বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ইউক্রেনের গোয়েন্দা প্রধানের স্ত্রী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
মারিয়ানা বুদানোভা। ছবি : সংগৃহীত

মারিয়ানা বুদানোভা। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেনের গোয়েন্দা প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল কিরিলো বুদানভের স্ত্রীকে বিষক্রিয়ার কারণে হাসপাতালে চিকিৎসা ভর্তি করানো হয়েছে।

বিবিসিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ইউক্রেনের একটি গোয়েন্দা সূত্র।

সূত্রটি জানিয়েছে, ‘মারিয়ানা বুদানোভা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন।’ এর আগে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম একই ধরনের তথ্য প্রকাশ করেছিল।

ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে প্রকাশ্যে কোনও মন্তব্য করেনি ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দারা।

তবে, ওই বিষক্রিয়ার পেছনে রাশিয়া জড়িত ছিল কি না তা ওই প্রতিবেদনে বলা হয়নি।

ইউক্রেনের ইউক্রেনস্কা প্রাভদা নিউজ ওয়েবসাইট জানিয়েছে, আরও কয়েকজন গোয়েন্দা কর্মকর্তাকেও বিষ প্রয়োগ করা হয়েছে।

তবে, জেনারেল বুদানভকেও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল এমন কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।

জেনারেল বুদানভ, যিনি ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মেইন ডিরেক্টরেট অফ ইন্টেলিজেন্সের (ডিআইইউ) নেতৃত্ব দেন, তিনি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে মস্কোর পূর্ণ মাত্রার আক্রমণের পরে রাশিয়া বাহিনীর বিরুদ্ধে বড় সামরিক অভিযানের পরিকল্পনা এবং কখনও কখনও কার্যকর করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

নিউজ ওয়েবসাইট বাবেল মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) প্রথম ওই বিষক্রিয়ার খবর জানিয়ে বলেছিল, ‘দীর্ঘ সময়ের জন্য অসুস্থ বোধ করার পরে মিসেস বুদানোভাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।’

ইউক্রেনীয় গোয়েন্দাদের নিজস্ব সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বাবেল জানিয়েছিল, তিনি এখন চিকিত্সার একটি কোর্স সম্পন্ন করছেন এবং ডাক্তারদের পর্যবেক্ষণে আছেন।

কিন্তু, মিসেস বুদানোভার বিষক্রিয়ায় সন্দেহজনক ভারী ধাতুর ধরন সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘পদার্থগুলো দৈনন্দিন জীবনে বা সামরিক অভিযানে কোনওভাবেই ব্যবহৃত হয় না।’

ইউক্রেনস্কা প্রাভদা পরে তার নিজস্ব সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘পরীক্ষার পর বিষক্রিয়া নিশ্চিত করা হয়েছে।’

ইউক্রেনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে, ‘তাকে সম্ভবত বিষাক্ত খাবার দেওয়া হয়েছিল এবং প্রাথমিক চিকিৎসা শেষ করার পরে তিনি এখন ভালো বোধ করছেন।’

পর্যটকদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ শহরের শীর্ষ দশে ঢাকা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোনো দেশ ভ্রমণ করার আগে দেশটির নিরাপত্তার বিষয়টি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়ে থাকে। নিরাপত্তাজনিত সমস্যা থাকলে সে দেশটিতে মানুষ ভ্রমণে অনাগ্রহ দেখায়। প্রখ্যাত সাময়িকী ফোর্বসের এক গবেষণায় বিশ্বে পর্যটকদের জন্য যেসব শহর ঝুঁকিপূর্ণ, তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেই তালিকার শীর্ষ দশে অবস্থান করছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।

ফোর্বস অ্যাডভাইজরের প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের ঝুঁকিপূর্ণ শহরের শীর্ষে রয়েছে ভেনেজুয়েলার রাজধানী কারাকাস। আর ঢাকার অবস্থান ৬ নম্বরে।

বিশ্বের মোট ৬০টি শহরের মধ্যে পর্যটকদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ও নিরাপদ শহরের তালিকা করেছে ফোর্বস অ্যাডভাইজর। সাতটি গুরুত্বপূর্ণ দিক বিবেচনা করে বিশ্বের ৬০টি শহর নিয়ে এ তালিকা তৈরি করেছে ফোর্বস। সেখানে রয়েছে অপরাধ, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ডিজিটাল নিরাপত্তার মতো বিষয়গুলো।

ফোর্বস অ্যাডভাইজরের তথ্যানুসারে, ১০০ স্কোরের মধ্যে ঢাকার স্কোর ৮৯ দশমিক ৫০। ফোর্বসের প্রতিবেদন মতে, ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় প্রথমে আছে ভেনেজুয়েলার রাজধানী কারাকাস। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে আছে যথাক্রমে পাকিস্তানের করাচি ও মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন।

ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় শীর্ষদশে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—চতুর্থ নাইজেরিয়ার রাজধানী লাগোস, পঞ্চম ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলা, সপ্তম কলম্বিয়ার রাজধানী বোগোটা, অষ্টম মিসরের রাজধানী কায়রো, নবম মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটি এবং দশম ইকুয়েডরের রাজধানী কিটো।

