মস্কো উৎসবে ‘শনিবার বিকেল’



বিনোদন ডেস্ক
নুসরাত ইমরোজ তিশা

নুসরাত ইমরোজ তিশা

  • Font increase
  • Font Decrease

মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে নির্বাচিত হয়েছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী পরিচালিত ‘শনিবার বিকেল’। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ছবিটির প্রধান অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা।

আগামী ১৮ এপ্রিল রাশিয়ার মস্কোতে বসবে উৎসবটির ৪১তম আসর। চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। এবার উৎসবে জুরিপ্রধান হয়েছেন কোরিয়ার মাস্টার ফিল্মমেকার কিম কি দুক। অন্য জুরি সদস্য আর প্রতিযোগিতা বিভাগের নির্বাচিত অন্য চলচ্চিত্রগুলোর নাম আজ মস্কোতে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উৎসব কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেছে।

‘শনিবার বিকেল’ চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশ থেকে জাহিদ হাসান, নুসরাত ইমরোজ তিশা, মামুনুর রশিদ, ইরেশ যাকের, ইন্তেখাব দিনার, গাউসুল আলম শাওন, নাদের চৌধুরী, ভারতের পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, ফিলিস্তিনের ইয়াদ হুরানি এবং আরও অনেকে। চিত্রগ্রহণ করেছেন কাজাখস্তানের চিত্রগ্রাহক আজিজ জাম্বাকিয়েভ। ছবির কারিগরি বিভাগে কাজ করেছেন চিত্রগ্রাহক আজিজ জাম্বাকিয়েভের নেতৃত্বে রাশিয়া থেকে আসা একটি দক্ষ দল।

‘শনিবার বিকেল’ চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন আব্দুল আজিজ, মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও আনা কাচকো।

   

আমি শুরু করেছিলাম, এখন সবাই চেষ্টা করছেন : সোহানা সাবা



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
সোহানা সাবা

সোহানা সাবা

  • Font increase
  • Font Decrease

জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী সোহানা সাবা এখন খুব অল্প কাজ করছেন। তবে তার ব্যস্ততা রয়েছে নানাবিধ। সম্প্রতি তার ফ্যাশন স্টেটমেন্ট নতুন করে প্রশংসা কুড়িয়েছে। সমসাময়িক বিষয়ে বার্তা২৪.কমের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাসিদ রণ


কেমন আছেন?


ঢাকার গরমের মধ্যে যেমন থাকা যায় আর কি। তারমধ্যে আবার শরীরটা একটু খারাপ। এরমধ্যেও কাজ করে যেতে হচ্ছে। আশা করি দু-এক দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যাবো।

সোহানা সাবা

অসুস্থতার মধ্যেও কাজ করছেন। কাজটি কি খুব গুরুত্বপূর্ণ?


তাতো বটেই! নয়তো এই শরীরে কাজ করতাম না। অনেকেই জানেন, ঢাকার বানানীতে আমি ‘ইয়োগিস’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান চালাই। মূলত ইয়োগা সেন্টার এটি। তবে আমি এটাকে শুধুমাত্র ইয়োগা সেন্টার বলি না। কারণ এখানে আট- দশটা ইয়োগা সেন্টারের মতো শুধুমাত্র কিছু আসন শেখানো হয় না। আমি আসলে ইয়োগার পাশাপাশি যে সকল নারীরা আসেন তাদের মানসিক সাস্থ্য, ফিটনেস, ডায়েট এবং সাজসজ্জা নিয়ে সামগ্রিক একটি লেসন চার্ট তৈরী করেছি। ফলে এটা অন্য কোন প্রশিক্ষকের হাতে ছেড়ে দিলে তারা আমার মনের মতো করতে পারবেন না। তাই ‘ইয়োগিস’-এর ক্লাসগুলো আমি নিজেই করাই। একটি ক্লাস মিস গেলে আনুষাঙ্গিক অনেকের জটিলতা তৈরী হয়। তাই যতো যাই হোক আমাকে ক্লাসটা চালিয়ে যেতে হয়।

সোহানা সাবা

ইয়োগিস-এর বাইরে আর কি নিয়ে ব্যস্ততা যাচ্ছে?


