দুবাইতে আলোচনায় বাংলাদেশের মাঝি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
আব্রার বাংলাদেশি মাঝি মোহাম্মদ আলম

আব্রার বাংলাদেশি মাঝি মোহাম্মদ আলম

  • Font increase
  • Font Decrease

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ছইওয়ালা ও ইঞ্জিনচালিত কাঠের নৌকাগুলোকে বলা হয় আব্রা। আর এই আব্রার চালক হিসেবে বাংলাদেশি ছাড়াও কাজ করেন ভারত, নেপাল ও ইন্দোনেশিয়ার অভিবাসী শ্রমিকেরা। তবে হঠাৎ করেই আরব আমিরাতের টক অব দ্যা টাউন হয়ে উঠেছেন আব্রার বাংলাদেশি মাঝি মোহাম্মদ আলম। দুবাইতে আব্রার এই মাঝিকে অবশ্য বলা হয় ক্যাপ্টেন। এসব আব্রায় পর্যটক বা শহরের মানুষ বেড়াতে উঠলেও রাজ পরিবারের কেউ বা রাজ কর্মকর্তারা কিন্তু উঠেন না।

আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক শহর দুবাইতে পর্যটন নয় শুধু অর্থনীতিতেও ব্যস্ত লেক ‘ক্রিক’। বিকেল আর সন্ধ্যায় দুবাই শহরের মানুষ আর পর্যটকদের জন্যে ঘুরাফেরার অন্যতম জায়গা এই লেক ক্রিক। এই লেকের পাড়ে সারিবদ্ধ হয়ে সাজানো থাকে আব্রা। এর মধ্যে ৬০ নং আব্রাটি হয়ে উঠেছে দুবাই শহরের আলোচনা আর আকর্ষণের বাহন। ৬০ নং আব্রার মাঝি বাংলাদেশি আলম।

ঘটনাটি হচ্ছে, আরব আমিরাতের উপ-রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মৌকতুম ৬০ নং আব্রায় করে দুবাইয়ের পুরনো সৌক বা বাজার থেকে দেইরা এলাকার গোল্ড সৌকে ভ্রমণ করেছেন। আর এরই সঙ্গে আলোচনায় উঠে আসেন মোহাম্মদ আলম।

আলম স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, তার বাড়ি বাংলাদেশের কক্সবাজারে। প্রতিদিন ভোর ৫টায় তিনি ঘুম থেকে উঠেন এবং ৬টায় কাজে যোগ দিয়ে শহরবাসীকে লেক পাড় করাচ্ছিলেন। তবে গত সোমবার (সেপ্টেম্বর ০৩) ছিল অন্যরকম। লেকের পাড়ে অনেকগুলো আব্রা ছিল, অনেক আব্রার ক্যাপ্টেন ছিলেন। তবে শেখ মোহাম্মদ তার দলের সদস্যদের নিয়ে বেশ কয়েকটি আব্রা পেরিয়ে আমার আব্রাকেই পছন্দ করেন ওঠার জন্যে।

তিনি বলেন, আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি। এখানে আরো অনেকে থাকা সত্ত্বেও দুবাইয়ের শাসক আমার আব্রায় উঠেছেন। এরপর থেকে অনেকেই আমাকে দেখতে আসছেন, ছবি তুলছেন এবং সাংবাদিকরাও খোঁজ নিচ্ছেন। যেন আমি হঠাৎ করেই তারকা বনে গিয়েছি।

আলম আরো বলেন, আমার আব্রায় করে শেখ মোহাম্মদের এই ভ্রমণে আমি সন্মানিত হয়েছি। তিনি আমার সঙ্গে করমর্দন করেছেন এবং আমার জীবন ভাল চলছে কিনা, জিজ্ঞাসা করেন। আমি শুধুই সালাম জানাতে পেরেছিলাম।

তিনি বলেন, পুরনো সৌক থেকে গোল্ড সৌকে যেতে মাত্র ৫ মিনিট সময় লাগে। তবে এই সময়টা আমার জীবনের স্মরণীয়। আমি খুব সাবধানে আব্রা চালাচ্ছিলাম। আমি এখনও আমার স্ত্রীকে এই ঘটনাটি বলিনি। তবে অবশ্যই বলব। এখন অনেকেই এখানে আমার সঙ্গে ছবি তুলতে আসেন বা জিজ্ঞাসা করেন ৬০ নং আব্রা কোনটা?

