ইসলামপন্থিদের মাত্র অর্ধেক ‘বিপজ্জনক'



সেন্ট্রাল ডেস্ক ৩

  • Font increase
  • Font Decrease
এখন থেকে আরো সূক্ষ মানদণ্ডের ভিত্তিতে ইসলামপন্থিদের ভয়াবহতা নির্ধারণ করা হবে৷ ‘রাডার-আইটিই' নামের এক যন্ত্র ব্যবহার করে জার্মান পুলিশ আরো নিখুঁতভাবে বলতে পারবে, ইসলামপন্থিদের মধ্যে সহিংস হয়ে ওঠার ঝুঁকি কতটুকু৷ জার্মান পুলিশ বিকেএ-এর এক নতুন রিপোর্ট বলা হচ্ছে, জার্মানিতে ‘সাংঘাতিক' হিসেবে যে সব ইসলামপন্থিদের চিহ্নিত করা হয়েছে, তাদের মধ্যে কেবল অর্ধেক সংখ্যককে সত্যিকার অর্থে ভয়ংকর বলা যায়৷ জার্মান পত্রিকা স্যুড ডয়চে সাইটুং এবং সরকারি গণমাধ্যম এনডিআর ও ডাব্লিউডিআর-এ প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, জার্মানিতে যে ৭২০ জন ইসলামপন্থিকে ‘বিপজ্জনক' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তাদের মধ্যে অর্ধেকই আক্ষরিক অর্থে বিপজ্জনক নয়৷ তবে বাকি অর্ধেক ‘অত্যন্ত বিপজ্জনক'৷ প্রথমবারের মতো এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিকেএ ব্যবহার করেছে নতুন একটি যন্ত্র, যা দিয়ে এই বিশ্লেষণ করা হয়েছে৷ এর আগে বার্লিনের ক্রিসমাস মার্কেটে টিউনিশীয়ার নাগরিক আনিস আমরির ট্রাক হামলায় মারা যান ১২ জন, আহত হন আরো অনেকে৷ ঘটনার পর থেকে সন্দেহভাজনদের সম্পর্কে খোঁজ রাখার বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়৷ জার্মানির কন্সটান্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেনসিক মনোবিদদের সহায়তায় বিকেএ উদ্ভাবন করেছে ‘রাডার-আইটিই' নামের এ প্রযুক্তি৷ বিকেএ-র মতে, ‘রাডার-আইটিই' নামের এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্দেহভাজনদের বিশ্বাস বা ধর্মাচারণ নিয়ে বিশ্লেষণ না করে তাদের ‘আচরণ', বিশেষ করে তাদের জীবনাচরণ সংক্রান্ত তথ্যের ভিত্তিতে সামগ্রিকভাবে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে বিশ্লেষণ করা হয়৷ এ ‘রিস্ক অ্যাসেসমেন্টে' ৭৩ টি প্রশ্নের নির্ধারিত উত্তরের প্যাটার্ন অনুযায়ী ব্যক্তিটি কতটা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে তার ধারণা নেয়া হবে৷ এর মাধ্যমে ‘সর্বোচ্চ ঝুঁকি', ‘লক্ষ্যণীয় ঝুঁকি' ও ‘সহনীয় ঝুঁকি' এই তিন মাত্রার ঝুঁকি নির্ধারিত করা হবে৷ এ পদ্ধতি আবিষ্কারের সাথে জড়িত কন্সটান্স বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিদ জেরোম এনড্রাস বলেন, ‘‘আমরা যে পদ্ধতি ব্যবহার করেছি, আগের গবেষণা থেকে জানি যে এগুলো ভালো কাজ করে৷ অনেক যন্ত্র রয়েছে যেগুলো মতবাদের উপর জোর দেয়, কিন্তু আমরা জানি যে মতবাদই একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়৷ এ এলাকায় অনেক বিপজ্জনক মানুষ আছে, যাদের ক্ষেত্রে মতবাদের প্রভাব খুব সামান্য৷'' এনড্রাস বলেন, অভ্যাসগতভাবে অপরাধী এমন অনেকে আছেন যারা পরবর্তীতে ইসলামের বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন, তাদের আগের পদ্ধতি অনুযায়ী ‘ভয়াবহ বিপজ্জনক' হিসেবে চিহ্নিত করার সম্ভাবনা কম৷ ‘‘এমন হতে পারে যে তাদের ইসলাম সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেয়, কিন্তু তারা অত্যন্ত হিংস্র৷ আবার অনেকে আছেন যারা মতাদর্শের দিক থেকে অত্যন্ত গোঁড়া, কিন্তু বিপজ্জনক নন কারণ তারা হয়ত সহিংসতা থেকে অনেক দূরে থাকেন৷ এ জন্যই একটি বিষয়ে নজর দেয়ার চাইতে অনেকগুলো বিষয় নজর দেয়া এত জরুরি৷'' এ পদ্ধতিতে মতবাদ যাই হোক না কেন, যারা অতীতে সহিংসতা দেখেছেন বা এর শিকার হয়েছেন, ছোট বেলায় কিংবা যুদ্ধাবস্থায়, তাদের ‘সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়৷ যদিও বিপজ্জনক চিহ্নিত করার কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই, জার্মান পুলিশের মতে কিছু তথ্যের ভিত্তিতে কেউ ভবিষ্যতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত হতে পারে বলে ধরে নেওয়া হয়৷ জামার্নির পুলিশ ইউনিয়ন জিডিপি-র প্রধান অলিভার মালচাও বলেন, ‘‘এর আগে আমাদের কোনো নির্দিষ্ট পদ্ধতি ছিল না এবং এক-একজন একএকভাবে বিচার করত৷'' যদিও এ পদ্ধতি কতটা কাজ করবে এর উত্তরে অলিভার বলেন, ‘‘এটা কতটা সফল তা জানতে আমাদের আরো অপেক্ষা করতে হবে৷''
   

রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের সন্ধান মিলেছে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির সন্ধান পাওয়া গেছে বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

আল জাজিরা জানিয়েছে, উদ্ধার ও অনুসন্ধান দলগুলো বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারটির সন্ধান পেয়েছে। তবে, ওই প্রতিবেদনে হেলিকপ্টারের আরোহী প্রেসিডেন্ট রাইসি ও অন্য কর্মকর্তাদের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

এদিকে, হেলিকপ্টারটির উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া ইরানের রেড ক্রিসেন্টের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এখনও উদ্ধার অভিযান চলছে। স্থানীয় কিছু সংবাদমাধ্যম বিধ্বস্ত হেলিকপ্টার খুঁজে পাওয়া গেছে বলে অসমর্থিত তথ্য প্রকাশ করেছে।

জ্বালানিমন্ত্রী আলী আকবর মেহরাবিয়ানের বরাতে দেশটির রাষ্ট্রয়াত্ত টেলিভিশনের এক সাংবাদিক জানিয়েছেন, হেলিকপ্টার খুঁজে পাওয়ার কোনো তথ্য তাদের কাছে নেই।

রবিবার (১৯ মে) ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বহনকারী হেলিকপ্টারটি ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশে পাহাড়ি এলাকায় বিধ্বস্ত হয়।

ওই হেলিকপ্টারে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদোল্লাহিয়ান, পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নর মালেক রহমতি এবং এই প্রদেশে ইরানের সর্বোচ্চ নেতার মুখপাত্র আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে-হাশেম ছিলেন।

;

ইরানকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত যেসব দেশ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার রবিবার (১৯ মে) বিধ্বস্ত হওয়ার পর ইরানের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেছে সৌদি আরব বলেছে, ইরানের জন্য প্রয়োজনীয় যেকোনো সহায়তা দিতে প্রস্তুত রয়েছে তারা।

আরব নিউজ জানিয়েছে, সৌদির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, উদ্বেগের সঙ্গে এই বিধ্বস্তের ঘটনা পর্যবেক্ষণ করছে রিয়াদ।

এদিকে ইরাক সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, তারা তাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, রেড ক্রিসেন্ট এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে অনুসন্ধান মিশনে প্রতিবেশী ইরানকে সহায়তা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছে।

ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ইরনা জানিয়েছে, রবিবার প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ানকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি একটি দুর্ঘটনায় নিখোঁজ হওয়ার পর ইরানের অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দলগুলো কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করছে।

ইরনা আরও জানিয়েছে, পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশে তাকে বহনকারী হেলিকপ্টারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর রাইসির জন্য শঙ্কা বেড়ে যায়।

অন্যদিকে, কাতারও বলেছে যে, ইরানের অনুসন্ধান প্রচেষ্টার জন্য তারা সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, তারা ইরানের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি খুঁজে বের করার প্রচেষ্টায় সহায়তা দিতে প্রস্তুত।

তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, অনুসন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রমে সব ধরণের সহায়তা প্রদানের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছে, তারা ইরানকে হেলিকপ্টার অনুসন্ধানে সহায়তা করার জন্য তাদের দ্রুত প্রতিক্রিয়া ম্যাপিং পরিষেবা সক্রিয় করেছে।

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপে লিখেছেন, ‘নিখোঁজ হেলিকপ্টারটির সন্ধানে এবং ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে প্রয়োজনীয় সব সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া।’

;

রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের ঘটনায় উদ্বিগ্ন মোদি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

এক টুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট রাইসির আজকের হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার খবরে আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা এই সঙ্কটের সময়ে ইরানি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করছি এবং প্রেসিডেন্ট ও তার সফর সঙ্গীদের সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।’

আর আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফও এক টুইট বার্তায় বলেছেন, ‘মাননীয় প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টার সম্পর্কে ইরান থেকে দুঃখজনক সংবাদ শুনেছি। প্রচণ্ড উৎকণ্ঠা নিয়ে অপেক্ষা করছি সুসংবাদের জন্য, যে সব ঠিক আছে। আমাদের প্রার্থনা এবং শুভকামনা মাননীয় প্রেসিডেন্ট রাইসি এবং সমগ্র ইরানী জাতির সঙ্গে রয়েছে।’

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক মুখপাত্র বলেছেন, ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধস্ত হওয়ার প্রতিবেদনগুলো যুক্তরাষ্ট্র পর্যবেক্ষণ করছে।

হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে এ বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে।

এদিকে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিও নিখোঁজ হেলিকপ্টারটি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

তিনি বলেছেন, ‘আমরা আশা করি, আল্লাহ মহামান্য প্রেসিডেন্ট ও তার সঙ্গীদের জাতির কাছে ফিরিয়ে দেবেন। সকলকে তাদের সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করতে হবে। ইরানি জাতির উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত নয়।’

এ সময় সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশাসনে বিঘ্ন না ঘটানোর আহ্বান জানান খামেনি।

;

ইরানের মন্ত্রিসভার বৈঠক, তাবরিজ যাচ্ছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার পর বৈঠক করেছেন দেশটির মন্ত্রিসভার সদস্যরা। এর পর ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কয়েকজন মন্ত্রী পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের তাবরিজের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ইরান সরকারের মুখপাত্র আলী বাহাদুরি ঝারোমি।

রবিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ আলী বাহাদুরি ঝারোমি লিখেছেন, ‘আজ (রবিবার) মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা নিয়েও আলোচনা হয়। এর পর এক্সিকিউটিভ ডেপুটি প্রেসিডেন্ট ও মন্ত্রিসভার কয়েকজন সদস্য তাবরিজের উদ্দেশে রওনা হন।’

উল্লেখ্য, রবিবার ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বহনকারী হেলিকপ্টারটি ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশে পাহাড়ি এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। এর পর অন্তত দুই ঘণ্টা অতিবাহিত হলেও প্রেসিডেন্টের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

দুর্ঘটনাকবলিত হেলিকপ্টারের বিষয়েও কিছু জানা যায়নি। পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের রাজধানী হলো তাবরিজ শহর।

ওই হেলিকপ্টারে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদোল্লাহিয়ান, পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নর মালেক রহমতি এবং এই প্রদেশে ইরানের সর্বোচ্চ নেতার মুখপাত্র আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে-হাশেম ছিলেন। ঘন কুয়াশার কারণে উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হচ্ছে বলে জানা গেছে।

;