গ্র্যামিতে নারীদের জয়জয়কার



বৃষ্টি শেখ খাদিজা, নিউজরুম এডিটর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বসংগীতের সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের ৬১তম আসরে সর্বাধিক চারটি করে পুরস্কার জিতলেন চাইল্ডিশ গ্যাম্বিনো ও কেসি মাসগ্রেভস। এবারের আসরে নারীদের জয় চোখে পড়ার মতো। যুক্তরাষ্ট্রে লস অ্যাঞ্জেলেসের স্টেপলস সেন্টারে রবিবার (বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী সোমবার সকাল) জমকালো আয়োজনে গ্র্যামি বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। একফাঁকে মঞ্চে হাজির হন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা। তিনি নারীর ক্ষমতায়নের পক্ষে কথা বলেন।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/11/1549876955393.jpg

কান্ট্রি গানের সেনসেশন কেসি মাসগ্রেভসের হাতে উঠেছে অ্যালবাম অব দ্য ইয়ার সম্মান। রাজনৈতিক বিদ্রুপাত্মক গান ‘দিস ইজ আমেরিকা’র সুবাদে চাইল্ডিশ গ্যাম্বিনো পেয়েছেন সং অব দ্য ইয়ার ও রেকর্ড অব দ্য ইয়ার। সেরা মিউজিক ভিডিও ও সেরা র‌্যাপ পারফরম্যান্স বিভাগের পুরস্কারও জিতেছে গানটি।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/11/1549876981111.jpg

‘অ্যা স্টার ইজ বর্ন’ ছবির ‘শ্যালো’ গানের সুবাদে সেরা পপ দ্বৈত/দলীয় পারফরম্যান্স পুরস্কার পেয়েছেন ব্র্যাডলি কুপার ও লেডি গাগা। ‘শ্যালো’র জন্য সেরা চলচ্চিত্রের গানের গীতিকার-সুরকার পুরস্কার পেয়েছেন লেডি গাগা, মার্ক রনসন, অ্যান্থনি রোসোম্যান্ডো ও অ্যান্ড্রু ওয়াইয়াট। এছাড়া সেরা পপ সলো পারফরম্যান্স বিভাগে সেরা হয়েছে গাগার ‘জোয়েন’ অ্যালবামের ‘হোয়্যার ডু ইউ থিঙ্ক ইউ আর গোইন?’
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/11/1549876996770.jpg

সেরা নতুন সংগীতশিল্পীর স্বীকৃতি উঠেছে দুয়া লিপার হাতে। তার গাওয়া ‘ইলেক্ট্রিসিটি’ সেরা ড্যান্স রেকর্ডিং পুরস্কার পেয়েছে। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন ১৫ বার গ্র্যামি জয়ী মার্কিন গায়িকা অ্যালিসিয়া কিস। প্রয়াত অ্যারেথা ফ্রাঙ্কলিন ও ডায়ান রসকে বিশেষ পরিবেশনার মাধ্যমে স্মরণ করা হয়।

