পাকিস্তান ছাড়ল অন্তত ১ লাখ ৪০ হাজার আফগান শরণার্থী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাকিস্তানে অবস্থানরত অনিবন্ধিত আফগান অভিবাসীদের বড় একটি অংশ তালেবানশাসিত আফগানিস্তানে ফিরে গেছে।

বুধবার (১ নভেম্বর) নাগাদ বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে ১ লাখ ৪০ হাজারের বেশি আফগান ফিরে গেছেন বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এদিকে সময়সীমা অতিবাহিত হওয়ার পর বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) থেকে অনিবন্ধিত আফগান অভিবাসীদের গ্রেফতারের ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ। তবে এ সময় বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে তালেবান সরকার।

আফগান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের ডেপুটি কমিশনার নাসির খান বলেছেন, গত দুই সপ্তাহে প্রধান সীমান্ত ক্রসিং তোরখাম হয়ে  ১ লাখ ৪ হাজারের মতো আফগান পাকিস্তান ছেড়েছেন।

জ্যেষ্ঠ এই কর্মকর্তা আরও বলেন, তাদের কেউ কেউ কোনো ধরনের নিবন্ধন ছাড়াই প্রায় ৩০ বছর পাকিস্তানে বসবাস করে আসছিলেন।

পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বেলুচিস্তান প্রদেশের চামান সীমান্ত ক্রসিং হয়েও অনির্দিষ্ট সংখ্যক আফগান অভিবাসী দেশে ফিরে গেছেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ফিরে যাওয়া আফগান অভিবাসীর সংখ্যা ১ লাখ ৪০ হাজার ৩২২ জন। মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রত্যাবাসনের জন্য বিদেশিদের ধরপাকড়ের প্রক্রিয়া ১ নভেম্বর শুরু হওয়ার কথা। একই সঙ্গে এখনো স্বেচ্ছায় প্রত্যাবর্তনে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

পাকিস্তানে প্রায় ৪০ লাখ আফগান বসবাস করে আসছেন। সরকারের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, তাঁদের মধ্যে ১৭ লাখই অনিবন্ধিত।

১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে শুরু হওয়া কয়েক দশকের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে অনেক আফগান দেশ ছাড়েন। এরপর ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নিলে আরেক দফায় দেশান্তরী হওয়ার ঘটনা ঘটে।

সম্প্রতি আফগান অভিবাসীদের বিষয়ে কঠোর অবস্থান নেয় ইসলামাবাদ। দেশটির অভিযোগ, পাকিস্তানে জঙ্গি হামলা, চোরাচালান এবং অন্যান্য অপরাধের সঙ্গে আফগান নাগরিকেরা জড়িত। তবে আফগানিস্তান এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে

   

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৭, আটকা ২৯



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়েস্টার্ন কেপ প্রদেশের জর্জ শহরে একটি নির্মাণাধীন পাঁচতলা ভবন ধসের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাতজনে। এ ঘটনায় ধ্বংসস্তূপে এখনো আটকা পড়ে আছেন আরও ২৯ জন।

বুধবার (০৮ মে) সংবাদমাধ্যম আনাদুলু আজান্সির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্মাণাধীন ভবনটিতে ৭০ জনেরও বেশি শ্রমিক আটকা পড়েছিল। এরমধ্যে ৩৬ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে, তবে তাদের মধ্যে সাতজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া আরও ২৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

নির্মাণাধীন ভবনটি সোমবার (০৬ মে) বিকেলে ধসে পড়ে। এতে ৭০ জনেরও বেশি শ্রমিক আটকা পড়ে। উদ্ধারকর্মীরা আরও কর্মীদের জীবিত উদ্ধারের আশায় ধ্বংসস্তূপ খনন করছে।

ওয়েস্টার্ন কেপ প্রিমিয়ার অ্যালান উইন্ড বলেছেন, ‘কর্মীদের জীবিত উদ্ধার করতে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে কর্মকর্তারা জীবন বাঁচানোর দিকে মনোনিবেশ করছেন। এই পর্যায়ে এটি আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।’

প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা ভবন ধসে নিহতদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করতে, যাতে এমন বিপর্যয়ের পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে দিকেও লক্ষ্য রাখতে।

;

ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণতম 'এপ্রিল' দেখল বিশ্ব



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার মাস হিসেবে রেকর্ড করেছে 'এপ্রিল'। ইউরোপীয় ইউনিয়নের জলবায়ু পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস (C3S) বলেছে, বিশ্ব রেকর্ডে সবচেয়ে গরম অনুভূত হয়েছে ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে। একইসঙ্গে তাপমাত্রা রেকর্ড তালিকায় চলতি বছরের প্রতিটি মাস আগের বছরগুলোর একই মাসের তুলনায় গ্রহের সবচেয়ে উষ্ণতম হিসেবে রেকর্ড গড়েছে। খবর আল জাজিরা। 

