গুজরাটের চিঠি

কিচ্ছু হয়ে ওঠা হলো না এখনো



মিতু কর্মকার
অলঙ্করণ কাব্য কারিম

অলঙ্করণ কাব্য কারিম

  • Font increase
  • Font Decrease

এখন রাত দুটো বেজে ৪০ মিনিট। আমি দাঁড়িয়ে আছি আমার হোস্টেলের বারান্দাতে। বাইরে প্রচণ্ড রকম বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির শব্দে কেন জানি ঘুম আসছিল না। তাই বাইরে এসে দাঁড়ালাম। হোস্টেলের নিচতলাতে নতুন মেয়েদের রুম থেকে কেউ অনবরত উকুলেলে বাজিয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টির শব্দ আর উকুলেলে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। অনেক লাইট জ্বালানো থাকার কারণে বৃষ্টির যে জল গাছের পাতার ওপর পড়ছে তা চিকচিক করছে। বৃষ্টির জলের ফোঁটাগুলোকে ছোট ছোট হীরের দানার মতো মনে হচ্ছে। এই মুহূর্তে মনে হচ্ছে জীবন কত সুন্দর আর প্রচণ্ড সুন্দর কিছু দেখলে কেন জানি মরে যেতে ইচ্ছা হয় আজকাল।

আজ থেকে দু বছর আগেও আমি ভাবিনি আমি আমার সেই চিরচেনা ঘর ছেড়ে অন্য কোথাও এসে থাকব। এই যে জীবন নিয়ে এত ভাবনা এত উৎকণ্ঠা কোনো কিছুর কি আদৌ মূল্য আছে? ঠিক একঘণ্টা পর যে আমি বেঁচে থাকব তার নিশ্চয়তা কি আমি আপনি দিতে পারি? পারি না। আমি খুব ভালোবাসা কাতুরে মানুষ। আমার কাছে পৃথিবীতে সবচেয়ে মূল্যবান বস্তু হলো ভালোবাসা। (অনেকের কাছে বস্তাপচা মূল্যহীন কথা মনে হতে পারে বা আমাকে অবাস্তবিক চিন্তা ভাবনার মানুষও মনে হতে পারে। তাতে যদিও আমার তেমন কিচ্ছু আসে যায় না।) কখনো না চাইতে একহাত ভরা ভালোবাসা নিয়ে দাঁড়িয়েছে কেউ, আবার কখনো আমি কাঙ্গালিনীর মতো এক টুকরো ভালোবাসার জন্য রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছি। ভালোবাসাগুলো আমি যত্ন করে মনের কুটিরে রেখে দিই।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/19/1566201794026.jpg

কেউ যদি এক সিকি ভালোবাসাও দিয়ে থাকে তা আমি সযতনে তুলে রেখেছি আমার মনের কুটিরে। অধিকাংশ মানুষ তার অতীতের কথা ভুলে যায় কিন্তু আমি ভুলি না, যদিও ভোলার চেষ্টাও করি না। প্রতিটা মানুষ যারা আমাকে ভালোবেসেছে, সাহায্য করেছে তাদের যেমন ভুলিনি তেমনি যারা আমার চলার পথকে আরো কঠিন করেছে তাদেরকেও ভুলিনি। আমি জীবন থেকে শিখেও বারবার ভুল করেছি, ধাক্কা খেয়ে পড়ে গিয়েছি আবার সোজা হয়ে দাঁড়িয়েছি। হার মানিনি কখনো। হতাশ হয়ে দুমড়ে-মুচড়ে গেছি কিন্তু হাল ছেড়ে ঘরে বসে যাইনি। এই সাহস আমি আমার চারপাশের মানুষ থেকে পেয়েছি, ভালো একটা চলচ্চিত্র থেকে পেয়েছি, ভালো একটা বই পড়েও পেয়েছি। আমি সুন্দর একজন মানুষ হতে চেয়েছি, একজন শিল্পী হতে চেয়েছি। আমার গুরু পণ্ডিত সঞ্জীব দে একটা কথা খুব বলতেন, “একজন শিল্পী শুধু ভালো গান গাইবে তা কিন্তু না, একজন শিল্পী হবে যখন হাঁটবে, কথা বলবে এমনকি ভাত খাবে তখনও তাঁর শিল্পীসত্তা দেখা দেবে।”