৬১তম গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসের বিজয়ী তালিকা
অ্যালবাম অব দ্য ইয়ার: গোল্ডেন আওয়ার (কেসি মাসগ্রেভস)
রেকর্ড অব দ্য ইয়ার: দিস ইজ আমেরিকা (চাইল্ডিশ গ্যাম্বিনো)
সং অব দ্য ইয়ার: দিস ইজ আমেরিকা (চাইল্ডিশ গ্যাম্বিনো)
সেরা নতুন শিল্পী: দুয়া লিপা
সেরা পপ সলো পারফরম্যান্স: হোয়্যার ডু ইউ থিঙ্ক ইউ আর গোইন? (লেডি গাগা, অ্যালবাম: জোয়েন)
সেরা পপ ভোকাল অ্যালবাম: সুইটেনার (আরিয়ানা গ্র্যান্ড)
সেরা পপ দ্বৈত/দলীয় পারফরম্যান্স: শ্যালো (লেডি গাগা-ব্র্যাডলি কুপার)
সেরা ট্র্যাডিশনাল পপ ভোকাল অ্যালবাম: মাই ওয়ে (উইলি নেলসন)
সেরা র‌্যাপ অ্যালবাম: ইনভেশন অব প্রাইভেসি (কার্ডি বি)
সেরা র‌্যাপ পারফরম্যান্স: কিং’স ডেড (কেন্ড্রিক ল্যামার, জেই রক, ফিউচার ও জেমস ব্লেক) ও বাবলিন (অ্যান্ডারসন. পাক)
সেরা র‌্যাপ/সাং পারফরম্যান্স: দিস ইজ আমেরিকা (চাইল্ডিশ গ্যাম্বিনো)
সেরা র‌্যাপ সং: গড'স প্ল্যান (ড্রেক)
সেরা কান্ট্রি সলো পারফরম্যান্স: বাটারফ্লাইস (কেসি মাসগ্রেভস)
সেরা কান্ট্রি দ্বৈত/দলীয় পারফরম্যান্স: টেকিলা (ড্যান+শেই)
সেরা কান্ট্রি সং: স্পেস কাউবয় (কেসি মাসগ্রেভস)
সেরা কান্ট্রি অ্যালবাম: গোল্ডেন আওয়ার (কেসি মাসগ্রেভস)
সেরা ড্যান্স রেকর্ডিং: ইলেক্ট্রিসিটি (দুয়া লিপা ও সিল্ক সিটি ফিচারিং ডিপ্লো ও মার্ক রনসন)
সেরা ড্যান্স/ইলেক্ট্রনিক অ্যালবাম: ওম্যান ওয়ার্ল্ডওয়াইড (জাস্টিস)
সেরা মেটাল পারফরম্যান্স: ইলেক্ট্রিক মেসিয়াহ (হাই অন ফায়ার)
সেরা রক পারফরম্যান্স: হোয়েন ব্যাড ডাজ গুড (ক্রিস করনেল)
সেরা রক গান: ম্যাসেডাকশন (সেন্ট ভিনসেন্ট)
সেরা রক অ্যালবাম: ফ্রম দ্য ফায়ার (গ্রেটা ভ্যান ফ্লিট)
সেরা অল্টারনেটিভ মিউজিক অ্যালবাম: কালারস (বেক)
সেরা রিদম অ্যান্ড ব্লুজ পারফরম্যান্স: বেস্ট পার্ট (হার ফিচারিং ড্যানিয়েল সিজার)
সেরা ট্র্যাডিশনাল রিদম অ্যান্ড ব্লুজ পারফরম্যান্স: বেট অ্যাইন্ট ওর্থ দ্য হ্যান্ড (লিয়ন ব্রিজেস) ও হাউ ডিপ ইজ ইউর লাভ (পিজে মর্টন ফিচারিং ইয়েবা)
সেরা রিদম অ্যান্ড ব্লুজ সং: বু’ড আপ (এলা মাই)
সেরা রিদম অ্যান্ড ব্লুজ অ্যালবাম: হার (হার)
সেরা আরবান কন্টেমপোরারি অ্যালবাম: এভরিথিং ইজ লাভ (দ্য কার্টারস)
সেরা ল্যাটিন পপ অ্যালবাম: সিনচেরা (ক্লদিয়া ব্র্যান্ট)
সেরা মিউজিক ভিডিও: দিস ইজ আমেরিকা (চাইল্ডিশ গ্যাম্বিনো)
সেরা চলচ্চিত্রের গানের অ্যালবাম: দ্য গ্রেটেস্ট শোম্যান
সেরা চলচ্চিত্রের গানের গীতিকার-সুরকার: শ্যালো (লেডি গাগা, মার্ক রনসন, অ্যান্থনি রোসোম্যান্ডো ও অ্যান্ড্রু ওয়াইয়া