বুধবার (৮ মে) সংস্থাটি জানায়, ২০২৩ সালের জুনের পর থেকে প্রতিটি মাস আগের বছরের একই মাসের তুলনায় রেকর্ডে গ্রহের সবচেয়ে উষ্ণতম ছিল।

এমন পরিস্থিতিকে বিজ্ঞানীরা মানবসৃষ্টের জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দায়ী করছেন। তারা বলছেন, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে জলবায়ুর এল-নিনোর প্রভাব দুর্বল হয়ে পড়ার পরও এপ্রিলে এমন গরম অনুভব করেছেন বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ। জলবায়ুর এই ঘটনা পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের ভূপৃষ্ঠের পানিকে অস্বাভাবিকভাবে উষ্ণ করে তোলে।

সংস্থাটি বলছে, ১৮৫০-১৯০০ সালের প্রাক-শিল্প যুগ থেকে রেকর্ড করা এপ্রিল মাসের তাপমাত্রা এবার ১ দশমিক ৫৮ ডিগ্রি পর্যন্ত বেশি দেখা গেছে।

সংস্থাটির পরিচালক কার্লো বুওনটেম্পো বলেছেন, যদিও এল নিনোর মতো প্রাকৃতিক চক্রের সাথে তাপমাত্রার ভিন্নতা রয়েছে। জলবায়ুর এই পরিবর্তনের প্রধান কারণ হিসেবে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে নির্গমন হওয়া গ্রিনহাউজ গ্যাস দায়ী।

যদিও ২০১৫ সালের প্যারিস সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, এই তাপমাত্রা যেন কোনোভাবেই ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির বেশি না বাড়ে, সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পূর্ব ইউরোপ এবং আফ্রিকার বেশিরভাগ অঞ্চলে গরমের তীব্রতা স্বাভাবিকের থেকে বেশি রেকর্ড করা হয়েছে। যার ফলে দক্ষিণ সুদানে স্কুল বন্ধ করতে হয়েছে এবং স্লোভাকিয়ার মতো দেশগুলোতে বসন্তের সময়েও দিনের তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৮৬ ফারেনহাইট) উপরে রেকর্ড করা হয়েছে।

তবে এ মাসে শুধু গরমের রেকর্ডই হয়নি। ছিল বন্যা এবং খরার চরম বিপর্যয়ের মাস।

সংস্থাটি বলছে, বাংলাদেশ থেকে ভিয়েতনাম পর্যন্ত দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু অংশে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ ছিল। অন্যদিকে ব্রাজিল, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং পূর্ব আফ্রিকার দেশ কেনিয়া ও তানজানিয়া মারাত্মক বন্যার শিকার হয়েছে। এছাড়া পাকিস্তানে এপ্রিল মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের তুলনায় দ্বিগুণ মাত্রার রেকর্ড করা হয়েছে। যা ৬০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে দেশটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ ছিল।

কোপারনিকাসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইউরোপের বেশির ভাগ অংশে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বৃষ্টি দেখা গেছে। যদিও দক্ষিণ স্পেন, ইতালি এবং পশ্চিম বলকান দেশগুলো গড়ের চেয়ে বেশি শুষ্ক ছিল। ভারী বৃষ্টিতে উত্তর আমেরিকা, মধ্য এশিয়া ও পারস্য উপসাগর এলাকায় বন্যা দেখা দিয়েছে। পূর্ব অস্ট্রেলিয়ার যেখানে ভারী বৃষ্টি হয়েছে, সেখানে দেশটির অন্য অঞ্চলে আবার প্রচণ্ড খরা দেখা দিয়েছে। একই পরিস্থিতি দেখা গেছে উত্তর মেক্সিকো ও কাসপিয়ান সাগর এলাকায়।

মহাসাগর উষ্ণ হলে তা সামুদ্রিক জীবনের জন্য ঝুঁকি তৈরি করে। এ ছাড়া বায়ুমণ্ডলে আরও বেশি আর্দ্রতা ছড়ানোর ফলে গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দেয় বলেও উল্লেখ করেছে সংস্থাটি।

;

ইমরানের স্ত্রী বুশরাকে কারাগারে স্থানান্তরের নির্দেশ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাকিস্তানের একটি আদালত গৃহবন্দী অবস্থা থেকে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবিকে কারাগারে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন। এনডিটিভি জানিয়েছে, বুশরা বিবির পক্ষ থেকে করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই আদেশ দিয়েছেন আদালত।

প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় উপহার অবৈধভাবে বিক্রির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে ইমরান-বুশরা দম্পতির ১৪ বছর করে কারাদণ্ড হয়।

এক্ষেত্রে ইমরান কারাগারে থাকলেও বুশরাকে ইসলামাবাদের বাড়িতে গৃহবন্দী রাখা হয়। নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কথা বলেই তাকে বাড়িতেই বন্দী রাখার আদেশ দিয়েছিল দেশটির সরকার।

