, সংগঠন যদি শক্তিশালী না হয় তাহলে সবাই আবার ছড়িয়ে যাবে। যেহেতু আমি এই প্রেস ক্লাবের সদস্য হয়েছি, দায়িত্বটা আমার বেড়ে গেল। ইনশাল্লাহ, সবাই একসাথে মিলে ভালো নিশ্চই ভালো কিছু হবে। আমি আপনাদের পাশে সব সময় থাকবো। যে কোন প্রয়োজনে আমাকে জানাবেন আমি আপনাদের পাশে আছি।


অশোক চৌধুরী বলেন, সাংবাদিকদের সাথে - সাংবাদিকদের পাশে, স্লোগান নিয়ে আপনারা যে ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাবের যাত্রা শুরু করেছেন সেজন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। বাংলাদেশের সাংবাদিকদের শুধু আপনাদের আত্মিক সম্পর্ক নয়, আরও অনেক সম্পর্ক আছে। ৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ যে স্বাধীনতা অর্জন করেছে সেদিন আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করেছিল ভারত। বিশেষ করে কলকাতা। তাই আপনাদের সাথে আমাদের সম্পর্ক অনেক গভীরের। তিনি আর বলেন, ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাবের অনুষ্ঠানে আমি শুধু এটুকু বলতে চাই, আগামী দিনের সব ধরনের কর্মকাণ্ডে আমাকে পাবেন। আমাকে আপনারা যে সদস্যপদ দিয়েছেন আমি তারজন্যে আপনাদের কৃতজ্ঞতা জানাই।


কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপদূতাবাসের প্রেস শাখার প্রথম সচিব রঞ্জন সেন বলেন, ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাবের পথ চলা সবে শুরু করেছে। আগামী দিনের পথ চলায় সব সময় আপনাদের সাথে আমাদের দেখা হবে। আপনারা যে যাত্রা শুরু করেছেনে তাতে আপনাদের অনেক দায়িত্ব বেড়ে গেল।

ভারত এবং বাংলাদেশ -এই দুই দেশের সমন্বয়ে ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাব। গত বছরের ১৪ মার্চ প্রেসক্লাবের সূচনা হলেও ২৪ আগষ্ট আনুষ্ঠানিক পথ চলা শুরু করে। তারপর থেকে দুই দেশের সাংবাদিক এবং বিশিষ্টদের সহযোগিতায় এগিয়ে চলেছে কলকাতার, ইন্দো বাংলা প্রেস ক্লাব।

;

কলকাতা জিপিও থেকে বিদ্রোহী শতবর্ষে বিশেষ স্ট্যাম্প প্রকাশ



মায়াবতী মৃন্ময়ী,  কন্ট্রিবিউটিং করেসপন্ডেন্ট,  বার্তা২৪.কম
কলকাতা জিপিও থেকে বিদ্রোহী শতবর্ষে বিশেষ স্ট্যাম্প প্রকাশ

কলকাতা জিপিও থেকে বিদ্রোহী শতবর্ষে বিশেষ স্ট্যাম্প প্রকাশ

  • Font increase
  • Font Decrease

৩/৪-সি, তালতলা লেন- কলকাতায় বাড়িটিতে বসেই কাজী নজরুল ইসলাম সৃষ্টি করেছিলেন তাঁর কালজয়ী কবিতা 'বিদ্রোহী'। ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি রচিত হয় ১৯২১ সালের ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে।

মুজফ্‌ফর আহ্‌মদ 'কাজী নজরুল ইসলাম স্মৃতিকথায়' নিজেকে এই কবিতার প্রথম শ্রোতা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ১৯২২ সালের ৬ জানুয়ারি 'বিজলী'তেই প্রথম ছাপা হয়েছিল 'বিদ্রোহী'। 'বিদ্রোহী' কবিতাটি কেবল অসাধারণ জনপ্রিয়তা পায়নি, একই কবিতা একাধিক পত্র-পত্রিকায় প্রকাশের দুর্লভ সৌভাগ্য অর্জন করে।

শুধুমাত্র তৎকালীন সময়েই নয়, শতবর্ষে দাঁড়িয়েও এই কবিতা সমানভাবে প্রাসঙ্গিক এবং জনপ্রিয়। বহু গুণীজন এই কবিতা সম্পর্কে তাঁদের মতামত ব্যক্ত করেছেন।

বিদ্রোহী কবিতার শতবর্ষে ছায়ানট (কলকাতা) বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করে। কলকাতা সহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করার পাশাপাশি বিশেষ ক্যালেন্ডার তৈরি করে ছায়ানট। 

ফিলাটেলিক ব্যুরো, কলকাতা জিপিও থেকে 'মাই স্ট্যাম্প' বিভাগে বিদ্রোহী কবিতার শতবর্ষে একটি বিশেষ স্ট্যাম্প প্রকাশ করে ছায়ানট (কলকাতা), যার মূল ভাবনা ও পরিকল্পনায় ছিলেন ছায়ানটের সভাপতি সোমঋতা মল্লিক।

;