পাকিস্তানে সার্ক সম্মেলন না হওয়ার দায় বাংলাদেশের : খাজা আসিফ



সেন্ট্রাল ডেস্ক ৪

  • Font increase
  • Font Decrease
পাকিস্তানে সার্কের ১৯তম সম্মেলন না হওয়ার জন্য বাংলাদেশকে দায়ী করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী খাজা আসিফ। বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের পার্লামেন্টে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে সংসদ সদস্যদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। পাকিস্তান রেডিওর বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে দেশটির ইংরেজি দৈনিক এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। ২০১৬ সালের নভেম্বরে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে সার্কের শীর্ষ সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও ভারত, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও ভুটান তাতে অংশ নিতে অপারগতা প্রকাশ করলে সম্মেলনটি পণ্ড হয়। ওই সময় ভারত শাসিত কাশ্মিরে সেনা ঘাঁটিতে জঙ্গি হামলা হয়, যার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে সম্মেলন বর্জনের ঘোষণা দেয় নয়া দিল্লি। এদিকে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে ইসলামাবাদের প্রতিক্রিয়া এবং তা নিয়ে কূটনীতিক টানাপড়েনের মধ‌্যে বাংলাদেশও সার্ক সম্মেলন বর্জনের সিদ্ধান্ত জানায়। পরে আফগানিস্তান ও ভুটানও একই পথে হাঁটে। সে সময় ওই সম্মেলন পণ্ড হওয়ার জন্য ভারতকে দুষেছিল পাকিস্তান। কিন্তু বৃহস্পতিবার খাজা আসিফ বলেন, পাকিস্তানে সার্কের সরকার প্রধানদের সম্মেলন পণ্ড করার চেষ্টায় বাংলাদেশ জড়িত ছিল। ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে ইসলামাবাদ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে দাবি করলেও বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে আগের অবস্থানের আছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এসময় বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি কার্যকর নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি। তিনি বলেন, “বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্কে উত্তেজনা চায় না পাকিস্তান। “বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালের ত্রিপক্ষীয় চুক্তি বাস্তবায়ন করছে না এবং গত কয়েক বছরে তারা ১৯৭১ এর যুদ্ধ সংশ্লিষ্টতায় কয়েকজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে।” একাত্তরে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, লুটতরাজসহ মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধে যুদ্ধপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর ক্ষোভ জানিয়ে নিজেদের অবস্থানের পক্ষে এই ত্রিপক্ষীয় চুক্তির দোহাই দিয়ে আসছে পাকিস্তান। মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে স্বাক্ষরিত ত্রিপক্ষীয় চুক্তি অনুযায়ী, যুদ্ধাপরাধে নিজ দেশে বিচার করা হবে শর্ত দিয়ে ১৯৫ জন সেনা সদস্যকে ফেরত নেয় পাকিস্তান। ওই চুক্তিতে অন্যান্য যুদ্ধপরাধীদেরও ‘দায়মুক্তির কথা’ বলা হয়েছিল বলে দাবি করছে সেনা সদস্যদের যুদ্ধাপরাধের বিচার না করে চুক্তির শর্ত লংঘনকারী ইসলামাবাদ। তাদের ওই দাবি প্রত‌্যাখ‌্যান করে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, পাকিস্তান ওই চুক্তির বিষয়ে বিভ্রান্তিকর ও আংশিক ব‌্যাখ‌্যা হাজির করেছে, যা ‘পুরোপুরি অগ্রহণযোগ‌্য’। “যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার পরিকল্পনাকারী ও দালালরা দায়মুক্তি ভোগ করবে বা বিচার এড়িয়ে যাবে- এরকম কোনো ইঙ্গিত ওই চুক্তিতে ছিল না।” এ বছরের প্রথম ভাগে ঢাকায় পাকিস্তান ও বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় রাজনৈতিক পরামর্শক সভা হওয়ার কথা জানিয়ে খাজা আসিফ বলেন, এটা দুই দেশের সম্পর্কোন্নয়নে একটা সুযোগ তৈরি করবে বলে তিনি আশা করছেন।  
   

