লাভলির পদত্যাগে বড় ধাক্কা খেল কংগ্রেস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লোকসভা নির্বাচনের মাঝেই বড় ধাক্কা খেল ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেস। দলীয় নেতাদের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে দিল্লি কংগ্রেসের সভাপতি অরবিন্দর সিং লাভলি পদত্যাগ করেছেন। তবে দল থেকে পদত্যাগ করেননি তিনি।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সকালে অরবিন্দর সিং লাভলি জানান, তিনি কংগ্রেসের দিল্লি শাখার সভাপতির পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। তিনি বলেন, কর্মীদের স্বার্থরক্ষা করতে পারেননি তিনি। তাই দলের সভাপতির পদে থাকার আর কোনও কারণ দেখছেন না তিনি।

কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেকে লেখা চিঠিতে লাভলি লিখেছেন, যে দল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মিথ্যা দুর্নীতির অভিযোগ এনে তৈরি হয়েছে, তাদের সঙ্গে জোটের সম্পূর্ণ বিরোধী ছিল দিল্লি কংগ্রেস ইউনিট। এরপরও দল সিদ্ধান্ত নেয় দিল্লিতে আম আদমি পার্টির (এএপি) সঙ্গে জোট বাধার।

তিনি আরও বলেন, তাকে কাজে বাধা দেওয়া হয়েছে। দিল্লির কংগ্রেস প্রধান হিসেবে তার নেওয়া একাধিক সিদ্ধান্ত দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বাতিল বা খারিজ করে দিতেন। কংগ্রেসের দিল্লি ইউনিটে কাউকে নিয়োগ করতেও দেওয়া হয়নি।

কানাইয়া কুমার ও উদিত রাজের উদাহরণ টেনে তার আরও অভিযোগ, লোকসভা নির্বাচনে এমন প্রার্থী দাঁড় করানো হয়েছে, যারা দিল্লির কংগ্রেস ইউনিটের কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত।

প্রসঙ্গত, গত বছরের আগস্ট মাসে অরবিন্দর সিং লাভলিকে দিল্লি কংগ্রেসের সভাপতি হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল।

দিল্লিতে মোট ৭টি লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে। কংগ্রেস ও আম আদমি পার্টি প্রথমে ৭টি আসনে একাই লড়াই করার কথা বললেও, শেষ অবধি ইন্ডিয়া জোটের স্বার্থে ৪:৩ আসন ভাগাভাগির ফর্মূলায় রাজি হয়। কেজরিওয়ালের এএপি লড়ছে ৪টি আসনে এবং কংগ্রেস ৩টি আসনে লড়ছে।

   

জিহ্বার ক্যান্সারে ভুগছেন পেরুর সাবেক প্রেসিডেন্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পেরুর সাবেক প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফুজিমোরির জিহ্বায় ক্যান্সার শনাক্ত হয়েছে। রয়টার্স জানিয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ এক ভিডিও বার্তায় এ খবর নিজেই জানিয়েছেন তিনি।

১৬ বছর কারাভোগের পর গত বছরের ডিসেম্বরে মুক্তি পান ফুজিমোরি। তার ২৫ বছর কারাভোগের কথা থাকলেও ভগ্ন স্বাস্থ্যের জন্যে মানবিক কারণে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।

ফুজিমোরি ১৯৯০ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত পেরুর প্রেসিডেন্ট ছিলেন। এখন তার বয়স ৮৫ বছর।

তাকে ২০০৯ সালে ২৫ বছরের জন্য কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বহু অভিযোগ রয়েছে।

এর মধ্যে ১৯৯১ ও ১৯৯২ সালে ২৫ ব্যক্তিকে হত্যার নির্দেশ দেওয়ার অপরাধে তাকে ওই কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

ভিডিও বার্তায় ফুজিমোরি বলেন, ‘এখন আমি আমার স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছি। আমি একটি নতুন যুদ্ধের মুখোমুখি।’

তিনি আরো বলেন, ‘জিহ্বায় নতুন একটি টিউমার শনাক্ত হয়েছে, যা মেলিগন্যান্ট। সুতরাং পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে আমি চিকিৎসা শুরু করতে যাচ্ছি।’

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে তার প্রশাসনের কর্মকান্ডের জন্যে তিনি ক্ষমা চেয়েছিলেন।

;

কেজরিওয়ালের হুঙ্কারের জবাব দিলেন অমিত শাহ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের ১৭ তারিখই নরেন্দ্র মোদি ৭৫ বছরে পা দেবেন। এরপর কি তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন? যদি তাই হয়, তবে মোদির পরে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন? অমিত শাহ?’

