‘এক দেশ, এক ভোট’-এর বিরোধীতায় রাহুল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ছবি : সংগৃহীত

কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘এক দেশ, এক ভোট’-এর চিন্তা ভারতীয় রাজ্যগুলোর উপর আঘাত স্বরূপ বলে রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) এক্স-এ পোস্ট করেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।

কংগ্রেস নেতা লিখেছেন, ‘ভারত হলো সব রাজ্যগুলোর সমন্বয়। এক দেশ, এক ভোট চালু করা হলে সেটি এই সমন্বয়ে আঘাত করবে।’

‘এক দেশ, এক ভোট’ চালু করার সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে শুক্রবার (১ আগস্ট) একটি প্যানেল ঘোষণা করেছে ভারতের কেন্দ্র সরকার। এই প্যানেলের নেতৃত্ব রয়েছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোবিন্দ।

এছাড়া এই প্ল্যানেলে রয়েছেন, স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, লোকসভায় কংগ্রেসের নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী, রাজ্যসভার সাবেক বিরোধী নেতা গুলাম নবী আজাদ, ১৫তম অর্থ কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান এন কে সিং, লোকসভার সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুভাষ কাশ্যপ, প্রবীণ আইনজীবী হরিশ সালভে এবং প্রাক্তন মুখ্য ভিজিল্যান্স কমিশনার সঞ্জয় কোঠারি।

অর্জুন রাম মেঘওয়াল, আইন প্রতিমন্ত্রী আমন্ত্রিত অতিথি হিসাবে প্যানেলের বৈঠকে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

এই প্যানেল খতিয়ে দেখবে সংবিধান বর্তমান কাঠামো সামনে রেখে একসঙ্গে লোকসভা, বিধানসভা, পৌরসভা এবং পঞ্চায়েত ভোট করা যায় কিনা।

যদিও কংগ্রেস সাংসদ অধীর চৌধুরী জানিয়েছেন যে, তিনি এই প্যানেলে থাকছেন না। এ কথা জানিয়ে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে একটি চিঠিও দিয়েছেন।

চিঠিতে তিনি লেখেছেন, ‘এই কমিটিতে কাজ করতে অস্বীকার করাতে আমার কোনও দ্বিধা নেই। আমি আশঙ্কিত যে, এটি সম্পূর্ণ চোখে ধুলো দেওয়ার জন্য। সাধারণ নির্বাচনের কয়েক মাস আগে এই ধরনের একটা অবাস্তব উদ্যোগ সাধারণ মানুষের চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তাই সরকারের উদ্দেশ্য নিয়েই সন্দেহ জেগেছে।’

কেন্দ্রের এই উদ্যোগের সমালোচনায় সরব হয়েছে আম আদমি পার্টিও। আপ নেতা সৌরভ ভরদ্বাজ এএনআইকে বলেন, মনে হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার ভয় পাচ্ছে। তারা যেভাবেই হোক জিততে চায়। ইন্ডিয়া জোট গঠনের পর বিজেপি সরকার গঠনের নতুন উপায় নিয়ে ভাবছে।

   

নিলামে উঠছে প্রিন্সেস ডায়ানার চিঠি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান ব্রিটিশ রাজা চার্লসের প্রথম স্ত্রী প্রিন্সেস ডায়ানা ছিলেন বেশ জনপ্রিয় মুখ। তার হাতে লেখা বেশকিছু চিঠি এবং ছুটির পোস্টকার্ড নিলামে তোলা হবে ২৭ জুন। তার সাবেক গৃহকর্মী মাউড পেন্ড্রেকে চিঠিগুলো লিখেছিলেন তিনি।

বেভারলি হিলস জুলিয়ানের আয়োজনে ডায়ানার স্বাক্ষরিত এবং হাতে লেখা চিঠি ও কার্ডগুলো নিলামে তোলা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট। 

নিউইয়র্ক পোস্টের মতে, প্রিন্সেস অফ ওয়েলস ডায়ানার লেখা বেশকিছু চিঠি সংগ্রহের মধ্যে রয়েছে যার কিছু পরিমাণ নিলামে তোলা হবে। সাবেক গৃহকর্মী মাউড পেন্ড্রেকে তিনি ১৯৮১ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল সময়ের মধ্যে বেশকিছু চিঠি লিখেছিলেন। এ সময়ে বিনিময়কৃত ১৪টি ক্রিসমাস এবং নিউ ইয়ার কার্ডও নিলাম করা হচ্ছে।

