দক্ষিণ কোরিয়াকে ‘প্রধান শত্রু’ ঘোষণা কিমের, সংঘাতের আশঙ্কা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বছরের পর বছর ধরে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার পর অবশেষে সিউলকে  প্রধান শত্রু হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে পিয়ংইয়ং।

উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এই সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়াকে তার দেশের ‘প্রধান শত্রু’ ঘোষণা করেছেন। আঞ্চলিক নীতি লঙ্ঘনের জন্য যুদ্ধের হুমকিও দিয়েছেন কিম। সিউলকে প্রধান শত্রু ঘোষণা করা, পুনর্মিলনের জন্য বিভিন্ন সংস্থার আহ্বান বাতিল করা এবং দক্ষিণ কোরিয়াকে দখল করার হুমকি দেওয়ার মাধ্যমে পুনর্মিলনের সম্ভাবনাকে একেবারে নস্যাৎ করে দিলেন কিম। 

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) এএফপির বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 

কিম বলেন, যুদ্ধ শুরু করার কোনো ইচ্ছা ছিল না তার। তবে একটি এড়ানোরও কিছু নেই। দুই কোরিয়ার মধ্যকার ডি ফ্যাক্টো সামুদ্রিক সীমানাকে আর স্বীকৃতি দেবেন না বলে ঘোষণা করেন তিনি। ডি ফ্যাক্টো নীতিটি নর্দার্ন লিমিট লাইন নামে পরিচিত। ইতিমধ্যেই কিমের সামরিক বাহিনী এই এলাকায় লাইভ-ফায়ার আর্টিলারি ড্রিল মঞ্চস্থ করেছে।

কোরিয়া ইনস্টিটিউটের একজন সিনিয়র বিশ্লেষক হং মিন বলেছেন, এ সিদ্ধান্ত একটি বড় পরিবর্তন আনবে। কারণ অতীতে সশস্ত্র সংঘাতের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সিউলের জাতীয় ঐক্য একটি ব্যাক চ্যানেল হিসেবে ছিল, কিন্তু এখন সেটিও নেই। উত্তর কোরিয়া নিয়ন্ত্রণের বাইরে গিয়ে সংঘর্ষ ঠেকাতে যেকোনো আন্ত-কোরীয় ব্যবস্থা থেকে মুক্তি পেয়েছে। তাই এই সিদ্ধান্ত কার্যকরও হতে পারে।

হং আরও বলেছিলেন, এ নর্দার্ন লিমিট লাইন না মানার ঘোষণা একটি সামরিক সংঘর্ষে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি করেছে।কিমের সিউল বিরোধী এই ঘোষণা দুই পক্ষকে মধ্যে একটি দীর্ঘ সংঘাতের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

এছাড়াও  ওয়াশিংটন-সিউলের দাবি, পিয়ংইয়ং ও মস্কোর মধ্যকার স্যাটেলাইট প্রোগ্রাম সাহায্য ও ক্ষেপণাস্ত্র বিনিময় রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ পরিচালনা এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় আতঙ্ক ছড়াচ্ছে।

সিউল তার অংশে যেকোনও উসকানিতে একাধিক গুণ শক্তিশালী হবে বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আন্তঃ-কোরিয়া লেনদেনে বাধা সৃষ্টি হতে পারে এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা দক্ষিণ এবং উত্তর কোরিয়া উভয়ের পক্ষে কখনই বুদ্ধিমানের কাজ নয় বলে এতে বলা হয়েছে। উত্তর কোরিয়া যেহেতু আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে, সরকার পরিস্থিতি পরিচালনা করার জন্য তার প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করবে বলে জানায় সিউল।