   

স্বামীর অবসরে অনুষ্কা শর্মার দেশ ছাড়ার সম্ভাবনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বিরাট কোহলি এবং অনুস্কা শর্মা

বিরাট কোহলি এবং অনুস্কা শর্মা

  • Font increase
  • Font Decrease

বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় তারকা দম্পতি বিরাট কোহলি এবং অনুস্কা শর্মা। আউট সাইডার হয়েও ১৫ বছরের ক্যারিয়ারে বলিউডে নিজের জায়গা পোক্ত করেছেন। ব্যক্তিজীবনেও আছেন বেশ সুখী। স্বামী বিরাট এবং দুই সন্তান ভামিকা এবং আকয় কে নিয়ে তার সুখী পরিবার। তবে বিরুষ্কা দম্পতি সপরিবারেই পাড়ি জমাতে পারেন বিদেশে। তাও অস্থায়ী নয়, পাকাপোক্তভাবেই থেকে যাওয়ার পরিকল্পনায় রয়েছেন। সুদূর ব্রিটেনেই নাকি সন্তানদের বড় করার পছন্দের জায়গা বিরুষ্কার। এতদিন এসব কেবল গুঞ্জন ছিল। ছেলে আকয়ের জন্ম ব্রিটেনে গোপনে হওয়ার থেকে এর সূত্রপাত হয়েছিল। সেই আগুনে এবার ঘি ঢাললেন বিরাট নিজেই।

সম্প্রতি একটি ভিডিও বেশ ভাইরাল হয়েছে। যেখানে বিশ্ব রেকর্ড সেট করা ভারতীয় প্রাকাতন দলনেতা তার অবসরের সময়ের প্ল্যান নিয়ে কথা বলেন। বিরাট বলেন, ‘খেলোয়াড় হিসেবে আমাদের সবাইকেই একদিন ক্যারিয়ারের শেষ দিনটি দেখতে হবে। আমি সারাজীবন খেলতে পারবো না। আমি এর পেছনেও কাজ করে রাখছি। আমি নিশ্চিতভাবেই কোনো আফসোস রাখবো না।’

অবসর দিয়ে কথা বরছেন বিরাট কোহলি

তিনি আরও বলেন, ‘খেলার জন্য আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে যাচ্ছি। তবে আমার কাজ শেষ হলে, আমি চলে যাব। আমাকে বেশ কিছু সময়ের জন্য দেখতে পাবেন না।’

কোথায় যাবেন তা স্পষ্ট না করলেও ভক্তদের ধারনা, যুক্তরাজ্যেই গা ঢাকা দেবেন বিরুষ্কার পরিবার। ভামিকার  জন্ম থেকেই সন্তানকে ক্যামেরার সামনে আনায় অনীহা দেখান এই দম্পতি। মাঝে বিনা অনুমতিতে খেলার মাঠে মেয়ের ছবি তোলায় ক্ষেপে যান বিরাট-অনুষ্কা। এখন তাদের পরিবারে দুই সন্তান। পাপ্পারাজিদের থেকে সন্তানদের দূরে রাখতেই এই সিদ্ধান্ত।

তবে অন্যদিকে অনুষ্কার ভক্তরা চিন্তিত তাদের প্রিয় নায়িকার ক্যারিয়ার নিয়ে। স্বামী-সন্তানের জন্য দেশ ছাড়লে তার ঊর্ধ্বগামী অভিনয় ক্যারিয়ারে ধস না নামে!

অভিনয় জীবনেও অনুষ্কা যেমন ভক্তদের পছন্দের তালিকায় থাকেন, ঠিক তেমনই তার ব্যক্তিজীবন নিয়েও ভক্তদের পছন্দের সেরা তিনি। স্বামী  বিরাট কোহলির সঙ্গে তার প্রণয়, পরিণয় এরপর সংসারে দুই কন্যা ও পুত্রের আগমন যেন তাদের ভক্তদের জীবনেরও বিশেষ আনন্দের মুহূর্ত!