অভিনয় তো একেবারেই মনমতো প্রজেক্ট ছাড়া করছি না। সামনে আমি নিজেই একাধিক প্রজেক্ট নিয়ে মাঠে নামবো। একটি প্রোডাকশন শুরু থেকে নিজ হাতে শেষ করতে অনেক সময় ও শ্রম দিতে হয়। সারাক্ষণ কাজের মধ্যে থাকতে হয়। ফলে আমি ক্যামেরার সামনে না হলেও বাস্তবে অনেক ব্যস্ত সময় পার করছি। আপাতত প্রজেক্টগুলো নিয়ে বিস্তারিত বলবো না। সব গুছিয়ে এনে সবাইকে জানাবো।

সোহানা সাবা

সম্প্রতি মেরিল প্রথম আলোতে আপনার ফ্যাশন স্টেটমেন্ট বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছে...


আসলে মেরিল প্রথম আলোর সঙ্গে আমার অনেক পুরোনো সম্পর্ক। ২০০৭ সালে মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার পেয়েছিলাম। সে বছরই প্রথম একটি ডিজাইনার শাড়ি পরে হাজির হয়েছিলাম। তার আগে আমাদের দেশের তারকারা ক্যামেরার সামনে অনেক ফ্যাশনেবল হলেও এ ধরনের পাবলিক ইভেন্টে নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যেই সাজ পোশাক নির্বাচন করতেন। সেদিক থেকে আমিই প্রথম স্লিভলেস ব্লাউজ পরেছিলাম। আমাদের দেশের রেড কার্পেটেও যে দারুণ কিছু করা যায়, একটু ভেবে চিন্তে নতুন ধাচের কিছু পরা যায় সেটি আমি শুরু করেছিলাম। তখন আমার সেই ফ্যাশন স্টেটমেন্ট দর্শক ও প্রথম আলো কতৃপক্ষ খুব এপ্রিসিয়েট করে। আমি পরের বার রেড কার্পেটে কি পরবো, ব্লাউজে কি ধরনের নতুনত্ব থাকবে তা দেখার জন্য অনেকেই অপেক্ষা করতো। আবার আমার কিছু কলিগকে শুনেছি নেতিবাচক মন্তব্য করতে। এখন তাদের অনেককেই দেখি খুব সুন্দরভাবে রেডি হয়ে রেড কার্পেটে আসেন!

সোহানা সাবা

এবারের লুকটি সেট করতে কি অনেক পরিকল্পনা করতে হয়েছে?


কিছুদিন আগে আমেরিকাতে একাধিক শো ও নানা ধরনের আয়োজনে অংশ নিতে গিয়েছিলাম। অনেকদিন থাকার সুবাদে শপিং করার সময়ও মিলেছিলো। নামকরা ব্র্যান্ড ‘জারা’ থেকে গোল্ডেন কালারের ভিন্ন ধাচের মেটালিক হ্যান্ড ব্যাগের সঙ্গে ম্যাচিং কানের দুল ও ব্রেসলেট কিনেছিলাম। মেরিল প্রথম আলোতে কি পরব ভাবতেই মনে হলো, এই জিনিসগুলোকেই যদি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারি তাহলেই নতুনত্ব চলে আসবে। ব্যাগ, দুল আর ব্রেসলেটকে হাইলাইট করার জন্য গোল্ডেন কালারের একেবারেই বিপরীত রঙ মেরুন বেছে নিয়েছি শাড়ির ক্ষেত্রে। একরঙা সিল্ক শাড়ি এবং ব্লাউজের ডিজাইন আমারই করা। সঙ্গে গোল্ডেন কালারের জুতা। মেকাপ ছিল একেবারেই হালকা, টেনে চুল বেধেছিলাম, ব্যাস এতোটুকুই। ফ্যাশনপ্রিয় মানুষের কাছে আমার লুক খুব পছন্দ হয়েছে।
আরেকটি কথা, আমি যেহেতু আমার ইয়োগা সেন্টারের প্রচারণা নিজেই করি, তাই নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করতে চাই যাতে মানুষ বুঝতে পারেন যে ইয়োগা করেই এমন ফিটনেস ধরে রাখা সম্ভব। সেজন্য এমন কোন পোশাক আমি পরি না যা আমার ফিটনেস কিংবা ব্যক্তিত্বকে ছাপিয়ে যাবে।

সোহানা সাবা

এবারের রেড কার্পেটে অন্য তারকাদের ফ্যাশনকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?


