ট্রাম্পকে ‘অনুপযুক্ত’ বলে আক্রমণ করলেন নিকি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য রিপাবলিকান পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘বুড়ো’ ও মানসিকভাবে ‘অনুপযুক্ত’ বলে আক্রমণ করেছেন নিকি হ্যালি।

অন্যদিকে, নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে অন্যতম দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী নিকির অভিবাসী বংশ পরিচয় নিয়ে রীতিমতো ব্যঙ্গ করেছেন ট্রাম্প।

রয়টার্স জানিয়েছে ট্রাম্প বলেছেন, ‘নিকির প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্যতাই নেই।’

যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের মধ্যে শেষ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী কে হবেন, সেই লড়াই রীতিমতো বিনোদনে পরিণত হয়েছে।

সম্প্রতি আইওয়া প্রদেশের রিপাবলিকান পার্টির প্রাথমিক নির্বাচন বা ককাসে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপুল ব্যবধানে হারিয়ে দিয়েছেন ট্রাম্প। নিউ হ্যাম্পশায়ারে পরবর্তী রিপাবলিকান প্রাইমারি আগামী ২৩ জানুয়ারি। নিকি-ট্রাম্পের সুবাদে তার আগেই নির্বাচনী প্রচার জমে উঠেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রাথমিক পর্বে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান, এই দুটি দলের অভ্যন্তরে নির্বাচন হয়। ভোটাভুটির মাধ্যমে দেখা হয়, কোন প্রার্থী দলের ভোটারদের বেশি পছন্দের। শেষ পর্যন্ত সেই প্রার্থীকেই দল প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী করে।

রিপাবলিকান দলের এখন তিন প্রধান প্রার্থী- ট্রাম্প, ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যান্টিস এবং জাতিসংঘে দেশটির সাবেক দূত নিকি হ্যালি। আইওয়া ককাসে ৫১ শতাংশ ভোট পেয়ে বাকি দুজনকে অনেক পিছনে ফেলে দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেখানে ডিস্যান্টিস পান ২১.২ শতাংশ ভোট আর হ্যালি ১৯.১ শতাংশ।

পরবর্তী নিউ হ্যাম্পশায়ারের নির্বাচনের গুরুত্ব যথেষ্ট। সিএনএনের সমীক্ষা অনুযায়ী, ট্রাম্পের থেকে আইওয়ায় মাত্র সাত পয়েন্টে পিছিয়ে রয়েছেন নিকি।

আবার অনেকে বলছেন, নিউ হ্যাম্পশায়ারের রিপাবলিকানরা মধ্যপন্থী, স্বাধীন চিন্তাধারার এবং অনেক বেশি শিক্ষিত। তাই ট্রাম্প-ঝড় সেখানে না-ও দেখা যেতে পারে।

নিউ হ্যাম্পশায়ারে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হলের হামলার ঘটনার দায় নিকি ও তৎকালীন হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির উপরে চাপিয়েছেন ট্রাম্প।

ওই প্রসঙ্গে নিকি বলেছেন, ‘সেদিন ক্যাপিটলে নিরাপত্তা পরিস্থিতি সামলাতে আমি ব্যর্থ হয়েছি বলে বার বার আক্রমণ করছেন ট্রাম্প। কিন্তু, ঘটনার দিন আমি ওয়াশিংটনেই ছিলাম না। দপ্তর থেকে অনেক দূরে ছিলাম।’

এর পাশাপাশি ট্রুথ সোশালে নিকির ভারতীয় বংশপরিচয় এবং অভিবাসী যোগ নিয়ে ব্যঙ্গ করেন ট্রাম্প। তার নামের ভুল উচ্চারণ করেন।

প্রসঙ্গত, নিকির পুরো নাম নিমরতা নিকি রণধাওয়া হ্যালি। মাইকেল হ্যালিকে বিয়ের পরে তিনি নিকি হ্যালি নামটুকুই ব্যবহার করেন। ট্রাম্প তার প্রথম নাম নিমরতাকে বার বার ভুল বানানে উচ্চারণ করেছেন। অনেকের মতে, এই ভুল ট্রাম্পের ইচ্ছাকৃত।

এতদিন ব্যক্তিগত আক্রমণ থেকে বিরত থাকলেও ট্রাম্পের খোঁচার পর মুখের খুলেছেন নিকি। ট্রাম্পকে সরাসরি ‘বুড়ো’ ও প্রেসিডেন্ট হওয়ার মতো মানসিক ‘স্থিতিহীন’ বলে মন্তব্য করেছেন।