সন্তান ভামিকার সঙ্গে অনুষ্কা-বিরাট

ঠিক তেমনই প্রিয় তারকা দম্পতির কোনো নেতিবাচক খবরও ভক্তদের মনে দুখের  কালো মেঘ বয়ে আনে। প্রিয় খেলোয়াড় বিরাট কোহলিকে অবসরের সময়ের কথা বলতে শুনে অশ্রুসিক্ত হয়ে যায় ভক্তরা।  অনুষ্কার  অভিনয় ক্যারিয়ার নিয়েও শঙ্কা ভর করেছে ভক্তদের মনে।  কারণ এর আগেও বিরতি নিয়ে আগের ট্র্যাক ধরে রাখতে পারেন নি অনেক বলি শিল্পী।  বিরাটের অবসরে অনুষ্কা  কি বিরতি নেবেন? বা বিরতির পর ফিরলে কি একই সাফল্য ধরে রাখতে পারবেন? এই নিয়ে নেটিজেনদের চিন্তার শেষ নেই।

তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া  

;

ভাঙা হাতে কানের লাল গালিচায় ঐশ্বরিয়ার কালো যাদু



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন

অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্রান্সের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর কানে বসেছে চলচ্চিত্র দুনিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আসর ‘কান চলচ্চিত্র উৎসব।’ ৭৭তম জমকালো এই আসরে ইতোমধ্যে নজরকাড়া লুকে ভিড় জমাচ্ছেন দেশি-বিদেশি সব তারকা। এবার ভাঙা হাতে কানের লাল গালিচায় কালো যাদু দেখালেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কান চলচ্চিত্র উৎসবের দ্বিতীয় দিনে লাল গালিচায় সম্মোহনী জাদু চালালেন বলিউডের রাই সুন্দরী। পঞ্চাশের গণ্ডি পেরোনো ঐশ্বর্যর রূপর ছটায় ঝলমলিয়ে উঠল কান। বরাবরের মতো এবারের আসরেও আবেদনময়ী লুকে রূপের দ্যুতি ছড়িয়েছেন সাবেক এই বিশ্বসুন্দরী।

কানের লাল গালিচায় ঐশ্বরিয়ার কালো যাদু

রেড কার্পেটে অভিনেত্রী হেঁটেছেন ফাল্গুনি-শেন পিককের কালো-সোনালি গাউন পরে। গাউনের লম্বা টেইল নজর কেড়েছে সবার।

মেয়ে আরাধ্যার হাত ধরেই ফ্রান্সে হাজির হয়েছেন বচ্চন বধূ। প্লাস্টার জড়ানো হাতে তাকে মুম্বই এয়ারপোর্টে দেখে চমকে গিয়েছিলেন অনেকেই। রেড কার্পেটেও প্লাস্টার হাতেই দেখা মিলল তার।

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়নাসহ নীতা লুল্লা শাড়িতে প্রথম হাঁটেন রেড কার্পেটে। সেই বছরই তার ছবি দেবদাস সেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। তিনি অভিনেতা শাহরুখ খান এবং পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। ল’রিয়াল প্যারিসের অন্যতম ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে রেড কার্পেট রেখেছেন মাতিয়ে।

;

মিশা-ডিপজল প্যানেলকে সংবর্ধনা জানালেন নিপুণ সমর্থিত শিল্পীরা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মিশা-ডিপজল প্যানেলকে সংবর্ধনা জানালেন নিপুণ সমর্থিত শিল্পীরা

