গাজা উপত্যকায় চালু হলো প্রথম ফিল্ড হাসপাতাল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
গাজার আল-শিফা হাসপাতাল। ছবি : সংগৃহীত

গাজার আল-শিফা হাসপাতাল। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জর্ডানের পাঠানো ১৭০ জন স্বাস্থ্যকর্মীর সহায়তায় গাজায় একটি ফিল্ড হাসপাতাল সোমবার (২০ নভেম্বর) চালু করা হয়েছে বলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন ফিলিস্তিনের কর্মকর্তারা।

প্রসঙ্গত, তীব্র বোমাবর্ষণ এবং জ্বালানি ও চিকিৎসা সরবরাহের তীব্র ঘাটতির কারণে গাজার স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার ভেঙে পড়েছে এবং বেশিরভাগ হাসপাতালই আর কাজ করছে না।

ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের হামাস শাসিত সরকারের তথ্য অনুসারে, গাজাজুড়ে প্রায় ৩০ হাজার আহত মানুষ রয়েছে। তাদের হিসাব মতে, সেখানে নিহতের সংখ্যা ১৩ হাজার ছাড়িয়েছে, যাদের বেশিরভাগই বেসামরিক মানুষ।

গাজা হাসপাতালের মহাপরিচালক মোহাম্মদ জাকাউত বলেছেন, ‘আহত ও অসুস্থদের চিকিৎসা সেবার জন্য দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে ফিল্ড হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘এলাকার হাসপাতালগুলো বিপর্যয়কর পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছে। ক্রমাগত আক্রমণাত্মক বিমান ও কামান হামলায় আহত হয়ে প্রতিদিন শত শত আহতের আগমন ঘটছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সেসব গর্ভবতীদের গ্রহণ করতে পারছি না, যাদের সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দিতে হবে।’

এদিকে, হামাসের সদস্যরা বিদেশি জিম্মিদের ঘাড় ধরে ধাক্কা দিতে দিতে গাজার আল-শিফা হাসপাতালে ঢোকাচ্ছেন এমন ভিডিও রবিবার (১৯ নভেম্বর) প্রকাশ করেছে ইসরায়েল।

বিবিসি জানিয়েছে, ইসরায়েলের দাবি গাজা শহরের সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল-শিফার নিরাপত্তা ক্যামেরার ফুটেজে ওই ছবি ধরা পড়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে হামলা চালায় হামাস। তারা বহু ইসরায়েলি নাগরিককে বন্দি করে জিম্মি হিসাবে গাজায় নিয়ে যায়। বন্দি করা হয়েছিল ইসরায়েলে থাকা বিদেশিদেরও।

আল-শিফা হাসপাতালের ফুটেজে যে দুই জিম্মিকে দেখা গেছে, তারা নেপাল এবং থাইল্যান্ডের নাগরিক বলে দাবি ইসরায়েলের। ওই বিদেশি নাগরিকরা বর্তমানে কোথায়, কী ভাবে আছেন, তা অজানা।

ইসরায়েলের দাবি এর পরই গাজার বৃহত্তম ওই হাসপাতালে আক্রমণ করেছে তার বাহিনী। বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সেনাবাহিনীর দাবি, ওই হাসপাতালকেই ঢাল বানিয়েছে হামাস। সেখানে তাদের ঘাঁটি রয়েছে। ফিলিস্তিনের এই সশস্ত্র সংগঠনের সদস্যেরা হাসপাতালের নীচে সুড়ঙ্গও খুঁড়েছেন বলে দাবি ইসরায়েলের।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) রবিবার তাদের এক্স হ্যান্ডেলে যে ভিডিওটি প্রকাশ করেছে তাতে দেখা গেছে, চার জন মিলে ধাক্কা দিতে দিতে এক ব্যক্তিকে হাসপাতালের ভেতরে নিয়ে যাচ্ছেন। তাদের প্রত্যেকের কাছেই রয়েছে আগ্নেয়াস্ত্র। ওই ব্যক্তির পরনে হাফ প্যান্ট। ঘরোয়া পোশাকেই তাকে তুলে আনা হয়েছে।

এ ছাড়া, আর এক জনকে গুরুতর জখম অবস্থায় স্ট্রেচারে করে হাসপাতালে নেওয়ার দৃশ্য ধরা পড়েছে ক্যামেরায়।

   

ইলন মাস্ককে গাজা সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছে হামাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হামাসের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা মার্কিন শীর্ষ ধনী ব্যবসায়ী ও প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ককে গাজা উপত্যকায় সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বুধবার (২৯ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।

খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বোমা হামলায় গাজার ধ্বংসাত্মক পরিস্থিতি দেখার জন্য তাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন হামাসের সিনিয়র কর্মকর্তা ওসামা হামদান।

বৈরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে হামাসের সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, "বস্তুত্ব ও বিশ্বাসযোগ্যতার মানদণ্ড মেনে গাজার জনগণের বিরুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের পরিধি দেখার জন্য আমরা তাকে গাজা সফরের আমন্ত্রণ জানাই।"