কিন্তু, গৃহবন্দী রাখার এ আদেশকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করেন বুশরা বিবি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ দেওয়া এক পোস্টে তার আইনজীবী নাঈম পানজুথা এ তথ্য জানিয়েছেন।

বুশরা বিবির আইনজীবীরা তাকে কারাগারে স্থানান্তরের জন্য ইসলামাবাদ হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন। বুধবার (৮ মে) আদালত ওই আবেদন মঞ্জুর করেন।

ইমরানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) এক বিবৃতিতে বলা হয়, বুশরা বিবিকে রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে স্থানান্তর করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ওই কারাগারেই আছেন ৭০ বছর বয়সি ইমরান খান।

বুশরাকে সাজা ভোগ করাতে ইমরানের ইসলামাবাদের বাড়িটিকে সাব-কারাগার ঘোষণা করা হয়েছিল।

ইমরানের দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, গৃহবন্দী অবস্থায় কর্তৃপক্ষ বুশরাকে বিষ মেশানো খাবার দিচ্ছিল বলে অভিযোগ করেছিলেন তিনি। তবে কর্তৃপক্ষ সে অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

;

মিথ্যার মহামারি ছড়াচ্ছেন মোদি : কংগ্রেস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের বিরোধী দল কংগ্রেস অভিযোগ করে বলেছে, তাদের দলকে আক্রমণ করে রামমন্দির নিয়ে মেরুকরণের রাজনীতি করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার তারই জবাব দিতে চায় দলটি।

হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, কংগ্রেসের পক্ষে দলটির কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক (‌কমিউনিকেশন)‌ জয়রাম রমেশ বলেছেন, ‘অযোধ্যার রামমন্দির নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট যে রায় দিয়েছে তা চ্যালেঞ্জ করার কোনও পরিকল্পনা নেই কংগ্রেসের। সুপ্রিম কোর্টের রায়কে সম্মান ও শ্রদ্ধা করে কংগ্রেস।’

লোকসভা নির্বাচনের প্রচারণায় রামমন্দির ইস্যুতে কংগ্রেসকে আক্রমণ করেন মোদি। মধ্যপ্রদেশের ধার লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির নির্বাচনী সভায় মোদি বলেন, ‘কংগ্রেসের লক্ষ্য বাবরি মসজিদের খোলা তালা এনে রামমন্দিরে ঝুলিয়ে দেওয়া।’

মোদি আরও বলেন, ‘কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী রামমন্দির নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যাবেন।’

জয়রাম রমেশ বলেন, ‘আশির দশকে রাজীব গান্ধী ভারতের প্রধানমন্ত্রী থাকার সময়ে ফৈজাবাদ জেলা আদালতের নির্দেশ মেনে অযোধ্যার বাবরি মসজিদের তালা খুলে রামলালার পুজোর ব্যবস্থা করেছিল উত্তর প্রদেশ সরকার। পরবর্তী সময়ে রামমন্দির আন্দোলন ওই ঘটনারই রেশ বলে মনে করেন সবাই। এখন এই রামমন্দির লোকসভা নির্বাচনের ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে, যেটাকে লালন-পালন করেছে বিজেপি।’

এখন কংগ্রেসকে আক্রমণ করে রামমন্দির নিয়ে মেরুকরণের রাজনীতি করেছেন মোদি বলে অভিযোগ বিরোধীদের।

কংগ্রেস জানিয়েছে, ‘বিজেপি-ই প্রথম আদালতের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল। আর পরে নিজেদের অবস্থান পরিবর্তন করে এবং সুপ্রিম কোর্টের ভূমিকা মেনে নেয়। ১৯৯২ সালে করসেবকদের হামলায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরেও আদালতের নির্দেশে চালু ছিল ক্যানভাসের ছাউনির অস্থায়ী কাঠামোতে রামলালার পুজা পাঠ।’

কংগ্রেস আরও জানিয়েছে, এ ছাড়া সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ ২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণা করার পরে অযোধ্যার সেই বিতর্কিত জমিতে নির্মিত হয় রামমন্দির। ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি সেই মন্দিরের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সম্প্রতি হয়েছে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা।

আর মধ্যপ্রদেশের ওই সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কংগ্রেস যাতে বাবরি মসজিদের তালা এনে রামমন্দিরে ঝোলাতে না পারে সেটা নিশ্চিত করতেই বিজেপিকে ৪০০ আসনে জেতাতে হবে।’‌

পাল্টা জবাবে জয়রাম রমেশ কটাক্ষ করে বলেন, ‘‌মিথ্যার মহামারি ছড়াচ্ছেন মোদি। তার সমগ্র রাজনৈতিক জীবন অসত্যে নিহিত।’‌

;