মিশা-ডিপজল প্যানেলকে সংবর্ধনা জানালেন নিপুণ সমর্থিত শিল্পীরা

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদি নির্বাচনে জয়ী মিশা-ডিপজল প্যানেলকে ফুল দিয়ে বরণ করে নিয়েছেন নিপুণ সমর্থিত ১০৩ জন শিল্পী।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বিকেলে শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে নতুন এই কমিটিকে বরণ করে নেন তারা। এ সময় শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বিপুল উৎসাহ–উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে গত ১৯ এপ্রিল চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হন মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন মনোয়ার হোসেন ডিপজল।

সহ-সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডিএ তায়েব, সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন এবং কোষাধ্যক্ষ পদে কমল।

কার্যনির্বাহী সদস্যরা হলেন সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু রিয়ানা পারভিন পলি ও সনি রহমান।

;

হাতে চোট নিয়ে মেয়ের সঙ্গে কানের পথে ঐশ্বরিয়া



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
হাতে প্লাস্টার নিয়ে বিমানবন্দরে ঐশ্বরিয়া রাই

হাতে প্লাস্টার নিয়ে বিমানবন্দরে ঐশ্বরিয়া রাই

  • Font increase
  • Font Decrease

কান চলচ্চিত্র উৎসব মানেই যেন বলিউড সুন্দরী ঐশ্বরিয়া রাই। এ বছরও সাবেক বিশ্ব সুন্দরী রেড কার্পেটে হাঁটার জন্য প্রস্তুত। বুধবার সন্ধ্যায় মেয়ে আরাধ্যা বচ্চনকে নিয়ে বিমানবন্দরে কানের উদ্দেশে রওনা দিতে দেখা যায় তাকে। তবে ভক্তদের চমকে দিয়েছে চোট পাওয়া তার ডান হাত। তাতে করা হয়েছে প্লাস্টার। এত বড় একটি উৎসবের আগে এ কী হয়ে গেল ঐশ্বরিয়ার!

পাপারাজ্জি অ্যাকাউন্ট থেকে ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে গাড়ি থেকে নামছেন ঐশ্বরিয়া। অভিনেত্রীর ডান হাতে প্লাস্টার করা। তবে বাম হাতে কিন্তু ধরে ছিলেন আরাধ্যারই হাত। কালো পোশাকের সঙ্গে ছিল হাঁটু সমান লম্বা একটা নীল রঙের কোট। আর আরাধ্যাকে দেখা গেল নীল রঙের হুডি ও কালো প্যান্টে। মায়ের কানযাত্রার সঙ্গী সে!

বিমান বন্দরে ঢোকার আগে ঐশ্বর্য কয়েক সেকেন্ডের জন্য সংবাদমাধ্যমের দিকে তাকিয়ে হাত নাড়েন এবং তারপরে চলে যান কানের উদ্দেশে উড়ে যেতে।


রাই-সুন্দরীর হাতের প্লাস্টার কপালে ভাঁজ ফেলেছে তাঁর ভক্তদের। একজন লিখেছেন, ‘এভাবে চোট পাওয়া হাতে কানে হাঁটবে, ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।’ আরেক ভক্ত মন্তব্য করেছেন, ‘আশা করি তিনি ভালো আছেন। সবচেয়ে লাবণ্যময়ী নায়িকা ঐশ্বর্য। কান উৎসবে ওকে দেখার জন্য আর তর সইছে না। অনেক ভালোবাসি’।

ঐশ্বর্য রাই ২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়না সহ নীতা লুল্লা শাড়িতে প্রথম হাঁটেন রেড কার্পেটে। সেই বছরই তাঁর ছবি দেবদাস এখানেই প্রিমিয়ার হয়েছিল। তিনি অভিনেতা শাহরুখ খান এবং পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। ল'রিয়াল প্যারিসের অন্যতম ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসাবে রেড কার্পেট মাতিয়ে রেখেছেন।

ঐশ্বরিয়া ছাড়াও কান চলচ্চিত্র উৎসবে এই বছর দেখা যাবে অদিতি রাও হায়দারি, শোবিতা ধুলিপালা ও কিয়ারা আদভানিকে।

;