৮০ বছর পর আবার জার্মান ট্যাংকের মুখোমুখি হচ্ছি আমরা: পুতিন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ৮০ বছর পর রাশিয়া আমরা আবারও জার্মানির ট্যাংকের মুখোমুখি হচ্ছি।

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) স্তালিনগ্রাদ যুদ্ধ শেষের ৮০তম বার্ষিকী উপলক্ষে দেওয়া ভাষণে এমন কথা বলেন তিনি। খবর বিবিসির।

এখন থেকে ৮০ বছর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের স্তালিনগ্রাদ শহরে জার্মান নাৎসি সেনাদের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন সোভিয়েত সেনারা। এটি স্তালিনগ্রাদ যুদ্ধ নামে পরিচিত। ওই যুদ্ধে প্রায় ৯১ হাজার জার্মান সেনাকে আটক করেছিল সোভিয়েত বাহিনী।

ইউক্রেনে লেপার্ড ট্যাংক পাঠানোর জার্মানির সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ করে তিনি দাবি করেন ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটছে।

তিনি বলেন, এটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। আমাদের আবার জার্মান লেপার্ড ট্যাংকের দ্বারা হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

যুদ্ধে শুরু থেকেই ইউক্রেনকে তার ভূখণ্ড রক্ষায় সমরাস্ত্র দিয়ে সহায়তা করে আসছে পশ্চিমা মিত্র দেশগুলো। এরই মধ্যে সম্প্রতি বেশ কয়েকটি দেশ ইউক্রেনকে অত্যাধুনিক ট্যাংক দিতে রাজি হয়েছে। তার মধ্যে জার্মানি অন্যতম। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীকে নিজেদের তৈরি লেপার্ড ট্যাংক দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বার্লিন।

ভাষণের একপর্যায়ে আবারও পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ইঙ্গিত দিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, যারা যুদ্ধের ময়দানে রাশিয়াকে হারানোর আশা করছে, তারা হয়তো জানে না, রাশিয়ার সঙ্গে আধুনিক যুগের যুদ্ধ তাদের জন্য অনেক ভিন্ন হবে।

৭০ বছর বয়সী এই রুশ নেতা বলেন, আমরা আমাদের ট্যাংকগুলো তাদের সীমান্তে পাঠাচ্ছি না। তবে জবাব দেওয়ার জন্য আমাদের হাতে আরও উপায় আছে। আমরা শুধু সাঁজোয়া যুদ্ধাস্ত্রগুলো ব্যবহারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকব না। এটা সবার বোঝা উচিত।

পুতিনের এই বক্তব্য সম্পর্কে সাংবাদিকেরা জানতে চেয়েছিলেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বিস্তারিত কিছু বলেননি। তবে তিনি বলেছেন, পশ্চিমা দেশগুলো যেহেতু একত্রিত হয়ে ইউক্রেনকে নতুন নতুন অস্ত্র দিচ্ছে, তাই এর জবাবে রাশিয়া নিজেদের শক্তিশালী অস্ত্রগুলোর সর্বোচ্চ কাজে করবে।

৯২ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে রুপার্ট মারডক



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৯২ বছর বয়সে বিয়ে করতে চলেছেন মিডিয়া মুঘল রুপার্ট মারডক। এই নিয়ে পঞ্চমবার। ইতিমধ্যে এনগেজমেন্টের কথা ঘোষণা করে দিয়েছেন রুপার্ট। পাত্রী অ্যান লেসলি স্মিথ একসময় পুলিশের চাকরি করতেন। এখন তার বয়স ৬২ বছর।

এই বয়সে বিয়ে নিয়ে মারডক বলেন, ‘আমি ভীষণ নার্ভাস ছিলাম। আমি আবার প্রেমে পড়তে ভয় পেতাম... কিন্তু এটাই শেষ বার। এ বার ভাল হবে। আমি ভীষণ খুশি। আগামী গ্রীষ্মেই বিয়ে করে নেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন মারডক।

বছর খানেক আগে চতুর্থ স্ত্রী জেরি হলের সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘোষণা করেন মারডক। জেরির সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছিল ২০১৬ সালে। ওই বিচ্ছেদের ফলে মারডকের মালিকানাধীন ফক্স নিউজ, দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের মতো বড় বড় গণমাধ্যমের ভেতরে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।

বিপুল সম্পত্তির মালিক মারডকের হবু স্ত্রীর সাবেক স্বামী চেস্টার স্মিথ ছিলেন গায়ক। পাশাপাশি ব্যবসায়ী ছিলেন। ২০০৮ সালে তার মৃত্যু হয়। মারডকের সঙ্গে এনগেজমেন্টের পর লেসলি বলেন, ‘আমাদের দু’জনের জন্য এটাই ঈশ্বরের উপহার। গত বছরের সেপ্টেম্বরেই রুপার্টের সঙ্গে আমার আলাপ।

