ভারতে নির্বাচনী প্রচারে অশালীন ভাষা বন্ধের দাবিতে আন্দোলন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনী প্রচারে শালীনতা বজায় থাকুক, বিশেষত ভাষা প্রয়োগের ক্ষেত্রে, সেই আর্জি জানাতে এক অভিনব পন্থা নিয়েছেন কলকাতার বাসিন্দা ঝর্ণা ভট্টাচার্য।

সংবাদ মাধ্যম বিবিসি সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের সামনে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি এবং সমচিন্তাসম্পন্ন আরও কয়েকজন নাগরিক। প্ল্যাকার্ডে লেখা বার্তা স্পষ্ট ছিল, ‘নির্বাচনী প্রচারে অশালীন ভাষা বন্ধ করুন।’

পেশায় বাচিকশিল্পী এবং লেখিকা ঝর্ণা ভট্টাচার্য বলেন, আমরা সবাই চাই রাজনীতিতে শালীনতা বজায় থাকুক। ভোটে দৈহিক রক্তক্ষরণের পাশাপাশি মানসিক রক্তক্ষরণও বন্ধ হোক। সুস্থ স্বাভাবিক ভোট হোক।

ভোটের প্রচার-সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে ভাষা প্রয়োগ রুচিসম্মত হোক, এই আর্জি নিয়ে তার অভিনব উদ্যোগ ‘সরস্বতীর ভাণ্ডার’।

ঝর্ণা ভট্টাচার্য বলেন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ভাষা কেন শালীন হবে না, এটাই তো প্রশ্ন। একজন নেতা অন্য নেতার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে যে ভাষা প্রয়োগ করছেন, সেটা রুচিশীল হওয়াটাই বাঞ্ছনীয়। বিরোধীদের বিষয়ে সংযত থেকেও তো কথা বলা যায়।

রাজনীতিতে দুর্নীতির পাশাপাশি কুরুচিকর শব্দের ব্যবহার বেড়ে চলেছে বলে মনে করেন ভাষাবিদ পবিত্র সরকারও। তিনি বলেন, নির্বাচন ভদ্র সমাজের আচার, অনুশীলন বলেই মনে করি। কিন্তু রাজনীতি দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে। রাজনীতি অবৈধ উপায়ে রোজগারের পথ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এবং অপরাধের এই পরিসরটা বেড়ে যাওয়ায় ভাষাগত অপরাধটাও বাড়ছে।

তিনি আরও বলেন, তাদের (নেতাদের) বাইরে একটা ভদ্রতার মুখোশ আছে কিন্তু হিপোক্রেসিও আছে। কারও মৃত্যু কামনা করা, চরিত্র হনন, কারও পরিচয় নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য রাজনীতিতে বেড়ে চলেছে। এটা কাম্য নয়।

তবে রাজনীতির প্রসঙ্গ এলেই কুরুচিকর ভাষার উল্লেখ আজ থেকে নয়। এই চল বহু যুগ আগে থেকে, এমনটাই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

ইতিহাসবিদ এবং লেখক নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী যেমন বলছেন, প্রাচীনকাল থেকেই রাজনীতির প্রসঙ্গ এলে খারাপ কথা বলার বিষয়টা আসেনি, এমনটা কিন্তু ছিল না। মহাভারতেও রাজনীতির বিষয়টা এলেই ভাষা অশালীন হয়ে উঠেছে।

যে ভাবনা থেকে ‘সরস্বতীর ভাণ্ডার’
দেবী সরস্বতীর আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে ভাণ্ডারে সুচিন্তা এবং পরিশীলিত শব্দ আসুক, এই ভাবনা নিয়েই তৈরি হয়েছে 'সরস্বতীর ভাণ্ডার'। নামটা ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ থেকে অনুপ্রাণিত। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে করা ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্পের আওতায় রাজ্যের নারীরা আর্থিক সহায়তা পান।

‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মতো প্রকল্প যদি আর্থিক নিশ্চয়তা দেয় তা হলে প্রতিনিধিত্বকারীদের শালীন এবং সংযত ভাষা ব্যবহার কেন নয়? তবে শুধু রাজনীতি নয়, অন্য অনেক ক্ষেত্রে ভাষা প্রয়োগ নিয়েই প্রশ্ন রয়েছে’, বলেছেন ঝর্ণা ভট্টাচার্য।

মূলত রাজনীতির পরিসরে শালীনতাকে ফেরানোকে কেন্দ্র করেই এই উদ্যোগ। কিন্তু তার গভীরে রয়েছে আরও একটা কারণ।

ঝর্ণা ভট্টাচার্য বলেন, নতুন প্রজন্ম কাকে বেঁচে নেবে যদি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ভাষাই পরিশীলিত না হয়? তারা তো ক্রমশ ভোটবিমুখী হয়ে উঠবে। শুধু তাই নয়, কেন নতুন প্রজন্ম রাজনীতিতে আসবে যদি না আমরা তাদের সেই পরিবেশটুকু দিতে পারি? আমরা ভাবি বাড়ির ছেলে মেয়েদের ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বানাব। কিন্তু সে রাজনীতিতে আসুক সেটা চাই কি?