সাংজি ইউনিভার্সিটির সামরিক অধ্যয়নের অধ্যাপক চোই গি-ইল বলেছেন, দুই কোরিয়া এখন সশস্ত্র সংঘাতে যাওয়ার সর্বোচ্চ আশঙ্কায় রয়েছে। আন্ত-কোরিয়ান পুনর্মিলনের সম্ভাবনা দীর্ঘদিন ধরে ম্লান ছিল, কিন্তু এখন কিম সিউলকে তার এক নম্বর শত্রু হিসাবে ঘোষণায় একেবারেই অসম্ভব হয়ে যাওয়ার পথে। কিম শুধুমাত্র মিলের দরজা বন্ধ করেননি, তিনি দক্ষিণ- উত্তর কোরিয়ান সম্পর্কে তালা ঝুলিয়েছেন, সিআইএ বিশ্লেষক সু কিম যোগ করেছেন।

তিনি আরও বলেন, পিয়ংইয়ং দীর্ঘদিন ধরে পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছে এবং কিম তার বহু প্রত্যাশিত সপ্তম পারমাণবিক পরীক্ষা চালানোর জন্য একটি উপযুক্ত মুহুর্তের জন্য অপেক্ষা করছেন।

সিউলের ইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লিফ-এরিক ইজলি বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার বিষয়ে কিমের নতুন বার্তা শাসনের টিকে থাকার জন্য একটি আদর্শিক সমন্বয় বলে মনে হচ্ছে । পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রের প্রতি কিমের ফোকাস দেখে এমনটাই বোঝা যাচ্ছে।

দক্ষিণ কোরিয়া এপ্রিলে একটি সাধারণ নির্বাচনের জন্যও প্রস্তুত, যেখানে রাষ্ট্রপতি ইউন সুক ইওলের দল দেশটির সংসদের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছে। এদিকে অভ্যন্তরীণভাবে তথ্যের প্রবাহের উপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ অব্যাহত রেখেছে উত্তর কোরিয়া। কিম তার অভ্যন্তরীণ বৈধতার জন্য বহিরাগত হুমকির বিরুদ্ধে সামরিক শক্তি দ্বিগুণ করছেন বলেও জানান। সংঘাতের দিকেই আগাচ্ছে সিউল ও পিয়ংইয়ং-এমনটাই ভাবছেন তাই বিশ্লেষকরা।

   

গাজায় হামাসের অতর্কিত হামলায় ইসরায়েলের ৮ সেনা নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ গাজায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের আল-কাসাম ব্রিগেডের অতর্কিত হামলায় ইসরায়েলের ৮ সেনা নিহত হয়েছে।

শনিবার (১৫ জুন) পশ্চিম রাফা শহরের তাল আস-সুলতান জেলায় সশস্ত্র গোষ্ঠীটির আল-কাসাম ব্রিগেড এই হামলা চালিয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এক বিবৃতিতে কাসাম ব্রিগেড জানায়, তাঁদের সেনারা পশ্চিম রাফা শহরের তাল আস-সুলতান জেলায় ইসরায়েলি সেনাদের গাড়িতে অতর্কিতে হামলা চালিয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা হতাহত হয়। তাঁদের যোদ্ধারা ইসরায়েলি সেনাদের গাড়ি লক্ষ্য করে প্রথমে রকেট চালিত গ্রেনেড (আরপিজি) নিক্ষেপ করে এবং গুলি চালায়।

পরবর্তীতে ইসরায়েলে সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে আট সেনা নিহতের কথা নিশ্চিত করে। দক্ষিণ গাজায় অভিযান-সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমের সময় তাঁরা নিহত হন বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিবৃতিতে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, ঠিক কীভাবে হামলাটি সংগঠিত হয়েছে, তা তদন্ত করা হবে বলে

গত ২৭ অক্টোবর স্থল অভিযান শুরুর পর গাজায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৩০৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও কয়েক হাজার।

;

মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর বাস ভবনের কাছে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: এনডিটিভি

ছবি: এনডিটিভি

  • Font increase
  • Font Decrease

মণিপুরের রাজধানী ইম্ফলে উচ্চ-নিরাপত্তাশীল সচিবালয় কমপ্লেক্সের কাছে একটি ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বিল্ডিংটি মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের সরকারি বাস ভবন থেকে মাত্র কয়েকশ মিটার দূরে অবস্থিত।

