ইরাকে নতুন আইন, সমকামী সম্পর্কে জড়ালে ১৫ বছরের জেল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সমকামীতাকে 'অপরাধ' হিসেবে আখ্যা দিয়ে ইরাকের পার্লামেন্টে একটি আইন পাস হয়েছে। এমন অপরাধের শাস্তি হিসেবে ১৫ বছরের কারাদণ্ডের কথা বলা হয়েছে এই আইনে। ধর্মীয় মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখার লক্ষ্যেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। এদিকে ইরাকের এমন সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো।

গতকাল শনিবার (২৮ এপ্রিল) পাস হওয়া আইনটির একটি অনুলিপি রয়টার্সের হাতে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, নৈতিক অবক্ষয় ও বিশ্বগ্রাসী সমকামিতার আহ্বানের হাত থেকে ইরাকি সমাজকে রক্ষা করা এ আইন পাসের উদ্দেশ্য।

এই আইনটি দেশটির পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠ শিয়া মুসলিম দলগুলোর পৃষ্ঠপোষকতায় পাস হয়েছে।

আইনে বলা হয়েছে, যৌনবৃত্তি ও সমলিঙ্গের সম্পর্ক অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। এমন কর্মকাণ্ডে জড়ালে ১০ বছর থেকে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এমনকি যৌনবৃত্তি ও সমকামিতা প্রচারের জন্যও কমপক্ষে সাত বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।

এর আগে অবশ্য এই আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান ছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর তীব্র নিন্দার কারণে সেই আইন সংশোধন করে এখন ১৫ বছরের শাস্তির বিধান করা হয়েছে।

এদিকে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এলজিবিটিকিউ রাইটস প্রোগ্রামের ডেপুটি ডিরেক্টর রাশা ইউনেস বলেছেন, ইরাকের পার্লামেন্টে এ আইন এলজিবিটিকিউ জনগণের বিরুদ্ধে অধিকার লঙ্ঘনের শামিল এবং এতে মৌলিক মানবাধিকার ক্ষুন্ন হবে।

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে বলেছে, এই আইন পাস করা মানবাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য হুমকি।

এদিকে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এই সংশোধনীকে বিপজ্জনক এবং উদ্বেগজনক উল্লেখ করে এক্সে লিখেছেন, ‘যিনি যেভাবে থাকতে চান, তাকে সেভাবে থাকতে দেওয়া উচিত। তাকে কারও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা উচিত নয়।’

ইরাকের আইন প্রণেতা রায়েদ আল-মালিকি এএফপিকে বলেছেন, 'এই ধরনের কাজ থেকে সমাজকে রক্ষা করার জন্য এ আইনটি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কাজ করবে।'

বর্তমান বিশ্বে ৬০টির বেশি দেশে সমকামিতাকে আইনত অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয় বলে জানিয়েছে আওয়ার ওয়ার্ল্ড। সংগঠনটির হিসাবে, ১৩০টির বেশি দেশে সমলিঙ্গের মধ্যে যৌন সম্পর্ক বৈধ।

   

প্রতিরক্ষামন্ত্রী শোইগুকে সরিয়ে দিচ্ছেন পুতিন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ও তার দীর্ঘদিনের বন্ধু ভ্লাদিমির পুতিন। তার স্থলে ভারপ্রাপ্ত প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী আন্দ্রেই বেলোসভের নাম প্রস্তাব করেছেন তিনি। রোববার (১২ মে) রুশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষে পুতিন এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন।

সোমবার (১৩ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের ঘনিষ্ট বন্ধু হিসেবে পরিচিত সের্গেই শোইগুকে প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন। এরই প্রেক্ষিতে প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী আন্দ্রেই বেলোসভকে তার পদে স্থলাভিষিক্ত করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।

৬৮ বছর বয়সী শোইগু ২০১২ সাল থেকে রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। পেশায় সিভিল ইঞ্জিনিয়ার শোইগু ১৯৯০ সালে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন।

গত বছর ইউক্রেন যুদ্ধের সময় ভাড়াটে যোদ্ধা গোষ্ঠী ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান প্রিগোজিনের সঙ্গে প্রকাশ্য বিরোধে জড়িয়ে পড়েছিলেন শোইগু। সে সময় প্রিগোজিন তাকে ‘বয়স্ক ক্লাউন’ বলে কটাক্ষ করেছিলেন।

এদিকে শোইগুর স্থলাভিষিক্ত হতে যাওয়া বেলোসভের অল্পবিস্তর সামরিক অভিজ্ঞতা রয়েছে। তবে তিনি একজন বিচক্ষণ অর্থনীতিবিদ হিসেবেই বেশি পরিচিত।

