আবার একক নাটকে জ্যোতি সিনহা



বিনোদন ডেস্ক
জ্যোতি সিনহা

জ্যোতি সিনহা

  • Font increase
  • Font Decrease

মণিপুরি থিয়েটার প্রযোজিত ‘কহে বীরাঙ্গনা’ নাটকে একক অভিনয় করে খ্যাতি কুড়িয়েছেন জ্যোতি সিনহা। এবার নতুন একটি একক নাটকে অভিনয় করছেন এই অভিনেত্রী। ফরাসী দূতাবাসের প্রযোজনায় মঞ্চে আসছে নতুন নাটক ‘হ্যাপি ডেইজ’। সেখানেই দেখা যাবে জ্যোতিকে।

মঞ্চ, আলো, সংগীত পরিকল্পনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন শুভাশিস সিনহা। ‘কহে বীরাঙ্গনা’র পর এটি জ্যোতির দ্বিতীয় একক-অভিনয় বা মনোড্রামা। নাটকটির মঞ্চ নির্মাণ করেছেন শাহনাজ জাহান।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/28/1548673311268.jpg

স্যামুয়েল বেকেটের লেখা ‘হ্যাপি ডেইজ’ বাংলা অনুবাদ করেছেন কবীর চৌধুরী ও শাহীন কবীর। নাটকটির অভিযোজন ও সম্পাদনা করেছেন শুভাশিস সিনহা ও জ্যোতি সিনহা। ফরাসী দূতাবাসের প্রযোজনায় এ নাটকে সহযোগিতা করছে অঁলিয়স ফ্রসেস ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। ৩১ জানুয়ারি জাতীয় নাট্যশালার এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে নাটকটির কারিগরি এবং ১ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় একই হলে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হবে।

অ্যাবসার্ড নাটকের জন্য বিখ্যাত, ‘ওয়েটিং ফর গডো’ খ্যাত নোবেলবিজয়ী নাট্যকার স্যামুয়েল বেকেটের লেখা আলোচিত নাটক ‘হ্যাপি ডেইজ’। বেকেট জন্মসূত্রে আইরিশ হলেও জীবনের দুই তৃতীয়াংশ সময়, প্রায় পুরো সৃজনকালটাই কাটিয়েছেন ফ্রান্সে।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/28/1548673323993.jpg

‘হ্যাপি ডেইজ’ নাটকে উইনি নামের এক নারীর নিঃসঙ্গ কিন্তু স্বপ্নময় জীবনের দৈনন্দিন সব ছেলেখেলার মতো ক্রিয়াকলাপের মধ্য দিয়ে মানুষের এক অভিনব মানসপটকে আঁকা হয়েছে। পুরো নাটকে উইনি তার স্বামী উইলির সাথে অনর্গল কথা বলে যায়, প্রলাপের মতো। নস্টালজিয়া, অভিযোগ, আকাঙ্ক্ষা কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে তার শরীর-মনের তীব্র প্রেমাকুতি।

মূল টেক্সটে দু’একটি সংলাপের মধ্য দিয়ে অথর্ব, অক্ষম পুরুষ-চরিত্র উইলি উপস্থিত থাকলেও এ প্রযোজনায় তাকে অনুপস্থিত রাখা হয়েছে। কিন্তু স্ত্রী উইনির ঘণ্টাব্যাপী কথা-ক্রিয়ার মধ্যে সে বর্তমান থাকে। সে জীবিত নাকি মৃত, সে প্রশ্নের মীমাংসাও হয়তো হয় না। কিন্তু উইনি তাকে নিয়ে জীবনের এক আনন্দময় দিনের স্বপ্ন দেখে চলে, তাকে নিজের মতো করে সাজিয়ে চলে, যা কোনোদিনই তার জীবনে আসে না।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/28/1548673355017.jpg

   

ওয়ারফেজের ৪০ বছর উদযাপন করছে কোক স্টুডিও বাংলা



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
‘অবাক ভালোবাসা’ গানের শিল্পী ও কলা-কুশলী

‘অবাক ভালোবাসা’ গানের শিল্পী ও কলা-কুশলী

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশে রক মিউজিকের পথিকৃৎ-দের মধ্যে অন্যতম ওয়ারফেজ ব্যান্ড। প্রায় চার দশক ধরে রক ঘরানার সঙ্গীতকে প্রতিষ্ঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এই ব্যান্ডদলটি। ওয়ারফেজের অবদান ও জনপ্রিয় ব্যান্ড দলটির ৪০ বছর উদযাপন করছে ‘কোক স্টুডিও বাংলা’।

