মিলার বিরুদ্ধে ধূমপান, অশালীন কাপড় পরার অভিযোগ সাবেক স্বামীর



সেন্ট্রাল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সঙ্গীতশিল্পী মিলা ইসলামের সাবেক স্বামী পারভেজ সানজারী, ফেসবুক থেকে নেওয়া ছবি

সঙ্গীতশিল্পী মিলা ইসলামের সাবেক স্বামী পারভেজ সানজারী, ফেসবুক থেকে নেওয়া ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্যাতনের সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সঙ্গীতশিল্পী মিলা ইসলামের সাবেক স্বামী পারভেজ সানজারী। শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ তুলে মিলার দেওয়া ফেসবুকে স্ট্যাটাসের প্রায় ১০ দিন পর পারভেজ স্ট্যাটাস দিয়ে সকল অভিযোগকে মিথ্যা বলে দাবি করেছেন।

ফেসবুক স্ট্যাটাসে শীর্ষস্থানীয় বেশ কিছু গণমাধ্যমকে ট্যাগ দিয়েছেন তিনি। পেশায় বৈমানিক পারভেজ সানজারীর দেওয়া ফেসবুক স্ট্যাটাস এখানে হুবহু তুলে ধরা হলো-

### নীরব থাকব বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ###

নীরব থাকব বলে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। দেড় বছর ধরে নীরবই ছিলাম। এই নীরবতা একজন প্রাক্তন স্ত্রী ও তার পরিবারের প্রতি আমার শ্রদ্ধা প্রদর্শণ। কিন্তু এই নীরবতা যখন দুর্বলতা হিসেবে গণ্য হতে থাকে তখন চুপ থাকাটা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। আমি কখনই চাইনি পারিবারিক বিষয়গুলো এভাবে প্রকাশ হোক। আমার পরিবার, আমার শিক্ষা, পেশা, জ্ঞান ও মূল্যবোধ কখনই আমাকে সেটা শেখায়নি। কিন্তু মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ বক্তব্য ফেসবুক ও ইউটিউব এর মত সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার এবং গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে আমার ও আমার পরিবারকে নিয়ে যখন বানোয়াট বক্তব্য তুলে ধরা হয় তখন মুখ বুজে থাকা অসম্ভব হয়ে পরে। অপ্রিয় সত্য গুলো অনিচ্ছা সত্ত্বেও এভাবে প্রকাশের জন্য আমি শুরুতেই ক্ষমাপ্রার্থী।

আমাদের বিয়ে হয় ২০১৭ সালের ১২ মে। সঙ্গীত তারকা মিলার সাথে আমার পরিচয় তারও আগে। কিন্তু বিয়ের পরই তিনি পারিবারিক জীবন সম্পর্কে তার নিজস্ব অস্বাভাবিক ধারাণাগুলো আমার ও আমার পরিবারের উপর চাপিয়ে দিতে থাকেন| একটি যৌথ পরিবারে কখনই ঘরের বউ-এর তার কাজের বুয়া-দাড়োয়ানকে দিয়ে সিগারেট আনানো, অশালীন কাপড়ে মুরব্বি-মেহমানদের সামনে যাওয়া, তুচ্ছ কথায় বাড়িতে ভাংচুর করা ও প্রতিবেশীদের অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলা......... মেনে নেওয়া যায়না। তার প্রতিটি পদক্ষেপ ছিল আমার চিরায়ত মূল্যবোধের বিরুদ্ধে।

