ইরাকের 'হিজাবি কমিউনিস্ট'!



ড. মাহফুজ পারভেজ

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামিক আরব ঐতিহ্যময় তার নামটি চমৎকার। সঙ্গে বাবার নাম মিলিয়ে রাখা। সুহাদ আল খাতিব এখন ইরাকের আলোচিত রাজনৈতিক চরিত্র।

সব সময় পূর্ণ হিজাব পরিহিতা সুহাদ আল খাতিব কমিউনিস্ট পার্টির নেত্রী এবং সদ্য নির্বাচিত এমপি। সম্ভবত মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হবেন তিনি। তার সম্পর্কে এমনই অভিমত মধ্যপ্রাচ্য বিশেষজ্ঞদের।

ইরাকে কমিউনিস্টরা নির্বাচনে জিতেছে দেখে বিশ্বের নানা দেশের সমাজতন্ত্রী্রা দারুণ উল্লসিত। যাঁরা অতি উদার সমাজতান্ত্রিক রাজনীতি করেন বা একদা করতেন, তাঁরাও ‘হিজাবি সমাজতন্ত্রী’ সুহাদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কেউ কেউ অবশ্য তার সম্পর্কে এমন মূল্যায়নও করছেন যে, তার হিজাব ‘আরব্য সংস্কৃতির চিহ্ন, অন্তরে তো সাম্যবাদ!'

ইরাকে সুহাদের মতো হিজাবি সমাজতন্ত্রী নেতৃত্বের বিকাশ একটি নতুন বাম-অবয়ব বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছে। ক্ষমতায় আসতে ধর্মের সাথে ঐক্য ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের একটি বিকল্প ধারণাও পাওয়া গেলো ইরাকের কমিউনিস্টদের কাছ থেকে।

ইরাকে সমাজতন্ত্রী দল বিপ্লব করে সমাজতন্ত্র কায়েম করেনি, করবেও না। এক সময়ের কট্টরপন্থী জনপ্রিয় আধ্যাত্মিক গুরু মুক্তাদা আল সদরের সংগে জোট বেঁধে তার জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে, তাঁর আশীর্বাদ নিয়ে পুরোপুরি মধ্যপন্থি পুঁজিবাদী তরিকায় নেমে সমাজতান্ত্রিক দল ক্ষমতায় এসেছে। ফলে ‘শ্রেণীহীন সমাজ কায়েম’ ছাড়াও ধর্মীয় এজেন্ডা তাদের রয়েছে।

মুক্তাদা আল সদর নিজেও তরিকা বদল করে মধ্যপন্থি ‘জাতীয়তাবাদী’ বনেছেন অনেকটা নাসের, সুকর্ণ, সুহার্তো আদলে। ‘জাতীয়তাবাদ’ একটি সরাসরি সমাজতন্ত্রবিরোধী রাষ্ট্রদর্শন হলেও ইরাকে ধর্মীয় ও বামপন্থী গোষ্ঠী তাকে সাদরে গ্রহণ করেছে। ইরাকের মৌলবাদী, আধ্যাত্মকবাদী, সাম্যবাদী ইত্যাদি সকল রাজনৈতিক মতের দলগুলোই আসলে ধর্ম ও জাতীয়তাবাদী আলখাল্লা গায়ে চাপিয়ে মাঠে নেমেছে। ধর্মীয় সংস্কৃতি আর উগ্র জাতীয়তাবাদের স্লোগান দিয়ে আন্তর্জাতিকতাবাদী কমিউনিস্টরা পর্যন্ত ভোটের মাঠ দখলে সক্ষম হয়েছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইরাকে ‘জার্মান জাতীয়তাবাদ’-এর মত সদর-এর ‘ইরাকি জাতীয়তাবাদ’ দ্রুত জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তাতে ভর করে সমাজতন্ত্রীদের ক্ষমতায় আসাও সম্ভব হয়েছে। কট্টর সমাজতন্ত্রের বলয় ভেঙে ধর্ম ও জাতীয়তাবাদের হাত ধরে ইরাকের ক্ষমতায় কমিউনিস্টদের আগমন তাই নানা কারণে তাৎপর্যপূর্ণ। ইরাকের 'হিজাবি কমিউনিজম' বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম দেশে কি ধরনের রাজনৈতিক প্রভাব ফেলে, এখন সেটাই দেখার বিষয়।

   

‘চীন-রাশিয়ার সম্পর্ক অনেক কষ্টে অর্জিত’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং মস্কো ও বেইজিংয়ের সম্পর্কের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘এই সম্পর্ক শান্তির জন্যে সহায়ক।’