বেশ কিছুদিন আগে, তার এক পরিচিত ব্যক্তি টিভিতে, খবরের কাগজের শিরোনামে উঠে আসা নেতাদের মন্তব্যের সূত্র ধরে আক্ষেপ করে বলেছিলেন, বাড়ির ছোটদের সামনে সেই খবর দেখা বা পড়া যায় না।

রাজনীতির ভাষা কি কখনও 'খেলা হবে' হতে পারে? আমরা নতুন প্রজন্মের কাছে কী বার্তা দিতে চাইছি? সে কাকে নির্বাচন করবে, সেই প্রতিনিধির ভাষাই যদি রুচিশীল না হয়? মূলত সেই চিন্তা থেকেই সরস্বতীর ভাণ্ডার জানাচ্ছেন ওই শিল্পী।

তার সঙ্গে এই উদ্যোগে সামিল হয়েছেন অভিনেতা এবং চিত্রপরিচালক দেবপ্রতিম দাশগুপ্ত। তিনি বলেন, নির্বাচনে ভাষা রুচিশীল হোক এই কথা বলতে যখন রাস্তায় নামতে হচ্ছে তার চাইতে হাস্যকর আর কী হতে পারে! নির্বাচন বা রাজনীতির ময়দান তো জনসেবার জন্য এমনটাই বলা হয়ে থাকে।

তিনি আরও বলেন, জনসেবায় যদি কুরুচিকর ভাষা প্রয়োগ হয় তাহলে সেবককে নিয়ে দ্বিধা তো থাকেই। জনসেবা করতে চাইছেন কিন্তু একে অপরের বিরুদ্ধে জনসমক্ষে দাঁড়িয়ে যে ভাষা প্রয়োগ করছেন নেতারা, তাতে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা আর কীভাবে থাকে!।

   

‘রাফাহ হামলা’ না চালানোর বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে নিশ্চয়তা চায় হামাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের রাফাহ অঞ্চলে চলমান স্থল হামলা বন্ধ এবং ফের হামলা না চালানোর বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে নিশ্চয়তা চেয়েছে হামাস। 

হামাসের জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র ওসামা হামদান বলেন, যেকোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সম্মত হতে হলে ইসরায়েলি বাহিনী রাফাহ এলাকায় স্থল হামলা চালাবে না-যুক্তরাষ্ট্রকে এমন নিশ্চয়তা দিতে হবে। 

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

আল জাজিরাকে তিনি বলেন, আমরা এখন যে মূল বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলছি তা হলো- গাজায় সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতি ও গাজা থেকে ইসরায়েলের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার। দুর্ভাগ্যজনকভাবে নেতানিয়াহু তার এক বিবৃতিতে স্পষ্ট করে বলেছিলেন, কোনো যুদ্ধবিরতি হোক বা না হোক, তিনি রাফাহর বিরুদ্ধে হামলা চালিয়ে যাবেন। যার অর্থ কোনো যুদ্ধবিরতি হবে না।

হামদান আরও বলেন, যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছাতে আমাদের বোঝাপড়ার অর্থ হচ্ছে রাফাহসহ গাজার কোথাও আর কোনো হামলা হবে না।

উল্লেখ্য, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজায় সাত মাসের বোমা হামলায় ৩৪ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। গাজার ২২ লাখ মানুষের অর্ধেক অনাহারের দ্বারপ্রান্তে। গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের আশঙ্কা নিয়েও উদ্বেগ বাড়ছে।

;

যুদ্ধবিরতি মেনে নিতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি মেনে নিয়ে তাদের কাছে থাকা জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছে হাজার হাজার ইসরায়েলের নাগরিক।

শনিবার (০৪ মে) যখন মিশরের কায়রোতে হামাসের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনা চলছিল তখন বিক্ষোভে নামে ইসরায়েলিরা। 

বার্তাসংস্থা  রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিক্ষোভকারীদের দাবি হামাসের কাছে জিম্মি থাকা ১৩০ জনকে ফিরিয়ে আনতে এজন্য ইসরায়েলকে সম্ভব্য সবকিছুই করতে হবে। 