দুবাইয়ের আল রাস এলাকায় বাস করেন আলম এবং মাসে কমিশনসহ এক হাজার দিরহাম বা ২৩ হাজার টাকার বেশি আয় করেন। তার বাড়িতে স্ত্রী এবং ৪ এবং ১০ বছর বয়সী দুই সন্তান রয়েছে।

   

দুবাইয়ে ৫১ বাংলাদেশিকে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড প্রদান



করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সংযুক্ত আরব আমিরাত
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৩।

পৃথিবীর অন্য দেশকে পেছনে ফেলে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সধারী হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৫১ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে।

শনিবার (২৫ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড ও সিআইপি সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী, এমপি।

বিশেষ হিসেবে উপস্থিত অতিথি ছিলেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আবু জাফর, দুবাই ও উত্তর আমিরাতের কনসাল জেনারেল বিএম জাসাল হেসেন, আল হারামাইন গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান নাসির।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের প্রবাসী বাংলাদেশিদের মান-সম্মান বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা আজকে ওয়াদাবদ্ধ হতে হবে যে, আমরা বৈধপথে দেশে টাকা পাঠাবো ও সেইসঙ্গে মান-সম্মান গ্রহণ করবো। সেইসঙ্গে সম্মানের অধিকারী হবো। বৈধপথে টাকা পাঠালে প্রত্যেক স্তরে সম্মানিত হবো।

এ সময় তিনি প্রবাসীদের বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর জোরালো আহ্বান জানান।

দুবাইয়ে বাংলাদেশের কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বিএম জামাল হোসেন জানান, বিগত অর্থবছরে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠানো হয়েছে প্রায় তিন বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। আগামী অর্থবছরে রেমিট্যান্সের পরিমাণ চার বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এরই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এ আয়োজন করা হয়েছে।

এবারের আয়োজনে বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানো ৫১ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
এদের মধ্যে রয়েছেন- নিম্ন বেতনধারী, উচ্চ বেতনধারী, প্রবাসী ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, কর্মজীবী নারী, নারী উদ্যোক্তা ও প্রবাসী সাংবাদিক। এছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে নির্বাচিত ৭৫ জন সিআইপিকে সংবর্ধিত করা হয়।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে প্রথমবারের মতো বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত করার জন্য দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেট সাধারণ প্রবাসীদের রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

;

বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান প্রতিমন্ত্রীর



করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সংযুক্ত আরব আমিরাত
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রবাসীদের প্রতি বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান জানিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী, এমপি বলেছেন, আজকে আমাদের ওয়াদাবদ্ধ হতে হবে, আমরা বৈধপথে দেশে টাকা পাঠাবো; মান-সম্মান গ্রহণ করবো এবং সম্মানের অধিকারী হবো। বৈধপথে টাকা পাঠিয়ে প্রত্যেক স্তরে সম্মানিত হবো।

শনিবার (২৫ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে দ্বিতীয়বারের মতো ‘রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ সব কথা বলেন।

রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড ও সিআইপি সংবর্ধনার জন্য এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অন্য দেশকে পেছনে ফেলে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সধারী হিসাবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৫১ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আবু জাফর, দুবাই ও উত্তর আমিরাতের কনসাল জেনারেল বিএম জাসাল হেসেন, আল হারামাইন গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান নাসির।

দুবাইয়ে বাংলাদেশের কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বিএম জামাল হোসেন জানান, বিগত অর্থবছরে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠানো হয়েছে প্রায় তিন বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। আগামী অর্থবছরে রেমিট্যান্সের পরিমাণ চার বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এরই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এ আয়োজন করা হয়েছে।

এবারের আয়োজনে বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানো ৫১ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।

এদের মধ্যে রয়েছেন- নিম্ন বেতনধারী, উচ্চ বেতনধারী, প্রবাসী ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, কর্মজীবী নারী, নারী উদ্যোক্তা ও প্রবাসী সাংবাদিক। এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে নির্বাচিত ৭৫ জন সিআইপিকে এই অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত করা হয়।

এ ধরনের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রবাসীদের উৎসাহ দেওয়ায় আগের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে বলে মনে করেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তবে রেমিট্যান্স পাঠানোর পদ্ধতি আরো সহজ করতে পারলে বৈধপথে টাকা পাঠাতে প্রবাসীরা আরো দ্বিগুণ উৎসাহিত হবেন বলে জানিয়েছেন তারা।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে প্রথমবারের মতো বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত করার জন্য দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেট সাধারণ প্রবাসীদের রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করে।

;

বাংলাদেশিকে ছিনতাইয়ের অভিযোগে শাস্তি পেলো মালয় পুলিশ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাউথ-ইস্ট এশিয়া (ব্যাংকক, থাইল্যান্ড)
বাংলাদেশিকে ছিনতাইয়ের অভিযোগে শাস্তি পেলো মালয় পুলিশ

বাংলাদেশিকে ছিনতাইয়ের অভিযোগে শাস্তি পেলো মালয় পুলিশ

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই বাংলাদেশি নাগরিকের কাছ থেকে সোনা, নগদ অর্থ এবং মোবাইল ছিনতাইয়ের অভিযোগে পুলিশসহ ৪ জন স্থানীয় নাগরিককে শাস্তি প্রদান করেছে মালয়েশিয়ার আদালত। দুই সপ্তাহ আগে দলবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশিদের ছিনতাই করেছিল তারা।