চারটি ফায়ার ট্রাক ঘটনাস্থলে এসে শনিবার (১৫ জুন) সন্ধ্যায় আগুন নিভিয়েছে, পুলিশ জানিয়েছে, তারা কী কারণে আগুন লেগেছে তা খতিয়ে দেখছে।

ইম্ফল পশ্চিমের পুলিশ সুপার এক বিবৃতিতে বলেছেন, কুকি ইন, ওল্ড লাম্বুলানের কাছে একটি পরিত্যক্ত বাড়ি আগুনে পুড়ে গেছে। সঙ্গে সঙ্গে, ইম্ফল পশ্চিম পুলিশের দল এবং দমকল ট্রাক ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বাড়ির প্রথম তলা আংশিকভাবে পুড়ে গেছে।

আগুনের সঠিক কারণ জানা যায়নি, পুলিশ বিবৃতিতে বলেছে, তথ্য ও পরিস্থিতি" দেখার জন্য একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। শর্ট সার্কিট সহ সকল বিষয় পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় কেউ জড়িত থাকলে তাদের গ্রেফতার করা হবে।

যে বিল্ডিংটিতে আগুন লেগেছে সেটি একই কমপ্লেক্সে কুকি ইনপির প্রধান কার্যালয়। তারা আদিবাসী উপজাতি নেতা ফোরাম (ITLF) নামে অন্য একটি চুরাচাঁদপুর-ভিত্তিক কুকি গ্রুপের আহ্বানকে সমর্থন করে। তাদের জন্য মণিপুরে একটি "পৃথক প্রশাসন" রয়েছে।

আসামের সীমান্তবর্তী মণিপুরের জিরিবাম জেলায় উপত্যকা-অধ্যুষিত মেইতি সম্প্রদায় এবং পার্বত্য-অধ্যুষিত হামার উপজাতিদের মধ্যে নতুন সহিংসতার এক সপ্তাহের মধ্যে ঘটনাটি ঘটেছে।

;

ইন্দিরা গান্ধীকে ‘মাদার অব ইন্ডিয়া’ বললেন বিজেপির কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুরেশ গোপী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে ‘মাদার অব ইন্ডিয়া’ বা ‘ভারতের মা’ বলে অভিহিত করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী সুরেশ গোপী। সেই সঙ্গে কেরালার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও কংগ্রেস নেতা কে করুণাকরণকে সাহসী প্রশাসক এবং সেই রাজ্যের বিখ্যাত মার্কসবাদী নেতা ইকে নায়নার কে নিজের ‘রাজনৈতিক গুরু’ বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।

এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার (১৫ জুন) কেরালার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী কে করুণাকরণের সমাধি মুরালি মন্দিরমে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন তিনি। সেখানে সাংবাদিদের প্রশ্নে উত্তরে এসব মন্তব্য করেন তিনি।

সুরেশ কেরালা রাজ্য থেকে বিজেপির টিকিটে লোকসভা আসনে জিতেছেন। করুণাকরণের ছেলে এবং কংগ্রেস নেতাকে মুরালিধরনকে পরাজিত করেই লোকসভা ভোটে জিতেছেন সুরেশ গোপী। তিনি ত্রিশূর লোকসভা আসনে বিজেপির টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। গত ২৬ এপ্রিলের ভোটে কে মুরালিধরন তৃতীয় স্থানে ছিলেন।

সুরেশ গোপী বলেন, মার্ক্সবাদী নেতা নয়নার এবং তার স্ত্রী সারদা শিক্ষকের মতো করুণাকরণ এবং তার স্ত্রী কল্যাণিকুট্টি আম্মার সঙ্গেও তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তিনি কান্নুরে নয়নার বাড়িতে গিয়েছিলেন। ১২ জুন তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সম্পর্ক ঝালাই করে নিয়েছেন।