বিশ্লেষকেরা বলছেন, পুতিন সম্ভবত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টায় আন্দ্রেই বেলোসভের দ্বারস্থ হয়েছেন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, একজন বেসমারিক ব্যক্তিকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেয়া নিঃসন্দেহে নতুন আবিষ্কার।

প্রেসিডেন্ট পুতিনের মনোনীত অন্যান্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদের জন্য ভ্লাদিমির কোলোকোল্টসেভ, জরুরি পরিস্থিতি মন্ত্রীর জন্য আলেকজান্ডার কুরেনকভ, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জন্য সের্গেই লাভরভ এবং বিচারমন্ত্রীর জন্য কনস্ট্যান্টিন চুইচেঙ্কো।

;

লোকসভা নির্বাচনের চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণ চলছে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণ চলছে। সোমবার (১৩ মে) স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে এই ভোটগ্রহণ শুরু হয়, চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। মোট সাত দফায় এই ভোট অনুষ্ঠিত হবে। হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর ও মধ্যপ্রদেশসহ ১০ রাজ্যের ৯৬ আসনের ভোটগ্রহণ আজ। এছাড়াও ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মিরের শ্রীনগর আসনেও আজ ভোটগ্রহণ হচ্ছে।

এদিকে কেন্দ্রে ক্ষমতা ধরে রাখতে চতুর্থ দফার ভোট গ্রহণকে বাঁচা-মরার লড়াই হিসেবে দেখছে বিজেপি। রাজনৈতিক দলগুলো বিশেষ করে দেশটির প্রধান দুটি রাজনৈতিক শক্তি বিজেপি এবং ইন্ডিয়া জোটের ভাগ্য নির্ধারণ হবে চতুর্থ দফার ভোটের মধ্যদিয়ে। কেননা সরকার গঠন করতে প্রয়োজন হবে ২৭২ আসন। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই দফার ভোটেই নির্ধারণ হবে কারা যাচ্ছে ক্ষমতায়।

তবে ২০১৯ সালের হিসাব বলছে, চতুর্থ দফার ৯৬ আসনের মধ্যে বিজেপিরই জেতা আসনের সংখ্যা বিরোধী জোটের চেয়ে বেশি ছিল। তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ বাদ দিলে বাকি সব আসনই বিজেপির ভোট শতাংশ বেশি। তাই এই দফায় বিজেপির ভাগ্য নির্ধারণ হয়ে যাবে।

এছাড়া চতুর্থ দফার এই ভোটে হেভিওয়েট আরও যেসব প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হবে, তার মধ্যে সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব, ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লাহ, কংগ্রেসের অধীর রঞ্জন চৌধুরী, তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী মহুয়া মৈত্র, বিজেপির দিলীপ ঘোষসহ আরও অনেকে রয়েছেন।

উল্লেখ্য, ভারতের চলমান ১৮তম লোকসভা ভোট শুরু হয় ১৯ এপ্রিল। সাত দফার ভোট শেষ হবে ১ জুন। ফল জানা যাবে ৪ জুন। বিজেপি ২০১৪, ২০১৯ সালে পরপর দুদফায় ক্ষমতায়। দলটির লক্ষ্য তৃতীয়বারের ক্ষমতায় যাওয়া।

 

 

 

;

ভারতে ১৪ বছরে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ ঘাটতির আশঙ্কা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতে প্রবল গ্রীষ্মে তাপপ্রবাহের জেরে বিদ্যুতের চাহিদা রেকর্ড গড়তে পারে। আর সেই মতো জোগান না থাকায় জুনে বিদ্যুত ঘাটতি ১৪ বছরে সর্বাধিক হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে সরকার।

এ বছর জুনে রাতে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ ঘাটতি ১৪ গিগাওয়াটে পৌঁছতে পারে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। সন্ধ্যা ও রাতে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ থাকা এবং জল বিদ্যুৎ প্রত্যাশামাফিক না হওয়ায় সব মিলিয়ে ঘাটতি মাত্রা ছাড়ানোর আশঙ্কা আছে।

সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতে বিদ্যুতের চাহিদা এবং জোগানের ঘাটতি ২০০৯-১০ সালের পরে সবচেয়ে বেশি। জলবিদ্যুৎ উৎপাদন চার দশকে সর্বনিম্ন।