পরিস্থিতি এক পর্যায়ে সীমা অতিক্রম করে ফেলে। আমার তাকে বুঝানোর সব ধরনের চেষ্টা ব্যর্থ হয়। আমি ধারণা করেছিলাম সে নিজেকে শুধরে নেবে। কিন্তু সে ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়। আমার বৃদ্ধ পিতা-মাতা এবং পরিবারের অন্য সদস্যরাও তার আক্রমণের নিশানায় পরিণত হন। বাসাবাড়িতে অশান্তি দেখা দেয়। সব কিছু মিলিয়ে পরিবেশ যখন সহ্যের বাইরে চলে যায় তখন উভয় পরিবারের কাছে আমি বিচ্ছেদের কথা জানাই। কিন্তু বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের পরই পরিস্থিতি আর সংকটময় হয়ে পড়ে। তার দায়ের-কৃত সম্পূর্ণ সাজানো ও বানোয়াট নারী নির্যাতন ও দশ লক্ষ টাকা যৌতুক দাবীর মামলায় আমাকে আসামী হতে হয়। তিনি আমাকে আমার কর্মস্থল থেকে গ্রেফতার করান। যিনি (মিলা) আমাকে কারাগারে পাঠালেন, তিনিই আবার সাক্ষাতে গিয়ে শর্ত দিলেন যে জন্মদাতা পিতা-মাতাকে ত্যাগ করলেই জেল থেকে আমাকে মুক্তি দেবেন। আমার পক্ষে এমন প্রস্তাব মানা সম্ভব ছিল না। আসলে আমার পক্ষে মিলার সাথে দাম্পত্য জীবন টিকিয়ে রাখার আর কোন উপায় ছিল না। সকল আইনী প্রক্রিয়া শেষে গত ২২ মে ২০১৮ ইং তারিখে আমাদের বিবাহ বিচ্ছেদ কার্যকর হয়। গত ১ বছর ধরে আইনগতভাবে তার সাথে আমার কোনরূপ সম্পর্ক নেই। তিনি আমার স্ত্রী নন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/27/1556368682266.jpg

আইনী প্রক্রিয়ায় বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশে আমি জামিনে মুক্ত হই। তার দায়েরকৃত বানোয়াট এই মামলায় আদালত চার্জ গঠনের পর থেকে গত দেড় বছরে উপযুক্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ না থাকায় মামলার বিচারিক পর্যায়ে আজ অবধি পরপর ৬ টি শুনানির একটিতেও তিনি সাক্ষী দিতে আসেননি, বিজ্ঞ আদালত সমন-জারী করা সত্ত্বেও। অপরদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি একের পর এক আদালত অবমাননাকর বক্তব্য দিয়েই চলেছেন। অপ্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো তিনি জনসমক্ষে এনে আমাকে হেয়-প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করেই যাচ্ছেন। প্রতিনিয়ত আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে চলেছেন। তিনি নিজেই তার বক্তব্যে স্বীকার করেছেন যে, তিনি আমাকে ছাড়বেন না এবং ভক্তদের নিয়ে আমাকে রাস্তায় নামিয়ে জুতাপেটা করবেন (সুত্র: সময় টিভি সাক্ষাৎকার ২৪/০৪/১৯)। আমার জেল-জরিমানাও দাবী করছেন। অথচ আমি এই পর্যন্ত তার প্রতি কোনরূপ সম্মান হানিকর বক্তব্য কোথাও একবারও উচ্চারণ করিনি। এতকিছুর পরেও তিনি হাস্যকরভাবে আমার সাথে সংসার করতে চাইছেন, আমাকে নিজের স্বামীও দাবী করছেন। এই স্ববিরোধীতাপূর্ণ বক্তব্যের বিচারভার আমি আপনাদের কাছে দিলাম।

তার বক্তব্যে এটা সুস্পষ্ট যে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে আমার ক্যারিয়ার ধংস করে আমাকে তিলে তিলে নিঃশেষ করাটাই তার এখন মূল লক্ষ্য। কিছু কল্পনাপ্রসূত বানোয়াট উপাত্ত দেখিয়ে আমার বিরুদ্ধে যে সকল অভিযোগ আনা হয়েছে তার কোনটিই সত্যি নয়। অথচ লাগামহীনভাবে মিথ্যাচার করা হচ্ছে।

আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমার বিরুদ্ধে যেসকল অভিযোগ আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে আইনের বিচারেই তা সঠিক কিনা প্রমাণ হবে। আপনারা সবাই আমার ও আমার পরিবারের জন্য দোয়া রাখবেন|

- পারভেজ সানজারী (মিলার প্রাক্তন স্বামী)

আরও পড়ুন: শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ কণ্ঠশিল্পী মিলার

   

‘কাজ ছিনিয়ে নেওয়া’ নিয়ে আমিশার অভিযোগে এষার জবাব



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আমিশা- কারিনা-এষা

আমিশা- কারিনা-এষা

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বজনপ্রীতি হয় না এমন কোনো ক্ষেত্র হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে যখন প্রসঙ্গ আসে বলিউডের, তখন যেন স্বজনপ্রীতি বা নেপোটিজম বিষয়বস্তুটি যেন আলোচনার তুঙ্গে।

শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজকদের পরিবার-পরিজন বরাবরই বাইরের শিল্পীদের চেয়ে বেশি সুযোগ সুবিধা পায়। আগে এই নিয়ে সরাসরি কথা না বললেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এখন অনেক শিল্পীই নেপোটিজম নিয়ে সরাসরি মন্তব্য করে।

আলিয়া ভাট, অর্জুন কাপুর, জাহ্নবি কাপুর, অনন্যা পান্ডে, সারা আলি খানসহ আরও অনেক তারকাকেই এই নিয়ে নানাসময় তোপের মুখে পড়তে হয়েছে। এবার শুধু আধুনিক নয়, বিংশ শতাব্দির শুরুর দিকের স্টার কিডদের দিকেও উঠলো অভিযোগের আঙুল। করণ জোহর, সঞ্জয় লীলা বানশালির মতো পরিচালকরাও রক্ষা পায়নি।  

‘কাহো না পেয়ার হ্যে’-র মতো সুপার হিট সিনেমা দিয়ে বলিউডে এন্ট্রি নেওয়া আমিশা পাটেল বলেন, তার সময়ে স্টার কিডদের জন্য সিনেমা হাত ছাড়া হতো তার। এষা দেওল, কারিনা কাপুরের মতো শিল্পীরা নাকি তার প্রস্তাবিত কাজ ছিনিয়ে নিতো। বলিউড জীবনের শুরু থেকেই কারিনার সঙ্গে দ্বন্দে জড়ান আমিশা। এমনকি তার বলিউড ডেবিউ সিনেমাতেও নাকি আগে কারিনাকে নেওয়া হয়েছিল। সে না করায় পরে সিনেমা যায় আমিশার কাছে। তবে তার সাম্প্রতিক এই মন্তব্য নিয়ে কোনো কথা বলেননি কারিনা।

অন্যদিকে আমিশার এই দাবিকে সরাসরি নাকোচ করলো এষা দেওল। ঊশা সরাসরি বলেন, সেই সময়ের সকল অভিনেত্রীদের সঙ্গে তার ভালো সম্পর্ক ছিল। কেউই কারো কোনো কাজ ছিনিয়ে নেয়নি। বরং সবাই কেবল নিজের কাজের মধ্যেই ব্যস্ত থাকতো। হেমা-ধমেন্দ্র কন্যা মনে করেন না, কেউই কখনো কারো কাজ ছিনিয়ে নিয়েছে।

গত বছরের এক সাক্ষাৎকারে আমিশা বলেন কারিনা কাপুর, হৃত্বিক রোশন, ফারদিন খান, তুষার কাপুর, এষা দেওল, অভিষেক বচ্চনের মতো শিল্পীদের সময়ে তিনি বলিউডে পা রাখেন। যেদিকে তাকাতেন কেবল স্টার কিডের আধিপত্য। সেই কারণেই গাদ্দার, কাহো না পেয়ার হ্যে, ভুলভুলাইয়ার মতো সুপারহিট সিনেমায় কাজ করেও বলিউডে বিশেষ ছাপ ফেলতে পারেন নি তিনি। তবে গত বছরের ‘গাদ্দার-২‘ সিনেমার মাধ্যমে বহুদিন পর আবার সুপাহিটের তালিকায় নাম লেখালেন আমিশা।          

