ভর্তি পরীক্ষায় নম্বর জালিয়াতি: জাপানি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষমা প্রার্থনা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভর্তি পরীক্ষায় নম্বর জালিয়াতির অপরাধে আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চেয়েছে জাপানের শীর্ষস্থানীয় মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় টোকিও মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (টিএমইউ)। এক যুগ ধরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেখানে ভর্তি পরীক্ষায় ভর্তিচ্ছু ছাত্রীদের ইচ্ছেকৃতভাবে ফেল করিয়ে ভর্তির অযোগ্য তালিকায় রাখতো।

সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ এক তদন্তে জানা যায়, ২০০৬ সালের শুরু থেকে টোকিও মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (টিএমইউ) কর্তৃপক্ষ ছাত্রীদের চেয়ে ছাত্রদের বেশি সুযোগ দিতে নম্বর পত্রে জালিয়াতি শুরু করে। এমন কিছু ছাত্রকে চিহ্নিত করা গেছে যারা কমপক্ষে চারবার ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে মোটা অঙ্কের অনুদান দিয়েছে এমন ১৯ ভর্তিচ্ছু ছাত্রকে বাড়তি নম্বর দিয়ে ভর্তির সুযোগ দেয়ার প্রমাণও মিলেছে।

অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় ক্ষমা প্রার্থনা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, যেটা হয়েছে সেটা কোনভাবেই উচিত হয় নি।

মঙ্গলবার (৭ আগস্ট) সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তেতসু ইউকিয়োকা বলেন, ‘আমরা জনগনের আস্থার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি। এজন্য আন্তরিকভাবে ক্ষমা চাই সকলের কাছে’। আগামী বছর থেকে পরীক্ষা স্বচ্ছ হবে বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট কেইসুকি মিয়াজাওয়া অঙ্গীকার করেন।

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে সর্বপ্রথম এই কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশিত হয়েছিলো দেশটির জনপ্রিয় পত্রিকা ইয়োমিউরি শিমবুন-এ। রিপোর্টে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়, ভর্তি পরীক্ষায় ছাত্রীদের ফেল করিয়ে দেয়ার বিষয়ে কর্তৃপক্ষের মধ্যে একটি ‘নিরব বোঝাপড়া’ ছিলো। তাদের ধারণা ডাক্তারি পাশ করলেও নারীরা পরবর্তী জীবনে এই পেশায় থাকে না।

সূত্রটি বলেন, ‘অনেক ছাত্রী এখান থেকে ডিগ্রি নিয়ে চিকিৎসা পেশায় না থেকে সন্তান জন্ম ও লালন পালনে সময় পার করে’। তাই ছেলে ভর্তিচ্ছুদের অগ্রাধিকার দিতো কর্তৃপক্ষ। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর শুরু হয় তদন্ত। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অভ্যন্তরীণ তদন্তে ধরা পড়ে বিষয়টি। পত্রিকাটির রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, এ বছরের শুরুতে দুই দফা ভর্তির আবেদন থেকে নিয়েছে ১৪১ ছাত্রের বিপরীতে মাত্র ৩০ ছাত্রীকে ভর্তি করা হয়।

   

গাজায় ৬ ইসরায়েলি সেনা নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী (আইডিএফ) বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, হামাসের বিরুদ্ধে সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চলমান যুদ্ধে বুধবার (১৫ মে) উত্তর গাজা উপত্যকায় লড়াইয়ে ৫ সেনা নিহত হয়েছে।

আইডিএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, সেনারা বুধবারের যুদ্ধে’ নিহত হয়েছে। তবে, ওই সেনাদের মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানায়নি তারা।

এদিকে, ফিলিস্তিনের গাজার রাফা এলাকায় লড়াইয়ে এক ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন। এই সেনা মঙ্গলবার নিহত হন বলে জানিয়েছে আইডিএফ। গত সপ্তাহে গাজার রাফাহতে শুরু করা স্থল অভিযানে এই প্রথম কোনো ইসরায়েলি সেনা নিহত হলেন।

এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী বুধবার (১৫ মে) জানিয়েছে, নিহত ওই সেনার নাম সার্জেন্ট আইরা ইয়ার জিস্পান। ১৯ বছর বয়সি আইরা ইসরায়েলের পেতাহ তিভকা এলাকার বাসিন্দা। তিনি সপ্তম আর্মড ব্রিগেডের ৭৫তম ব্যাটালিয়নে কর্মরত ছিলেন।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ সংগঠন হামাসের আকস্মিক হামলার কয়েক ঘণ্টা পর যুদ্ধ ঘোষণা করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। কিছুদিন পরই গাজা স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। এই স্থল অভিযানে এ নিয়ে ২৭৩ জন ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্বেগ উপেক্ষা করে গত সপ্তাহে রাফায় স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। বর্তমানে শহরটির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ছোট একটি এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানায়, পূর্ব রাফায় অভিযান চালানোর সময় গিভাতি ব্রিগেড হামাসের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে হানা দেয়। এ সময় কয়েকজন অস্ত্রধারীকে হত্যা এবং অস্ত্রশস্ত্র জব্দ করেন সেনারা।

প্রশিক্ষণের জন্য হামাসের ব্যবহার করা ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী কিছু ‘নকল সাঁজোয়া যানও’ সেনারা শনাক্ত করেন।

ইসরায়েলের দাবি, হামাসের এখনো অবশিষ্ট থাকা ছয়টি ব্যাটালিয়নের চারটি রাফায় রয়েছে। পাশাপাশি হামাসের নেতৃত্বের বড় অংশ এবং লুকিয়ে রাখা ইসরায়েলি জিম্মিদের অনেকে সেখানে রয়েছেন।

;

‘চীন-রাশিয়ার সম্পর্ক অনেক কষ্টে অর্জিত’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং মস্কো ও বেইজিংয়ের সম্পর্কের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘এই সম্পর্ক শান্তির জন্যে সহায়ক।’

রয়টার্স জানিয়েছে, বেইজিং সফররত রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে শি এই কথা বলেন।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গ্রেট হলে উভয় নেতার বৈঠকে শি, পুতিনকে বলেছেন, ‘চীন রাশিয়া সম্পর্ক কেবল দুই দেশের মৌলিক স্বার্থে নয়, বরং এই সম্পর্ক শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।’

তিনি আরো বলেছেন, বিশ্বে ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচার সমুন্নত রাখতে রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে চীন প্রস্তুত।

শি বলেন, ‘আজকের চীন-রাশিয়ার এই সম্পর্ক অনেক কষ্টে অর্জিত। উভয় পক্ষকে এই সম্পর্ককে লালন করতে হবে।’

উল্লেখ্য, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের চীনে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শুরু হয়েছে। তিনি বৃহস্পতিবার (১৬ মে) চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে এসে পৌঁছেছেন।

গত মার্চের নির্বাচনে পুনরায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর এটাই পুতিনের প্রথম বিদেশ সফর। গত ছয় মাসে চীনে এটি তার দ্বিতীয় সফর।

সফরকালে পুতিন ইউক্রেনে তার যুদ্ধ প্রচেষ্টা এবং দেশের বিচ্ছিন্ন অর্থনীতির জন্য ব্যাপক সহায়তা পাওয়ার চেষ্টা করবেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এ ছাড়া উভয়ে দুই দেশের সম্পর্কের ৭৫তম বার্ষিকী উদযাপন করবেন বলে জানা গেছে।

চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং বৃহস্পতিবার দিনের শেষভাগে পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন।

আগামীকাল শুক্রবার চীনের ঐতিহাসিক শহর হারবিনে দুটি দ্বিপক্ষীয় ব্যবসায়িক সম্মেলনে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে পুতিনের। সেই সঙ্গে সেখানে একটি বরফ উৎসবেও যোগ দেয়ার কথা রয়েছে তার।

বেইজিং সফরের প্রাক্কালে চীনের সংবাদ মাধ্যম সিনহুয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেন সংকট মোকাবিলায় বেইজিংয়ের প্রকৃত ইচ্ছার প্রশংসা করেন পুতিন।

ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা রাশিয়াকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন শি জিন পিং। এই পরিস্থিতিতে চীন-রাশিয়ার দুই নেতার বৈঠকের দিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখছে পশ্চিমা বিশ্ব।

মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী এন্টনি ব্লিঙ্কেন গত মাসে বেইজিংয়ে শি’র সঙ্গে সাক্ষাত করেন। তিনি ইউক্রেনের রাশিয়ার বর্বর আগ্রাসনে চীনের সমর্থনের বিষয়ে সতর্ক করেন।

;