আমি শুরু করেছিলাম, এখন সবাই চেষ্টা করেন নিজের সেরা পোশাকটি এখানে পরে আসতে, এটা দেখে ভালোলাগে। তবে যখন দেখি সবাই একই ধাচের পোশাক পরে আসছে তখন একঘেয়ামি লাগে। এবার দেখলাম সবাই কেমন ফেইরি লুক নিয়ে এসেছেন, ফোলা গাউন কিংবা লেহেঙ্গা। শাড়ি পরলেও তাতে দেখলাম সেই জরি চুমকির কাজ। এ থেকে যারা বেরিয়ে এসেছেন ব্যক্তিগতভাবে তাদের ফ্যাশন আমার বেশি ভালো লেগেছে।

সোহানা সাবা
;

জুয়া কোম্পানির বিজ্ঞাপনে পরীমণি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
পরীমণি

পরীমণি

  • Font increase
  • Font Decrease

গত মার্চে একটি অনলাইন জুয়া কোম্পানির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত হন আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণি। আজ রবিবার নিজের ফেসবুক পেজে ওই কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপন পোস্ট করেছেন পরী। সেখানে ওই জুয়ার ওয়েবসাইট ভিজিট করতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানান এই নায়িকা।

দেড় মিনিটের ওই বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, হলে বসে সিনেমা দেখছেন পরীমণি। এমন সময়ে তার মোবাইলে জুয়া কোম্পানি থেকে ১০ হাজার টাকা জেতার মেসেজ আসে। খুশিতে চিৎকার করে ওঠেন তিনি। ফ্ল্যাশব্যাকে দেখা যায়, বাংলাদেশ–ভারত ম্যাচে রোহিত শর্মার আউটে আনন্দ করছেন পরীমণি। এরপর তাকে বলতে শোনা যায়, ‘একটু (কোম্পানির নাম) আনন্দে মেতে উঠেছিলাম। তুমিও পারো আমার মতো টিম বানিয়ে ম্যাচ প্রেডিক্ট করে জিতে নিতে নানা উপহার। ওয়েবসাইটে চলে যাও আর পেয়ে যাও আরও তথ্য।’

পরীমণি

জুয়া কোম্পানির শুভেচ্ছাদূত হওয়া প্রসঙ্গে পরীমণির সঙ্গে যোগাযোগ করে এক গণমাধ্যম। বিরক্তি প্রকাশ করে পরী পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘কে বলেছে এটা জুয়া কোম্পানির ওয়েবসাইট? ভালো করে খোঁজ নিয়ে ফোন করুন।’ এরপরই ফোন কেটে দেন তিনি। পরীমণি অস্বীকার করলেও ওই কোম্পানির ওয়েবসাইট ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে চলছে বিভিন্ন লোভনীয় জুয়ার অফার।

;

পিতৃভূমির বিপদে হাদিদ সিস্টার্সের ১০ লাখ ডলার দান



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বেলা হাদিদ ও জিজি হাদিদ

বেলা হাদিদ ও জিজি হাদিদ

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্যাশন দুনিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় দণন মডেল জিজি হাদিদ ও বেলা হাদিদ। এই দুই বোন মার্কিন সুপারমডেল হলেও তাদের বাবা একজন ফিলিস্তিনি। জীবিকার জন্য বাবা আমেরিকায় থাকলেও মেয়ে দুটোকে তাদের শেকড়, ধর্ম ও ঐতিহ্যের শিক্ষা দিয়েছেন।

তাইতো যখনই ফিলিস্তিনির ওপর কোন অন্যায় হয়, আওয়াজ তোলেন এই দুই বোন। এর ফলে পেশাগতভাবে তারা একাধিকবার ক্ষতিগ্রস্তও হয়েছে। তবে পিতৃভূমির প্রতি ভালোবাসা একরত্তি কমে যায়নি তাদের।

জিজি হাদিদ ও বেলা হাদিদ

সেখানেই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতীক লাল কেফিয়াহ দিয়ে বানানো পোশাকে নজর কেড়েছেন তিনি। স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনিদের দূত হয়ে যেন ফ্রান্সের কান সৈকত থেকে দ্যুতি ছড়িয়েছেন বেলা! ইনস্টাগ্রামে ছবিগুলো শেয়ার করে বেলা হাদিদ লিখেছিলেন, ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন ফরেভার’। চলচ্চিত্রের এই বিশ্বমঞ্চে নিজের দেশে হওয়া অন্যায়কে তার পোশাকের মাধ্যমে তুলে ধরে প্রশংসা কুড়ান বেলা।