শনিবার এমন প্রশ্নই তুলেছিলেন আম আদমি পার্টি (আপ) প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এবার সেই প্রশ্নেরই জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। জনসভা থেকে তিনি স্পষ্ট জানান, আগামীতে মোদিই দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে দেশকে নেতৃত্ব দেবেন।

শনিবার এক জনসভা থেকে শাহ বলেন, আমি অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং ‘ইন্ডিয়া’ জোটকে বলতে চাই, বিজেপির সংবিধানে এ জাতীয় কিছুরই (৭৫ বছরের বয়সসীমা) উল্লেখ নেই। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে মোদিই মেয়াদ শেষ করবেন। আগামীতে তিনিই দেশকে নেতৃত্ব দেবেন। বিজেপির মধ্যে এ নিয়ে কোনও বিভ্রান্তি নেই।

আবগারি মামলায় ২১ মার্চ গ্রেফতার হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। ৫০ দিন পর শুক্রবারই অন্তর্বর্তী জামিনে জেল থেকে মুক্তি পেয়েছেন। লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই সুপ্রিমকোর্ট কেজরিওয়ালের ২১ দিনের জামিন মঞ্জুর করেছে। শনিবার সকাল থেকেই প্রচারে নেমেছেন কেজরিওয়াল। সস্ত্রীক মন্দিরে পুজো দিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী একটি সাংবাদিক বৈঠক করেন। সেখানেই মোদি এবং বিজেপিকে একাধিক ইস্যুতে নিশানা করেছেন কেজরিওয়াল।

কেজরিওয়াল প্রশ্ন তোলেন, ওরা (বিজেপি) প্রশ্ন করছে, বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র প্রধানমন্ত্রীর মুখ কে? আমি বিজেপিকে জিজ্ঞেস করতে চাই, তাদের প্রধানমন্ত্রী কে হবেন? আগামী বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর মোদিজি ৭৫ বছরে পা দেবেন। তিনি নিজেই ২০১৪ সালে নিয়ম করেছিলেন, ৭৫ বছর বয়সি ব্যক্তিদের অবসর দেবেন। লালকৃষ্ণ আডবাণী, মুরলীমনোহর যোশী, সুমিত্রা মহাজনেরা অবসর নিয়েছিলেন।

এখানেই থেমে থাকেননি কেজরি। আপ প্রধান আরও বলেন, তিনি (মোদি) আগামী বছর অবসর নেবেন। তিনি অমিত শাহকে প্রধানমন্ত্রী করার জন্য ভোট চাইছেন। শাহ কি মোদিজির গ্যারান্টি পূরণ করবেন? কেজরির এ দাবি নস্যাৎ করে দিয়েছেন শাহ।

;

জিম্মির ভিডিও প্রকাশ করলো হামাসের সশস্ত্র শাখা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এক জিম্মির ভিডিও শনিবার (১১ মে) প্রকাশ করেছে হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জেদিন আল-কাসাম ব্রিগেড।

এনডিটিভি জানিয়েছে, ১১ সেকেন্ডের ওই ভিডিও ক্লিপে জিম্মি লোকটিকে কথা বলতে দেখা গেছে। ওই ভিডিওর নিচে আরবি এবং হিব্রুতে লেখা রয়েছে, ‘সময় ফুরিয়ে আসছে। তোমার সরকার মিথ্যা বলছে।’

হামাসের টেলিগ্রাম চ্যানেলে পোস্ট করা ভিডিওতে ওই জিম্মিকে জোরে কথা বলতে দেখা গেছে।

উল্লেখ্য, এর মধ্য দিয়ে এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো জিম্মির ভিডিও প্রকাশ করলো হামাস।

গত ২৭ এপ্রিল হামাস একটি ভিডিও প্রকাশ করে, যেখানে দুই জিম্মিকে জীবিত দেখানো হয়েছে এবং তাদেরকে কিথ সিগেল এবং ওমরি মিরান বলে সনাক্ত করা গেছে।

এর তিন দিন আগে হামাসের প্রকাশ করা আরেকটি ভিডিওতে জিম্মি হার্শ গোল্ডবার্গ-পলিনকে জীবিত দেখানো হয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর হামাস যোদ্ধারা দক্ষিণ ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে ২৫০ জনকে অপহরণ করে গাজায় নিয়ে আসে।

ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের মধ্যে ১২৮ জন এখনও ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বন্দী রয়েছেন। বাকি ৩৬ জন মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ইসরায়েলের সরকারি পরিসংখ্যানের উপর ভিত্তি করে এএফপির সমীক্ষা অনুসারে, হামাসের হামলার ফলে ১,১৭০ জনেরও বেশি ইসরায়েলি মারা গেছে।

জবাবে গাজায় ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক সামরিক অভিযানে এ পর্যন্ত অন্তত ৩৪,৯৭১ জন নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

;