নিকি আরও বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উন, চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মতো স্বৈরাচারীরা ট্রাম্পের বিশেষ পছন্দের মানুষ। বার বার ওদের ভূয়সী প্রশংসা করে ট্রাম্প তার পছন্দ-অপছন্দ মানুষের সামনে স্পষ্ট করে দিয়েছেন।

   

যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল ইরান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বেশ কিছু কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইরান।

বৃহস্পতিবার (০২ মে) এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয় দেশটি।

বার্তা সংস্থা এএফপি’র বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

এ বিষয়ে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতি দিয়েছে।

ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরাইল ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। এই যুদ্ধে ইসরাইলকে সমর্থন করায় কিছু ব্রিটিশ ও মার্কিন কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ অপারেশন কমান্ডের কমান্ডার জেনারেল ব্রায়ান পি ফেন্টন ও মার্কিন নৌবাহিনীর পঞ্চম নৌবহরের সাবেক কমান্ডার ভাইস অ্যাডমিরাল ব্র্যাড কুপারসহ সাত জনকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে। 

এছাড়া যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা সেক্রেটারি অব স্টেট গ্রান্ট শাপস, ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কৌশলগত কমান্ডের কমান্ডার জেমস হকেনহুল ও লোহিত সাগরে যুক্তরাজ্যের রয়্যাল নেভিকে নিষেধাজ্ঞায় লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।

মার্কিন সংস্থা লকহিড মার্টিন ও শেভরন এবং ব্রিটিশ সমকক্ষ এলবিট সিস্টেমস, পার্কার মেগিট ও রাফায়েল ইউকে-এর বিরুদ্ধেও শাস্তি ঘোষণা করেছে ইরান।

;

আমিরাতে ভারী বৃষ্টিপাত, ১৩ ফ্লাইট বাতিল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভারী বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড়ের কারণে ১৩টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।

দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (ডিএক্সবি) এক মুখপাত্র এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও রাতেই পাঁচটি উড়োজাহাজকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার (২ মে) কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ওই মুখপাত্র জানান, খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৯টি আগমন ও ৪টি বর্হিগামী ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।

এছাড়া বিমানবন্দরে আসার ক্ষেত্রে সময় নিয়ে বের হওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে। কারণ বৃষ্টির কারণে রাস্তায় দীর্ঘ জ্যামের সৃষ্টি হতে পারে।

তিনি আরও জানান, দুবাই বিমানবন্দরের ১ এবং ৩ নাম্বার টার্মিনাল ব্যবহারের জন্য যাত্রীদেরকে অনুরোধ করা হয়েছে।

এদিকে দুবাই বিমান কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে এ ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে। যাত্রীদের অসুবিধা কমাতে কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে কাজ করছে বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়।   
এর আগে গত ১৪ এপ্রিল প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতে দুবাইয়ের বিভিন্ন জায়গায় বন্যার সৃষ্টি হয়। ওই সময় বিমানবন্দরেও পানি উঠে যায়। ওই বৃষ্টির কারণে সবমিলিয়ে ২ হাজার ফ্লাইট বাতিল করে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ। দুবাই বিমানবন্দরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পল গ্রিফথস জানিয়েছেন, গত ১৪ এপ্রিলের বৃষ্টির সময় যে জরুরি প্রটোকল ব্যবহার করা হয়েছিল এবারই সেই একই প্রটোকল ব্যবহার করা হবে।

;

উবারের কাছে ক্ষতিপূরণ চেয়ে লন্ডনের ১০ হাজার ক্যাবচালকের মামলা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের ১০ হাজারেরও বেশি ট্যাক্সি চালক রাইড শেয়ারিং অ্যাপ উবারের কাছে ৩১ কোটি ৩০ লাখ ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করেছেন। ট্যাক্সি-বুকিং নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে এ মামলা করছেন বলে জানা যায়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্যাক্সি-বুকিং নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে লন্ডনের ১০ হাজারেরও বেশি ট্যাক্সি চালক উবারের বিরুদ্ধে লন্ডন হাইকোর্টে মামলা করেছেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অনলাইনে গ্রাহক বুকিংয়ের পাশাপাশি সাধারণ ট্যাক্সিক্যাবের মতো সরাসরি যাত্রী নেন উবারের চালকরা। তার চেয়েও বড় অভিযোগ হলো সরাসরি যাত্রী নেওয়ার ক্ষেত্রে লন্ডনের নিয়মিত ক্যাবচালকদের কিছু নিয়ম-নীতি মেনে চলতে হয়। উবারের চালকরা সেসব নিয়মের তোয়াক্কা করছেন না।
ক্যাব চালকদের দাবি, উবার চালকদের আইন লঙ্ঘণের কারণে আর্থিকভাবে লোকসানের শিকার হচ্ছেন তারা।