এদিকে শূন্য স্কোর নিয়ে নিরাপদ শহরের তালিকায় এক নম্বরে আছে সিঙ্গাপুর। এর পরের শহরগুলো হলো যথাক্রমে—জাপানের রাজধানী টোকিও, কানাডার টরোন্টো, অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, সুইজারল্যান্ডের জুরিখ, ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেন, দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল, জাপানের আরেক শহর ওসাকা, অস্ট্রেলিয়ার আরেক শহর মেলবোর্ন ও নেদারল্যান্ডসের রাজধানী আমস্টারডাম।

;

মোদির ডাকা বৈঠকে অনুপস্থিত নীতীশ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বৈঠকে শনিবার যোগ দেননি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। প্রশাসন সূত্রে এনডিটিভি জানিয়েছে, বিহারের দুই উপমুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধরি এবং বিজয়কুমার সিংহকে দিল্লির ওই বৈঠকে পাঠিয়েছেন জেডিইউ (জনতা দল ইউনাইটেড) নেতা নীতীশ। এএনআই জানিয়েছে, বিহারের ওই দুই উপমুখ্যমন্ত্রীই বিজেপির।

বিশ্লেষকদের মতে, কেন নীতি মোদির বৈঠকে যোগ দিলেন না নীতীশ, তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে, তার দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, এর আগেও নীতি আয়োগের বৈঠকে অনুপস্থিত থেকেছেন নীতীশ।

শনিবার (২৭ জুলাই) রাষ্ট্রপতি ভবনে বসে নীতি আয়োগের বৈঠক। বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র সাত মুখ্যমন্ত্রী সেই বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রের এনডিএ সরকারের শরিক হয়েও তাতে যোগ দেননি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ। এটা নিয়ে তাই উঠেছে প্রশ্ন।

যদিও জেডিইউয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এবারই প্রথম নয়, এর আগেও নীতি আয়োগের বৈঠকে অনুপস্থিত থেকেছেন নীতীশ।

জেডিইউ মুখপাত্র নীরজ কুমার পিটিআইকে বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর নীতি আয়োগের বৈঠকে অনুপস্থিতি এবারই প্রথম না। এর আগেও নীতি আয়োগের বৈঠকে অনুপস্থিত থেকেছেন নীতীশ। তখন বিহারের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তৎকালীন উপমুখ্যমন্ত্রীরা। এবার রাজ্যের দুজন উপমুখ্যমন্ত্রীই বৈঠকে যোগ দিতে গেছেন।’

নীরজ আরো বলেন, ‘নীতি আয়োগের সদস্য চার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিহারের। তারাও এই বৈঠকে যোগ দিয়েছেন।

নীতি আয়োগের চেয়ারম্যান হলেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী মোদি। দেশের সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের লেফ্‌টেন্যান্ট গভর্নর, কয়েক জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এর সদস্য।

এ বারের বৈঠকে মূল ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ নিয়েই আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। বিরোধী জোটের সাত মুখ্যমন্ত্রী যোগ দেননি বৈঠকে।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৈঠকে যোগ দিলেও বৈঠকের মাঝপথেই ওয়াক আউট করে বেরিয়ে আসেন।

তার অভিযোগ, তাকে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। প্রতিবাদে তিনি বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে আসেন।

;

প্যারাগ্লাইডারে রুশ পাইলটের সফলভাবে উত্তর মেরু অভিযান



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্যারাগ্লাইডারে রুশ পাইলটের সফলভাবে উত্তর মেরু অভিযান

প্যারাগ্লাইডারে রুশ পাইলটের সফলভাবে উত্তর মেরু অভিযান

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে উত্তর মেরু অভিযান সম্পন্ন করেছেন দুইজন রুশ পাইপট। ফিওদর কোনিউকভ এবং ইগোর পতাপকিন সম্প্রতি একটি দুই আসন বিশিষ্ট মোটরচালিত প্যারাগ্লাইডারে ফ্রাঞ্জ জোসেফ ল্যান্ড থেকে উড্ডয়ন করে তারা উত্তর মেরুতে পৌঁছান।

উত্তর মেরুতে অবতরণের পর পাইলটদ্বয় স্যাটেলাইট ফোনের সাহায্যে তাদের সফল অভিযান সম্পর্কে নিয়ন্ত্রণ কক্ষকে অবহিত করে এবং সেখানে তারা সাময়িক ক্যাম্প স্থাপন করেন। পুরো সময় ধরে অভিযাত্রীরা স্যাটেলাইটের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন। তাদের সাথে থাকা বয়াগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়মিত তাদের অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পাঠাতে থাকে।