সুরেশ গোপী বলেন, ইন্দিরা গান্ধীকে তিনি ‘ভারতথিন্তে মাথাভু’ (ভারতের মা) হিসেবে দেখেন। করুণাকরণ তার চোখে ‘রাজ্যের কংগ্রেস দলের পিতা’ ছিলেন।

অভিনেতা থেকে রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া কংগ্রেসের এ প্রবীণ নেতার (করুণাকরণ) প্রশাসনিক দক্ষতার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন সুরেশ গোপী। তাকে তার প্রজন্মের একজন ‘সাহসী প্রশাসক’ হিসেবে অভিহিত করেন তিনি।

;

যুদ্ধ অবসানের প্রত্যাশায় সুইজারল্যান্ডে বিশ্বনেতারা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের লক্ষ্যে শনিবার (১৫ জুন) সুইজারল্যান্ডের বার্গেনস্টক রিসোর্টে শুরু হয়েছে ‘ইউক্রেন শান্তি সম্মেলন।’

এই সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের সমর্থন প্রত্যাশা করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

বিবিসি জানিয়েছে, রাশিয়ায় রুশ হামলা শুরুর ২৮ মাস পরে এই সম্মেলন নতুন আশা জাগিয়েছে।

শান্তি সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে ৯০টির বেশি দেশ ও বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান। সম্মেলনটির লক্ষ্য ইউক্রেন সংঘাতের অবসানের জন্য একটি মৌলিক চুক্তিতে পৌঁছানো।

সম্মেলনে অংশ নেওয়া নেতারা মনে করেন, স্থায়ী শান্তি প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে এই সম্মেলন জোরালো ভূমিকা রাখবে। আর ইউক্রেনের জন্য এই সম্মেলন একটি বড় পাওয়া। রবিবার (১৬ জুন) শেষ হবে এই সম্মেলন।

তবে চীনের মতো গুরুত্বপূর্ণ শক্তি পূর্ণ প্রতিনিধিত্ব নিয়ে এই সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে না।

এ ছাড়া রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনকে আত্মসমর্পণের দাবি জানিয়ে যে আল্টিমেটাম দিয়েছেন, তাতে শান্তি প্রক্রিয়ায় অগ্রগতির প্রত্যাশা কম বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

উল্লেখ্য, এই শান্তি সম্মেলনে রাশিয়াকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

সম্মেলনটি এমন সময় অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন খারকিভের কাছে উত্তর-পূর্বে রাশিয়া নতুন করে হামলা চালিয়েছে। রাশিয়ান ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে সেখানে বাড়িঘর, বিদ্যুৎকেন্দ্র ধ্বংস হয়েছে।

ইউক্রেনের সংসদ সদস্য আলেক্সান্ডার মেরেকো মনে করেন, ভবিষ্যৎ শান্তির জন্য একটি রাজনৈতিক ও আইনি কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা গুরুত্বপূর্ণ। এই শান্তি কেবলই আসতে পারে ২০২২ সালে তুলে ধরা জেলেনস্কির ১০ দফার ভিত্তিতে।

ওই ১০ দফাতে ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব অগ্রাধিকার পেয়েছে।

সেন্টার ফর ইউরোপিয়ান পলিসি অ্যানালাইসিসের (সিইপিএ) স্যাম গ্রিন বলেন, ‘আমি মনে করি এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য হলো ইউক্রেনের দৃষ্টিভঙ্গির পেছনে সমর্থন জোগাড় করা।

সম্মেলনে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হচ্ছেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, যদিও এই সিদ্ধান্ত জেলেনস্কিকে রাগান্বিত করেছে। ভারত ও ব্রাজিল সম্মেলনে নিম্ন স্তরের প্রতিনিধি পাঠাচ্ছে।

এদিকে, এই সম্মেলনকে ‘অর্থহীন’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ।

;