;

এনটিআর-এর ১০১ তম জন্মবার্ষিকীতে পরিবারের শ্রদ্ধাজ্ঞাপন



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
এনটিআর-এর জন্মদিনে জুনিয়র এনটিআর / ছবি: সংগৃহীত

এনটিআর-এর জন্মদিনে জুনিয়র এনটিআর / ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা জুনিয়র এনটিআরের ঠাকুরদা (দাদা)-ও ছিলেন একজন গণ্যমান্য ব্যক্তিত্ব। প্রখ্যাত নন্দামুরি তারাকা রামা রাও ছিলেন বিখ্যাত অভিনেতা এবং ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। ২৮ মে বিখ্যাত এই অভিনেতার জন্মতিথি। চলতি বছর জন্মদিবস তার ১০১ তম বছর পূর্ণ হলো। তার পরিবার প্রয়াত এই অভিনেতার জন্মদিন উপলক্ষে তার মত্যুস্তম্ভ পরিদর্শন করতে যায়।

মঙ্গলবার (২৮ মে) সকালে অভিনেতা জুনিয়র এনটিআরকে দেখা যায়, পিতামহের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে। সেখানে দু’হাত জড়ো করে প্রণাম করেন তিনি।  সেখানে ভাই নন্দামুরি কল্যাণরামও এবং বাবা নন্দামুরি বালাকৃষ্ণের সাথে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ছবি এবং ভিডিও ছড়িয়ে যাচ্ছে।

প্রয়াত অভিনেতার ছেলে বালাকৃষ্ণও একজন সনামধন্য অভিনেতা এবং রাজনীতিবিদ। এনটিআর ঘাটে তিনি ছেলেদের সঙ্গে গিয়ে বাবার জন্মদিন পালন করেন।

নন্দামুরি তারাকা রামা রাও মূলত এনটিআর নামেই পরিচিত। তিনি ছিলেন একাধারে প্রযোজক, পরিচালক ও সম্পাদক। তবে অভিনেতা এবং রাজনীতিবিদ হিসেবে তার সুখ্যাতি বেশি। এনটিআর ৭ বছর অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি পরিচালক হিসেবে ৩ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।

১৯৫৪ সালে থোডু ডোঙ্গালু, ১৯৬০ সালে সীতারাম কল্যাণম এবং ১৯৭০ সালে ভারকাটনম সিনেমা তৈরি করে সম্মান এবং পুরষ্কার পান এনটিআর। এই সিনেমাগুলো ভারতে শ্রেষ্ঠ সিনেমার সম্মান পায়। এছাড়া ১৯৫৪ সালে রাজুপেড়া এবং ১৯৬৩ সালে লব-কুশের মতো আলোচিত সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। সেখানে দুর্দান্ত অভিনয়ের জন্য রাষ্ট্রপতি পুরষ্কারও অর্জন করেন এনটিআর।      

তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

;

সংকটাপন্ন সীমানা এখন ভেন্টিলেশনে



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সীমানার পুরোনো ছবি

সীমানার পুরোনো ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

অভিনেত্রী সীমানাকে নতুন প্রজন্ম না চেনারই কথা। কারণ তিনি সঙ্গীতশিল্পী পারভেজকে বিয়ে করে প্রায় এক দশক আগে অভিনয় ছেড়েছেন।

২০০৬ সালে লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিনোদন অঙ্গনে কাজ শুরু করেন সীমানা। ‘দারুচিনি দ্বীপ’ সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসিত হন। পরে নাটকেও অভিনয় শুরু করেন।
এতোদিন পর সেই অভিনেত্রী সংবাদ শিরোনামে! তবে কোন নতুন কাজের জন্য নয়, এই অভিনেত্রীর শারিরীক অবস্থা বেশ সংকটাপন্ন।