এই চিঠিগুলির মধ্যে অনেকগুলোতে ব্যক্তিগত বিবরণ রয়েছে যা ডায়ানার জীবনের অনেক মাইলফলক ঘটনাকে অন্তর্ভুক্ত করে। ১৯৮২ সালের ৮ সেপ্টেম্বরের একটি রাজকীয় লেটারহেডে খালি কালিতে তিনি লিখেছেন, প্রিন্স চার্লসের সাথে তার হানিমুনের অসাধারণ গল্প।

অন্য একটি চিঠিতে তার প্রথম সন্তান উইলিয়ামের জন্মের কথা উল্লেখ আছে। সেখানে ডায়ানা নিজেকে ‘অত্যন্ত গর্বিত এবং ভাগ্যবান মা’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। তিনি লেখেন, ‘উইলিয়াম আমাদের জন্য এমন সুখ এবং তৃপ্তি এনেছে যে, আমি তার জন্য আর অপেক্ষা করতে পারি না।’

বালমোরাল ক্যাসলের লেটারহেডে প্রিন্স উইলিয়ামকে উপহার প্রদানের জন্য কর্মচারীদের ধন্যবাদ জানান অপর চিঠিতে। সেখানে লেখা রয়েছে, ‘আপনার দুর্দান্ত কার্ডিগানগুলো নিয়ে খুব রোমাঞ্চিত এবং আনন্দিত। উইলিয়ামকে উৎসর্গ করার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।’

এতে স্বাক্ষর করা হয়েছে, 'আমাদের সবার কাছ থেকে অনেক ভালবাসা নিন, ডায়ানা।'

মানবিক কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবন, উভয়ের জন্যই বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত নারী হিসেবে বিবেচিত ছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানা। প্রিন্স উইলিয়াম এবং প্রিন্স হ্যারির মা তিনি। ডায়ানা ১৯৯৬ সালে রাজা চার্লসকে তালাক দিয়েছিলেন। তিনি ১৯৯৭ সালে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে প্যারিসে একটি গাড়ি দুর্ঘটনায় নিহত হন।

;

রোববারে ৭ বৈঠকে বসবেন নরেন্দ্র মোদী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান ভোটের ফলাফল প্রকাশের ২ দিন আগে রোববারে (২ জুন) পরপর সাতটি বৈঠকে বসবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পরিবেশ, ঘূণিঝড় রিমালের পাশাপাশি ক্ষমতায় এলে প্রথম ১০০ দিনের লক্ষ্য নিয়েও আলোচনা করবেন তিনি।

বৈঠকে কী কী নিয়ে আলোচনা হতে পারে, তার ইঙ্গিত দিয়েছে সরকারি একটি সূত্র। সরকারের সেই সূত্রের দাবি, ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন নিয়ে আলোচনা করতে পারেন মোদী। পাশাপাশি ক্ষমতায় এলে প্রথম ১০০ দিনে মোদী সরকারের কী লক্ষ্য হবে, তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে একটি বৈঠকে।

সূত্রটির দাবি, ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী উত্তর-পূর্ব ভারতের পরিস্থিতি নিয়ে প্রথম বৈঠকে আলোচনা হবে। এরপর দেশে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য আরও একটি বৈঠকে বসবেন তিনি।

;

ব্রিটেন থেকে ১০০ টন স্বর্ণ ফিরল ভারতে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংরেজদের শাসনকালে ব্রিটেনে পাড়ি দেওয়া রাশি রাশি সোনা ফিরিয়ে এনেছে ভারত। এখন পর্যন্ত ইংল্যান্ড থেকে ১০০ টনের বেশি স্বর্ণ এলো দেশটিতে। 

১৯০ বছরের পরাধীনতায় ভারত ঠিক কত পরিমাণ স্বর্ণ হারিয়েছে, খাতা-কলমে তার হিসাব নেই। সেই ইংরেজদের দেশ থেকে স্বর্ণ ফিরিয়ে আনার খবর সাধারণ মানুষের মনেও কৌতূহলের জন্ম দিয়েছে।

প্রশ্ন উঠছে, তবে কি ইংরেজদের নিয়ে যাওয়া স্বর্ণই ভারত ফিরিয়ে আনছে? উত্তর হলো, না। ভারতের জমা রাখা স্বর্ণই ভারত ফিরিয়ে আনছে। থাকবে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার ভল্টে। বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১০০ টন স্বর্ণ বিদেশ থেকে ভারতে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।

কোথায় জমা ছিল ভারতের স্বর্ণ?

ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মাটির নিচে থাকা নটি বড় বড় ভল্টে থাক থাক করে সাজানো থাকে স্বর্ণর বার। শুধু ভারতের নয়, বিভিন্ন দেশের স্বর্ণও ওই ভল্টে জমা রয়েছে। কেউ চাইলেই ওই ভল্টে যেতে পারেন না। একমাত্র ইংল্যান্ডের রাজা বা রানিই ওই ভল্টে যেতে পারেন এবং জমা স্বর্ণ দেখতে পারেন।

ভারত কেন ইংল্যান্ডের কাছেই স্বর্ণ রাখল?

যে ইংরেজরা প্রায় ২০০ বছর শোষণ করেছে, তাদের কাছেই স্বর্ণ রাখার কী প্রয়োজন পড়ল ভারতের-সেসব প্রশ্নের উত্তর জানতে ঘাঁটতে হবে ইতিহাস।

স্বাধীনতার পর থেকে ভারতের মধ্যে এক ভীতি জন্ম নিয়েছিল। ধারণা হয়েছিল, ভারতের বাজারে যদি কোনো বিদেশি কোম্পনিকে ব্যবসা করতে দেওয়া হয়, তবে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতোই অবস্থা ঘটতে পারে। তাই ভারতের বাজার সীমাবদ্ধ করা হয়েছিল, যা ধীরে ধীরে ভারতকে অর্থনৈতিক সংকটের দিকে ঠেলে দিতে থাকে।

এক দিকে ভারতীয় বাজারে বিদেশি সংস্থার ‘নো এন্ট্রি’, অন্য দিকে বিদেশ থেকে বিভিন্ন জিনিস আমদানির কারণে ভারতের আর্থিক ভান্ডারে টান পড়তে শুরু করে। রপ্তানির থেকে আমদানির পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি পায়।

ভারত বিদেশ থেকে মূলত তেল আমদানি করে থাকে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গেই এই কারবার চালায় ভারত। ১৯৯১ সালের আগে ভারতে প্রয়োজনীয় তেলের বেশির ভাগ জোগান আসত ইরাক থেকে।

কিন্তু নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে ইরাক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। একই সঙ্গে ছিল আমেরিকার চোখ রাঙানি। সব মিলিয়ে তেলের দাম হু হু করে বৃদ্ধি পেতে থাকে।

ভারতে তেলের সংকট দেখা দেয়। তেল কিনতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত ডলারের। বিদেশে ভারতের টাকা চলে না। কীভাবে ডলার পাওয়া যাবে তার পথ খুঁজতে থাকে তৎকালীন সরকার।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার (আইএমএফ) এবং বিশ্ব ব্যাঙ্ক থেকে ডলার নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না ভারতের। কিন্তু সেখান থেকে ডলার নিতে গেলে মেনে চলতে হত তাদের দেওয়া শর্ত। 

ভারত সে সময় বিকল্প পথ খুঁজতে থাকে। তখনই স্বর্ণ বিদেশি ব্যাংকে রাখার পরিকল্পনা মাথায় আসে সরকারের। তবে আমেরিকার দৃষ্টি এড়িয়ে স্বর্ণ অন্য কোনও বিদেশি ব্যাংক জমা রাখাই ছিল বড় চ্যালেঞ্জ।

শোনা যায়, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড এবং ব্যাংক অফ জাপানের কাছে গোপনে স্বর্ণ জমা রেখে তার বিনিময়ে ডলার নেয় ভারত। এই পুরো অপারেশনটা ভারত সরকার গোপনে করার চেষ্টা করলেও কয়েকটি সংবাদপত্রে তা ফাঁস হয়ে যায়। বিদেশে জমা রাখা স্বর্ণই ভারতে ফেরানো শুরু হয়েছে।