তিনি আরও বলেন, আমি ১৪ বছর ধরে বিধবা। রুপার্টের মতো আমার স্বামীও ব্যবসায়ী ছিলেন... রুপার্ট আর আমার বোঝাপড়া খুব ভাল।

রুপার্টের প্রথম তিনটি বিয়েতে ৬ সন্তান রয়েছে। ৯২ বছর বয়সে জীবনের নতুন শুরু করছেন বলে জানান তিনি।

;

পুতিনের সঙ্গে দেখা করতে রাশিয়ায় শি জিনপিং



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ দমন আদালত (আইসিসি)। এমন পরিস্থিতিতে রুশ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করতে মস্কো গেলেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।

সোমবার (২০ মার্চ) স্থানীয় সময় দুপুরে চীনের প্রেসিডেন্ট মস্কোয় পৌঁছায় বলে জানিয়েছে মস্কো রাশিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলো।

অন্য দিকে, জিনপিং মস্কোয় যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে ক্রেমলিন জানিয়েছে, মস্কোর বৈঠকে আলোচনার বিষয়বস্তু হবে যুদ্ধ। রাশিয়া-ইউক্রেনের সংঘাত সমাধানে চীনের বেশ কিছু প্রস্তাব রয়েছে। তা নিয়ে বৈঠক করবেন দু’দেশের প্রধান।

ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানান, যুদ্ধ নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান জানাবেন পুতিন।

উল্লেখ্য, কোনও দেশের প্রধান হিসেবে জিনপিংই প্রথম যিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ দমন আদালতের ঘোষণার পর পুতিনের সঙ্গে হাত মেলাতে তারই দেশে গেলেন। চীনের প্রেসিডেন্ট মস্কোয় পা দেওয়ার আগেই আন্তর্জাতিক আদালতের ঘোষণাকে আবারও কটাক্ষ করেছে মস্কো।

পাশাপাশি, ইউক্রেন নিয়ে বেশি ঘাঁটাঘাঁটি করা হচ্ছে বলে আমেরিকাকে দায়ী করেছে পুতিন প্রশাসন।

প্রসঙ্গত, গত বছর ফেব্রুয়ারিতে পুতিন ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করেন। পরে যা যুদ্ধের রূপ নেয়। এক বছর পেরিয়ে গিয়েও সেই যুদ্ধ এখনও চলছে। এর সরাসরি প্রভাব এসে পড়েছে রাশিয়ার অর্থনীতিতে।

অন্যদিকে, ওই যুদ্ধে হত্যা এবং শিশু-নির্যাতনের ‘অপরাধে’ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। রাশিয়া অবশ্য গোটা বিষয়টিকে হেসে উড়িয়ে দিয়েছে।

ক্রেমলিন জানিয়েছে, ওই কোর্টকে তারা মানে না। রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ আইসিসি-র রায়কে ‘টয়লেট পেপারের’ সঙ্গে তুলনা করেছেন।

;

মঙ্গলবার গ্রেফতার হতে পারি: ডোনাল্ড ট্রাম্প



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক এক পর্ন তারকাকে অর্থ প্রদানের অভিযোগের মামলায় গ্রেফতারের আশঙ্কা করছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

শনিবার (১৮ মার্চ) ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, আগামী মঙ্গলবার তাকে গ্রেফতার করা হতে পারে। সমর্থকদের প্রতি তিনি এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার আহ্বান জানান।

ট্রাম্পকে গ্রেফতার করা হলে, এটি হবে কোনো সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে আনা প্রথম ফৌজদারি মামলা।

বিবিসি জানায়, ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্পের পক্ষ থেকে পর্ন তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে মুখ বন্ধ রাখার জন্য অর্থ প্রদানের অভিযোগ রয়েছে।

গত ৫ বছর ধরে নিউইয়র্কের প্রসিকিউটররা এ অভিযোগ তদন্ত করছেন।

স্টর্মি ড্যানিয়েলসের অভিযোগ, ট্রাম্পের সাবেক আইনজীবী মাইকেল কোহেন ২০১৬ সালের নির্বাচনের আগে তাদের প্রেমের সম্পর্কের বিষয়ে নীরব থাকার বিনিময়ে তাকে ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার দিয়েছিলেন।

যদিও ট্রাম্প এই অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, তাদের মধ্যে কোনো যৌন সম্পর্ক ছিল না এবং মামলাটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

এ বিষয়ে জেলা অ্যাটর্নি কার্যালয় এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।

ট্রাম্পের আইনজীবী সুসান নেচেলেস সিবিএস নিউজকে জানান, মিডিয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে ট্রাম্প সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পোস্ট দিয়েছেন।

এর ফলে ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প রিপাবলিকান মনোনীত প্রার্থী হওয়ার জন্য যে প্রচারণা চালাচ্ছেন তাতে গুরুতর প্রভাব পড়বে।