রয়টার্স জানিয়েছে, বেইজিং সফররত রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে শি এই কথা বলেন।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গ্রেট হলে উভয় নেতার বৈঠকে শি, পুতিনকে বলেছেন, ‘চীন রাশিয়া সম্পর্ক কেবল দুই দেশের মৌলিক স্বার্থে নয়, বরং এই সম্পর্ক শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।’

তিনি আরো বলেছেন, বিশ্বে ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচার সমুন্নত রাখতে রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে চীন প্রস্তুত।

শি বলেন, ‘আজকের চীন-রাশিয়ার এই সম্পর্ক অনেক কষ্টে অর্জিত। উভয় পক্ষকে এই সম্পর্ককে লালন করতে হবে।’

উল্লেখ্য, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের চীনে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শুরু হয়েছে। তিনি বৃহস্পতিবার (১৬ মে) চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে এসে পৌঁছেছেন।

গত মার্চের নির্বাচনে পুনরায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর এটাই পুতিনের প্রথম বিদেশ সফর। গত ছয় মাসে চীনে এটি তার দ্বিতীয় সফর।

সফরকালে পুতিন ইউক্রেনে তার যুদ্ধ প্রচেষ্টা এবং দেশের বিচ্ছিন্ন অর্থনীতির জন্য ব্যাপক সহায়তা পাওয়ার চেষ্টা করবেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এ ছাড়া উভয়ে দুই দেশের সম্পর্কের ৭৫তম বার্ষিকী উদযাপন করবেন বলে জানা গেছে।

চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং বৃহস্পতিবার দিনের শেষভাগে পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন।

আগামীকাল শুক্রবার চীনের ঐতিহাসিক শহর হারবিনে দুটি দ্বিপক্ষীয় ব্যবসায়িক সম্মেলনে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে পুতিনের। সেই সঙ্গে সেখানে একটি বরফ উৎসবেও যোগ দেয়ার কথা রয়েছে তার।

বেইজিং সফরের প্রাক্কালে চীনের সংবাদ মাধ্যম সিনহুয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেন সংকট মোকাবিলায় বেইজিংয়ের প্রকৃত ইচ্ছার প্রশংসা করেন পুতিন।

ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা রাশিয়াকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন শি জিন পিং। এই পরিস্থিতিতে চীন-রাশিয়ার দুই নেতার বৈঠকের দিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখছে পশ্চিমা বিশ্ব।

মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী এন্টনি ব্লিঙ্কেন গত মাসে বেইজিংয়ে শি’র সঙ্গে সাক্ষাত করেন। তিনি ইউক্রেনের রাশিয়ার বর্বর আগ্রাসনে চীনের সমর্থনের বিষয়ে সতর্ক করেন।

;

বাংলাদেশি শ্রমিকদের চাকরিচ্যুতি, মামলার মুখোমুখি মালয়েশিয়ার কোম্পানি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মালয়েশিয়ার শ্রম আইন লঙ্ঘন করে ৭শ বাংলাদেশি শ্রমিককে চাকরিচ্যুত করার অভিযোগে এক কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করেছে দেশটির শ্রম দপ্তর। কোম্পানিটির বিরুদ্ধে অভিযোগ, চাকরিচ্যুত বাংলাদেশিদের শ্রম আইন অনুযায়ী তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইল এ বিষয়ে একটি খবর প্রকাশ করেছে।

খবরে বলা হয়, কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী চাকরিচ্যুতির পর তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে ব্যর্থ হয় মালয়েশিয়া কোম্পানিটি। এ জন্য কোম্পানিটির কর্মকর্তাদের আদালতের মুখোমুখি হতে বলে ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর জানিয়েছেন।

শ্রম দপ্তরের ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটরের বরাত দিয়ে মালয় মেইল জানায়, কোম্পানিটির বিরুদ্ধে মোট ১০টি অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ছয়টি অভিযোগ আমলে নিয়ে খতিয়ে দেখা হয়েছে।

ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর জানিয়েছেন, ৭শ ৩০ বাংলাদেশি শ্রমিককে কাজে নিয়োগ দেওয়ার পর তাদের পাওনা বেতন-ভাতাদি দিতে ব্যর্থ হয়েছে মালয়েশিয়ার কোম্পানিটি। সে কারণে কোম্পানির বিরুদ্ধে আর্থিক ক্ষতিপূরণ চেয়ে শ্রমিকদের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

তিনি আরো বলেন, ৭শ ৩০ শ্রমিকের ১০টি গ্রুপ জোহর ডিপার্টমেন্ট অব লেবারে অভিযোগ করেছেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে কোম্পানি এবং বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে আলোচনার পর ক্ষতিপূরণ বাবদ তাদের ১০ লাখ মিলিয়ন রিঙ্গিত দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কোম্পানিটি তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