ভারতের কাছে এখন স্বর্ণ রয়েছে ৮২২ টন। গত পাঁচ বছরে ভারত আরও ২০৩ দশমিক ৯ টন স্বর্ণ কিনেছে। তার মধ্যে কিছু মজুত রয়েছে আরবিআইয়ের কাছে। কিছু বিদেশি ব্যাংকে জমা রাখা হয়েছে।

শুধু ডলারের বিনিময়ে স্বর্ণ বিদেশি ব্যাংকে জমা পড়ত তা-ই নয়। ভারত এমনি সময়েও স্বর্ণ বিদেশে রাখে। কেন ভারত সরকার বিদেশি ব্যাংক স্বর্ণ গচ্ছিত রাখে? দেশের মধ্যে বিভিন্ন অস্থিরতার কথা চিন্তা করেই সরকার দেশ থেকে স্বর্ণ সরিয়ে রাখে।

ভারত এখন কেন স্বর্ণ ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগী হলো?

রাশিয়া এবং ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে আমেরিকা, ইংল্যান্ডসহ অনেক দেশই ভ্লাদিমির পুতিনের দেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এর ফলে বিদেশি ব্যাংকে রাশিয়ার জমা রাখা রাশি ‘ক্লোজ়ড’ করা দেওয়া হয়েছে। ভারতও তা-ই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

;

ভারতের ৫ রাজ্যই খেলা ঘুরিয়ে দিতে পারে: জরিপে ইঙ্গিত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের আগে পরিচালিত এক্সিট পোল অনুমান অনুসারে, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা এবং মহারাষ্ট্রে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

এখন পর্যন্ত এই রাজ্যগুলোতে আঞ্চলিক দলগুলোর আধিপত্য দেখা গেছে। এই অনুমান সঠিক প্রমাণিত হলে ইন্ডিয়া ব্লকের আশা ধূলিসাৎ হয়ে যেতে পারে এবং বড় পরাজয়ের মুখে পড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। 

ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

ইন্ডিয়া টুডে এবং অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার এক্সিট পোল অনুসারে, এই পাঁচটি রাজ্যে এখন পর্যন্ত আঞ্চলিক দলগুলোর আধিপত্য দেখা গেলেও এবার চমক দেখাতে পারে বিজেপি। দেশে ৫৪৩টি লোকসভা আসন রয়েছে। জরিপ বলেছে, এবার এনডিএ ৩৬১ থেকে ৪০১টি আসন পেতে পারে। যেখানে ইন্ডিয়া ব্লক ১৩১ থেকে ১৬৬ আসন পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যরা ৮ থেকে ২০ আসন পেতে পারে। 

এদিকে, অন্ধ্রপ্রদেশে মোট ২৫টি আসন রয়েছে। এক্সিট পোলের ফলাফল অনুসারে, চন্দ্রবাবু নাইডুর দল টিডিপি, বিজেপি এবং জনসেনা পার্টি জোট এখানে জনপ্রিয়তা পেতে চলেছে। এতে বিজেপির বিপুল ভোট বাড়তে পারে এবং বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ওয়াইএসআরসিপি বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। এনডিএ অন্ধ্রপ্রদেশে ২১ থেকে ২৩টি আসন পেতে পারে এবং ওয়াইএসআরসিপি পেতে পারে ২ থেকে ৪ আসন। ইন্ডিয়া এখনও কোনো সম্ভাবনা তৈরি করতে পারেনি। 

এক্সিট পোলে অনুসারে, এনডিএ ৫৩ শতাংশ ভোট শেয়ার পাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে এবং ইন্ডিয়া ব্লক ৪ শতাংশ ভোট শেয়ার পাচ্ছে। ওয়াইএসআরসিপি ৪১ শতাংশ ভোট শেয়ার পাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। অন্ধ্রে, বিজেপি ৪-৬ আসন পেতে পারে এবং টিডিপি ১৩ থেকে ১৫ আসন পেতে পারে। এনডিএর ভোট বেড়েছে ৬ শতাংশ। ইন্ডিয়ার ভোটের হারও বাড়ছে ৩ শতাংশ। অন্যদিকে, ওয়াইএসআরসিপির ভোটের হার ৮ শতাংশ কমছে। 

;