৭৬ বছর বয়সী এই সাবেক প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে বর্তমানে অনেকগুলো মামলার তদন্ত চলছে। যদিও কোনোটিকে এখনো অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি।

;

মিয়ানমারে মঠে সন্দেহভাজন গণহত্যায় নিহত ২২



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত সপ্তাহে মধ্য মিয়ানমারে তিন বৌদ্ধ সন্ন্যাসীসহ অন্তত ২২ জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ওই ঘটনার ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

সামরিক শাসনের বিরোধীরা, এ ঘটনাকে সেনাবাহিনী পরিচালিত বেসামরিক গণহত্যা বলে আখ্যা দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

যদিও মায়ানমারের জান্তার মুখপাত্র বলেন, “সৈন্যরা দক্ষিণ শান রাজ্যের পিনলাউং অঞ্চলে বিদ্রোহী যোদ্ধাদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িত ছিল কিন্তু কোন বেসামরিক লোকের ক্ষতি করেনি।”

এক বিবৃতিতে জান্তার মুখপাত্র জাও মিন তুন বলেন, “স্থানীয় জনগণের মিলিশিয়াদের নিরাপত্তা দিতে সরকারি বাহিনী আসার পর কারেনি ন্যাশনালিটিজ ডিফেন্স ফোর্স (কেএনডিএফ) এবং অন্য একটি বিদ্রোহী দল নান নিন গ্রামে প্রবেশ করে। যখন সন্ত্রাসী দলগুলো হিংস্রভাবে গুলি চালায়... কিছু গ্রামবাসী নিহত ও আহত হয়।”

তবে এ বিষয়ে আরও মন্তব্যের জন্য রয়টার্স একাধিকবার তার সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তাতে সাড়া দেননি জাও মিন তুন।

কেএনডিএফ-এর একজন মুখপাত্র বলেন, “তার সৈন্যরা রবিবার নান নিন্টে প্রবেশ করে এবং একটি বৌদ্ধ বিহারে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মৃতদেহ দেখতে পায়।”

কেএনডিএফ এবং অন্য একটি গ্রুপ, কারেনি রেভোলিউশন ইউনিয়নের (কেআরইউ) দেওয়া ভিডিও ও ছবিতে মরদেহের মাথা ও মাথায় বুলেটের ক্ষত এবং মঠের দেয়ালে বুলেটের ছিদ্র দেখা গেছে।

তবে রয়টার্স স্বাধীনভাবে কোনো দাবির সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।

চিকিৎসক ইয়ে জাওয়ের ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে, “২২ জনকে হত্যা করার জন্য খুব কাছ থেকেই গুলি করা হয়েছিল। নিহতদের মধ্যে তিনজন জাফরান পরিহিত সন্ন্যাসীও ছিলেন।”

ইয়ে জাও বলেন, “যেহেতু বাকি মরদেহগুলোতে কোনো সামরিক ইউনিফর্ম, সরঞ্জাম এবং গোলাবারুদ পাওয়া যায়নি, তাই এটি স্পষ্ট যে তারা বেসামরিক ছিল। যেহেতু নান নিন মঠের কম্পাউন্ডের মধ্যে সমস্ত মৃতদেহ পাওয়া গেছে, এটা স্পষ্ট যে এটি একটি গণহত্যা ছিল।”

কথিত গণহত্যার স্থান নান নিনে কমপক্ষে দুই সপ্তাহ ধরে লড়াই চলছে।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটি সংকটে পড়েছে। নোবেল বিজয়ী অং সান সু চির নেতৃত্বের প্রশাসনকে সরিয়ে দিয়ে গণতন্ত্রের দিকে এক দশকের অস্থায়ী পদক্ষেপের অবসান ঘটিয়েছে।

জাতীয় ঐক্য সরকারের মানবাধিকার-বিষয়কমন্ত্রী অং মিও মিন বলেন, “গত দুই সপ্তাহে অন্তত চারটি ঘটনায় জান্তা যুদ্ধ অভিযান বাড়িয়েছে এবং নিরস্ত্র বেসামরিকদের ওপর হামলা চালিয়েছে।”

তিনি একটি অনলাইন মিডিয়া সম্মেলনে সাংবাদিকদের বলেন, “এটা স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে, জান্তার কৌশল হলো বেসামরিক মানুষকে টার্গেট করা, যা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ।”

জান্তা বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করার কথা অস্বীকার করে বলেছে, “তার সেনারা শুধু সন্ত্রাসীদের আক্রমণের জবাব দেয়।”

রাজনৈতিক বন্দিদের নিয়ে কাজ করা একটি অলাভজনক সহায়তা সংস্থার মতে, অভ্যুত্থানের পর থেকে সামরিক দমনে মিয়ানমারে অন্তত ৩,১৩৭ জন নিহত হয়েছে।

জাতিসংঘও মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনেছে।

;