গত সোমবার (২৭ নভেম্বর) ইসরায়েলে গিয়ে হামাসের হামলা স্থল দেখে এসেছেন এ মার্কিন ধনকুবের। দেখা করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গেও। তবে তিনি গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলার বিভীষিকা দেখেন নি। তাই এবার সেই লক্ষ্যেই ইলন মাস্ক কে গাজার আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছে হামাস।

ইলন মাস্ক সামাজিক মাধ্যম এক্স- প্ল্যাটফর্মের মালিক। গত সোমবার (২৭ নভেম্বর) ইলন মাস্ক ইসরায়েলে হামাসের আক্রমণের সাইটটি পরিদর্শন করেছেন এবং সামাজিক মাধ্যমে বিদ্বেষ ছড়ানো বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

৫০ দিনের মধ্যে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী গাজাবাসীদের ওপর ৪০ হাজার টনের বেশি বিস্ফোরক ফেলেছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, "আমি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে ইসরায়েলের সাথে মার্কিন সম্পর্ক পর্যালোচনা করতে এবং তাদের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার আহ্বান জানাচ্ছি।"

এছাড়াও ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞ ও তাণ্ডবের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে, হামদান ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে থাকা মৃতদেহ উদ্ধারে সহায়তা করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

;

নিচে নামায় বেঁচে গিয়েছি, পেনাংয়ে বেঁচে যাওয়া বাংলাদেশি শ্রমিক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, সাউথ-ইস্ট এশিয়া, বার্তা২৪.কম,ব্যাংকক
পেনাংয়ে বেঁচে যাওয়া বাংলাদেশি শ্রমিক

পেনাংয়ে বেঁচে যাওয়া বাংলাদেশি শ্রমিক

  • Font increase
  • Font Decrease

'কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। তাই উপরের তলা থেকে নিচে আসি একটু জিরিয়ে নেয়ার জন্য। এ সময়ই বিকট শব্দে ভবনটি ধসে পড়ে৷ আর কয়েক মিনিট দেরি হলে আমাকেও সঙ্গীদের মতো মারা যেতে হতো। আমি ভাগ্যবান যে বেঁচে গিয়েছি।' 

মালয়েশিয়ার পেনাং প্রদেশে ভয়াবহ ভবনধসে বেঁচে যাওয়া ৪৩ বছর বয়সী বাংলাদেশি মহিদুল ইসলাম স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমকে নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানান।

পেনাংয়ে ভূমিধসে এখন পর্যন্ত ৩ জন বাংলাদেশি নিহতের খবর পাওয়া গিয়েছে। এছাড়াও এখনো উদ্ধার কাজ চলছে। গত মঙ্গলবার রাতে পেনাংয়ের বায়ান লেপাস জেলার বাতু মং এলাকায় এই ভবন ধসের ঘটনা ঘটে।

মহিদুল বলেন, 'নির্মাণাধীন ওয়্যারহাউজের উপরের তলায় অন্য চারজনের সঙ্গে আমিও মেঝের কাজ করছিলাম। আমি একটু বিশ্রামের জন্য বিরতি  নিয়ে বাইরে আসি। তখনই এই ঘটনা ঘটে ৷' 

তিনি বলেন, 'হঠাৎ বিকট শব্দে আওয়াজ হলে ভয় পেয়ে যাই। পরে পেছনে এসে দেখি আমাদের নির্মানাধীন ভবনটি ধসে পড়েছে ৷' 

তিনি জানান, 'এই নির্মাণাধীন ভবনে গত তিন মাস ধরে কাজ করছিল তারা। সকলে বন্ধু হয়ে গিয়েছিলাম। গতকালও একসঙ্গে কাজ শুরু করেছিলাম। সত্যি ভাবতেই খুব কষ্ট হচ্ছে!' 

৩৮ বছর বয়সী, আরেকজন বেঁচে যাওয়া বাংলাদেশি শ্রমিক বলেন, 'আমি নিচের ফ্লোরে কাজ করছিলাম। হঠাৎ ভবন নড়ে ওঠে এবং উপর থেকে  চিৎকারের শব্দ আসে ৷ আমি লাফ দিয়ে ভবন থেকে বেরিয়ে আসি। মুহুর্তের মধ্যেই ধসে পড়ে ভবনটি ৷' 

তিনি বলেন, 'ধ্বংস স্তুপ থেকে একজন শ্রমিক বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়। কিন্তু গুরুতর আহত ছিলেন এবং পরে তিনি মারা যান।' 

গত মঙ্গলবার রাত ৯ টা ৪৫ মিনিটে এই ভবনধসের ঘটনা ঘটে। পেনাং উপ পুলিশ প্রধান ডেপুটি কমান্ডার দাতুক মোহাম্মদ ইউসুফ জান মোহাম্মদ বলেন, ভবনের ভেতর ৯ জন আটকে ছিল। এর মধ্যে ৫ জনকে খুঁজে পাওয়া গিয়েছে।

ঘটনাস্থলে ১৪ টন ওজন এবং ১২ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি স্তম্ভ আরও ১৪ টি স্তম্ভের উপর ধসে পড়লে ভবনটি ধসে যায়। নির্মাণ স্থানটিতে ১৮ জন শ্রমিক ছিলেন।