তৃতীয় সিজনের নতুন গানের মাধ্যমে এই উদযাপন করছে  ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ । ওয়ারফেজের জনপ্রিয় গান ‘অবাক ভালোবাসা’কে নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপন করা হয়েছে। ‘অবাক ভালোবাসা’ গানটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৪ সালে। ওয়ারফেজের সাবেক লিড ভোকালিস্ট বাবনা করিম গানটি লিখেছিলেন সাগরের তীরে আছড়ে পড়া ঢেউয়ের সামনে বসে। নির্মল অথচ শক্তিশালী এই পরিবেশে বসে লেখা গানটি যেন প্রকৃতির অদম্য সৌন্দর্যকেই তুলে ধরে।

এবার কোক স্টুডিও বাংলা সংস্করণে সঙ্গীতায়োজন ও পারফরম্যান্সে তাদের সঙ্গে রয়েছে ওয়ারফেজও। সঙ্গীত প্রযোজনায় রয়েছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব, শেখ মনিরুল আলম টিপু এবং সামির হাফিজ।  

‘অবাক ভালোবাসা’র নতুন এই সংস্করণ দিয়ে কালজয়ী মূল গানটিকে সম্মান জানানো হয়েছে। নস্টালজিয়া আর উদ্ভাবনের মিশ্রণে এটি হয়ে উঠেছে অনন্য। এই গানে আছে একটি কয়্যার, একটি স্ট্রিং অর্কেস্ট্রা এবং খুবই স্বতন্ত্র ধরনের গিটার রিফ, যা ওয়ারফেজের একেবারেই নিজস্ব। এই নতুন সংস্করণে গানটিকে শুধু যে নতুনভাবে কল্পনা করা হয়েছে তা নয়, বরং এই গানের মূল আমেজটি ধরে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।

গানের ভোকালে বাবনার সাথে যুক্ত হয়েছেন পলাশ নূর, গিটারে ছিলেন সামির হাফিজ আর কমল, কিবোর্ডে শামস, ড্রামসে টিপু এবং বেইজে রজার। বাংলা সঙ্গীতজগতের ক্ল্যাসিক হিট একটি গান দিয়ে দর্শক-শ্রোতাদের মন জয় করতে চায় কোক স্টুডিও বাংলা। একইসাথে নতুন প্রজন্মের শ্রোতাদের এই গানটির সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়াও প্ল্যাটফর্মটির উদ্দেশ্য। কোক স্টুডিও বাংলা’র অফিশিয়াল ইউটিউব ও স্পটিফাই চ্যানেলে শোনা যাচ্ছে এই গান।

গানটি কোক স্টুডিও বাংলার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে রাত ৮টায়।

;

গুজরাটের বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘গেস্ট অব অনার’-এর বক্তব্যে যা বললেন ফারিয়া



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
গুজরাটের বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভোকেশনে ফারিয়া

গুজরাটের বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভোকেশনে ফারিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

অনেকেই হয়তো এরইমধ্যে জেনেছেন, দুই বাংলার জনপ্রিয় চিত্রতারকা নুসরাত ফারিয়া গুজরাটের পারুল বিশ্ববিদ্যালয়ের গুডউইল অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। গতকাল ছিল বিশ্ববিদ্যালয়টির একটি ব্যাচের কনভোকেশন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন এই অভিনেত্রী।

সেই অনুষ্ঠানের কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছেন ফারিয়া। তিনি বার্তা২৪.কমকে জানান, গতকালকে পারুল বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীসহ মোট ২০০০-এর বেশি গ্রাজুয়েটের কনভোকেশন অনুষ্ঠান ছিল। তাতে অংশ নিতে আমি গুজরাটে গিয়েছিলাম।

গুজরাটের বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভোকেশনে সম্মানিত করা হয় ফারিয়াকে

ফারিয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, এটা সত্যিই অনবদ্য অভিজ্ঞতা। এটি গুজরাটের সবচেয়ে বড় বিশ্ববিদ্যালয়। যেখানে ৭০টির বেশি দেশের ৫০,০০০-এর বেশি শিক্ষার্থী পড়াশুনা করেন। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের গেস্ট অব অনার হওয়া আমার জন্য খুবই আনন্দের।