Caption

রসাটমের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এটমফ্লোটের আইসব্রেকার বিজয়ের পঞ্চাশ বছর-এ করে পাইলটদ্বয়কে তাদের যাত্রার স্টার্টিং পয়েন্টে নিয়ে যাওয়া হয়। এছাড়াও প্যারাগ্লাইডারের জন্য উচ্চ প্রযুক্তি সামগ্রী সরবরাহ করে রসাটম। প্যারাগ্লাইডারের জন্য বিশেষ ফেয়ারিং প্রযুক্তি তৈরি করে সেন্ট পিটার্সবার্গ পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটির এডভান্সড ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল ‘ডিজিটাল ইঞ্জিনিয়ারিং’। ফেয়ারিং তৈরিতে কার্বন এবং গ্লাস ফাইবার ভিত্তিক ফেব্রিক ব্যবহার করা হয়। এর ফলে প্যালাগ্লাইডারের ফ্লাইট রেঞ্জ ৯০০ কিলোমিটার থেকে বেড়ে ১২০০ থেকে ১৩০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়।

রেকর্ড সৃষ্টিকারী এই ফ্লাইটটি উত্তর মেরুর ২৬৭- ৮৩৫ মিটার উচ্চতায় পরিচালিত হয় এবং মোট ৪৪০ কিলোমিটার অতিক্রম করে। এতে সময় লাগে ১০ ঘণ্টা ১৩ মিনিট। প্যারাগ্লাইডারটির গড় গতি ছিল ঘণ্টায় ৪৭ কিলোমিটার।

ফিওদর কোনিউকভ রসাটমের প্রযুক্তিগত সহায়তার কথা উল্লেখ করে বলেন, রসাটম বিশেষজ্ঞদের তৈরি কম্পোজিট আমাদের সফলতার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখেছে। আজকে রাশিয়ার কম্পোজিট শিল্পের জন্য একটি রেকর্ড স্থাপিত হয়েছে। কারণ, প্যারাগ্লাইডারে ব্যবহৃত কার্বন ও গ্লাস ফাইবার উত্তর মেরুর কঠিন পরিবেশের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে।

অনবোর্ড স্যাটেলাইট ট্র্যাকারের সকল ডেটা বিশ্লেষণের পর মোটরচালিত প্যারাগ্লাইডারে প্রথম সফল উত্তর মেরু অভিযান সংক্রান্ত রেকর্ড সৃষ্টির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে।

;

এমপিদের ঘুষ দেয়ার অভিযোগে কলম্বিয়ার গোয়েন্দাপ্রধানের পদত্যাগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংসদে বিল পাসের গতি ত্বরান্বিত করতে এমপিদের ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ার পর কলম্বিয়ার গোয়েন্দাপ্রধান কার্লোস রামন গঞ্জালেজ শুক্রবার (২৬ জুলাই) পদত্যাগ করেছেন।

রয়টার্স জানিয়েছে, কার্লোস রামন গঞ্জালেজ দেশটির প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্র’র ঘনিষ্ঠ ছিলেন। প্রসিকিউটররা তার বিরুদ্ধে ঘুস প্রদানের অভিযোগ দায়ের করেন বলে জানা গেছে।

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট পেত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ জানিয়েছেন, তিনি কার্লোস রামন গঞ্জালেজের ‘পদত্যাগপত্র’ গ্রহণ করেছেন।

এক্স পোস্টে তিনি আরো জানান, সিভিল ইন্টেলিজেন্সের প্রধান হিসেবে তার অবস্থান কোনো বিচার বিভাগীয় তদন্তের সঙ্গে বেমানান।

গত বৃহস্পতিবার প্রসিকিউটররা গঞ্জালেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপন করেন যে, তিনি বেশ কয়েকটি সরকারি বিল গ্রহণের গতি ত্বরান্বিত করার বিনিময়ে সংসদের উভয় কক্ষের প্রেসিডেন্টদের এমপিদের ঘুষ দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেন।

দেশটির প্রসিকিউটর দপ্তর জানিয়েছে, এই ঘুষের পরিমাণ ছিল ১০ লাখ ডলার এবং তা ২০২৩ সালের শেষের দিকে দেওয়া হয়েছিল। আর তখন গঞ্জালেজ প্রেসিডেন্টের দপ্তরের প্রশাসনিক বিভাগের পরিচালক ছিলেন।

শুধু গঞ্জালেসের বিরুদ্ধেই নয়, কৌঁসুলিরা কলম্বিয়ার জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ইউনিটের (ইউএনজিআরডি) সাবেক দুই পরিচালকের বিরুদ্ধেও পার্লামেন্ট সদস্যদের ঘুষ দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ তুলেছেন। জনগণের অর্থ আত্মসাৎ করে তারা এই ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ আনা হয়।

ওই দুই অভিযুক্ত ব্যক্তি বলেছেন, কৌঁসুলিদের তথ্য দিয়ে তারা তদন্তে সহায়তা করবেন। তবে এর বিনিময়ে তাদের সাজা কমাতে হবে।

আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে তারা জড়িত ২০ জনের বেশি কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদের নাম বলেছেন। তাদের মধ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রীও রয়েছেন। তারা সবাই প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ বলে জানা গেছে।

;