রক্তের দায় মেটাতে বিভিন্ন প্ল্যাটফরমে যেমন সরব থাকেন, তেমনি ফিলিস্তিনের গাজায় অবরুদ্ধ মানুষের জন্য নিয়মিত মোটা অঙ্কের অনুদানও পাঠান তারা। এবার সেখানে ১০ লাখ ডলারের অনুদান পাঠিয়েছেন বেলা-জিজি।

দ্য হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, ফিলিস্তিনের শিশু ও পরিবারগুলোর জন্য দুই বোন এই অনুদান পাঠিয়েছেন। চারটি দাতব্য সংস্থার মধ্যে এই অর্থ সমানভাবে বিতরণের জন্য বরাদ্দ করেছেন তারা। সংস্থাগুলো হলো হিল প্যালেস্টাইন, প্যালেস্টাইন চিলড্রেনস রিলিফ ফান্ড (পিসিআরএফ), ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেন (ডব্লিউসিকে) এবং ইউএন রিলিফ অ্যান্ড ওয়ার্কস এজেন্সি (ইউএনআরডব্লিওএ)।

জিজি হাদিদ ও বেলা হাদিদ

সামগ্রিকভাবে, সংস্থাগুলো খাদ্য, চিকিৎসা কার্যক্রমের মতো মানবিক সহায়তা ও বাস্তুচ্যুত পরিবারের সহায়তায় কাজ করে।

এদিকে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করায় সুপারমডেল জিজি হাদিদ ও বেলা হাদিদকে বারবার দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে গেছে ইসরায়েল।

;

বাবার মতো শীর্ষ নায়ক হওয়ার মিশনে মান্নাপুত্র সিয়াম



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মান্না ও তার পুত্র সিয়াম ইলতিমাস

মান্না ও তার পুত্র সিয়াম ইলতিমাস

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢালিউডের ইতিহাসের অন্যতম নক্ষত্র ছিলেন নায়ক মান্না। তার দাপটের কাছে সে সময় আর কোন নায়ক টিকতে পারেনি। অকালপ্রয়াত এই নায়কের ভক্ত সংখ্যা এখনো দেশের আনাচে কানাচে।

বাবা সুপারস্টার হলেও তার পুত্র সিয়াম ইলতিমাস নিজেকে রেখেছিলেন লাইমলাইটের বাইরে। মান্নাভক্তরা এত দিন রুপালি পর্দায় সিয়ামকে দেখতে চাইলেও নিজেকে পর্দায় হাজির করেননি সিয়াম; ব্যস্ত ছিলেন পড়াশোনা নিয়ে।

মান্নাপুত্র সিয়াম ইলতিমাস

সিয়াম সিনেমা নির্মাণ নিয়ে পড়াশোনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তাই নির্মাণের দিকেই বেশি আগ্রহ তার। তবে ভক্তদের ইচ্ছার কথা চিন্তা করে অভিনয়জীবনে প্রবেশ করতে চলেছেন তিনি। সিয়াম চান রুপালি পর্দায় তার অভিষেক হোক সুপারস্টারের মতোই।

সিয়াম পড়াশোনা শেষ হতেই দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিয়েছেন। বাবার মতো নায়করূপেই পর্দায় আসতে চান তিনি। মান্নাভক্তদের স্বপ্ন পূরণ করে কবে রুপালি পর্দায় ধরা দেবেন সিয়াম, এ বিষয়ে এখনই কিছু বলতে নারাজ তিনি। সিয়াম বলেন, ‘অনেক বছর ধরেই চলচ্চিত্রপ্রেমীরা আমাকে নায়ক হওয়ার জন্য নানাভাবে অনুরোধ করে আসছিলেন। তাদের জন্যই চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে যাচ্ছি।’

মান্নাপুত্র সিয়াম ইলতিমাস

সিয়াম আরো বলেন, ‘বাবা দেশের নাম্বার ওয়ান তারকা ছিলেন। তার ছেলে হিসেবে আমিও নাম্বার ওয়ান হয়েই চলচ্চিত্রে কাজ করব। আমি পড়াশোনার পাশাপাশি অভিনয়টাও শিখেছি। নিজের অভিনয়ের স্কিলটা বেশ ভালোভাবেই রপ্ত করেছি। নিজেকে তৈরি করছি। এ মুহূর্তে সিনেমার নাম ও নির্মাতার নাম বলতে চাচ্ছি না। তবে চলতি বছরেই দর্শকরা সে প্রশ্নের উত্তর জানতে পারবেন।’

;