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নাতালি এলদোর বলেন, ‘চুক্তির সমর্থনে আমি এখানে এসেছি। আমরা চাই সকল জিম্মি ফিরে আসুক। যারা বেঁচে আছে তাদের সহ যারা মারা গেছে তাদেরও ফিরিয়ে আনা হোক। আমাদেরকে সরকার পরিবর্তন করতে হবে। আমরা তার শেষ চাই। 

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের অভ্যন্তরে স্মরণকালের ভয়াবহ হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এতে ১২০০ ইসরায়েরি নিহত হয়। জিম্মি করে নেওয়া হয় ২৫৩ জনকে। 

এ ঘটনার পর গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। হামলায় এ পর্যন্ত ৩৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

এদিকে নেতানিয়াহু সরকার বলছে, হামাসকে পুরোপুরি ধ্বংস না করা পর্যন্ত যুদ্ধ চলবে। তবে জিম্মিদের কারণে এ যুদ্ধ এগিয়ে নেয়া কঠিন হয়েছে পড়েছে। কারণ জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির দিকে হাঁটতে হচ্ছে। 

অন্যদিকে নেতানিয়াহু সরকারকে হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে না যেতে চাপ দিচ্ছে দেশটির ন্যাশনালিস্ট রিলিজিয়াস পার্টি। একই সঙ্গে তারা দক্ষিণ গাজার শহর রাফাতে অভিযানের কথা বলছে। 

;

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের হামলায় ৫ ফিলিস্তিনি নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী অধিকৃত পশ্চিম তীরে ১২ ঘণ্টার অবরোধের সময় একটি ভবনে ৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জেদিন আল-কাসাম ব্রিগেড তাদের তুলকারেম প্রধান আলা আদিবসহ তিন যোদ্ধার মৃত্যুর খবর দিয়েছে।

বার্তাসংস্থা এএফপির একজন ফটোগ্রাফার তুলকারেমের শহরের উত্তরে দেইর আল-ঘুসুন গ্রামে সেনা মোতায়েন দেখেছেন।

ফটোগ্রাফার জানান, সৈন্যরা একটি ভবন সমতল করার জন্য বুলডোজার মোতায়েন করেছিল এবং ধ্বংসস্তুপ থেকে অন্তত একটি মৃতদেহ বের করেছিল।

সেনাবাহিনী এবং শিন বেট নিরাপত্তা পরিষেবা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েলি বাহিনী ‘তুলকারেম এলাকায় ১২ ঘন্টার ব্যাপক দমন অভিযানে নিযুক্ত ছিল।’

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, সৈন্যরা ‘প্রতিরোধ সেলকে ধ্বংস’ করার জন্য গ্রামে প্রবেশ করার পরে তারা গুলি চালায় এবং কাঁধ থেকে ছোঁড়া ক্ষেপণাস্ত্র এবং অন্যান্য অস্ত্র’ দিয়ে ‘প্রতিশোধ’ নিয়েছিল।

সেনারা বাড়িটি ভেঙ্গে ফেলতে যাওয়ার আগে একটি সেনা ড্রোন ভবনটিতে দু’বার আঘাত হেনেছিল।

যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পাঁচজন প্রতিরোধ যোদ্ধাকে হত্যা করা হয়েছে এবং যুদ্ধাস্ত্র জব্দ করার মধ্য দিয়ে সংঘর্ষ শেষ হয়েছে। অভিযানে ইসরায়েলের সীমান্ত পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের একজন সদস্য আহত হয়েছেন।

হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক আক্রমণে গাজায় কমপক্ষে ৩৪ হাজার ৬৫৪ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। এদের বেশিরভাগই নারী এবং শিশু।

;

ওআইসি সম্মেলনে ‘গাজায় যুদ্ধবিরতি’ নিয়ে ইরানের বার্তা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চলমান বিক্ষোভ গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে তুলেছে বলে জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান।

শনিবার (৪ মে) গাম্বিয়ার বানজুলে ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) শীর্ষ সম্মেলন তিনি এসব কথা বলেন।

ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে আমির আবদুল্লাহিয়ান বলেন, এই সম্মেলনে ইসলামিক দেশগুলোতে টেকসই উন্নয়ন এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দিকে বিশেষ মনোনিবেশ করেছে। ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণ, গাজায় যুদ্ধ ও গণহত্যা বন্ধের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের উচিত গাজাবাসীদের জন্য মানবিক সাহায্য পাঠানো এবং তাদের বসবাসের জায়গায় যাতে কেউ দখল করতে না পারে তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমান আঞ্চলিক সংকট সমাধানে সহায়তার জন্য সবার মধ্যে সমন্বয়ের জন্য বানজুলে বেশ কয়েকটি চুক্তি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ইসরায়েলের এই নির্বিচার হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। পরে তা সারা দেশে এবং অন্যান্য দেশেরও বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে।

;