গুজরাটের বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভোকেশনে ফারিয়া

ফারিয়া বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘প্রথমেই বলতে চাই, ইটস এ ভেরি অনার ফর মি। একজন বাংলাদেশি অভিনেত্রী হয়ে গুজরাটের সবচেয়ে বড় বিশ^বিদ্যালয়ের গুডউইল অ্যাম্বাসেডর হয়েছি, এই পুরো জিনিসটাই আমার জন্য অনেক বড় সম্মানের। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট, স্পেশ্যালি সার্কভুক্ত দেশের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আমি করব। এবং আগামী এক বছর পুরো বিশ্ববিদ্যালয়েরও অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করব।’

গুজরাটের বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভোকেশনে বক্তব্য রাখছেন ফারিয়া

গুডউইল অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নিজের বক্তব্যে কি কি বলেছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার জার্নিটা তাদের কাছে খুব ইন্সপায়ারিং লেগেছে। তাই তারা আমাকে গুডউইল অ্যাম্বাসেডর করেছে। ফলে কাল যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়টির ২০২৪ সালে পাস আউট করা শিক্ষার্থীদের কনভোকেশন ছিল, তাই আমার বক্তব্যে তারা আমার জার্নিটাই শুনতে চেয়েছে। আমি তাদের ছোট করে বলেছি আমার জীবনের গল্প। বিশেষ করে আমার স্ট্রাগল, তা কিভাবে ওভারকাম করেছি, তা থেকে কি শিখেছি, এমনকি আমি কি ধরনের আইডিওলোজিতে বিশ্বাস করি এসব কথাই তুলে ধরেছি। আমার বক্তব্যে শিক্ষার্থীরা অনুপ্রাণীত বোধ করেছেন বলে জানতে পেরেছি।’

গুজরাটের বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভোকেশনে বক্তব্য রাখছেন ফারিয়া

;

পিয়ার এই পোশাক বানাতে সময় লেগেছে ১১০ দিন, দাম জানেন কতো?



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের সুপার মডেল বলা হয় পিয়া জান্নাতুলকে। ‘মিস বাংলাদেশ’ খেতাব জেতার পর শোবিজে নিয়মিত কাজ করছেন।

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

র‌্যাম্প মডেলিংয়ে দেশের শীর্ষস্থান অর্জন করার পর বিশ্ববিখ্যাত ভোগ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছ্বদেও নিজেকে তুলে ধরতে সক্ষম হন।

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

এরপর রেদোয়ান রনির প্রশংসিত সিনেমা ‘চোরাবালি’তে অভিনয় করে দারুণ প্রশংসা কুড়ান তিনি।

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

বর্তমানে আইনজীবী হিসেবে আলোচনায় এসেছেন পিয়া। আইনজীবীর পোশাকে তার নো মেকাপ লুকের হাসি সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে।

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

ফ্যাশন সচেতন এই তারকা বরাবরই তার পোশাক পরিচ্ছদ নিয়ে আলোচিত হন। তবে এইবার সবকিছুকে ছাড়িয়ে গেলেন।

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

গতকাল মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে অংশ নেন এই তারকা। সেখানে সব তারকাদের মধ্যে তিনি জ্বলজ্বলে হয়ে ওঠেন তার ফ্যাশনের জন্য।

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

এদিন পিয়া সেজেছিলেন গুলশানে অবস্থিত নিজের পার্লার ‘ল্যাভিশ’ থেকে। পরনে ছিল হেভি এম্বালিশমেন্ট করা স্লিম গাউন। গাউন তো অনেক তারকাই পরেছেন। তবে পিয়ার গাউন ছিল একেবারেই স্বকীয়। পাতলা নেটের ওপর পুরো শরীর জুড়ে চেইন নিয়ে ডিজাইন করা। সঙ্গে নানা ধরনের স্টোন আর পার্লের ঝালর।

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

এক্সক্লুসিভ এই গাউন ডিজাইন করেছেন তরুণ প্রজন্মের মেধাবী ডিজাইনার সানায়া চৌধুরী। তার ব্র্যান্ডের নাম ‘সানায়া কুটর’। এই গাউনটি সম্পর্কে জানতে চাইলে বার্তা২৪.কমকে সানায়া বলেন, ‘এই কাজটি আমার খুবই আদর আর যত্নের। আমি স্বপ্ন দেখি একদিন আমার ডিজাইন মেট গালায় প্রদর্শিত হবে। এজন্য এখন থেকেই সেভাবে কাজ করছি। মেট গালার স্বপ্ন পূরণ না হলেও আমাদের দেশিয় গণ্ডির মধ্যে মেরিল প্রথম আলো সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ফ্যাশন ইভেন্ট। তাই এখানে নিজের সেরা দিতে চেয়েছি।’