‘রাইসির হেলিকপ্টারে সিগন্যাল সিস্টেম চালু ছিল না’ 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। আকস্মিক এ মৃত্যুতে শোকার্ত ইরানে পালিত হচ্ছে পাঁচ দিনের জাতীয় শোক। এর মধ্যেই রাইসির এ হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা ঘিরে চলছে তদন্ত। 

এমন পরিস্থিতিতে সেন্টার ফর এভিয়েশন অ্যাক্সিডেন্ট পরিচালিত এক জরুরি গবেষণা লব্ধ তথ্য প্রকাশ করেছেন তুরস্কের পরিবহনমন্ত্রী আবদুলকাদির উরালোগলু। তিনি  রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের সমস্যা নিয়ে সংবাদমাধ্যমে মুখ খুলেছেন।

সোমবার (২০ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।

সেন্টার ফর এভিয়েশন অ্যাক্সিডেন্ট পরিচালিত এক জরুরি গবেষণার বরাত দিয়ে আব্দুলকাদির উরালোগলু বলেন, ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির সিগন্যাল সিস্টেম চালু ছিল না অথবা এটিতে তেমন কোনো ব্যবস্থা ছিল না। 

সাংবাদিকদের তিনি বলেন, খবর পাওয়া মাত্রই আমরা হেলিকপ্টার থেকে একটি সংকেত পরীক্ষা করেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সম্ভবত হেলিকপ্টারটির সিগন্যাল সিস্টেমটি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল অথবা হেলিকপ্টারটিতে কোনো সিগন্যাল সিস্টেমই ছিল না। ফলে আমরা তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে পারিনি।

তুরস্কের পরিবহন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, হেলিকপ্টারটিতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ছিল না, নাকি এটি বন্ধ রাখা হয়েছিল সে বিষয়ে আমরা আসলে জানি না। তবে নিরাপত্তাজনিত কারণে হলেও এটি বন্ধ থাকার কথা নয়। সব ধরনের বিমান, বিশেষ করে যেসব হেলিকপ্টার রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাদের বহন করে সেগুলোতে এই ব্যবস্থা থাকা উচিত।

এর আগে, সোমবার (২০ মে) ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির ধ্বংসাবশেষের সন্ধান মেলে। দুর্ঘটনা কবলিত হেলিকপ্টারটি বেল ২১২ মডেলের বলে জানানো হয়েছে ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে। ১৯৬০ সালে একটি মার্কিন কোম্পানি দুই ব্লেডের এই মডেলটি তৈরি করেছিল কানাডিয়ান সেনাবাহিনীর জন্য।

রাইসি ছাড়াও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দোল্লাহিয়ান, পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নর মালেক রহমাতি, পূর্ব আজারবাইজানে ইরানের সর্বোচ্চ নেতার প্রতিনিধি মোহাম্মদ আলি আলে-হাশেম ও প্রেসিডেন্ট গার্ডের প্রধান মেহেদি মুসাভি ছিলেন হেলিকপ্টারটিতে। এছাড়া হেলিকপ্টারের পাইলট, কো-পাইলট ও ক্রুও মারা গেছেন।

একাধারে রাজনীতিবিদ ও বিচারক ইব্রাহিম রাইসি ছিলেন বিশ্ব রাজনীতিতে অন্যতম প্রভাবশালী নেতাদের একজন। ইব্রাহিম রাইসি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ঘনিষ্ঠজন হিসেবেও পরিচিত। প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে দেশটির প্রধান বিচারপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তার কারণেই দেশটিতে মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা কমেছে।

তিন বছর আগে ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার আগে মনে করা হয়েছিল একদিন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনির উত্তরসূরি হবেন ইব্রাহিম রাইসি।

;

ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যু ‘বড় ক্ষতি’: শি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি’র মর্মান্তিক মৃত্যুকে ইরানের জনগণের জন্য একটি ‘বড় ক্ষতি’ অভিহিত করে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। খবর এএফপি’র।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন এক প্রেস ব্রিফিং-এ বলেন, শি ইরানের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্টের কাছে তার ‘আন্তরিক সমবেদনা’ পাঠিয়েছেন।