গুজরাটের বন্যায় পানিবন্দী তিনদিন

আমি প্রকৃত শিল্পী হিসেবে যাদের দেখেছি তারা প্রত্যেকে সবকিছুতে শিল্পীসত্তাকে ধারণ করেছেন। এই যে আমি শাড়ি পরে দৌড়ে বাসে বা ট্রেনে উঠি সেটা আমার গুরু আমাকে বলে বলে শিখিয়েছে। একজন গুরু শুধু গান গাওয়া শেখান না। জীবনবোধ শেখান। আমার আরেক গুরু ড. রেজওয়ান আলী (লাভলু স্যার) আমাকে প্রথম দিন বলেছিলেন “কে কত ভালো বা খারাপ গায় তা পরিমাপ করো না শুধু নিজে কী করছো তা পরিমাপ করে যাও।” আমার গুজরাটের গুরু ড. জানকি মিঠাইওয়ালা বলেন, “তোমরা এত অন্যদের নিয়ে ভাবার সময় কোথায় পাও, আমার তো একেক রাগের তান আর পাল্টা করে দিন চলে যায়।” এত এত ভালো মানুষের আর্শীবাদ পেয়েও আমার যেন কিচ্ছু করা হলো না। এখনো ঠিকঠাক গেয়ে ওঠা হলো না। এই মাঝরাতে বারান্দার গ্রিল ধরে শুধু একটা কথাই বারবার মনে বেজে যাচ্ছে—“কিচ্ছু হয়ে ওঠা হলো না এখনো।”

   

কিরগিস্তানে জনতার হামলার শিকার বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিরগিজস্তানে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা স্থানীয় উত্তেজিত জনতার হামলার শিকার হয়েছেন।

স্থানীয় সময় শনিবার (১৮ মে) কিরগিজস্তানের ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অব মেডিসিনের বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা হামলার শিকার হয়েছেন।

উজবেকিস্তানে বাংলাদেশ দূতাবাস সুত্রে জানা গেছে, কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকেতে গত কয়েকদিন ধরে উত্তেজিত জনতা পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের আবাসস্থল হোস্টেল লক্ষ্য করে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে।

কিরগিজ এবং আন্তর্জাতিক ছাত্র, বিশেষ করে পাকিস্তানি ও মিশরীয়দের মধ্যে ঝগড়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে এ উত্তেজনা তৈরি হয়।

কিরগিজে অবস্হানকারী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ঘরের ভেতরে এবং সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে উজবেকিস্তানে বাংলাদেশ দূতাবাস।

;

যুক্তরাজ্যের রিফিউজিদের মানবিক সহযোগিতা দিচ্ছে এইডমিইউকে



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
যুক্তরাজ্যের রিফিউজিদের মানবিক সহযোগিতা দিচ্ছে এইডমিইউকে

যুক্তরাজ্যের রিফিউজিদের মানবিক সহযোগিতা দিচ্ছে এইডমিইউকে

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যে বসবাসরত রিফিউজি যারা মানবেতর জীবনযাপন করছেন তাদের সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছে এইডমিইউকে। কষ্টের মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করা এসকল মানুষকে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ও খাবার সরবরাহ করে যাচ্ছে এই অর্গানাইজেশন। ‘ইউনাইটিং ফর বেটার কমিউনিটি’ এই স্লোগানকে ধারন করে এইডমিইউকে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।

এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার (৯ মে) ইয়র্ক মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারে রিফিউজি দু’শতাধিক পরিবারের মাঝে খাবার পরিবেশন ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

এই উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, যুক্তরাজ্যে যারা রিফিউজি স্ট্যাটাসে আছেন তাদের মধ্যে অনেকে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তাদের সনাক্তের মাধ্যমে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে এইডমিইউকে। সংস্থাটির এই মহতী উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বক্তারা বলেন, মানবতার সেবায় বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনাসহ নানাবিদ সচেতনতামুলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে চলেছে এই সংস্থাটি। সংস্থাটির উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন অনুষ্ঠানের বক্তারা।

কর্মসূচিতে ইয়র্কের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এইডমিইউকে’র অ্যাডভাইজার খালেকুজ্জামান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আখলাকুজ্জামান হারুন, রাকিব আলী, মাহতাব শামীম, ফারুক মিয়া, এইডমিইউকে’র সিইও মাকসুদ রহমান, ফিনান্স ডিরেক্টর দেওয়ান ছয়েফ আহমেদ, প্রোজেক্ট ও প্লানিং ডিরেক্টর জিহান আহমেদ চৌধুরী, কমিউনিকেশন হেড রিয়াজ চৌধুরী, ইভেন্ট হেড আনামু হক।

;

কুয়েতে বসেই এনআইডি সেবা পাবেন প্রবাসীরা



কুয়েত করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুয়েত
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ অপেক্ষার পর কুয়েতে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা চালু করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ হচ্ছে দেশটিতে থাকা প্রায় ৩ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশির।

শুক্রবার (৩ মে) স্থানীয় সময় বিকেলর দেশটির মিসিলা এলাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে এ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

অনুষ্ঠানে কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আশিকুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনার মো. আহসান হাবীব খান।

ইসি আহসান হাবীব খান বলেন, কুয়েত প্রবাসীদের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা ছিল যে, তারা যেন জাতীয় পরিচয় পত্র এখান থেকে পায়। আমাদের এম্বাসেডরের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এবং আমাদের কাছে অনুরোধের প্রেক্ষিতে আমি এখানে এসেছি। এর সাথে প্রবাসীদের আশাটা পূরণ হল। এই অনুষ্ঠানের আজকে উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রবাসীরা অনেকদিন ধরে দীর্ঘ প্রতিক্ষা ছিল কবে এনআইডি পাবেন।