গত শুক্রবার (২৪ মে) কুয়ালালামপুরে দুটি ভিন্ন দায়রা আদালতের দুটি মামলার বিচারে অভিযুক্তদের শাস্তি প্রদান করেছেন।

পুলিশের কর্পোরাল ৩৪ বছর বয়সী নরিজাম আম্বিয়াহ বিচারক ইজরালিজাম সানসুইয়ের কাছে তার অপরাধ স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। নরিজাম এবং তার সহযোগী আরিফ হোসাইন নামে এক বাংলাদেশির কাছ থেকে একটি ব্র্যাসলেট এবং একটি নেকলেস ছিনতাই করে। যার মূল্য ২ লাখ ৬৪ হাজার রিঙ্গিত বা প্রায় ৬৬ লাখ টাকা। এছাড়াও ৪ হাজার ২০২ রিঙ্গিত বা ১ লাখ ৫ হাজার টাকা, একটি মোবাইল ফোন, ব্যাংক কার্ড, টাচ এন্ড গো কার্ড ছিনতাই করেন।

একইভাবে সাকেল আহমেদ নামে আরেক বাংলাদেশির থেকে ২ লাখ ৩১ হাজার রিঙ্গিত বা ৫৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার অলংকার, ছয়টি মোবাইল ফোন এবং নগদ ৩ হাজার ৬০০ রিঙ্গিত বা ৯০ হাজার টাকা ছিনতাই করে এই চক্র।

গত ১১ মে বেলা ১টা ৫ মিনিটে জালান মুন্সি আব্দুল্লাহতে একটি বিপণী বিতানের পার্কিং এলাকায় এই ছিনতাই সংঘটিত হয়।

পেনাল কোডের ৩৯৫ ধারায় উক্ত অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ২০ বছরের কারাদণ্ড এবং বেত্রাঘাতের বিধান রয়েছে। আদালত অপরাধী পুলিশ কর্মকর্তাকে ১০ হাজার রিঙ্গিত বা আড়াই লাখ টাকা জরিমানা করেন এবং প্রতিমাসে একবার নিকটস্থ থানায় রিপোর্ট করার আদেশ দেন

অভিযুক্ত অন্যরা হলেন, ৩৪ বছর বয়সী মো. কামরুজ্জামান ইমরান, ৩৩ বছর বয়সী মুহামদ আজম আবদুর রহিম এবং ৪৫ বছর বয়সী রোসাইজাল লাজাত। তাদের সবাইকে জনপ্রতি ৮ হাজার রিঙ্গিত বা ২ লাখ টাকার বিনিময়ে জামিন দেয়া হয়।

;

দুবাই ভ্রমণে মানতে হবে কঠিন ৩ শর্ত



সংযুক্ত আরব আমিরাত করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক রাজধানী ও আকর্ষণীয় রাজ্য দুবাই। জাঁকজমকের শহর এটি। সব ক্ষেত্রে দুবাইয়ের উত্থান দেখার মতো, যা অন্য অনেক শহর থেকে এটিকে আলাদা করে। এ কারণে দুবাইকে ‘স্বপ্নের শহর’ও বলা হয়।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভ্রমণ ভিসায় ভ্রমণ করতে কঠিন তিনটি শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। রিটার্ন টিকিটসহ সঙ্গে থাকতে হবে কমপক্ষে ৩ হাজার দিরহাম (প্রায় ৯৬ হাজার টাকা), আত্মীয় স্বজনের বাসভবনের বৈধ ডকুমেন্টস (ইজারি) অথবা হোটেল বুকিং।

স্থানীয় গণমাধ্যমে এমন সংবাদ প্রকাশের পর বাংলাদেশি ট্রাভেল ব্যবসায়ী ওয়াদি আল্মানারা ট্রাভেলের সিও ফয়সাল মজুমদার জানান, আমিরাতে ভ্রমণ ভিসায় প্রবেশের এসব নিয়ম আগেও ছিল। তবে এখন তা পূর্ণাঙ্গভাবে গুরুত্ব সহকারে কার্যকর হয়েছে। আমিরাতে আসার আগে বাংলাদেশ বিমানবন্দরে যাত্রীকে উল্লিখিত বিষয় প্রমাণ করে আসতে হবে। এটা সবার জন্যই প্রযোজ্য।

আমিরাতে পূর্বে ভ্রমণ ভিসার যাত্রীরা রিটার্ন টিকিট করলেও সঠিক থাকলেও অন্যটি করা হতো ভিন্ন কোনো এয়ারলাইনসের ডামি টিকিট। এখন একই পিএনআর এর রিটার্ন টিকিট করা থাকতে হবে।

আত্মীয়ের বাসার বৈধ কাগজপত্র অথবা হোটেল পেমেন্টসহ বুকিং দেখাতে হবে। আগের মতো কোনো বুকিং ডটকম থেকে পেপার প্রিন্ট করলে চলবে না। আমিরাতের বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ হোটেলের সঙ্গে যোগাযোগ করে সত্যতা যাচাই করবে।

;