শি বলেছেন, 'রাইসির মর্মান্তিক মৃত্যু ইরানের জনগণের জন্য একটি বড় ক্ষতি এবং চীনা জনগণ একজন ভাল বন্ধুকে হারিয়েছে। চীন ইরানের ঘনিষ্ঠ ও বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার এবং তার অনুমোদিত তেলের শীর্ষ ক্রেতা।'

প্রেসিডেন্ট রাইসি ইরানের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে, জাতীয় উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন এবং চীন-ইরান ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্বকে সুসংহত ও বিকাশের জন্য সক্রিয় প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।

তিনি বলেন, চীন ইরান সরকার ও জনগণকে সমস্ত প্রয়োজনীয় সমর্থন ও সহায়তা দিবে এবং তাদের স্বাধীনতা, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন রক্ষায় সমর্থন অব্যাহত রাখবে।

ওয়াং বলেন, হেলিকপ্টারে থাকা ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ানের মৃত্যুতেও চীন ‘গভীর দুঃখ’ প্রকাশ করেছে।

;

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রাইসির স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত রাইসি ও তার সফরসঙ্গীদের স্মরণে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যরা এক মিনিট নীরবতা পালন করেছেন।

রোববার (২০ মে) জাতিসংঘের সর্বোচ্চ এই পরিষদের অধিবেশনে রাইসি ও তার সঙ্গীদের স্বরণে নীরবতা পালন করা হয়। খবর আল জাজিরার।

মোজাম্বিকের রাষ্ট্রদূত পেদ্রো কমিসারিও আফনসো, যিনি মে মাসের জন্য নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি অধিবেশনের শুরুতে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির স্মরণে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যদের দাঁড়িয়ে এক মিনিটের জন্য নীরবতা পালনের আহ্বান জানান। তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সদস্যরা দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।

উল্লেখ্য, রোববার (১৯ মে) ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা এলাকার কাছে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। হেলিকপ্টারে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দোল্লাহিয়ানসহ দেশটির কয়েকজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ছিলেন। এ ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট, পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সব আরোহী নিহত হয়েছেন।

;

রাইসির মৃত্যু গুরুতর ঘটনা, তবে দেশ এগিয়ে যাবে: মোখবার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুকে গুরুতর ঘটনা বলে মন্তব্য করে ইরানের নতুন অন্তবর্তী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবার বলেছেন, তার মৃত্যুতে আমাদের কাজে কোন ব্যাঘাত ঘটবে না। দেশ এগিয়ে যাবে।

প্রেসিডেন্ট রাইসির মৃত্যুর পর সোমবার (২০ মে) প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সে প্রকাশিত একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, ইরানের নব-নিযুক্ত অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবার মন্ত্রিসভার সদস্যদের উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন।

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তকে একটি গুরুতর ঘটনা হিসেবে বর্ণনা করে তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যু সত্ত্বেও দেশ এগিয়ে যাবে। এজন্য প্রত্যেকেরই তাদের কাজ চালিয়ে যাওয়া উচিত। এই মর্মান্তিক ঘটনা কোনোভাবেই আমাদের দেশের সরকার পরিচালনায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করবে না।

রাইসির মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ।

ইরানের সংবাদমাধ্যম তাসনিম জানিয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির জানাজা মঙ্গলবার (২১ মে) তাবরিজে অনুষ্ঠিত হবে। ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে তাসনিম আরও জানিয়েছে, প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি নিহত সফরসঙ্গীদেরও জানাজা হবে সেখানে। তার আগে, মরদেহগুলো তাবরিজের ফরেনসিক বিভাগে রাখা হবে।

উল্লেখ্য, রোববার (১৯ মে) ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা এলাকার কাছে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। হেলিকপ্টারে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দোল্লাহিয়ানসহ দেশটির কয়েকজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ছিলেন। এ ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট, পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সব আরোহী নিহত হয়েছেন।

;