‘ইসরায়েল বিরোধী মামলা প্রত্যাহারে আমিরাতের বিশাল বিনিয়োগ প্রস্তাব’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার করে নিলে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশাল বিনিয়োগ করবে সংযুক্ত আরব আমিরাত। কূটনীতির আশ্রয় নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাত দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে প্রস্তাবটি পেশ করেছে।

এমিরেটসের একটি সূত্র প্রকাশ করেছে যে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কর্মকর্তারা তেল শোধনাগারে বিলিয়ন বিলিয়ন বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের মামলাটি প্রত্যাহার করতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে রাজি করাতে চেয়েছিলেন।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওসের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

সূত্র অনুসারে, আমিরাতের কর্মকর্তারা দুই দেশের মধ্যে বিভিন্ন অর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনসহ দক্ষিণ আফ্রিকাকে গোপনে বিভিন্ন প্রলোভন দেওয়ার জন্য সপ্তাহ ধরে চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে আমিরাতের একমাত্র অনুরোধ ছিল- ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার বা অন্ততপক্ষে বিচার আদালতে ফাইলে অন্তর্ভুক্ত গণহত্যার অভিযোগের তীব্রতা কমানো। 

কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, মামলা দায়ের করার পরে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মামলাটি অনেক দূর এগিয়ে গেছে। তারা আমিরাতের প্রস্তাব উপেক্ষা করেছে।   

সূত্র জানাচ্ছে, এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হবার পর চরম হতাশায় ভুগছে আবুধাবি। টানা পঞ্চম মাসের জন্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত গাজা স্ট্রিপের সাথে চলমান বিরোধের মধ্যে ইসরায়েলের প্রাথমিক মিত্র হিসেবে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাথে যুক্ত গণমাধ্যমগুলো এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোকে বদনাম করার জন্য ইসরায়েলকে সমর্থন করে একটি উল্লেখযোগ্য প্রচারণা শুরু করেছে। 

সমান্তরালভাবে, সংযুক্ত আরব আমিরাত তার আঞ্চলিক সম্পর্কের সদ্ব্যবহার করেছে যাতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে, বিশেষ করে সিরিয়ায় অন্য কোনো ক্ষেত্র তৈরি না হয়। ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী এবং ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধে হস্তক্ষেপ বা ইসরায়েলের ওপর সিরিয়ার ভূখণ্ড থেকে হামলা চালানোর অনুমতি দেওয়ার বিরুদ্ধে সিরিয়ার সরকারকে সতর্ক করেছে আমিরাত।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট আসাদের সাথে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের জন্য এই অঞ্চলের অন্যান্য অনেক আরব দেশকে ছাপিয়ে আমিরাত সিরিয়ার সরকারের ওপর যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করে। 

একটি বিবৃতিতে, মন্ত্রণালয় বন্দি হিসাবে ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিকদের তাদের বাসস্থান থেকে অপহরণ করার রিপোর্ট সম্পর্কে তার অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। পাশাপাশি সহিংসতার কারণে উভয় পক্ষের প্রাণহানির জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করে, মন্ত্রণালয় উভয় পক্ষকে উত্তেজনা বন্ধ করতে এবং পরিস্থিতিকে আরও খারাপ করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। কারণ এই যুদ্ধ আরো মর্মান্তিক ফলাফলের দিকে যেতে পারে।

এদিকে ইসরায়েলেরবিরোধী নেতা ইয়ার ল্যাপিড ঘোষণা করেন, তিনি আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ বিন জায়েদের সাথে ফোনে কথা বলেছেন, যিনি ইসরায়েলের প্রতি তার সংহতি প্রকাশ করেছেন।

সরকারি আমিরাতি নিউজ এজেন্সি (ডব্লিউএএম) জানায়, বিন জায়েদ ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন এবং বিরোধী নেতা ইয়ার ল্যাপিডের সাথে এই অঞ্চলের পরিস্থিতির উন্নয়ন সম্পর্কে ফোনে কথা বলেছেন। 

এছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাতের বৈদেশিক বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী থানি আল-জেউদি তেল আবিব এবং আবুধাবির সম্পর্কের উপর ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসনের কোনো প্রভাব অস্বীকার করেছেন।

জর্জিয়ার সাথে তার দেশের সর্বশেষ বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের পাশাপাশি দুবাই থেকে কথা বলার সময়, আল-জেউদি বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের অগ্রাধিকার হচ্ছে বিশ্বের সমস্ত অঞ্চলে বাজার অ্যাক্সেস করা। আমিরাতের মন্ত্রী জোর দিয়ে বলেছিলেন, আমরা বাণিজ্য ও রাজনীতির মধ্যে দূরত্ব বজায় রাখি।

;