বাংলাদেশি শ্রমিকদের চাকরিচ্যুতি, মামলার মুখোমুখি মালয়েশিয়ার কোম্পানি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মালয়েশিয়ার শ্রম আইন লঙ্ঘন করে ৭শ বাংলাদেশি শ্রমিককে চাকরিচ্যুত করার অভিযোগে এক কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করেছে দেশটির শ্রম দপ্তর। কোম্পানিটির বিরুদ্ধে অভিযোগ, চাকরিচ্যুত বাংলাদেশিদের শ্রম আইন অনুযায়ী তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইল এ বিষয়ে একটি খবর প্রকাশ করেছে।

খবরে বলা হয়, কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী চাকরিচ্যুতির পর তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে ব্যর্থ হয় মালয়েশিয়া কোম্পানিটি। এ জন্য কোম্পানিটির কর্মকর্তাদের আদালতের মুখোমুখি হতে বলে ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর জানিয়েছেন।

শ্রম দপ্তরের ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটরের বরাত দিয়ে মালয় মেইল জানায়, কোম্পানিটির বিরুদ্ধে মোট ১০টি অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ছয়টি অভিযোগ আমলে নিয়ে খতিয়ে দেখা হয়েছে।

ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর জানিয়েছেন, ৭শ ৩০ বাংলাদেশি শ্রমিককে কাজে নিয়োগ দেওয়ার পর তাদের পাওনা বেতন-ভাতাদি দিতে ব্যর্থ হয়েছে মালয়েশিয়ার কোম্পানিটি। সে কারণে কোম্পানির বিরুদ্ধে আর্থিক ক্ষতিপূরণ চেয়ে শ্রমিকদের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

তিনি আরো বলেন, ৭শ ৩০ শ্রমিকের ১০টি গ্রুপ জোহর ডিপার্টমেন্ট অব লেবারে অভিযোগ করেছেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে কোম্পানি এবং বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে আলোচনার পর ক্ষতিপূরণ বাবদ তাদের ১০ লাখ মিলিয়ন রিঙ্গিত দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কোম্পানিটি তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

তবে কোম্পানিটির নাম উল্লেখ করেনি সংবাদমাধ্যমটি।

;

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত

বাইডেন প্রশাসনের আরও এক কর্মকর্তার পদত্যাগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বাইডেন প্রশাসনের আরও এক কর্মকর্তার পদত্যাগ

বাইডেন প্রশাসনের আরও এক কর্মকর্তার পদত্যাগ

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ায় প্রতিবাদে বাইডেন প্রশাসনের আরও এক কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন।

অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস নিউজ এজেন্সির বরাত দিয়ে আল জাজিরা জানিয়েছে, গাজায় হামলার মধ্যে ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থনের প্রতিবাদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন প্রশাসনের অন্য একজন কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন। ওই কর্মকর্তা মার্কিন স্বরাষ্ট্র দফতরের চিফ অফ স্টাফের বিশেষ সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার নাম লিলি গ্রিনবার্গ কল।

পদত্যাগ পত্রে লিলি গ্রিনবার্গ লিখেছেন, বিবেকবান মানুষ হয়ে তিনি বাইডেন প্রশাসনের প্রতিনিধিত্ব চালিয়ে যেতে পারেন না। বাইডেন প্রশাসনের গাজা নীতির তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন তিনি। গত অক্টোবরে শুরু হওয়া ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত নিয়ে বাইডেনের মন্তব্যেরও নিন্দা জানিয়েছেন।

এর আগে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতে ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ায় এক মার্কিন সেনা কর্মকর্তাসহ বাইডেন প্রশাসনের কয়েকজন কর্মকর্তা পদত্যাগ করেন।

গাজা উপত্যকায় ক্রমবর্ধমান মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি এবং ইসরায়েলি বাহিনীর ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে বর্বর গণহত্যার অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও বাইডেন প্রশাসনের ইসরায়েলের প্রতি দ্ব্যর্থহীন সমর্থন করছে। এ কারণে দেশে ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে। এরমধ্যে তারা পদত্যাগ করেছেন।

বাইডেন প্রশাসনের স্বরাষ্ট্র দফতর থেকে পদত্যাগ করা লিলি গ্রিনবার্গ কল ইসরায়েলের-গাজা সংঘাতে মার্কিন সমর্থনকে ‘বিপর্যয়কর’ বলে মন্তব্য করেছেন।

গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৩৫ হাজার ২৩৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৭৯ হাজার ১৪১ জন। নিহতদের বেশিরভাগই নারী এবং শিশু।

;