পেনাং ফায়ার এন্ড রেস্কিউ বিভাগের উপ পরিচালক জুলফাহমি সুতাজি বলেন, উদ্ধার কাজে দেরি হচ্ছে এবং কঠিন হয়ে পড়েছে কারণ পড়ে যাওয়া স্তম্ভগুলো খুবই ভারি। সেগুলো সরাতে বেগ পেতে হচ্ছে। আমাদের আরও বড় ও শক্তিশালী উদ্ধার যন্ত্র প্রয়োজন সেগুলো সরাতে এবং আটকে পড়াদের কাছে পৌছাতে।

;

পেনাংয়ে ভবনধস: ৩ বাংলাদেশি নিহত, আহত ২, ভেতরে আটকা ৪



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, সাউথ-ইস্ট এশিয়া
পেনাংয়ে ভবনধস

পেনাংয়ে ভবনধস

  • Font increase
  • Font Decrease

মালয়েশিয়ার পেনাং শহরে এক ভয়াবহ ভবন ধসে এখন পর্যন্ত ৩ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। ২ জন গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। এছাড়াও উদ্ধারকারী দল ধারণা করছে ৪ জন ধসে যাওয়া ভবনের ভেতর আটকা পড়েছেন। তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। 

গত মঙ্গলবার রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে এই ভবনধসের ঘটনা ঘটে। পেনাং উপ পুলিশ প্রধান ডেপুটি কমান্ডার দাতুক মোহাম্মদ ইউসুফ জান মোহাম্মদ বলেন, ভবনের ভেতর ৯ জন আটকে ছিল। এর মধ্যে ৫ জনকে খুঁজে পাওয়া গেছে। 

ঘটনাস্থালে ১৪ টন ওজন এবং ১২ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি স্তম্ভ আরো ১৪টি স্তম্ভের ওপর ধসে পড়লে ভবনটি ধসে যায়। নির্মাণস্থানটিতে ১৮ জন শ্রমিক ছিলেন। তার মধ্যে ৯ জন ওই সময় নামাজ পড়তে যান বলে জানান তিনি। 

উপপুলিশ প্রধান আরো জানান, এখন পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। দুজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। আরেকজন হাসপাতালে পৌঁছালে মৃত্যুবরণ করেন। গুরুতর আহত আরো ২ জনকে পেনাং হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। 

তিনি বলেন, আমাদের ধারণা ধসে পড়া ভবনে আরো ৪ জন শ্রমিক ফাঁদে আটকে পড়ে আছেন। ভবনটিতে কর্মরত সব শ্রমিকরাই বাংলাদেশি। 

পেনাং ফায়ার এন্ড রেস্কু বিভাগের উপ পরিচালক জুলফাহমি সুতাজি বলেন, উদ্ধার কাজে দেরি হচ্ছে এবং কঠিন হয়ে পড়েছে কারণ পড়ে যাওয়া স্তম্ভগুলো খুবই ভারি। সেগুলো সরাতে বেগ পেতে হচ্ছে। আমাদের আরো বড় ও শক্তিশালি উদ্ধার যন্ত্র প্রয়োজন সেগুলো সরাতে এবং আটকে পড়াদের কাছে পৌঁছাতে। 

;

হুইলচেয়ারে স্ত্রীর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় জিমি কার্টার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ১৯ নভেম্বর সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের স্ত্রী রোজালিন কার্টার ইন্তেকাল করেন। জর্জিয়ার চার্চে সাবেক এই ফার্স্ট লেডির অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াতে স্ত্রী রোজালিনকে শেষ বিদায় জানাতে হুইলচেয়ারে করে সেখানে পৌঁছান ৯৯ বছর বয়সী জিমি কার্টার।

হসপিস কেয়ারে থাকা জিমি কার্টার আড়াই ঘণ্টা যাত্রা করে ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেন বলে জানিয়েছেন ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য ডেইলি মিরর। জিমি কার্টার আসেন একটি হুইলচেয়ারে করে।

এই হৃদয় বিদারক বিদায়ে হাজির হয়েছিলেন সাবেক ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প, মিশেল ওবামা, লরা বুশ যোগসহ অন্যান্যরা। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন।

এর আগে রোজালিনার মৃত্যুর পর এক বিবৃতিতে সাবেক প্রেসিডেন্ট কার্টার বলেন, যখন আমার প্রয়োজন ছিল তখন সে আমাকে বিজ্ঞ নির্দেশনা এবং উৎসাহ দিয়েছিল। যতদিন রোজালিন পৃথিবীতে ছিলে, আমি সবসময় জানতাম যে কেউ আমাকে ভালোবাসে ও সমর্থন করে।

১৯৭৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন সাবেক ডেমোক্র্যাট জিমি কার্টার। যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম এ প্রেসিডেন্ট এক মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। পরে দফায় ১৯৮০ সালে পুনর্নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী রোনাল্ড রিগ্যানের কাছে হেরে যান তিনি। ২০০২ সালে শান্তিতে নোবেল পান তিনি। জিমি কার্টারের বর্তমান বয়স ৯৯ বছর।

;