তাদের অভিযোগ, উবার কোম্পানি তাদের ড্রাইভারদেরকে মিনিক্যাব পরিষেবার মতো কেন্দ্রীয় সিস্টেমের মাধ্যমে না গিয়ে সরাসরি গ্রাহকদের কাছ থেকে বুকিং গ্রহণ করার অনুমতি দিচ্ছে।

এদিকে মামলায় ট্যাক্সিক্যাব চালকদের উকিল হিসেবে লড়বে যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত আইন পরিষেবা প্রতিষ্ঠান আরজিএল ম্যানেজমেন্ট। ইতিমধ্যেই ট্যাক্সিক্যাব চালকদের পক্ষ থেকে মামলাটি লন্ডন হাইকোর্টে নিবন্ধনও করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

তবে উবারের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে এই রাইড শেয়ারিং অ্যাপটির কর্তৃপক্ষ। উবারের একজন মুখপাত্র এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘মামলার নথি হিসেবে যেসব অভিযোগ আদালতে পেশ করা হয়েছে, সেসব পুরোনো এবং ভিত্তিহীন। উবার সম্পূর্ণ আইন মেনে লন্ডনে তাদের অপারেশন পরিচালনা করে। যাত্রী পরিষেবা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ট্রান্সপোর্ট ফর লন্ডনের (টিএফএল) যেসব অনুমতি নিতে হয়, সেসবও নিয়েছে উবার।’

;

ইউক্রেনের চেয়েও বেশি ধ্বংসস্তূপ রয়েছে গাজায়: জাতিসংঘ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইউক্রেনের চেয়েও বেশি ধ্বংসস্তূপ রয়েছে। বুধবার (১ মে) গাজার ধ্বংসস্তূপের এ পরিমাণ উল্লেখ করেছে ইউনাইটেড নেশনস মাইন অ্যাকশন সার্ভিস (ইউএনএমএএস)। আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ছয় মাস পরে, জাতিসংঘের মাইন অ্যাকশন সার্ভিস (ইউএনএমএএস) ফিলিস্তিনি ছিটমহলে এপ্রিলের মাঝামাঝি ৩৭ মিলিয়ন টন বা প্রতি বর্গমিটারে ৩০০ কিলোগ্রাম ধ্বংসাবশেষের পরিমাণ অনুমান করেছে। এরই প্রেক্ষিতে জাতিসংঘ ইউক্রেনের চেয়ে গাজায় ধ্বংসস্তূপের পরিমাণ বেশি রয়েছে বলে উল্লেখ করেছে।

ফিলিস্তিনি অঞ্চলে ইউএনএমএএস প্রোগ্রামের প্রধান মুঙ্গো বার্চ বলেন, গাজায় ইউক্রেনের চেয়ে বেশি ধ্বংসস্তূপ রয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বলতে গেলে, ইউক্রেনের ফ্রন্ট লাইন ৬শ মাইল আর গাজার মাত্র ২৫ মাইল।

বার্চ আরও বলেন, গাজার ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করা ব্যয়বহুল ও বিপজ্জনক হয়ে ওঠেছে। এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ৩৭০ লাখ টন বা প্রতি বর্গমিটারে ৩শ' কেজি ধ্বংসাবশেষের পরিমাণ অনুমান করা হয়েছে।

তিনি বলেন, তবে ধ্বংসস্তূপের পরিমাণই একমাত্র সমস্যা নয়। এ ধ্বংসস্তূপে সম্ভবত ইউএক্সওর (অবিস্ফোরিত অস্ত্র) দূষিত উপাদান রয়েছে। এগুলো পরিষ্কার করা জটিল হবে। কারণ, অস্ত্রের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বিস্ফোরিত হয় না। তাই সাধারণ মানুষের জন্য এটি বিপদ হয়ে দাঁড়াতে পারে। শুধুমাত্র গাজার ধ্বংসস্তূপেই আট লাখ টন অ্যাসবেস্টস রয়েছে বলে অনুমান করা হয়েছে। নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত ক্যান্সার সৃষ্টিকারী খনিজগুলো অপসারণের সময় বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন বলেও জানান তিনি।

এর আগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর ধ্বংসাবশেষসহ পুরো ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার করতে ১৪ বছরের মতো সময় লাগতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। তবে মুঙ্গো বার্চ আশা করেন, ইউএনএমএএস সব ধরনের বিস্ফোরক অস্ত্রের কারণে সৃষ্ট হুমকি এড়িয়ে কাজ করতে পারবে।

;