তিনি আরও বলেন, প্রবাস জীবনটা খুবই কষ্টের, প্রবাসীরা আমাদের দেশের জন্য অনেক কিছু করে। আমি মাঝে মাঝে বলি, প্রবাসীরা হচ্ছে দেশের প্রাণ। প্রবাসীদেরকে আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। তারা অনেক কিছুর বিনিময়ে বিদেশ থেকে দেশে অর্থ পাঠাচ্ছে। পাশাপাশি তারা নিজেদের পরিবার-পরিজনকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে।

রাষ্ট্রদূত মো. আশিকুজ্জামান বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডি একটি দেশের নাগরিক হিসেবে অত্যন্ত জরুরি। এনআইডি ছাড়া যেমন প্রয়োজনীয় অনেক কাজ সম্পন্ন করা অসম্ভব, ঠিকই তেমনই সুনির্দিষ্ট একটি দেশের নাগরিক মর্যাদাও পাবেন না। আজ কুয়েতে জাতীয় পরিচয়পত্র কার্যক্রমের উদ্বোধন হওয়ার মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বহুল প্রতীক্ষিত স্বপ্ন পূরণ হলো।

দূতাবাসের কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে কুয়েত বাংলাদেশ দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রবাসে বাংলাদেশ কমিউনিটি নেতারা ও প্রবাসী গণমাধ্যমকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিতি ছিলেন।

জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা কার্যক্রম শুরু হওয়ায় তারা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এবং বাংলাদেশ সরকার ও কুয়েতে দূতাবাসকে ধন্যবাদ জানান।

এর আগে নির্বাচন কমিশনার মো. আহসান হাবীব খান দূতাবাসে প্রবাসীদের এনআইডি নিবন্ধনের কার্যক্রম প্রক্রিয়ার বিভিন্ন অংশ পরিদর্শন করেন। পরবর্তীতে আলোচনাসভায় এনআইডি নিয়ে প্রবাসীদের বিভিন্ন সমস্যা ও প্রশ্নের জবাব দেন। এসময় ১৯ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে স্মার্ট এনআইডি কার্ড প্রদান করেন।

;

আমিরাতের আবুধাবিতে ঋণের দায়ে প্রবাসীর আত্মহত্যা



সংযুক্ত আরব আমিরাত (দুবাই), করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে ঋণেয় দায়ে আত্মহত্যা করেছেন এক বাংলাদেশি প্রবাসী। নিহত মোহাম্মদ শিবলি সাদিক (৩৮) লক্ষীপুর জেলার লক্ষীপুর সদরের বাঞ্ছানগর গ্রামের মৃত মো. হারুন উর রশিদের ছেলে।

নিহতের প্রতিবেশী চাচাতো ভাই মোহাম্মদ মনির জানায়, শিবলি দীর্ঘ দিন ধরে ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। কিছুদিন আগে দেশ থেকে ঋণ নিয়ে এখানে রিয়েল এস্টেট কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেন। সাম্প্রতিক তার ব্যবসায়ী পার্টনার রিয়েল এস্টেট এ বিনিয়োগ করা সকল অর্থ হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। ঋণের চাপ ও পার্টনার কর্তৃক প্রতারিত হয়ে হতাশয় ভুগছিলেন তিনি।

পরে হতাশাগ্রস্থ হয়ে আত্মহননের মত কঠিন সিদ্ধান্ত নেন শিবলি। এখন পর্যন্ত মৃতের ব্যাবসায়ী পার্টনার প্রতারকের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

তিনি আরো জানান, মৃত শিবলি একই গ্রামের মো. আবুল কাশেমের মেয়ে তানজিনা আফরিনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন। ব্যক্তি জীবনে নিঃসন্তান ছিলেন তিনি।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলাদেশ দূতাবাস আবুধাবিতে নিযুক্ত শ্রম কাউন্সেলর লুৎফুন নাহার নাজীম বলেন, মৃত্যুর খবর আমারা জেনেছি। মরদেহ এখন বানিয়াছ এর কেন্দ্রীয় মর্গে রয়েছে।

দেশটির আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহতের মরদেহ দেশে পৌঁছাতে দূতাবাস দ্রুত পদক্ষেপ নিবে এবং প্রয়োজনীয় সব ডকুমেন্টস তৈরির বিষয়ে যত দ্রুত সম্ভব করে দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ, গত শনিবার (২৭ এপ্রিল) দেশটির রাজধানী আবুধাবির শেখ হামদান সড়কে তার বাসস্থল বিল্ডিং এর ছাদ থেকে লাফ দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন বলে জানায় আবুধাবি পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা।


তোফায়েল আহমেদ পাপ্পু

;