অভিনেত্রী সীমানার পুরোনো ছবি

ছয় দিন আগে অসুস্থ হয়ে পড়েন সীমানা। পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করলে গত ২০ মে তাকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে জানা যায়, এই অভিনেত্রীর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়েছে। তার পর থেকে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

গায়ক পারভেজ গণমাধ্যমকে জানান, বেশ কয়েক দিন আগে থেকে শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন সীমানা। এর মধ্যে হঠাৎ গত সোমবার অসুস্থ হন। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। গতকাল তার একটি সার্জারিও করা হয়েছে। বর্তমানে কী অবস্থা, তা এখনো কিছু বোঝা যাচ্ছে না।

অভিনেত্রী সীমানার পুরোনো ছবি

সীমানার চিকিৎসকেরা কী বলেছেন, জানতে চাইলে পারভেজ বলেন, ‘এখনো পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। চিকিৎসকেরাও কিছু বলেননি। জানিয়েছেন, আরেকটু সময় লাগবে। তাকে এখন ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে। পর্যবেক্ষণ শেষ হলে শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসকেরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন।’

;

বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশনের নতুন কমিটি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
নতুন কমিটির একাংশ

নতুন কমিটির একাংশ

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন-বিসিআরএ’র নির্বাচন ছিল গত ২৩ মে ২০২৪। এ উপলক্ষে গত ২২ মে সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয় পুরানা পল্টনে দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রুব। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজের কোষাধ্যক্ষ সোহেলী চৌধুরী। সংগঠনের সভাপতি চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংগঠনের অন্য নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ সদস্যগণ আলোচনায় অংশ নেন। তিন সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশনের মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালন করেন আমিরুল ইসলাম খান ট্রফি। অপর দুই সদস্য হলেন, কুদরাত-ই-খোদা ও মো. তারেক হোসেন বাপ্পি।

নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ১৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির নাম ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার আমিরুল ইসলাম খান ট্রফি। অভি চৌধুরী (দৈনিক বিজনেস ফাইল) সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন দুলাল খান (বৈশাখী টিভি)। অন্যান্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন- সহসভাপতি ফয়সাল আরেফীন (চ্যানেল আই) ও মোঃ মজিবুর রহমান(দি রিপাবলিক ডেইলি), সহ-সাধারণ সম্পাদক পান্থ আফজাল (বাংলাদেশ প্রতিদিন), সাংগঠনিক সম্পাদক রঞ্জু সরকার (ব্লিটজ), অর্থ সম্পাদক আনন্দ কুমার সেন (ডেইলি ইভিনিং নিউজ), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম (ডেইলি সান), তথ্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোঃ আশরাফুল আলম আসিফ(আর টিভি), দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক রিয়েল তন্ময় (দৈনিক যুগান্তর), সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ এহছানুল হক খোকন (দৈনিক অগ্নিশিখা) ও ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ আল সামাদ রুবেল (দেশ রূপান্তর)।

নির্বাহী সদস্যগণ হলেন- হালিম মোহাম্মদ (সংবাদ সারাবেলা), ইসমত জেরিন স্মিতা (বাংলাদেশের আলো), কাজল দত্ত (ডিসিএন বাংলা টিভি), কাজল আরিফ (শিল্পকণ্ঠ), মিতিন খান (দেশ টিভি)।

২৬ মে কার্যনির্বাহী পরিষদের প্রথম সভায় দৈনিক বাংলাদেশের আলো পত্রিকার সম্পাদক ও ঢাকা সাংবাদিক পরিবার বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান খান বাবু এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রুবকে দুই বছরের (২০২৪-২৬) জন্য উপদেষ্টা মনোনীত করা হয়।

;