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

সানায়া আরও বলেন, ‘কাজটি করতে ১০০ দিনের বেশি সময় লেগেছে। মোট ১২ জন কারিগর নানা ধরনের কাজ করেছেন। ৫ লাখের ওপরে খরচ পড়েছে। আমরা অনেক পরিশ্রম করেছি। কিন্তু পিয়া জান্নাতুল যেভাবে পোশাকটা ক্যারি করেছেন সেটি দেখে সব পরিশ্রম ভুলে গেছি। চারিদিকে পোশাকটির অনেক প্রশংসা হচ্ছে। এটাই আমাদের টিমের স্বার্থকতা।’

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

পিয়া জান্নাতুল বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমরা একাধিকবার বসে আইডিয়া ভাগাভাগি করে কাজটি করেছি। আমাকে সানায়া চৌধুরী আমাকে বলেছিলেন, তিনি আমার জন্য মিশরের কুইনদের পোশাক থেকে অনুপ্রাণীত হয়ে কিছু একটা করতে চান। ক্লিওপেট্রার কথা তো সবাই জানেন। সেই আমেজটাকে আধুনিকভাবে প্রেজেন্ট করেছেন। ফাইনাল আউটপুট দেখেই আমি মুগ্ধ হই।'

পিয়া জান্নাতুল / ছবি : শেখ সাদী

পিয়া আরও বলেন, ‘মেরিল প্রথম আলো অনুষ্ঠানে যাওয়ার পর অনেকেই আমাকে তাদের মুগ্ধতার কথা জানিয়েছেন।’

;

জ্যাকের হাত ধরে সংসারজীবনে পা রাখলেন মিলি ববি ব্রাউন



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মিলি ববি ব্রাউন এবং জ্যাক বোঙ্গিওভি

মিলি ববি ব্রাউন এবং জ্যাক বোঙ্গিওভি

  • Font increase
  • Font Decrease

স্ট্রেঞ্জার থিংস খ্যাত জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিলি ববি ব্রাইন বিয়ে করেছেন। দীর্ঘ প্রেমিক জ্যাক বোঙ্গিওভির সঙ্গেই গাঁটছড়া বাঁধলেন বিশ বছরের মিলি। ২০২১ সালের জুন মাসে তাদের সম্পর্কের গুঞ্জন ছড়াতে থাকে।  দুই পরিবারের উপস্থিতিতেই শুভ কাজ সম্পন্ন করেছেন নব দম্পতি।   

গণমাধ্যমের সূত্রমতে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্সটাগ্রামে তারা একে অপরের সঙ্গে যুক্ত হন। সেখান থেকেই একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হন। এরপর বেশ কিছুদিন ভালো বন্ধু হিসেবে ছিলেন তারা। অবশেষে একে অপরের প্রতি বিশেষ অনুভূতির আঁচ পান এবং সম্পর্কে জড়ান।

নব দম্পতি মিলি-জ্যাক

২০২২ সালে প্রেমের কথা স্বীকার করেন মিলি। তারপর থেকেই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একত্রে হাজির হতেন তারা। ‘স্ট্রেঞ্জার থিংস’ এর ৪র্থ কিস্তির প্রচারণাতেও জ্যাকের হাত ধরে লালগালিচায় উপস্থিত হন তিনি। এমনকি নিউ ইয়র্কের রাস্তায়ও হাত ধরে এই প্রেমিক যুগলকে ঘুরতে দেখা যায়।    

চলতি বছরই আংটিবদল করেন এই দম্পতি। ১১ এপ্রিল একটি সাদা-কালো ছবি ইন্সটাগ্রামে পোস্ট করেন বাগদানের ঘোষণা দিয়েছিলেন ‍মিলি। এক মাস পরেই জীবনের নতুন এক অধ্যায়ে পা বাড়ালেন অভিনেত্রী। খুব কম বয়সেই তার অভিনয় প্রতিভার মাধ্যমে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেন মিলি। ভক্ত মহল থেকে তাকে শুভকামনা জানাচ্ছেন নেটিজেন।    

তথ্যসূত্র: পিপল

;