তবে কোম্পানিটির নাম উল্লেখ করেনি সংবাদমাধ্যমটি।

;

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত

বাইডেন প্রশাসনের আরও এক কর্মকর্তার পদত্যাগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বাইডেন প্রশাসনের আরও এক কর্মকর্তার পদত্যাগ

বাইডেন প্রশাসনের আরও এক কর্মকর্তার পদত্যাগ

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ায় প্রতিবাদে বাইডেন প্রশাসনের আরও এক কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন।

অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস নিউজ এজেন্সির বরাত দিয়ে আল জাজিরা জানিয়েছে, গাজায় হামলার মধ্যে ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থনের প্রতিবাদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন প্রশাসনের অন্য একজন কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন। ওই কর্মকর্তা মার্কিন স্বরাষ্ট্র দফতরের চিফ অফ স্টাফের বিশেষ সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার নাম লিলি গ্রিনবার্গ কল।

পদত্যাগ পত্রে লিলি গ্রিনবার্গ লিখেছেন, বিবেকবান মানুষ হয়ে তিনি বাইডেন প্রশাসনের প্রতিনিধিত্ব চালিয়ে যেতে পারেন না। বাইডেন প্রশাসনের গাজা নীতির তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন তিনি। গত অক্টোবরে শুরু হওয়া ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত নিয়ে বাইডেনের মন্তব্যেরও নিন্দা জানিয়েছেন।

এর আগে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতে ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ায় এক মার্কিন সেনা কর্মকর্তাসহ বাইডেন প্রশাসনের কয়েকজন কর্মকর্তা পদত্যাগ করেন।

গাজা উপত্যকায় ক্রমবর্ধমান মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি এবং ইসরায়েলি বাহিনীর ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে বর্বর গণহত্যার অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও বাইডেন প্রশাসনের ইসরায়েলের প্রতি দ্ব্যর্থহীন সমর্থন করছে। এ কারণে দেশে ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে। এরমধ্যে তারা পদত্যাগ করেছেন।

বাইডেন প্রশাসনের স্বরাষ্ট্র দফতর থেকে পদত্যাগ করা লিলি গ্রিনবার্গ কল ইসরায়েলের-গাজা সংঘাতে মার্কিন সমর্থনকে ‘বিপর্যয়কর’ বলে মন্তব্য করেছেন।

গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৩৫ হাজার ২৩৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৭৯ হাজার ১৪১ জন। নিহতদের বেশিরভাগই নারী এবং শিশু।

;

গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো শঙ্কামুক্ত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বন্দুকধারীর গুলিতে আহত স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো কিছুটা শঙ্কা মুক্ত বলে জানিয়েছেন দেশটির উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পরিবেশমন্ত্রী টমাস তারাবা।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।

স্লোভাকিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী ও পরিবেশমন্ত্রী টমাস তারাবা জানিয়েছেন, ‘সৌভাগ্যবশত আমি যতদূর জেনেছি, অস্ত্রোপচার সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং আমার ধারণা শেষ পর্যন্ত তিনি (ফিকো) বেঁচে যাবেন…এ মুহূর্তে জীবনঝুঁকি নেই তার।’

এর আগে, বুধবার (১৫ মে) স্লোভাকিয়ার মধ্যাঞ্চলের হ্যান্ডলোভাতে একটি সরকারি বৈঠক শেষে বের হয়ে আসার পর সেখানে উপস্থিত জনতার মধ্য থেকে প্রধানমন্ত্রী ফিকোকে লক্ষ্য করে পাঁচটি গুলি ছোড়েন এক বন্দুকধারী।

গুলি লাগার পর মাটিতে পড়ে যান স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী এবং তাকে একটি গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর হেলিকপ্টারে করে তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এর কিছুক্ষণ বাদেই ফিকোর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে তার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীকে লক্ষ্য করে একাধিক গুলি ছোড়া হয়েছে এবং তার জীবন হুমকির মধ্যে রয়েছে। এই মুহূর্তে তাকে হেলিকপ্টারে করে বাঙ্কসা বায়াসত্রিকাতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কারণ, ব্রাতিসলাভাতে পৌঁছাতে বেশি সময় প্রয়োজন হবে। পরবর্তী কয়েক ঘণ্টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এদিকে হামলার পরপরই এক ব্যক্তিকে আটক করেছে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। স্লোভাকিয়ার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, হ্যান্ডলোভার হাউজ অব কালচারের বাইরে ফিকোর পেটে কয়েকটি গুলি করা হয়েছে। পুলিশ ওই স্থানটি ঘিরে ফেলেছে এবং অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে।

;