বিকল্প বিদ্যুৎ উৎপাদন সেভাবে বাড়েনি। ইতোমধ্যেই ভারতে সব গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে পুরোদমে কাজ চালু রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এ পরিস্থিতিতে গত সপ্তাহে হাল খতিয়ে দেখতে জরুরি বৈঠকে বসেছিলেন বিদ্যুৎমন্ত্রী আর কে সিংহ। বৈঠকে বিদ্যুৎ কেন্দ্র রক্ষণাবেক্ষণের কাজ পেছানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে ৫ গিগাওয়াটের বন্ধ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো ফের চালুর কথাও।

গত সেপ্টেম্বরে ভারতে রেকর্ড গড়ে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা পৌঁছেছিল ২৪৩ গিগাওয়াটে। কেন্দ্রের অনুমান, এবার এপ্রিল-জুনে তা হতে পারে ২৬০ গিগাওয়াট।

গ্রিড ইন্ডিয়া প্রজেক্টসের মতে, জুনে রাতে সর্বোচ্চ চাহিদা দাঁড়াতে পারে ২৩৫ গিগাওয়াটে। এর মধ্যে ১৮৭ গিগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ থেকে আসার কথা। প্রায় ৩৪ গিগাওয়াট আসতে পারে অপ্রচলিত বিদ্যুৎ থেকে।

এমন পরিস্থিতিতেই জুনে ঘাটতি মেটাতে উৎপাদন কেন্দ্র রক্ষণাবেক্ষণ পেছানোসহ নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে কেন্দ্র সরকার।

;

যুদ্ধবিরতির না হওয়ার বিষয়ে বাইডেনকে দায়ী করল হামাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হামাস তাদের হাতে থাকা জিম্মিদের মুক্তি দিলে আগামীকালই যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা সম্ভব—মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের করা এই মন্তব্যের সমালোচনা করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস বলেছে, এই মন্তব্য যুদ্ধবিরতির আলোচনার অগ্রগতি পিছিয়ে দিয়েছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, রবিবার (১২ মে) এক বিবৃতিতে হাসাম এসব কথা বলেছে। খবর এএফপির।

এতে বলেছে, ‘আমরা মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই অবস্থানের নিন্দা জানাই। আমরা তার এই মন্তব্যকে যুদ্ধবিরতির সাম্প্রতিক কয়েক ধাপের আলোচনার অগ্রগতির জন্য একটি ধাক্কা বলে মনে করছি।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, কালই যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন করা সম্ভব। তবে এ লক্ষ্যে তিনি শর্তের বোঝা চাপিয়েছেন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের ওপরই।

গত শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের সিয়াটলে এক তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমি যেমনটা বলেছি, এটি এখন হামাসের ওপর নির্ভর করছে। তারা যদি এটা (যুদ্ধবিরতি) বাস্তবায়ন করতে চায়, তারা এটা (জিম্মিদের মুক্তি দিয়ে) আগামীকালই শেষ করতে পারে। এমনটা করলে আগামীকালই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়ে যেতে পারে।’

এর আগে বাইডেন নিশ্চিত করেছেন, তার দেশ রাফাহ অভিযানের জন্য ইসরাইলকে কোনো অস্ত্র দেবে না।

মিসর, কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি বিনিময় চুক্তির ব্যাপারে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান আলোচনা দক্ষিণ গাজার রাফাহে ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর অভিযানের মধ্যে স্থবির হয়ে পড়েছে বলে মনে হচ্ছে।

হামাস বলছে, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু রাফাহে হামলা চালিয়ে আলোচনার অগ্রগতিকে উল্টিয়ে দিতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। হামাসের অভিযোগ, ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুই যুদ্ধবিরতি আলোচনার ক্ষেত্রে বাধা দিচ্ছেন। নেতানিয়াহু গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহে হামলা চালানোর বিষয়টি আড়াল করতে আলোচনাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছেন।

এদিকে গাজায় হামাসের হাতে জিম্মি পাঁচজন মার্কিন নাগরিকের পরিবার গত শুক্রবার দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান ও মধ্যপ্রাচ্য সমন্বয়কারী ব্রেট ম্যাকগার্কের সঙ্গে দেখা করেছেন।

পরিবারগুলো এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি প্রচেষ্টায় আবারও স্থবিরতায় তারা হতাশ। বিশেষ করে, জিম্মিদের নিয়ে প্রকাশ করা হামাসের সাম্প্রতিক ভিডিওগুলোতে জিম্মিদের চলনশক্তিহীন, পাতলা, ফ্যাকাশে ও হতাশাগ্রস্ত দেখা যাওয়ার পর এই হতাশা আরও বেড়ে গেছে।

;